ভয়ংকর যৌন বাহিত রোগ এইডস ( AIDS )

ভয়ংকর যৌন বাহিত রোগ এইডস ( AIDS ) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

🇨🇭 ( AIDS ) এর পূর্ণ অভিব্যক্তি হলো : ( Acquired Immune Deficiency Syndrome )
এইডস হলো এক ধরণের ব্যধি, যাকে মরণব্যধিও বলা হয়।

🇨🇭 ( Human Immunodeficiency Virus ) বা HIV- নামক ভাইরাস এই রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী।

🇨🇭 HIV- এমনই ভয়ংকর জাতের ভাইরাস যে এ ভাইরাস মানুষের শরীরে অনুপ্রবেশ করার পর তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়।

🇨🇭 ফলে HIV- আক্রান্ত রোগী যে কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হতে পারে এবং যা তাকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।

🇨🇭 এইডস ( AIDS ) একটি মরণব্যাধি হওয়ায় এ সম্পর্কে মানুষের রয়েছে ব্যাপক ভীতি।
এর বিপরীতে তেমনি রয়েছে ব্যাপক অজ্ঞতাও। আর এ অজ্ঞতার ফলে এইচআইভি-HIV বহণকারী ব্যক্তি বা এইডস আক্রান্ত রোগীকে একইসঙ্গে সামাজিকভাবেও অবর্ণনীয় দুর্ভোগ হয়। এইডস সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে এবং অযৌক্তিক ঘৃণার কারণে দুঃখজনক আর অমানবিক অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জীবন দিতে হয়েছে অনেক এইডস রোগীকে।
কিন্তু বাস্তব হল, এইচআইভি HIV ছোঁয়াচে নয় এবং শুধুমাত্র স্পর্শের মাধ্যমেই HIV-এইচআইভি, এক শরীর থেকে অন্য শরীরে স্থানান্তরিত হতে পারে না। এ বিচারে, HIV-এইচআইভি, বহনকারী ব্যক্তি অন্য সাধারণ ব্যক্তিদের মতোই স্বাভাবিক আচরণ প্রত্যাশা করতে পারেন।

ভয়ংকর যৌন বাহিত রোগ এইডস ( AIDS ) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য |

🇨🇭 HIV এইডস ভাইরাস যেভাবে ছড়ায়:

HIV ভাইরাস, বহনকারী কোনো ব্যক্তির শরীর থেকে অন্য কোনো ব্যক্তির শরীরে HIV প্রবেশ করালেই কেবল HIV ছড়াতে পারে। HIV বহনকারী ব্যক্তির শরীর থেকে অন্য স্বাভাবিক কোনো ব্যক্তির শরীরে HIV প্রবেশের কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে:

  1. HIV- বহণকারী ব্যক্তির সঙ্গে অরক্ষিত অবস্থায় স্ত্রী যোনী বা মলদ্বার বা মুখে যৌন সম্ভোগ করলে।
  2. HIV – ভাইরাস বহনকারী ব্যক্তির শরীরের রক্ত অন্য কোনো শরীরে প্রবেশ করালে।
  3. HIV- বহনকারী ব্যক্তির ইনজেকশনের সিরিঞ্জ যা এইচআইভি বহণ করছে তা ব্যবহার করলে।
  4. HIV – ভাইরাস বহনকারী মা যখন সন্তান সম্ভবা হন অথবা সন্তান জন্মদানের সময়ে অথবা সন্তানকে দুধ পান করানোর মাধ্যমে শিশুর শরীরে HIV অনুপ্রবেশ করতে পারে।
  5. HIV- বহনকারী কোনো ব্যক্তির ব্যবহৃত কোনো জিনিসপত্রে যদি সংক্রামক রক্ত লেগে থাকে এবং তা ব্যবহারের ফলে যদি শরীরের উন্মুক্ত বা কাটাছেড়া ত্বকের সংস্পর্শে আসে।

🇨🇭 কি কি উপায়ে এইডস ছড়ায় না?

🩸 HIV-এইচআইভি, বহনকারী ব্যক্তির সঙ্গে যে সকল সম্পর্ক করলে এইচআইভি সংক্রমিত হতে পারে না তা হলো:

  1. এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তি কারো শরীরের উপর হাঁচি, কাশি দিলে, চোখের জল, থুথু বা ঘাম ফেললে, নাক ঝাড়লে।
  2. হ্যান্ডশেক, কোলাকুলি, স্পর্শ, চুমু কিংবা কথা বললে।
  3. একই পুকুর, গোছলখানা, পায়খানা, তোয়ালে, লুঙ্গি, গামছা ব্যবহার করলে।
  4. একই থালা-বাসন, কাপ-পিরিচ, তৈজসপত্র ব্যবহার করলে।
  5. একই আসবাবপত্র ব্যবহার করলে।
  6. এইচআইভি বহনকারী ব্যক্তির রান্না করা খাবার খেলে।
  7. মশা,মাছি বা পোকামাকড় কিংবা পশুর কামড়ে।
  8. একই বিছানা ব্যবহার করলে, একই বাড়িতে অবস্থান করলে।
  9. একই টেলিফোন, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি ব্যবহার করলে।
  10. HIV এইচআইভি মুক্ত সিরিঞ্জ ব্যবহার করে রক্তদান করলে।

🇨🇭 চুমু দিলে কি এইচআইভি-HIV ছড়ায় ?

