♥ যোনি পিচ্ছিলকারক প্রাকৃতিকভাবে ক্ষরিত তরল যা যৌনিকে পিচ্ছিল করে।
♥ যোনি পিচ্ছিলকারক বা যোনি লুব্রিকেশন প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত একটি তরল, যা একজন মহিলার যোনিকে পিচ্ছিল করে। পিচ্ছিলকারক সর্বদা উপস্থিত থাকে, তবে ডিম্বস্ফোটনের কাছে এবং যৌন মিলনের প্রত্যাশায় যৌন উত্তেজনার সময় উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়।
♥ যোনি শুষ্কতার কারণে এই পিচ্ছিলকারক অপর্যাপ্ত হতে পারে এবং কখনও কখনও কৃত্রিম পিচ্ছিলকারকগুলি এটি বৃদ্ধি করতে ব্যবহৃত হয়। পর্যাপ্ত পিচ্ছিলকারক ছাড়া যৌন মিলন বেদনাদায়ক হতে পারে। যোনি আস্তরণের কোনও গ্রন্থি নেই, সুতরাং যোনিতে পিচ্ছিলকারকের জন্য অন্যান্য পদ্ধতির উপর নির্ভর করতে হয়।
♥ ভাস্কুলার এনগর্জমেন্ট কারণে যোনি দেয়াল থেকে প্লাজমাকে প্রধান পিচ্ছিলকারক উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়, এবং বার্থোলিনের গ্রন্থি যা যোনি প্রাচীরের নি:সরণগুলিকে বৃদ্ধিতে শ্লেষ্মা নিঃসৃত করে, এটি- Introitus ( যোনি খোলার ) এর সামান্য নিচে এবং বাম ও ডান দিকে অবস্থিত। ডিম্বস্ফোটনের কাছে, জরায়ুর শ্লেষ্মা অতিরিক্ত পিচ্ছিলকারক সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
🇨🇭 মেয়েদের সহবাসের কৌশল:
♥ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল, যা জানা প্রয়োজন যৌনমিলন বা সহবাস একটি জৈবিক ক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সাথে অন্তরঙ্গ ঘনিষ্ঠ হয়।
♥ যৌন উত্তেজনা মেয়েদের একটু বেশি হলেও সমাজ, পরিবার, আত্মীয় এসবের সমালোচনার স্বীকার হয়ে লজ্জায় বলতে পারে না বা আগ্রহ দেখায় না। তাই মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল বা সেক্সে রাজি করার উপায় জানাটা পুরুষের কাছে খুবই বাঞ্ছনীয়।
♥ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল আয়ত্তে আনার আগে জানতে হবে সহবাসের উপকারীতা, সহবাসের সঠিক সময় অর্থাৎ একজন পুরুষের মধ্যে সহবাসের জ্ঞান থাকাটা একান্ত জরুরী।
🇨🇭 সহবাসের উপকারীতা :
- ♥ প্রতিদিন সহবাস বা যৌনমিলন মানসিক শান্তির সাথে সাথে শারীরিক ক্লান্তি কাটিয়ে দেয়।
- ♥ প্রতিদিন সহবাস করলে শরীরে আইজি এ অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে।
- ♥ যৌনমিলনে সময় অর্গাজমের ফলে শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা শরীরের ব্যাথা কমায়।
- ♥ প্রত্যেকবার সহবাসে বা যৌনমিলনে 80 ক্যালোরি ক্ষয় হয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- ♥ সপ্তাহে অন্তত 02 দিন সহবাস করলে পুরুষের যেমন: হার্ট অ্যাট্যাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় তেমনি নারীর ক্ষেত্রে সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ হাওয়ায় হার্ট সুস্থ থাকে।
- ♥ যৌনমিলনের পর ঘুম আরাম এবং শান্তির হয় ফলে শরীর অনেক সুস্থ ও ঝরঝরে লাগে।
- ♥ সপ্তাহে অন্তত 03 বার যৌনমিলন বাহ্যিকভাবে বয়সের বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে।
🇨🇭 সহবাসের সঠিক সময় :
