🇨🇭 গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়ার সমস্যাটা অনেকেরই আছে। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক বেশী। এবং এটা এতই বিব্রতকর একটি সমস্যা যে কাউকে বলাও যায় না। আবার সহ্যও করা যায় না। আর এমন সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবার কথা তো কোন নারী চিন্তাও করেন না। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনার স্বাভাবিক যৌন জীবনে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ।
🇨🇭আসুন জেনে নেই শরীরের স্পর্শ কাতর সেই অঙ্গে দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়।
🇨🇭 প্রতিটি মানুষের শরীরে স্বাভাবিক একটি ঘ্রাণ আছে। মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় খুব সুক্ষ্মভাবে ঘ্রাণটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এছাড়াও মানুষের বগল, পায়ের পাতা কিংবা শরীরের অন্যান্য ভাঁজের জায়গায় দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। গোপন অঙ্গটিও বাদ যায় না। তবে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হবার পেছনে আছে বেশ কিছু কারণ।
🇨🇭 যেমন:
🩸আপনার যদি স্বাস্থ্য ভালো হয়ে থাকে, তাহলে শরীরের ভাঁজে ভাঁজে ঘাম জমে যায়। সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় ও অঙ্গে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়।
🩸এছাড়া গোপন অঙ্গে ইস্ট বা ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন থেকে হতে পারে খুবই বাজে দুর্গন্ধ।
🩸গোপন অঙ্গ সঠিক ভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখা, পিরিয়ডের সময় এক প্যাড দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ইত্যাদি কারণেও জন্ম নেয় দুর্গন্ধ।
🩸খুব বেশী টাইট পোশাক দীর্ঘসময় পরিধান করলেও ঘামে দুর্গন্ধ হতে পারে। অনেকের প্রস্রাব লিক করার সমস্যা থাকে। সে কারণেও গন্ধ হতে পারে।
🩸যৌন রস অতিরিক্ত বের হয়ে শুকিয়ে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।
🩸যৌনমিলনের পর ঠিক ভাবে যোনি পরিষ্কার না করলে এই অঙ্গে দুর্গন্ধ হয়।
🇨🇭 উপায় :
🩸নিয়মিত যোনি পরিষ্কার রাখতে হবে।
🩸যৌনকেশ নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
🩸প্রচুর পানি পান করুন।
🩸সুতির অন্তর্বাস ব্যবহার করতে হবে।
🩸পিরিয়ড হলে ৩/৪ ঘন্টা ছাড়া প্যাড পরিবর্তন করতে হবে।
🩸যৌনমিলনের পর ভালো ভাবে যোনি পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন।
🩸যোনিতে কোনো সুগন্ধি বা পাউডার ব্যবহার করবেন না।
🇨🇭 যেসব কারনে যৌনাঙ্গে ওয়াক্স করবেন না !
💋 আপনি কি আপনার যৌন অঙ্গে নিয়ম করে ওয়াক্স করেন?
💋যৌনাঙ্গে ওয়াক্সিং না করলে কি আপনার নিজেকে নোংরা বলে মনে হয়? সাবধান। যৌনাঙ্গে ওয়াক্সিং করার অভ্যেস যদি আপনার থেকে থাকে, তাহলে তা আজই বন্ধ করুন। কেন? আসুন, জেনে নেওয়া যাক।
💋ইনফেকশনের সম্ভাবনা:
💋ইনফেকশনের সম্ভাবনা কিন্তু থেকেই যায় যৌন অঙ্গে ওয়াক্সিং করলে।
💋আমাদের যোনি মিউকাস মেমব্রেন দ্বারা গঠিত হয় যা সাধারণ ত্বকের থেকে খুবই নরম ও সেনসিটিভ হয়। পিউবিক হেয়ার আদতে যৌন অঙ্গকে নানারকম ইনফেকশন বা ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। পিউবিক হেয়ার তুলে ফেলার ফলে যৌন অঙ্গের হেয়ার ফলিকলকে তা অনেকসময় ইরিটেট করে, যার ফলে যৌনাঙ্গ চুলকায়। তাছাড়া পিউবিক হেয়ার তুলে ফেলার ফলে যৌনাঙ্গে কিছু ক্ষতমুখ তৈরি হতে পারে। যৌনাঙ্গ যখন আর্দ্র, গরমের সংস্পর্শে আসে, তখন সেখানে নানারকম ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে। ফলে র্যাশ, ইনফেকশনের সম্ভাবনা তৈরি হয়। পিউবিক হেয়ার ওয়াক্স করে সেক্স করলেও নানারকম রোগ সংক্রামিত হতে পারে।
💋 তাছাড়া মূত্রনালীর ইনফেকশনও যৌন অঙ্গে ওয়াক্সিং করার ফলে হতে পারে। তাছাড়া ওয়াক্সিং করার সময় কিন্তু যথেষ্ট লাগে। ওতে জোর করে লোম তুলে ফেলা হয়। যৌন অঙ্গের নরম চামড়ায় ওয়াক্সিং করলে তাই ছড়ে যেতে পারে বা লালও হয়ে যেতে পারে।
💋যৌন সংক্রামক রোগ:
💋এইডস বা অন্যান্য যৌন সংক্রামক রোগ কিন্তু সেক্স করার সময় রোগাক্রান্ত ত্বকের সংস্পর্শে এলে বাহিত হয়। যৌন অঙ্গের ওয়াক্সিং-এর ফলে যৌনাঙ্গ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। ফলে সেক্সের সময় এইসকল রোগ সহজে কোনো বাধা না পেয়েই বাহিত হতে পারে। হারপিস, হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচ.পি.ভি. ইত্যাদি ভাইরাস দ্বারা আপনি মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
💋ওয়াক্সিংএর ফলে কেমিক্যাল বার্ন:
💋ওয়াক্সিং করার সময় যে সমস্ত ক্রিম ব্যবহার করা হয়, ওতে নানা ক্ষতিকারক কেমিক্যাল থাকতেই পারে। আপনার যৌন অঙ্গের মতো সেনসিটিভ জায়গায় এইসমস্ত ক্রিম ব্যবহার করলে যৌনাঙ্গে প্রদাহ বা কেমিক্যাল বার্নও হতে পারে। যেমন, আপনি যদি গরম মোম দিয়ে ওয়াক্সিং করেন, তাহলে মোম আপনার যৌন অঙ্গকে পুড়িয়েও দিতে পারে।
💋আর যৌন অঙ্গে পিউবিক হেয়ারের ওয়াক্সিং করার পর অতিরিক্ত চুলকালে ক্ষত হয়ে যায়। তাছাড়া বারবার ওয়াক্সিং করে হেয়ার রিমুভ করলে কিন্তু হেয়ার আরও বেশী করে জন্মাবে,এটা নিশ্চয়ই আপনারা সবাই জানেন!
🇨🇭 উপায়:
💋যৌনাঙ্গে পিউবিক হেয়ার অনেকসময়ই আমাদের নানা সমস্যার কারণ হয়। বিশেষ করে গরমকালে যৌনাঙ্গে ঘাম জমে জমে নানারকম ইরিটেশনও হয়। তাই পরিষ্কার থাকতে অনেকসময় অনেকেই পিউবিক হেয়ার রিমুভ করা পছন্দ করেন। হেয়ার রিমুভ করুন, ঠিক আছে। কিন্তু ওয়াক্সিং? ভুলেও নয়। বরং রেজর দিয়ে পিউবিক হেয়ার আস্তে আস্তে সাবধানে রিমুভ করুন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।