🇨🇭 HIV-এইচআইভিতে, স্নেহ পদার্থের আবরণ (Envelop) থাকায় HIV-এইচআইভি, অত্যন্ত ভঙ্গুর। ফলে এরা শরীরের বাইরে বেশি সময় বেঁচে থাকতে পারে না। শরীরের অধিকাংশ ক্ষরিত তরলেই HIV-এইচআইভি থাকে। কিন্তু এর আয়ুষ্কাল কম হওয়ায় রক্ত বা যৌন মিলনের মাধ্যমে সরাসরি শরীরে প্রবেশ করতে না পারলে সংক্রমনের তেমন আশংকা নেই। তাই HIV-এইচআইভি, বহনকারী রোগীকে চুমুও দেয়া যায়।

🇨🇭 তবে চুমু দেয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। বিশেষ করে ফ্রেঞ্চ কিস বা Deep Kissing পরিহার করা উচিত।

🇨🇭 যদিও ফ্রেঞ্চ কিসিংয়ের মাধ্যমে HIV-এইচআইভি, ছড়ানোর তেমন রেকর্ড নেই। তার পরও যেহেতু শরীরের অধিকাংশ তরল ক্ষরণেই HIV-এইচআইভি, থাকে তাই HIV-এইচআইভি, আক্রান্ত ব্যক্তির মুখে যদি কোনো কাটা-ছেড়া, ঘা বা ক্ষত থাকে তবে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে।

🇨🇭 আর উভয়েরই যদি মুখে কাটা-ছেড়া, ঘা বা ক্ষত থাকে তবে বিপদের মাত্রা আরো বেড়ে যায়। তাই HIV-এইচআইভি, বহণকারী ব্যক্তিকে যদিও চুমু দেয়া যায় তবুও ফ্রেঞ্চ কিস দেয়া থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।

ভয়ংকর যৌন বাহিত রোগ এইডস ( AIDS ) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য |

🇨🇭 কারও নিজের শরীরে HIV ভাইরাস পাওয়া গেলে?

  • 🩸 মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ে সহজভাবে এর মোকাবেলা করতে হবে।
  • 🩸 দুশ্চিন্তা এড়িয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে হবে।
  • 🩸 এসময় ভালো থাকার জন্য ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
  • 🩸 পুষ্টিকর ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
  • 🩸 নিজের টুথব্রাশ, রেজার, ব্লেড, ক্ষুর অন্যকে ব্যবহার করতে দেয়া যাবে না।
  • 🩸 স্বাভাবিক কাজকর্ম, বিশ্রাম ও প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে।
  • 🩸 যৌন মিলনের সময় অবশ্যই কনডম ব্যবহার করতে হবে।
  • 🩸 মহিলাদের ক্ষেত্রে বাচ্চা নিতে চাইলে বা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে চাইলে সন্তান আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ব্যাপারে চিকিত্সকের পরামর্শমত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত।
আরো পড়ুনঃ হার্নিয়া রোগের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা | Homeopathy treatment of Hernia

🇨🇭 AIDS – এইডস প্রতিরোধে করণীয়:

🩸 ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা এইডস প্রতিরোধের অন্যতম উপায়। যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুশাসন মেনে চলতে হবে। বিবাহপূর্ব যৌন সম্পর্ক এড়িয়ে চলতে হবে। শুধু বিশ্বস্ত একজন স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক রাখতে হবে। একাধিক যৌনসঙ্গী পরিহার করতে হবে।

  • 🩸 যৌনসঙ্গীর HIV-এইচআইভি, আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে যৌন মিলন থেকে বিরত থাকতে হবে, অথবা নিয়মিত ও সঠিকভাবে কনডম ব্যবহার করতে হবে।
  • 🩸 শরীরে রক্ত বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গ্রহণের প্রয়োজন হলে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে, সে রক্ত বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে HIV-এইচআইভি, নেই।
  • 🩸 একবার ব্যবহার করা যায় এমন জীবাণুমুক্ত সুচ বা সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে হবে।
  • 🩸 পুনরায় ব্যবহারযোগ্য সুচ, সিরিঞ্জ বা যন্ত্রপাতি ব্যবহারের আগে নিশ্চিত জীবাণুমুক্ত করে নিতে হবে।
  • 🩸 দেখা গেছে, যৌনরোগ বা প্রজণনতন্ত্রের সংক্রমণ থাকলে HIV- এইচআইভি, আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই কারও যৌনরোগ বা প্রজণনতন্ত্রের সংক্রমণ থাকলে দ্রুত চিকিত্সা করাতে হবে।
  • 🩸 জনসচেতনতা বাড়াতে বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের সাহায্যে প্রতিরোধমূলক তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।