♥ গুরু ভোজনের পর সহবাস করলে হজম ক্ষমতা কমতে পারে। ভোরের বেলা সহবাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। রাতে শোবার পর সঙ্গে সঙ্গে সহবাস করা উচিত নয়। একটু ঘুমানোর পর রাত্রির দ্বিতীয় প্রহর সব থেকে উপযুক্ত সময় সহবাস বা যৌনমিলনের জন্য।
🇨🇭 মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল :
♥ সহবাস যে দুজন মানুষের মধ্যে হচ্ছে উভয়েরই একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, আসক্তি ও সম্মতি থাকা দরকার। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত নিজেকে প্রিয় সঙ্গীনির কাছে এমন ভাবে হাজির করা যাতে মেয়েটি সহবাসে বা যৌনমিলনে সম্মতি না দিয়ে থাকতে পারবেই না।
♥ আগ্রহ : পুরুষরা সাধারণত সহবাসে বা যৌনমিলনে আগ্রহ দেখায়। তাহলে মহিলারা কি যৌনমিলনে অংশগ্রহণ করেনা? মহিলারা ও সহবাসে বা যৌনমিলনে সমান অংশীদার। কিন্তু মহিলারা সেই আগ্রহটা সুপ্ত রাখে। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত সুপ্ত আগ্রহকে জাগিয়ে তুলে নিজ স্ত্রী বা মহিলাটিকে সেক্সে রাজী করানো।
♥ প্রতিশ্রুতি : সাধারণত রতিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ তৃপ্তি পেলে মহিলারা স্বর্গসুখ পায়। তাই পুরুষ যদি সম্পূর্ণ আনন্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তাহলে তাঁর স্ত্রী বা মহিলারা সহবাসে সম্মতি দেয়।
♥ ভরসা : অনেক মহিলা সহবাস নামে আতঙ্কিত। তাই পুরুষ সঙ্গীর উচিত যৌনমিলন বা সহবাস সম্পর্কে ভয় কাটিয়ে দিয়ে নিজের সঙ্গীনিকে বা স্ত্রীকে যৌনমিলনে রাজী করানো ও তাঁর ভরসা হয়ে ওঠার।
♥ সুরক্ষা: সহবাসের ফলে সবচেয়ে বড়ো ঝুঁকি হল গর্ভধারণ করা। সেজন্য পুরুষের উচিত কন্ডোম ব্যবহার করে গর্ভধারণের ঝুঁকি থেকে নারীকে মুক্ত রাখা ও যৌন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা করা।
♥ এছাড়া ও বলা বাহুল্য আজকাল অত্যাধুনিক ইন্টারনেট যুগে দাঁড়িয়ে বেশিরভাগ পুরুষ বা নারী বিয়ের আগেই যৌনমিলনে বা সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীটি মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল এভাবে সফল করতে পারে :
♥ সততা : প্রেম করলে বা কাউকে ভালোবাসলে পুরুষ-নারী উভয়ের একে অপরের প্রতি আকর্ষণ থেকে যৌনমিলনের চাহিদা আসতেই পারে ফলে পুরুষ সঙ্গী তার সঙ্গীনিকে সহবাসে রাজী করাতে পারে। তবে এক্ষেত্রে একটা কথা খুবই জরুরী- শুধুমাত্র যৌনমিলন বা সহবাস করার জন্য কোনও মহিলার সাথে ভালবাসার অভিনয় করতে যাওয়া একদমই উচিত না।
♥ বন্ধুত্ব পূর্ণ আচরণ: কোনো মেয়ের সাথে মিলিত হতে চাইলে প্রথমে মেয়েটির সাথে বন্ধুর মত আচরণ করে একটা মানসিক যোগাযোগ গড়ে তুলুন। মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠুন।
♥ পছন্দের পুরুষ হয়ে উঠুন :
পছন্দের মানুষ হয়ে উঠলে তবেই ধীরে ধীরে মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন। মেয়েটির সাথে গল্প করুন, মেয়েটির পছন্দ অপছন্দ জানুন। রাতে দু একটা দুষ্টুমির ইঙ্গিত দিলেও মেয়েটির প্রতি যে শারীরিক ভাবে আসক্ত সেটা জানানোর দরকার নেই তাহলে কিন্তু মেয়েটির পছন্দের তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবেন।
