40 পেরোলেই কমছে যৌন আকাঙ্ক্ষা ? যৌবন বাড়াতে হোমিও চিকিৎসা।

40 পেরোলেই কমছে যৌন আকাঙ্ক্ষা ? যৌবন বাড়াতে হোমিও চিকিৎসা।

🇨🇭 বয়স 40 পেরোতে না পেরোতেই যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পায় অনেক পুরুষের। মূলত ইরেকটাইল ডিসফাংশন – ED , নিয়ে সংকোচ বা অজ্ঞতার কারণেই এই সমস্যা আরও জটিল হয়। সাধারণত হাড়ের ক্ষয় রোধে ভিটামিন- ডি কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে কম বেশি অনেকেই জানেন। কিন্তু এই ভিটামিনের অন্যান্য গুরুত্ব নিয়ে তেমন সচেতনতা নেই।

🇨🇭 যদিও ভিটামিন- ডি, র অভাবে শুধু হাড় ক্ষয় নয়, চুল পড়ে যাওয়া, অবসাদ, মেরুদণ্ডে ব্যথাসহ যৌন ক্ষমতাও কমে যেতে পারে।

🇨🇭 ইরেকটাইল ডিসফাংশন- ( ED ):

🇨🇭 ইরেকটাইল ডিসফাংশন পুরুষের একটি যৌন সমস্যা। এই রোগ হলে তারা যৌন মিলনের সময় অঙ্গে শিথিলতা অনুভব করেন, যার কারণে যৌন মিলনে সন্তুষ্টি থাকে না। এর সঙ্গে আরও অনেক রকম যৌন সম্পর্কিত সমস্যা থাকতে পারে। তবে বয়স্কদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি। তাছাড়া কিডনির রোগ, হার্টের সমস্যা, স্থূলতা, মানসিক চাপ, হতাশা এবং ডায়াবেটিস ছাড়াও ধূমপান, অ্যালকোহল বা ওষুধের ব্যবহার এর প্রধান কারণ। এর ফলে দেহে টেস্টোস্টেরনের ( Testosterone ) হরমোনের মাত্রা হ্রাস পেতে পারে।

🇨🇭 ভিটামিন- ডি শরীরে রক্ত সঞ্চালনের ভারসাম্য রক্ষায় কাজ করে। যৌন মিলনের সময় রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ও প্রয়োজনীয় উত্থানে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ইরেকটাইল ডিসফাংশন শরীরে ভিটামিন-ডি’র অভাবে দেখা যায়। 20 বছরের বেশি বয়সের প্রায় তিন হাজার জন পুরুষের উপর করা একটি গবেষণায় এই তথ্যের সত্যতা মিলেছে।

🇨🇭 বিস্তারিত বললে যাদের শরীরে ভিটামিন-ডি ’র মাত্রা প্রতি মিলিতে 20 ন্যানোগ্রামের কম তাদের ইরেকটাইল ডিসফাংশন হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি। আবার শরীরে ভিটামিন- ডি ’র মাত্রা প্রতি মিলিতে 35 ন্যানো-গ্রামের বেশি হলে এই সমস্যা কমে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, অন্য হরমোনের অভাব সরিয়ে রাখলে শুধুমাত্র ভিটামিন-ডি ’র ঘাটতিতেই এই সমস্যা প্রকট হয়ে উঠছে।

40 পেরোলেই কমছে যৌন আকাঙ্ক্ষা

🇨🇭 ভিটামিন-D, যেভাবে ইরেকটাইল ডিসফাংশন নিয়ন্ত্রণ করে:

