যৌনাঙ্গ ভেজা থাকে কেন

নারীদের যৌনাঙ্গ ভেজা থাকে কেন এবং প্রতিদিন সহবাস করলে কি হয় ?

❤ অত্যধিক ভেজা যৌনাঙ্গ – Vagina / ভ্যাজাইনায় বিরক্ত?
প্রায় সকল মহিলাই কম,বেশি- ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। এ সম্পর্কে নানা ভুল ধারণাও ঘোরাফেরা করতে থাকে।

❤ সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটি – Sexual Activity, ছাড়া যদি যৌনাঙ্গের তরল পদার্থের উৎপাদন অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে, তা হলে এর পিছনে একাধিক কারণ দায়ী থাকতে পারে।

❤ প্রায় সকল মহিলাই কম-বেশি ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। এ সম্পর্কে নানা ভুল ধারণাও ঘোরাফেরা করতে থাকে। মহিলাদের যৌনাঙ্গ মাঝেমধ্যে এতটাই আজব ব্যবহার করে যে, কোনটা সঠিক এবং কোনটা ঠিক নয় তা বুঝে ওঠা মুশকিল। মহিলাদের তেমনই একটি সমস্যা হল যৌনাঙ্গের ভিজে থাকা বা ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ।

❤ এখন প্রশ্ন যৌনাঙ্গের কী সবসময় ভিজে থাকাটাই স্বাভাবিক? না এটি কোনও সমস্যার দিকে ইঙ্গিত করছে? জেনে রাখুন ভ্যাজাইনা যদি সবসময় শুকনো থাকে, তা হলে তা চিন্তার বিষয়। অতএব যৌনাঙ্গের ভেজা ভাব স্বাভাবিক।

যৌনাঙ্গ ভেজা থাকে কেন

❤ যৌনাঙ্গ কেন ভেজা থাকে?

❤ শুধু মাত্র কামবাসনা ও যৌন সঙ্গমের সময়েই যে যোনি ভিজে থাকবে, তা নয়। বরং মহিলাদের যৌনাঙ্গ প্রায়শই লুব্রিকেট হতে থাকে। ভ্যাজাইনার দেওয়ালের কোষগুলির মধ্যে তরল পদার্থ উৎপন্ন হওয়ার ফলে এমনটি হয়ে থাকে। যৌনাঙ্গের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য এবং মসৃণ ও আনন্দদায়ক যৌন মিলনের জন্য ভ্যাজাইনাল ফ্লুয়িড অপরিহার্য।

❤ অধিক ভিজে থাকা ভ্যাজাইনা – Vagina , কী স্বাভাবিক?

❤ যৌনাঙ্গকে সুস্থ রাখার জন্য যে পরিমাণ তরল পদার্থ কোনও মহিলার যোনি উৎপন্ন করে, তাতে ব্যক্তি বিশেষে পার্থক্য দেখা যায়। তবে অত্যধিক ভিজে থাকার মতো কোনও বিষয় এখানে নজরে পড়ে না। কিন্তু এই ভিজে ও স্যাঁতস্যাঁতে ভাব বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। হরমোনের স্তর ও এতে ওঠা-নামা হলে যৌনাঙ্গের ভিজে ভাব প্রভাবিত হতে পারে। তবে অত্যধিক পরিমাণে তরল পদার্থ উৎপন্ন হলে তা যৌনাঙ্গের সংক্রমণের দিকে ইশারা করে।

❤ সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটি – Sexual Activity , ছাড়া যদি যৌনাঙ্গের তরল পদার্থের উৎপাদন অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে, তা হলে এর পিছনে একাধিক কারণ দায়ী থাকতে পারে:

  • 🩸 মেন্সট্রুয়াল সাইকেল।
  • 🩸 ব্যাক্টিরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস।
  • 🩸 পেলভিক কনজেশন সিনড্রোম।

বা –

  • 🩸 ডেসকোয়ামেটিভ ভ্যাজাইনিটিস।

ইত্যাদি। নানান কারণ এর জন্য দায়ী হতে পারে। আবার নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ খাওয়ার কারণেও এটি হতে পারে।

🩸 মেন্সট্রুয়াল সাইকেল: মেন্সট্রুয়াল সাইকেলে পরিবর্তনের ফলে শরীরের হরমোন লেভেল প্রভাবিত হতে পারে। এ কারণে অত্যধিক ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হয়ে থাকে। মেন্সট্রুয়েশান শুরুর আগে এবং পরে ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যেতে পারে।

যৌনাঙ্গ ভেজা থাকে কেন

🩸 ব্যাক্টিরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস: এটি একধরনের মাইল্ড ভ্যাজাইনাল ইনফেকশান। তবে একে সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিসিস ( STD ) বলে ভুল করে বসবেন না। কারণ এটি কোনও ভাবেই ( STD ) নয়। কিন্তু একাধিক যৌনসঙ্গীর সঙ্গে মিলন ঘটলে এটি ( STD ) তে ও পরিণত হতে পারে। যৌনাঙ্গে উপস্থিত ভালো ও খারাপ ব্যাক্টিরিয়ার মধ্যে ভারসাম্যহীনতার কারণে ব্যাক্টিরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস দেখা দেয়। এর ফলে অনবরত পাতলা ও তরল ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হতে শুরু করবে।