♥ যৌন উত্তেজক কথা :
মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে ওঠার পর ধীরে ধীরে রাতে দুষ্টুমিভরা ম্যাসেজ বাড়িয়ে দিন । দেখবেন মেয়েটির ও সাড়া দিচ্ছে আলতো যৌন স্পর্শে।
♥ সঙ্গম কাল: মেয়েটির সাথে সেক্স চ্যাট হয়েছে মানে উভয়ে চাইলে মিলিত হতে পারবেন। একটা কথা মনে রাখবেন, আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে মেয়েটি সহবাসে রাজী হলে প্রথমেই তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। প্রথমে তাঁকে ধীর স্পর্শে আলতো চুমু দিন এবং উষ্ণ কথায় উত্তেজিত করে তুলুন তারপর যৌনমিলন করুন।
♥ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল অবলম্বন করে সঙ্গমে যুক্ত করতে হলে অবশ্যই জানতে হবে মেয়েদের সেক্সে উত্তেজিত করার পদ্ধতি :
♥ একজন পুরুষের উত্থিত লিঙ্গ নারীর যোনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে সহবাস বা যৌনমিলন হয়। আর সহবাস তখনই সফল হবে পুরুষ যখন নারীকে উত্তেজিত করে সহবাসে বা যৌনমিলনে লিপ্ত করে। সহবাসের আগে পুরুষের অবশ্যই উচিত মেয়েদের উত্তেজিত করা তানাহলে মেয়েদের অতৃপ্তি থেকে যাবে।
🇨🇭 মেয়েদের উত্তেজিত করার কিছু পদ্ধতি :
♥ হর্নি করা: নারীদের সেক্সে রেডি করা বা হর্নি করার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল স্পর্শ। ঠিকমতো স্পর্শ করতে পারলেই নারীদের উত্তেজিত ও কামুকি করে তোলা যায়।
♥ সিঙার: বেশিরভাগ নারী সরাসরি যৌনমিলনে না গিয়ে সিঙারে তৃপ্তি পায়। তাই ফোরপ্লেতে সময় দিন।
♥ কল্পনা – ফ্যান্টাসি: যৌনমিলন কাল বা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করে সঙ্গীর সাথে সুখকর যৌন আবেশে জড়িয়ে পড়তে পারেন।
♥ সরাসরি মিলনে দেরী করা :
নারীরা যৌন উত্তেজক বিষয় বেশি কামনা করে। তাই নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে, নারীর মুখ কপাল ও গালে ঘন ঘন চুমু খাওয়া ও ঘর্ষণ করা উচিত।
♥ মিলনের পূর্বে নারীর স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন তার কাম উত্তেজনা বাড়ায়। চুম্বন, আলিঙ্গন ছাড়া ও ধীরে ধীরে আঘাত, দংশন ও নিপীড়ন করলে নারী উত্তেজিত হয়ে পড়ে। উত্তেজিত হয়ে নারীরা ধীরে ধীরে পুরুষের কাছে সমর্পন করলে যৌনমিলন বা সহবাস করা উচিত।
♥ ভাইব্রেটর: নারীকে উত্তেজিত করতে ভাইব্রেটরের বিকল্প হিসাবে পুরুষ তার মধ্যমা অঙ্গুলি দিয়ে নারীর যোনীর ভিতরে জি স্পট(যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করলে নারীর কাম উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। তখন নারী যৌনমিলনে লিপ্ত হয়।
♥ মেয়েদের সহবাসে তৃপ্তি লাভ :
মেয়েদের সহবাসে (Sex) রাজী করানোর কৌশল প্রয়োগ করে সহবাসে বা যৌনমিলনে যুক্ত করলে মেয়েরা সঙ্গমে তৃপ্তি লাভ করে ।
♥ সহবাসে মেয়েদের চরম তৃপ্তি দিতে যৌনমিলনে পুরুষের সক্ষমতা বাড়াতে হবে।
♥ যৌনমিলনে বা সহবাসে বারবার একই পোজ প্রয়োগ না করে যেটিতে মেয়েদের তৃপ্তি হয় সেগুলো প্রয়োগ করা দরকার।