🇨🇭 গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন- ডি ’র অভাবে রক্তবাহের দেয়ালে এন্ডোথেলিয়াল স্তরটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভিটামিন-ডি ’র একটি মাত্র ডোজেই এই সমস্যা কমতে শুরু করে। ভিটামিন-ডি আবার নাইট্রিক অক্সাইডের তৈরিতে সাহায্য করে, যা লিঙ্গোত্থানের জন্য রক্তবাহের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। রক্তে পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরনের Testosterone , মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন-ডি। আরও দেখা গেছে এই ভিটামিন শরীরের প্রদাহ সৃষ্টিকারী উপাদানগুলো কমিয়ে রাখে, যার ফলে ইরেকটাইল ফাংশন ঠিক থাকে।

🇨🇭 সমাধানের উপায়:

🇨🇭 ইরেকটাইল ডিসফাংশন থাকলে ভিটামিন ডি-3’ এর মাত্রা পরীক্ষা করে নেওয়া জরুরি। এর অভাব থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ভিটামি-D’র সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যায়। প্রতিদিন 1000, আইইউ সাপ্লিমেন্ট কয়েক সপ্তাহ পর রক্তের মাত্রায় প্রতি মিলিতে 10, ন্যানোগ্রাম ভিটামিন-D, বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু ভিটামিন-D’র গুরুতর অভাব হলে কয়েক মাসও সময় লাগতে পারে।

🇨🇭 গাঁটে ব্যথা কমায় ভিটামিন- D, সমৃদ্ধ খাবার:

🇨🇭 সকালে উঠেই গাঁটে গাঁটে যন্ত্রণা, গা ম্যাজম্যাজ, ক্লান্তি থেকে শুরু করে হাতে পায়ের পেশিতে ব্যথা, হঠাৎ হঠাৎ মেজাজ বিগড়ে যাওয়া। কৈশোরের কোঠা পেরোতে না পেরোতেই ভিড় করে আসছে এমন রকমারি সমস্যা। এই সব সমস্যার কারণ কিন্তু একটাই ভিটামিন-D, এর ঘাটতি। এই ভিটামিন শরীরে নানা কাজে লাগে। ফলে এটির অভাব হলে কেবল মাত্র হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা ব্যথা-বেদনা নয়, তৈরি হতে পারে আরও বড় সমস্যা। পেশি নাড়াচাড়া করতেও প্রয়োজন হয় এই ভিটামিনের। এমনকি, এর সাহায্য ছাড়া মস্তিষ্ক থেকে সারা শরীরে বার্তা পর্যন্ত পাঠাতে পারে না স্নায়ু। রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও এই ভিটামিনটি ছাড়া ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাসদের প্রতিহত করা দু:সাধ্য।

🇨🇭 দেহের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন-D, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ভিটামিন ‘D’ একটি ফ্যাট সলিউবল সিকুস্টারয়েড বা স্টেরয়েড হরমোন। এর কাজ হচ্ছে-দেহের অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়ামকে শোষণ করা। এটি আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাসকেও দ্রবীভূত করে।

🇨🇭 ভিটামিন-D, আমাদের শরীরে অনেক উপকার করে। ভিটামিন- ডি, ইমিউনিটি বাড়াতে পারে। নার্ভ ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে পারে এই ভিটামিন। ভিটামিন ডি শরীরে ঠিক পরিমাণে থাকলে দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। সুগার রোগীদের ক্ষেত্রেও ভিটামিন ডি কার্যকরী। ভিটামিন-D, শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে পারে। ভিটামিন ডি ফুসফুসের কার্যকারিতাও বাড়াতে পারে। তাই চিন্তার কোনও কারণ নেই। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে ভিটামিন ডি । শরীরে ক্যালশিয়াম সংশ্লেষে সাহায্য করে ভিটামিন ডি। ক্যানসারের মতো রোগকেও দূরে রাখতে পারে Vitamin-D।

40 পেরোলেই কমছে যৌন আকাঙ্ক্ষা

🇨🇭 বয়সের তারতম্যের ওপর নির্ভর করে শরীরে কতটুকু ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )-র প্রয়োজন। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈনিক 600 ইউনিট ও 1000, মাইক্রো গ্রাম ক্যালসিয়ামের চাহিদা থাকে। বয়স বেড়ে 70 এর কোঠায় এলে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )- র চাহিদার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় 1200, মাইক্রোগ্রাম।

