💋 যৌনমিলনের পদ্ধতি ও উপকারিতা:
💋 নারী-পুরুষের যৌন আনন্দকে তৃপ্তিময় ও দীর্ঘস্থায়ী এবং তাৎপর্যময় করে তুলতে হলে পুরুষ এবং নারী উভয়কেই নিত্য নতুন ধ্যান-ধারণা মেনে এগোতে হবে।
💋 পুরনো ধ্যান-ধারণা পাল্টানোর চেষ্টা করা প্রয়োজন। আধুনিক যৌনবিজ্ঞান বলে যে, ইচ্ছে করলে নারী ও ওয়েমেন অন দ্য টপ পজিশনে দারুণ তৃপ্তি সুখ উপভোগ করতে পারে। এতে উভয়ের দারুণ যৌন আনন্দ লাভ করতে পারে। যৌনমিলনে বিভিন্ন আসন বা ভঙ্গি আনন্দ এনে দিতে পারে উভয়ের মাঝে। কোনও একটি নির্দিষ্ট স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে স্বামী-স্ত্রী ঘরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময় বিশেষে বিভিন্ন ভঙ্গিতে যৌনমিলনে লিপ্ত হলে দাম্পত্য জীবনে যৌনতৃপ্তির মাত্রা বেড়ে যাবে অনেক গুণ। যৌন আনন্দ লাভের জন্য প্রয়োজন পরস্পর পরস্পরের শরীরকে ভালোভাবে জানা।
💋 সবাই যৌনজীবনে, যৌনমিলনে পরিপূর্ণ সুখ, তৃপ্তি ও আনন্দ চায়। এই চাওয়া খুবই যৌক্তিক ও স্বাভাবিক। শতকরা 100 ভাগ যৌনতৃপ্তি না পেলে মিলনের কোনও তাৎপর্য থাকে না।
💋 যৌনসুখ ও তৃপ্তি লাভের বিচিত্র কৌশল, যৌনমিলনে পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভের উপায়, যৌনমিলনে নারী-পুরুষের ভূমিকা ইত্যাদি বিষয়ে মোটামুটি আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত ধারণা রাখতে হবে।
💋 দাম্পত্য জীবনে বেশ সুখী এমন অনেক মহিলা তাঁর প্রিয় স্বামীকে যৌনমিলনের নিত্য নতুন কলাকৌশল সম্পর্কে অবহিত করেন। তাঁর স্বামীটিও ভালো মানুষ। স্ত্রীকে ভালোবাসেন। স্ত্রীর মতামত এবং ইচ্ছাকে যথেষ্ট মূল্য দেন। এই মহিলাকে অতি কামুক বলা যায় না। বরং তাকে যৌন বিষয়ে সচেতন আধুনিক যুগের যোগ্য নারী বলা যায়। যেখানে যৌন বিষয়ে আগ্রহ দেখানো কিংবা এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করাটাকে অনেক নারী কিংবা তরুণী-যুবতী বিব্রতকর মনে করেন।
💋 আসলে যৌনজীবনকে পরিপূর্ণ সুখময়, আনন্দময়, তৃপ্তিকর ও তাৎপর্যময় করে তুলতে নারী-পুরুষ উভয়কেই সমানভাবে সক্রিয় হতে হবে। পুরুষরাই কেবল যৌন বিষয়ে অভিজ্ঞ হবে, সে তার ইচ্ছার প্রকাশ ঘটাবে, যৌনমিলনের সময় নারীর কিছু বলার কিংবা করার থাকবে না তা তো হতে পারে না। যৌনমিলনে পুরুষের মতো নারীরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। পুরুষের মনে কামনার আগুন জ্বালিয়ে ক্রমান্বয়ে যৌনক্রিয়ার মাধ্যমে চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে নারীকে অবশ্যই যৌন কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। নারীকে তার নারীত্বের মধ্যে থেকেই পরিপূর্ণ আনন্দ ও সুখ পাবার চেষ্টা চালাতে হবে।
💋 বয়স অনুপাতে সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে। অনেক অনেক যুগ আগে থেকে মানুষ শারীরিক(Physical) সম্পর্কে লিপ্ত হত। আর এজন্যই মানব প্রজাতির সৃষ্টি হয়েছে। আমার মনে হয় যে আগে মানুষের বিনোদন বলতে কিছুই ছিল না। এ কারণে মানুষ অবসর সময় কাটাতে এবং কিছুটা শারীরিক ও মানসিক চাহিদা ( Mental Needs ) পূরণেই এই শারীরিক মিলন করত। তবে বর্তমানে অনেকেই বলে থাকেন যে এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। সত্যিই কি তাই, আমার তো মনে হয় এটি আরও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কেননা এর ফলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়, সবাই ক্লান্তি( Fatigue ) অনুভব করে থাকে। আমাকে এই বিষয়ে জানাবেন প্লিজ?