♥ পুরুষ তার সঙ্গীনিকে সহবাসে তৃপ্তি দিতে পারলে মেয়েদের সহবাসে আগ্রহ প্রবল হয়ে ওঠে।
♥ স্কুইজ স্টাইল, টেনসিং স্টাইল, পজ অ্যান্ড প্লে স্টাইল ছাড়া ও ডগি স্টাইল এবং কাউগার্ল স্টাইল, এসব স্টাইলে সহবাসে মেয়েদের তৃপ্তি লাভ হয়। সর্বোপরি, এসব পোজ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল ও উপযুক্ত পদ্ধতি। যার ফলে পুরুষের সঙ্গম সময়কালীন বীর্যপাতের মতোই মেয়েদের অর্গাজম ও সহজেই হয়ে থাকে এবং নারী স্বর্গসুখ লাভ করে।
আরো পড়ুনঃ যৌন বাহিত রোগব্যাধি এর হোমিও চিকিৎসা এবং সচেতনতা।
♥ ভ্যাজাইনাল ড্রাইনেস:
আপনি কি জানেন সহবাসের সময় যোনি শুকিয়ে যায় কেন? সহবাসের সময় যোনি শুকিয়ে যাওয়ার মত ঘটনার মুখোমুখি আমরা অনেকেই হয়ে থাকি। সাধারণত মহিলাদের বয়স-45 বছরের উপরে হলে এই সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। তবে আপনার বয়স যদি 45 বছরের বেশি না হয় এবং আপনি যদি সহবাসের সময় যোনি শুকিয়ে যাওয়ার মত ঘটনার সম্মুখীন নিয়মিত ভাবে হতে থাকেন তবে যত দ্রুত সম্ভব আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
♥ যোনি শুকিয়ে যায় কেন যোনির শুষ্কতার এই ঘটনা মহিলাদের শরীরে সাধারণত হরমোনের প্রভাবে ঘটে থাকে। শরীরে স্ত্রী হরমোন এর পরিমাণ যদি কমতে থাকে তাহলে এ ধরনের সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। Estrogen নামক এক ধরনের হরমোন সাধারণত যৌন মিলনের সময় ভ্যাজাইনাল লিকুইড নি:সরণে সহায়তা করে থাকে। কোনভাবে যদি এই হরমোনের পরিমাণ শরীরে কমতে থাকে তবে ভ্যাজাইনাল ড্রাইনেস সহ আপনার যৌনজীবনে নেমে আসতে পারে বিভিন্ন অসুবিধা।
♥ সহবাসের সময় যোনি শুকিয়ে যায় কেন। ভ্যাজাইনাল ড্রাইনেস আবার অনেক সময় বিভিন্ন রোগের কারণে কিছু ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলেও এই শুষ্কতা দেখা যেতে পারে। এছাড়াও নতুন সন্তান প্রসব করার পরে এবং মহিলারা যদি অতিরিক্ত মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে সময় অতিবাহিত করেন তাহলেও বেড়ে যেতে পারে ভ্যাজাইনার শুষ্কতা।
♥ এছাড়াও দীর্ঘ সময় সহবাস করার ফলে যখন একঘেয়েমি ভাব চলে আসে তখনও ভ্যাজাইনার চারিদিকের পিচ্ছিল পদার্থ গুলি শুকিয়ে গিয়ে শুষ্কতা অনুভূত হতে পারে। সহবাসের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনভাবেই ভ্যাজাইনাতে কিংবা লিঙ্গে সরাসরি বাতাস না লাগে। বাতাসের কারনেও এমনটা ঘটতে পারে।
♥ যোনির শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন যদি আপনার কোন শারীরিক সমস্যার কারণে ভ্যাজাইনার শুষ্কতা বেড়ে যায় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। আবার বিশেষ কোনো ওষুধ সেবনের কারণে যদি এরকমটা হয় তবে পরামর্শদানকারী চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
♥ আর যদি কোন সমস্যা না হয় তবে সহবাসের পূর্বে সময় নিয়ে ফোরপ্লে করুন। এতে করে যোনির ভেতর থেকে এক ধরনের পিচ্ছিল পদার্থ বের হয়ে সহবাস আনন্দময় করে তুলতে সহায়তা করবে।
🇨🇭 মেয়েদের অর্গাজম কী ভাবে হয়?
