সাইটোমেগালো-ভাইরাস | হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

সাইটোমেগালো-ভাইরাস | হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) এমন একটি ভাইরাস যা কম বেশি সবাইকে সংক্রামিত করতে পারে।

🇨🇭 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগের তেমন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না, যার কারণে
আক্রান্ত হলেও অনেকেই তা বুঝে উঠতে পারেন না। তবে গর্ভাবস্থা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল হলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

🇨🇭 একবার CMV – রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর, এই ভাইরাস সারা জীবন শরীরে থেকে যায়। তবে আপনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হলে তা সুপ্ত অবস্থায় বিরাজ করবে।

🇨🇭 রক্ত, থুথু, মূত্র, স্রাব এবং মায়ের বুকের দুধের মাধ্যমে একজনের শরীর থেকে অন্য মানুষের শরীরে এর জীবাণু ছড়াতে পারে। সাধারণত এ রোগে আক্রান্ত মায়ের বুকের দুধ পান করলেও শিশু অসুস্থ হয় না। কিন্তু, গর্ভাবস্থায় যদি এই ইনফেকশন সক্রিয় থাকে সেক্ষেত্রে শিশুর শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে।

🇨🇭 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগের তেমন উল্লেখযোগ্য চিকিৎসা না থাকলেও, ঔষধ সেবনের মাধ্যমে নবজাতক এবং দূর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তির অবস্থার উন্নতি সম্ভব।

সাইটোমেগালো-ভাইরাস | হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগের কারণ:

🩸সাইটোমেগালোভাইরাস চিকেন পক্স, হার্পিস সিমপ্লেক্স এবং মনোনিউক্লিওসিসের জন্য দায়ী ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত। একবার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর, সারা জীবন তা শরীরে থেকে যায়, যদিও এরা সব সময় সক্রিয় থাকে না। এটি চক্রাকারে মানুষের শরীরে অবস্থান করে। কিছুদিন এই ভাইরাস সুপ্তাবস্থায় থাকে আবার
কিছুদিন পর পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠে। সাধারণত যারা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী তাদের শরীরে সুপ্তাকারে থাকে। যখন এরা সক্রিয় হয় তখন আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে
এদের জীবাণু বিভিন্ন উপায়ে অন্য ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করতে পারে। রোগীর বডি ফ্লুইড যেমন রক্ত, থুথু, মূত্র, যোনীস্রাব, চোখের পানি এবং মায়ের বুকের দুধের
মাধ্যমে এই ভাইরাস অন্য মানুষের শরীরে ছড়াতে পারে। তবে সাধারণ সংস্পর্শ থেকে কোন ক্ষতি হয়না।

🩸যে সব কারণে এই রোগ হয়ে থাকে সেগুলো হলো:
আক্রান্ত ব্যক্তির বডি ফ্লুইডের সংস্পর্শে আসার পর ঐ হাত দিয়ে চোখ, নাকের ভিতর অথবা মুখে স্পর্শ করলে। মিউকাস মেমব্রেন খুব সহজেই এই ভাইরাস শোষণ
করে নেয়,যার কারণে বেশীর ভাগ মানুষের শরীরে এভাবেই এই জীবাণু ছড়িয়ে থাকে।

  • 🩸আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলন।
  • 🩸কোনো শিশু এ রোগে আক্রান্ত মায়ের বুকের দুধ পান করলে।
  • 🩸অঙ্গ প্রতিস্থাপন অথবা রক্ত আদান প্রদান করা হলে।
  • 🩸আক্রান্ত মায়ের প্লাসেন্টার মাধ্যমে অথবা প্রসবের সময় নবজাতকের শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে।
  • 🇨🇭 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগের লক্ষণ:
  • 🩸 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
  • 🩸 চোখে ব্যথা হওয়া ( Pain In Eye )
  • 🩸 কাঁধের মাংসপেশীতে খিঁচুনি বা টান ( Shoulder Cramps Or Spasms )
  • 🩸 মুখমণ্ডলে ব্যথা ( Facial Pain )
  • 🩸 গোড়ালির ব্যথা ( Ankle Pain )
  • 🩸কব্জিতে ব্যথা ( Wrist Pain )
  • 🩸 গর্ভকালীন ব্যথা ( Pain During Pregnancy )
  • 🩸 অতিরিক্ত রাগ ( Excessive Anger )
  • 🩸 অস্থিসন্ধি শক্ত হয়ে যাওয়া ( Joint Stiffness Or Tightness )
  • 🩸স্তনে ব্যথা বা ঘা হওয়া ( Pain Or Soreness Of Breast )
  • 🩸 হাঁটুতে শক্ত পিণ্ড দেখা দেওয়া ( Knee Lump Or Mass )
  • 🩸 অবসাদ ( Fatigue.)
  • 🩸 রাতে অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ ( Excessive Urination At Night )
আরো পড়ুনঃ  অ্যাসটিগম্যাটিজম | Astigmatism | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🇨🇭 সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগের ঝুঁকি:

🩸যে সকল বিষয়ের কারণে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়:

🩸শিশুদের দেখাশোনাকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং স্কুলে এই রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে।

🩸দূর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিরা, যেমন:
অঙ্গ প্রতিস্থাপন, সাম্প্রতিক কিমোথেরাপী নিচ্ছেন এমন ব্যক্তি
HIV /এইডস- এ আক্রান্ত ব্যক্তি।

সাইটোমেগালো-ভাইরাস | হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 যারা সাইটোমেগালো-ভাইরাস- ( CMV ) রোগের ঝুঁকির মধ্যে আছে:

🛑 লিঙ্গ:মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা 01গুণ কম। পুরুষদের এ রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।

🛑 জাতি:শ্বেতাঙ্গদের এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা 01 গুণ, কৃষ্ণাঙ্গদের 02 গুণ, হিস্প্যানিকদের 03 গুণ এবং অন্যান্য জাতিদের মধ্যে 09 গুণ কম।

🛑Q. যদি আপনার এক সন্তানের কঞ্জেনিটাল – CMV থাকে তাহলে কি পরবর্তী সন্তানের এ রোগ হওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে?

উত্তর: সাধারণত যে সকল মায়ের একটি সন্তান কঞ্জেনিটাল – CMV তে আক্রান্ত হয় তাদের ভবিষ্যতে অন্য কোন সন্তানের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে না।
কারণ ততদিনে মায়ের শরীরে এ রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কার্যকারী হয়ে উঠে। তবে কোন কোন মায়ের কঞ্জেনিটাল- CMV, এ আক্রান্ত একাধিক শিশু
জন্ম দেয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।

🛑Q. CMV- রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর শরীরের কি কি পরিবর্তন দেখা যায়?

উত্তর: যখন CMV- এর কারণে প্রথমবারের মত ইনফেকশন হয় তখন তাকে প্রাইমারী ইনফেকশন বলে। অন্যান্য ইনফেকশনের মত এই ইনফেকশনের বিরুদ্ধে
আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অ্যান্টি বডি এবং ইমিউন সেল গঠন করার মাধ্যমে লড়াই করতে শুরু করে। শরীরে সক্রিয় ইনফেকশন থাকলে বডি ফ্লুইডস্‌
এর মাধ্যমে CMV, শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায়। ইনফেকশনের পরেও এই ভাইরাস সারা জীবন শরীরে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকতে পারে। পাশাপাশি CMV অ্যান্টিবডি ও সারা জীবন এর বিরুদ্ধে কাজ করতে থাকে। এই পরিবারের অন্য কোন ভাইরাসের কারণেও CMV পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে (একটি নতুন ইনফেকশনের সৃষ্টি করতে পারে)।

এই ধরনের ইনফেকশনগুলোর পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে এবং যে কোন সময় দেখা দিতে পারে। তবে বিশেষ করে যখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল হয়ে পড়ে তখন এর ঝুঁকি বেড়ে যায়। ইনফেকশন পুনরায় দেখা দিলে CMV অ্যান্টিবডির পরিমাণ বেড়ে যায় এবং তখন ভাইরাসগুলো নষ্ট হয়ে যেতে থাকে।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( D. H. M. S )
(ডি, এইচ, এম, এস) ঢাকা।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!