💋 বয়স অনুপাতে যৌনমিলনের পদ্ধতি:
🩸 কথার কিছু অংশ সত্য কিন্তু বাকি অংশ একেবারেই ভুল ধারণা। আদিম যুগে বলা চলে অবসর সময়ের বিনোদনের জন্যই শারীরিক মিলন করা হয়ে থাকত তবে এর প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয় শারীরিক এবং মানসিক চাহিদা থেকেই। আপনি যেমনটা যুক্তি দেখিয়েছেন যে শারীরিক মিলন করলে মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা আদৌ আছে কি না এই বিষয়ে বলা যায় যে শারীরিক মিলন একজনকে ক্লান্ত করে ঠিকই কিন্তু তা সাময়িকের জন্য। আমরা শারীরিক ব্যায়াম করাকালীন সময়ে যেমন শারীরিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ি তবে এই শারীরিক মিলন ( Physical Intercourse ) আমাদের শারীরিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ঠিক তেমনি শারীরিক মিলনও শারীরিক ব্যায়ামের ন্যায় সাময়িকভাবে ক্লান্ত করে কিন্তু এটি নিয়মিত করলে স্বাস্থ্যগত কিছু উপকারিতাও পাওয়া যায়। শারীরিক মিলন শারীরিক ব্যায়ামের মতই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আসুন জেনে নিই এই শারীরিক মিলন আমাদের স্বাস্থ্যে কী ধরনের উপকার করতে পারে।
💋 যৌনমিলনে স্বাস্থ্য উপকারিতা :
- 🩸 আপনার হার্টকে ভাল রাখতে পারে এই শারীরিক মিলন(Physical intercourse)। যার কামোদ্দীপনা ও অনুভূতি যতো বেশি জোরালো হবে তার হার্ট ততো বেশি সক্রিয় ও বলিষ্ঠ হবে।
- 🩸 প্রোস্টেট ক্যান্সারে(Cancer) আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয় শারীরিক সম্পর্ক।
- 🩸 কর্মস্থলে নিজেকে গুটিয়ে রাখার প্রবণতা থাকে না। আগের চেয়ে বেশি বহির্মুখী ভাবধারা প্রকাশ পায় সার্বিক আচরণে। সমস্যা সমাধানের দক্ষতা ও সৃজনশীলতা বাড়ে।
- 🩸 ফলে আপনাকে দেখে আরও তরুণ, সজীব ও প্রাণবন্ত মনে হবে। কারণ এটি এক ধরনের শারীরিক ব্যায়ামও বলা চলে।
- 🩸 স্বাস্থ্যসম্মত যৌনমিলনে মানসিক চাপ ( Stress ) কমাতে সাহায্য করে।
- 🩸 মস্তিষ্ককে সজাগ ও সক্রিয় করে তোলে।
💋 সুস্থ ও সুন্দর যৌন জীবনের অনন্য স্বাস্থ্য উপকারিতা :
🩸 বিয়ে করার কথা ভাবছেন? তাহলে বিয়েটা করেই ফেলুন। কেননা চিকিৎসকেরা বলছেন যে সুস্থ ও সুন্দর যৌন ( Sexual ) জীবনের আছে হরেক রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা। নিয়মিত যৌন মিলন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ( Immunity ) বাড়ানোর পাশাপাশি নানান ধরনের শারীরিক সমস্যা কমিয়ে ফেলে। ফলে সুস্থ ও সুন্দর একটি যৌন সম্পর্ক গড়ে তুললে সুখী,সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়।
💋 বয়স অনুপাতে সহবাসের নিয়ম:
🩸 বিভিন্ন যৌন বিজ্ঞানীর বক্তব্য, বয়সের সাথে সাথে মিলন ইচ্ছা স্তিমিত হয়ে আসে। তবে এ ব্যাপারে বহু গবেষনা করে বিবাহিত ও বয়:প্রাপ্ত পুরুষ-নারীর মিলন সংখ্যা নিয়ে একটি রিপোর্ট লিখেছেন। তা হলো:
- 🩸 1.) 20 বছর সপ্তাহে 14 বার।
- 🩸 2.) 21-26 বছর সপ্তাহে 12 বার।
- 🩸 3.) 26-32 বছর সপ্তাহে 10 বার।
- 🩸4.) 32-38 বছর সপ্তাহে 8 বার।
- 🩸 5.) 38-45 বছর সপ্তাহে 7 বার।
- 🩸 6.) 45-51 বছর সপ্তাহে 5 বার।
- 🩸7.) 51-60 বছর সপ্তাহে 3 বার।
- 🩸 8.) ৬০+ বছর সপ্তাহে 1 বার বা সম্পুর্ন বন্ধ।
💋 অধিক সময় যৌন মিলন বা স্ত্রী সহবাস করার কার্যকর পদ্ধতি
সাধারনত অধিক সময় নিয়ে যৌন মিলন ( Sexual Intercourse ) করাটা পুরুষের সক্ষমতার উপরই নির্ভর করে। তথাপি কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে পুরুষরা তাদের মিলনকাল দীর্ঘায়িত করতে পারেন। তবে কে কতটা দীর্ঘ সময় নিয়ে যৌন মিলন করবে এটা অনেকটাই তাদের চর্চার উপর নির্ভর করে থাকে। আসুন জেনে নিই মিলন দীর্ঘায়িত করার কিছু পদ্ধতি।