♥ প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল মেয়েদের মূলত দুধরনের যৌন সুখানুভূতি হয়। প্রথমত, সঙ্গমের সময় মেয়েদের গর্ভাশয়ে পুরুষাঙ্গের আঘাতের ফলে এক রকম সুখানুভূতি হয়। এটিকেই প্রধানত অর্গাজম বলে ধরা হয়।
♥ কিন্তু মেয়েদের অপর এক রকম সুখানুভূতি হয় এবং সেই অর্গাজমটিই মেয়েদের শরীরে প্রবল উন্মাদনার সৃষ্টি করে। এই অর্গাজমটির মূল উৎস কিন্তু ক্লিটোরিসে নয়, ক্লিটোরিসের ঠিক নীচে জি-স্পটে।
♥ এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গাজমের যে সুখানুভূতি তা পেনিট্রেশনের সুখানুভূতির চেয়েও বেশি। এই ধরনের অর্গাজম সঙ্গম করতে করতে হতে পারে আবার সঙ্গম ছাড়াও হতে পারে। সঙ্গম না করেও কীভাবে মেয়েরা এই অর্গাজম উপভোগ করেন? জেনে নিন এই 06 টি উপায়:
- শুধু স্তনবৃত্ত দু’টি যদি আলতো করে স্পর্শ করা হয় বা স্তনবৃত্ত যদি আঙুলে একটু চেপে ধরা হয় তবে এই ধরনের অর্গাজম হতে পারে।
- যোনির ভিতরে নয়, ভালভার ভিতরের অংশটি আঙুল দিয়ে অল্প রাব করলে এই অর্গাজম হতে পারে।
- পুরুষাঙ্গটি ভালভাবে ও ক্লিটোরিসে শুধু রাব করলেও মেয়েদের এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গাজম হয়।
- অনেক সময় শুধু ডার্টি টক করলেও মেয়েদের এই অর্গ্যাজম হতে পারে।
- অনেক মেয়েরা পর্ন দেখতে দেখতেও অর্গাজমিক বোধ করেন।
- অনেক মেয়ের শরীরের বিশেষ বিশেষ অংশে আলতো কামড় দিলেও এই অনুভব হয়।
- পুরুষ সঙ্গী নিতম্বে মাসাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে এই অনুভূতি হয়।
🇨🇭 যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি ও কিছু টিপস্:
♥ প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হোনঃ সাধারণ টিপস:
♥ মিলনের প্রস্তুতি:
- বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে।
- সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে।
- অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী মিলনে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।
- যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে।
- মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে।
♥ মিলনের আগে:
- স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা।
- চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।
- সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
- স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন।
♥ মিলনের সময়:
মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর। প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্য:
- সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।
- অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।
- সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।
♥ দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব) বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস। নীরস রমণীর করণীয়:
- স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।
- স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।
- যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।
♥ গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাদ্য গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা সন্তান নেওয়ার সঠিক বয়স,বাবা-মা হওয়ার সঠিক বয়স কত? অর্গাজম নিয়ে মজার কিছু তথ্য ! মহিলাদের বীর্যপাত হয় কিভাবে
♥ মেয়েদের বীর্য বের হয় কিনা বা অর্গাজম হয় কিনা এটা অনেকেই জানতে চান। অনেকে ঠিক বুঝেন না। অনেকে নিজে বুঝলেও অন্যদের বোঝাতে পারেন না। সঠিক উত্তর হলো – মেয়েদেরও বীর্যপাত হয়। তবে সবসময় না।
♥ যারা জানে, তাদেরই কেবল হয়। অনেক মেয়েই এই বিষয়টা জানে না। তাই স্বামির বীর্যপাত হয়ে গেলেই সে ভাবে তার কাজ শেষ। আবার অনেকে বীর্যপাত হলেও সে বেপারে জ্ঞান না থাকায় ওটাকে এক ধরনের স্রাব মনে করে।