🇨🇭 ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )- এর প্রধান প্রাকৃতিক উৎস হলো সূর্যের আলো। সূর্যের আলোর উপস্থিতিতে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে ত্বকের এপিডার্মিসের নীচের স্থানে কলি-ক্যালসিফেরলের সংশ্লেষণের মাধ্যমে , ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )- তৈরি হয়। খাবারের থেকে ভিটামিন- ডি পেয়ে থাকি আমরা। হাড়ের গঠন ঠিক রাখার জন্য আমাদের শরীরে ভিটামিন-ডি’র খুই প্রযোজন। হাড়কে ক্যালসিয়াম জোগায় এই ভিটামিন।

🇨🇭 যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )-র ঘাটতি হলে অবসাদ, ক্লান্তিবোধ করা, প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়া, হাড় এবং পিঠে ব্যথা, শরীরের ঘা শুকাতে দেরি হলে, হাড় ক্ষয় হতে শুরু করলে, মাংসপেশিতে ব্যথা, চুল পড়াসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ   40 আপ মহিলাদের যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার কারণ ও উত্তেজনা বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 দীর্ঘদিন ধরে শরীরে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )-র অভাব দেখা দিলে হাড়ের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায়। চিকিৎসকের মতে, শিশুদের ক্ষেত্রে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )- এর অভাবে নরম হাড় ও রিকেট রোগ দেখা দেয়। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে শরীরে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D ) না গেলে অস্টিওম্যালাসিয়ার মতো রোগ হয়। যা পরে ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে।

🇨🇭 নির্ধারিত মাত্রায়, ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )-র ঔষধ নিতে পারলে, আপনার শরীরে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )- ঘাটতি পূরণ হতে পারে। আপনি যদি প্রতিদিন 10 মিনিট সূর্যের আলোর নিচে বসতে পারেন তাহলেও ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )-র ঘাটতি পূরণ হবে।

🇨🇭 চিকিৎসকের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে 20 মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি-এর প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এই চাহিদা কমবেশি হতে পারে, পুরোটাই নির্ভর করে মানুষের জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উপর।

40 পেরোলেই কমছে যৌন আকাঙ্ক্ষা
🇨🇭 গবেষকরা বলছেন, কিছু খাবার রয়েছে, যা থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে। জেনে নিই এমন কিছু খাবার সম্পর্কে:

❤ ডিম:
ডিমে অল্প পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরলে ভুগছেন তাদের ডিমের কুসুম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।

❤ দুগ্ধজাত খাবার:ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )- র ভালো একটি উৎস হলো দুধ। দুধে রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন- এ, বিভিন্ন ধরনের খনিজ লবণ, আয়োডিন, পটাশিয়াম, ফোলেট, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন বি- ( 06,12 ), জিংক, চিনি, ফ্যাট ও ক্যালরি। দাঁত, চুল, নখ ও ত্বকে পুষ্টি জোগায়। রোগ প্রতিরোধক শক্তি বৃদ্ধি করে। হাড় মজবুত করতে ও শরীরকে চাঙ্গা করতে রোজের ডায়েটে দুধ, দই, ছানা, ছাঁচ, চিজ এগুলো রাখা যেতেই পারে।

❤❤পালং শাক:
পালং শাকে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়াম থাকে। তাই রোজের ডায়েটে বিভিন্নভাবে পালং শাক খেতে পারেন।