🩸 পদ্ধতি 1. চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য ( Semen ) প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র, বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা, মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন।( লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে। ) চাপ ছেড়ে দেবার পর 30 থেকে 45 সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম ( Sexual Activity ) করা থেকে বিরত থাকুন।
🩸 এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু 45 সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে। স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
আরো পড়ুনঃ নারী ও পুরুষের যৌন দুর্বলতার সুরক্ষা করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
🩸 পদ্ধতি-2. সংকোচন ( টেনসিং )
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো চাপ নয়।
🩸 মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য ( Semen ) প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে 2/1 বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম ( Sexual Activity ) শুরু করুন।
🩸 সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
🩸 পদ্ধতি 3.বিরাম ( টিজিং / পজ এন্ড প্লে ):
এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃত। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ ( Semen Pressure ) কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।
🩸 বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।
🩸 একটা বিষয় প্রতিটা পুরুষেরই জেনে রাখা দরকার, বিষয়গুলি নিয়ে অবশ্যই আপনার স্ত্রীর সাথে আলোচনা করবেন। তাতে আপনারা দু’জনেই লাভবান হবেন। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে তার নিজেরই লাভবান হওয়া।
💋 যৌন মিলনে 48 ঘণ্টা ব্যবধানে সর্বাধিক সুখ লাভ হয়:
🩸 যৌন জীবনে সর্বাধিক তৃপ্তি পেতে দু’দিন অন্তর মিলনের পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকরা। বিশেষজ্ঞদের মতে, মিলনের তৃপ্তি আর উত্তেজনা বজায় থাকে অন্তত 48 ঘণ্টা।
🩸 এর মধ্যে ফের শারীরিক সম্পর্ক দাম্পত্যে অতিরিক্ত মাধুর্য আনতে পারে না। বরং প্রথম সম্পর্কের রেশ ফুরোতে শরীর ও মন নতুন করে মিলনাতুর হয়ে ওঠে।
🩸 সম্প্রতি এই বিষয়ে গবেষণার জন্য 214 জন নবদম্পতিকে নিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছেন ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটির শরীরবিদ্যা বিভাগের গবেষক অ্যান্ড্রিয়া মল্টজার। 214 জন দম্পতির দু’সপ্তাহের যৌন জীবনের দিনলিপি নথিভুক্ত করতে বলেন অ্যান্ড্রিয়া।
🩸 নবদম্পতিদের নিয়ে করা সমীক্ষার রিপোর্ট তার গবেষণাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। ডায়েরিতে দম্পতিরা লিখে রেখেছেন, কোন কোন দিন তারা মিলিত হয়েছেন, তৃপ্ত কি না, কতটা তৃপ্ত হয়েছেন, এই সম্পর্ক তাদের দাম্পত্যকে কতটা দৃঢ় করেছে, এমনই ব্যক্তিগত নানা তথ্য। যার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখেছেন, 14 দিনে মাত্র চারবার যৌন মিলনে সর্বোচ্চ তৃপ্তি মিলেছে বলে দাবি অধিকাংশ নবদম্পতির।
🩸 শুধু একবারই নয়, সমীক্ষা করা হয়েছে মাস ছয়েক পরও। ছ’মাস পরে ফের তাদের বেড রুমের খবরা,খবরে কান পেতেছেন গবেষকরা। তাতেই 48 ঘণ্টা অন্তর যৌন মিলনে সর্বাধিক তৃপ্তি মেলে বলে সহমত সকলে।
🩸 সেই সঙ্গে তারা জানিয়েছেন, এই তৃপ্তি স্থায়ী হয় সবচেয়ে বেশি সময়। এই গবেষণায় গুরুত্ব পেয়েছে বয়স, লিঙ্গ, দৈর্ঘ্য, ব্যক্তিত্ব, সম্পর্ক কতদিনের, এই বিষয়গুলি।
🩸 গবেষকরা জানিয়েছেন, দু’দিন অন্তর মিলনের মাধুর্য সর্বাধিক হলেও সম্পর্ক পুরনো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই তৃপ্তিতে কিছুটা হলেও ভাঁটার টান আসে। দু’দিন অন্তর যৌনমিলনের পক্ষে রায় দিতে গিয়ে গবেষকরা লাভ হরমোন অক্সিটোসিনের ভূমিকাও উল্লেখ করেছেন।