♥ কিন্তু যারা জানে, তারা ঠিকই নিজের বীর্যপাত বা অর্গাজম করার চেষ্টা করে। তবে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অর্গাজম হতে সময় বেশি লাগে। তাই অনেক ক্ষেত্রে স্বামীর যদি অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে যায়, তাহলে স্ত্রীর কপালে আর নিজের অর্গাজম হওয়ার সুখ জোটে না। অথবা স্বামী যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না রাখেন, তাহলে স্ত্রীর হয়ত এভাবেই শুধু স্বামীকে সুখ দিয়েই জীবন কাটাতে হতে পারে।
তবে এটা ঠিক যে, মেয়েদের যা বের হয়, সেটা ছেলদের মত ঘন না। শুধু ভিজে যায়, আর একটা অনুভুতি তৈরী হয়।
♥ আবার আরেকটা বিষয় হল, মেয়েরা উত্তেজিত হলেই কিন্তু ভিজে যায় সেটা বীর্যপাত নয়। ছেলেরা উত্তেজিত হলে পেনিস শক্ত হয় আর পেনিসের আগ্রভাগে হালকা 2/1 ফোটা পানি পানিও বের হতে পারে এটাও বীর্য নয়।
মেয়েরা উত্তেজিত হলে স্তনের বোটা শক্ত হয় আর যোনি ভিজে যায়। আর বীর্যপাত হলে অন্য রকম একটা আনন্দ পাওয়া যায় এটাকেই চরম পুলক, বা অর্গাজম বলে।
♥ ছেলেদের যেমন-একবার বির্যপাত হলে কয়েক মিনিটের মধ্যে সেক্স করার ইচ্ছে মরে যায়, লিঙ্গোত্থান হয় না। মেয়দেরও অরগাসম হলে এমন ফিলিংস হয়। তখন তার যৌনাখাঙ্কা আর থাকেনা। বরং যোনীতে ব্যাথা অনুভুত হয় এবং যোনী শুকিয়ে যায়।
🇨🇭 অর্গাজম করার বিশেষ কিছু পদ্ধতি আছে :
♥ সেক্স করার সময় ক্লিটরিসে ( লজ্জাস্হান ) হাত দিয়ে আলতো করে ঘসবেন, দেখবেন স্ত্রীর আলাদা একটা ভাল লাগা কাজ করছে। বেশ কয়েক মিনিট করতে থাকলে, একসময় উত্তেজনা আরো বাড়বে। তখন তার শরীরে তীব্র ঝঁকুনি দিয়ে ভ্যাজিনা থেকে স্রাবের মতোই কিছু বের হবে। অনেকটা প্রসাব হয়ে যাওয়ার মত ফিলিংস কিন্তু অনেক আনন্দের।
♥ এটাই অর্গাজম! তবে জানার বিষয় হল, আপনি যদি দিনে পাঁচ বার সেক্স করেন, স্বামীর হয়ত 05 বারই বীর্যপাত হবে। কিন্তু স্ত্রীর 01 বারের বেশি হবে না। আর মাসে খুব বেশী হলে 5/7 বার বা তার একটু বেশী হতে পারে । এটা অনেক মজার একটা বিষয়। রেগুলার অর্গাজম হবে, বিষয়টা তেমন নয়। একবার হলেই ঐ মুহুর্তের জন্যই অপেক্ষায় থাকবেন।
🇨🇭 অর্গাজম বা মহিলাদের বীর্যপাত কি?
♥ আরো কিছু বিষয় আছে, অনেক মেয়েই জানে না এগুলো। এজন্য ভুলভাল বকে! যে তারো হয়ে গিয়েছে! অনেক সময় স্বামী যখন জিজ্ঞাসা করে, তোমার কি হয়েছে? স্ত্রী অনেক সময় না বুঝেই বলে- হুম বা মাথা নেড়ে জানায়।
এটাও শিওর না! আসলে অনেক সময় অনেক স্ত্রীরা বুঝতেই পারেনা। তাই স্বামীকে খুশি রাখতে এসব বলে। তবে স্বামী যখন একটু খেয়াল করবে, তখন ঠিকই বুঝতে পারবে, কখন তার স্ত্রীর অর্গাজম হলো। তবে প্রতিদিনই হবে বা প্রতিবারই হবে, এটাও কিন্তু ভুল ধারনা।
🇨🇭 অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায় :
অনেকেই ভাবেন, তার স্ত্রীর অর্গাজম হয়না, বা হলেও খুব কম! তাতে কি তার স্ত্রী আনন্দ বা সুখ পাচ্ছেনা? তাদের উত্তর হলো – যদি সঠিক নিয়মে সঙ্গম হয়, তাহলে অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায়। তা কিভাবে?
সঙ্গমের পুর্বে কিছক্ষন শৃঙ্গার করতে হবে। সঙ্গমের সময় একটু দীর্ঘায়ীত করতে হবে। এক সুযোগে কিছু রোমাঞ্চকর কথা বলতে হবে। তাতে বীর্যপাতের চেয়েও বেশী আনন্দ পাওয়া যায়।
🇨🇭 সহবাসের সঠিক সময় :
গুরু ভোজনের পর সহবাস করলে হজম ক্ষমতা কমতে পারে। ভোরের বেলা সহবাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। রাতে শোবার পর সঙ্গে সঙ্গে সহবাস করা উচিত নয়। একটু ঘুমানোর পর রাত্রির দ্বিতীয় প্রহর সব থেকে উপযুক্ত সময় সহবাস বা যৌনমিলনের জন্য।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( D. H. M. S )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
📞 মোবাইল : +8801907-583252
+8801302-743871
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।