🩸 পেলভিক কনজেশান সিন্ড্রোম: যৌনাঙ্গ সব সময় ভিজে থাকলে, তার পিছনে পেলভিক কনজেশন সিন্ড্রোমও দায়ী থাকতে পারে। এর ফলে অস্বাভাবিক মেন্সট্রুয়াল ব্লিডিং, ইরিটেবল ব্লাডার ও ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হতে পারে। পেলভিক কনজেশান সিন্ড্রোমে শিরার মধ্যে রক্ত পুল করে যা ভ্যাজাইনার আশপাশের স্নায়ুকে প্রভাবিত করে। এর ফলে ভেজা ভাব দেখা দেয়। এমন হলে ইউটেরাস, ওভারি ও ভাল্ভায় ব্যথা হতে পারে।

🩸 ডেসকোয়ামেটিভ ভ্যাজাইনিটিস: যৌনাঙ্গে কোষের টার্নওভার খুব বেশি হলে ডেসকোয়ামেটিভ ভ্যাজাইনিটিস হয়ে থাকে। এ সময় ভ্যাজাইনার লাইনিংও উদ্দীপ্ত হয়ে পড়ে। এর ফলে অত্যধিক পরিমাণে হলুদ ডিসচার্জ হয়ে থাকে। এটি চ্যাটচ্যাটে হলেও এর থেকে কোনও দুর্গন্ধ বেরোয় না। এর ফলে যৌনাঙ্গের আশপাশের অংশ লাল, উদ্দীপ্ত হয়ে পড়ে। এখানে চুলকানিও হতে পারে। এমনকি যৌন মিলনের সময় ব্যথা হয়।

অরো পড়ুনঃ  যোনিস্বাস্থ্য | Female Vaginal Problem | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

❤ শারীরিক মিলন – Sex – প্রতিদিন করলে কী হয়?

❤ প্রতিদিন মিলনের ফলে, আমরা জীবনে নানান কাজ করে থাকি। নানান – জিনিস খেয়ে থাকি কিন্তু যখনই কোন জিনিস খায় সেটি নিয়ে কি কি উপকার হয় বা অপকার হয় তা আমরা সকলেই একবার হলেও ভাবি। সেই রকমি আজ আমরা এক জীবনের একটি অঙ্গ তার নিয়ে কথা বলব। সহবাস শুধুই উপভোগ করার জন্য নয়। সহবাস সাস্থ্যকরও বটে।

❤ সহবাস শুধু শরীর মনকে তৃপ্তি দেয় না। বরং শরীরকে রাখে সুস্থ সবল এবং তরতাজা।তাই মনের আনন্দে সহবাস করুন। মন এবং শরীরকে ঝরঝরে রাখুন।জেনে নিন সহবাস, এর দশটি দু্র্দান্ত সুফল।

যৌনাঙ্গ ভেজা থাকে কেন

প্রতিদিন মিলনের ফলে শরীরে কি কি উপকার হয় জানলে অবাক হবেন জানুন:

❤1. সহবাস করলে শরীরে ক্ষতিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না। গবেষকরা রীতিমতো পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত দুবার সহবাস করেন, তাদের শরীরে ক্ষতিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শরীরের জীবানু রুখতে হরদম সহবাস করুন নিজের সঙ্গী অথবা সঙ্গীনীর সঙ্গে।

❤ 2. যত বেশি সহবাস করেবন, তত বেশি সহবাস করার জন্য সক্ষম হবেন। কোনও কাজ নিয়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষতা বাড়ে। এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। তাহলে সহবাস এর ব্যিতক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত সহবাস মানে আরও সহবাস করার জন্য পটু হয়ে ওঠা।

❤ 3. সহবাস করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অঙ্গ এবং পেশী সচল থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শরীরের বাইরের দিক তো সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শরীরের ভেতরের দিককেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত সহবাস।

❤ 4. সহবাস করা ব্লাড প্রেসারের জন্য খুবই ভাল। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, লো ব্লাড প্রেসারের মানুষও অনেক ভাল অনুভব করেন নিয়মিত সহবাস করলে।

❤ 5. সহবাস আসলে এক ধরনের ব্যয়াম। প্রতি মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি নষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন, একই রকম ভাবে এবার থেকে সহবাসের জন্য সময় বের করুন।

❤ 6. মনের সঙ্গে সহবাসের কী অদ্ভূত মিল। নিয়মিত সহবাস করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।

❤ 7. শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা? পেইন কিলার খেতে হবে? পরে খাবেন। আগে একবার টুক করে সহবাস উপভোগ করে নিন। তারপর নিজেই অনুভব করবেন, আপনার যন্ত্রণা ভ্যানিশ!

❤ 8. বেশি সহবাস করেন? খুব ভাল। খানিকটা নিশ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রোগ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে।

❤9. রাতে ঘুম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়? কীভাবে কমবে? এই চিন্তায় আরও ঘুম আসছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না। সহবাস করুন আর উপভোগের শেষে বিছানায় শরীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম নেমে এসেছে।

❤ 10. 2024 – জীবন যে গতিতে চলছে, তাতে স্ট্রেস আসাটাই স্বাভাবিক। এই স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই। সহবাস করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সব থেকে তৃপ্তির স্বাদে বিভোর তখন।

🇨🇭 আপনি যদি আপনার যৌনাঙ্গের স্বাস্থ্য ও যৌনজীবন নিয়ে সচেতন হতে চান, তাহলে অবশ্যই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করুন।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক
ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!