❤ বিভিন্ন ধরনের মাছ:
বিভিন্ন মাছে রয়েছে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )। বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ স্যালমন, কড মাছ, রুপচাঁদা, সারদিনস, টুনা, ম্যাককেরেলে পাবেন ভিটামিন- ডি। চিংড়ি মাছেও ভালো পরিমাণে থাকে ভিটামিন- ডি। দৈনিক ভিটামিন ডির চাহিদার 50 শতাংশ পূরণ হতে পারে একটি টুনা মাছের স্যান্ডউইচ বা তিন আউন্স ওজনের একটি স্যালমান মাছের টুকরো থেকে। এছাড়া তেলাপিয়ার মতো তেলযুক্ত মাছ ভিটামিন ডি-র ভাল উৎস। এই মাছ প্রতিদিনের ডায়েটে রাখলে ক্যালশিয়াম ও ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিডেরও ঘাটতি মেটে।

❤ মাশরুম:
মাশরুমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। এই মাশরুমে রয়েছে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )। পরটোবেললো মাশরুম সূর্যের আলোয় বড় হয়, এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ডি। নিয়মিত মাশরুম খেতে পারেন।

❤ কমলার জুস:
ডিভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )-র জন্য কমলার জুস খেতে পারেন। ভালো মানের কমলার জুস প্যাকেটেও পাওয়া যায়। তবে খাওয়ার আগে প্যাকেটের গায়ে দেখে নিন, কী কী উপাদান দিয়ে তৈরি।

❤ সোয়া মিল্ক:
সোয়া মিল্ক খাবারে রয়েছে অনেক প্রোটিন। তাই এই খাবার যে কোনও মানুষ খেতে পারেন। এই প্রোটিন শরীরের পক্ষে ভালো। এছাড়াও দেখা গিয়েছে যে নিয়মিত সোয়া মিল্ক খেলে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি কমে। এছাড়া আপনি টোফু খেতে পারেন। তবেই সুস্থ থাকতে পারবেন।

❤​ শস্যদানা:
ভাত, ডাল, ওটস, ডালিয়া, আটার মতো খাবারে কিন্তু ভালো পরিমাণে ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D ) রয়েছে। তাই এই খাবারগুলি নিয়মিত খেলেও শরীরে পৌঁছে যায় ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D )। এবার এই খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। তবেই ভালো থাকবেন।

❤ পনির:
পনির বা চিজেও ভিটামিন ডি এর চাহিদা মেটানো সম্ভব। তবে প্রচুর লবণ দেয়া পনির এড়ানোই ভালো।

❤ লিভার বা যকৃৎ:
রান্না করা 2.5 আউন্স বা 70 গ্রাম পরিমাণ গরুর কলিজায় 36 আইইউ, ভিটামিন- ডি ( Vitamin-D ) থাকে, যা মুরগি বা অন্য কোনো প্রাণীতে থাকে না। তবে এতে কোলেস্টেরল বেশি বলে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।

❤ যৌবন বাড়াতে হোমিও চিকিৎসা: আপনার যদি পুরুষাঙ্গে কোন সমস্যা বা ত্রুটি না থেকে থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খাবারের মাধ্যমে সেটা দূর করতে পারেন, অনেক সময় অনেক ছেলেরা আছে যারা নিয়মিত খাবার খায় না বা পুষ্টিকর খাবার খায় না যার ফলে তাদের সমস্যাগুলো বেশি দেখা দেয়। এছাড়াও কিছু Homeo Medicine – মেডিসিন রয়েছে যেগুলো আপনারা নিয়মিত সেবনের মাধ্যমে আপনাদের এই সমস্যাটা দূর হবে এবং আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে আপনার পুরুষ অঙ্গের সকল সমস্যা দূর হচ্ছে এবং সেখানে সঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালন করছে।

🇨🇭 চিকিৎসা :
Homeo Treatment, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, যৌন সমস্যার রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে যৌন রোগ বা সমস্যার বিষয়ে Homeo Doctor ও ইউরোলজি চিকিৎসকরাই সঠিক সেবা দিতে পারে। সাধারণ মানুষ সঠিক চিকিৎসা পাবেন এখান থেকে।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস) ঢাকা।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!