🩸 তাদের মতে, মিলনের তৃপ্তিতে অনেকটাই ভূমিকা পালন করে অক্সিটোসিন। যৌন মিলনের সময় মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস থেকে ক্ষরণ হয় এই হরমোন। যা পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সকলের শরীরকেই মিলনের জন্য প্রস্তুত করে তোলে। ফলে মিলনের তৃপ্তি কানায় কানায় উপভোগ করতে পারেন যুগল। যদিও এই হরমোনের কার্যক্ষমতা কতক্ষণ স্থায়ী হবে সে বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেননি গবেষকরা।
🩸 তবে কারণ যাই হোক, দু’দিনের ব্যবধানে নিয়মিত যৌন মিলন যে দাম্পত্যকে চির সতেজ রাখতে সাহায্য করে, সে বিষয়ে এক প্রকার নিশ্চিত অ্যান্ড্রিয়া মল্টজার।
💋 শরীরে হ্যাপি হরমোন বাড়াতে যা খাবেন:
🩸 বর্তমান ব্যস্ত জীবন এবং কাজের চাপের কারণে মানসিক চাপ একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কারণে ক্লান্তি, পেশী ব্যথা, বুকে ব্যথা, যৌন স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব, মনোযোগের অভাব, ক্ষুধা হ্রাস, রাগ, বিরক্তির মতো সমস্যা হতে পারে।
🩸 এই মানসিক চাপ এড়ানোর উপায় কি? মানসিক চাপ মোকাবেলা করার জন্য, আপনার খাদ্যের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। পুষ্টিবিদরা এমন কিছু খাবারের কথা বলছেন, যেগুলো মস্তিষ্ককে সুখী হরমোনে ভরিয়ে স্ট্রেস ও উদ্বেগ দূর করতে কাজ করে।
- ছোলা এবং শাক-সবজির মতো বি ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া স্ট্রেস মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে। যখন জীবনে চাপ থাকে, তখন আপনার শরীর বি ভিটামিনের মজুদ ব্যবহার করতে থাকে। মাংস, পনির, দুধ, টকদই, শাক, ডিম, সয়াবিন, নাট ও মাশরুম এগুলো ভিটামিন বি এর ভালো উৎস।
- শরীরে হ্যাপি হরমোন বাড়াতে সহায়তা করে কাঁচা সবজি। এক্ষেত্রে জোয়ান বা গাজরের মত কাঁচা সবজি খাওয়া মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- সবুজ পাতার শাকসবজি শরীরে হ্যাপি হরমোন নিঃসরণ বাড়ায়। সবুজ শাক সবজি ম্যাগনেসিয়ামের একটি ভালো উৎস এবং নিয়মিত সেবন করলে তা স্ট্রেস এবং উদ্বেগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা কমাতে পারে। ব্রোকলি, আঙ্গুর, কমলালেবু, লেবু থেকে ভালো ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
- হালকা এবং সহজে হজম হয় এমন খাবার যেমন মসুর ডাল এবং ভাত খাওয়া সুখী হরমোন সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়াতে এবং লোভ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- ভিটামিন ই যুক্ত খাবার শরীরে হ্যাপি হরমোন নিঃসরণ বৃদ্ধি করে এবং শরীর ও মনকে ফুরফুরে রাখতে সহায়তা করে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ বাদাম খান এবং মানসিক চাপের জন্য বি ভিটামিনযুক্ত খাবার খান। জটিল কার্বোহাইড্রেট খেয়ে মস্তিষ্ক বেশি সেরোটোনিন তৈরি করে। গম, বাদাম, শাক, ভূট্টা তেল, কড লিভার তেল, মাখন এবং সূর্যমুখী থেকে ভাল পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
💋 নারী ও পুরুষের যৌন আকাঙ্ক্ষা ও যৌন মিলনের সময় বৃদ্ধি করতে হোমিও চিকিৎসা খুব কার্যকরী। সেক্সুয়াল নিউরাস্থেনিয়া তথা নারী ও পুরুষের জীবনীশক্তির অভাব এবং সাধারণ দুর্বলতার জন্য এবং শারীরিক এবং স্নায়বিক ক্লান্তি বা অতিরিক্ত উত্তেজনার পরে শক্তি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারে। এটি যৌনাঙ্গকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত ও অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্ৰহন করতে হবে।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’s App – হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]