🩸 এইডসের কোনো প্রতিষেধক বা টিকা আবিষ্কার হয়নি। এর যে চিকিত্সা বের হয়েছে তা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তাছাড়া এ চিকিত্সা শুধু এইডস ‌আক্রান্তের সময়কে বিলম্বিত করে। এইডস পুরোপুরি নিরাময় করে না।

🇨🇭 তাই এখন পর্যন্ত এর থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হলো- এইডস সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা এবং সে অনুযায়ী সচেতন হয়ে নিরাপদ জীবনযাপন করা। এক্ষেত্রে ধর্মীয় ও সামাজিক অনুশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

🇨🇭 পুরুষদের শরীরে HIV-র জীবাণু সঙ্কেত:

🩸 একদমই ভেঙে পড়বেন না, HIV- জীবাণু যেন কোনও ভাবেই AIDS-এ পরিণত না হয়
HIV-আইচআইভি, ভাইরাসের চিকিসা করলে শরীরে নানান ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে ৷ শরীরে সংক্রমণের মাত্রা বাড়লেই শরীরে এডসের জন্ম হয় ৷

🇨🇭 যদিও AIDS চিকিৎসা এখনও সম্ভব নয় তবে HIV-এইচআইভি, ধরা পড়লে লাইফস্টাইল বদলে AIDS,র স্টেজ পর্যন্ত পৌঁছেনোর আগে নিজেকে রক্ষা করা যেতে পারে ৷

🇨🇭 AIDS থেকে বাঁচতে HIV-এইচআইভির, লক্ষণগুলি জানতে হবে ৷ AIDS থেকে বাঁচতে এইচআইভির লক্ষণগুলি বুঝতে পারাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ বেশ কিছু লক্ষণ আছে যা পুরুষদের এইচআইভি হলেই দেখতে পাওয়া যায় ৷

🇨🇭 যা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ নয় ৷ এমন ভাবে পুরুষদের এই বিষয় এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ নয় ৷ যদি কোনও পুরুষের এইচআইভির সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে প্রস্রাব করার সময়ে ব্যথা হয় ৷

🇨🇭 প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত নির্গত হয়৷ পিত্তথলি বা মলদ্বার এলাকায় ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে ৷ পেটের নীচের দিক করে ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে ৷ পিঠের নীচের দিক করে বিশেষ পেটে ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে৷

🇨🇭 মলাশয়ে ব্যথাযন্ত্রণা বা অণ্ডকোষে ব্যথা যন্ত্রণা ৷ বিভিন্ন গ্রন্থিতে চুলকানি, পুরুষদের ফার্টিলিটির সমস্যা লক্ষ্য করা যায়, হাইপোগোনেডিসম দেখতে পাওয়া ৷

🇨🇭 অন্যদিকে জ্বর এলেই HIV-এইচআইভি,র প্রথম লক্ষণ ঘাম হতে থাকে ৷ কেননা যখনই এইচআইভির জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে তা পরে বাড়তে পারে৷

🇨🇭 এরফলে ভেঙে পড়ে প্রতিরোধ ক্ষমতা ৷ অন্যদিকে জ্বর এলেই ঘাম দিতে থাকে ৷ ঠান্ডাও লাগতে পারে, ঠান্ডা লাগতে পারে ধরতে পারে গলাও ৷

🇨🇭 উপরোক্ত বিশ্লেষণ আসলে ঘরোয়া টোটকা কোনও ওষুধ বা চিকিৎসার বিকল্প হতে পারেনা ৷ এর ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন ৷

এইডস, এইডস কি, এইডস এর লক্ষণ, এইডস কত দিন পর ধরা পরে, এইডস কিভাবে হয়, এইডস কি কারনে হয়, এইডস রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় কত মাসে, এইডস এর পূর্ণরূপ কি, এইডস কিভাবে ছড়ায়, এইডস রোগী কতদিন বাঁচে, এইডস এর ভাইরাসের নাম কি, এইডস কেন হয়, এইডস এর কারণ
🇨🇭 বাংলাদেশ বিনা মূল্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানে এইচআইভি পরীক্ষা হচ্ছে:

🇨🇭 HIV-এইচআইভি, শনাক্ত করতে 10 টি সরকারি হাসপাতালে বিনা মূল্যে রক্ত পরীক্ষাকেন্দ্র চালু হয়েছে। কিন্তু খুব বেশি মানুষ এসব কেন্দ্রে এসে রক্ত পরীক্ষা করাচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, এই বিশেষ সেবার কথা জানে না বলে মানুষ এসব কেন্দ্রে আসছে না।

🇨🇭 সরকারের জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচি কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, HIV-এইচআইভি শনাক্ত করার জন্য সরকারি অর্থায়নে 20টি কেন্দ্রে রক্ত পরীক্ষাকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে মে মাস থেকে। ইতিমধ্যে 18 টি কেন্দ্র চালু হয়েছে। এর মধ্যে 10 টি চালু হয়েছে বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালে। বাকিগুলো এনজিও কার্যালয়ে।

🇨🇭 একাধিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচি ও সংশ্লিষ্ট তিনটি এনজিওতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মে মাস থেকে নভেম্বরের 27 তারিখ পর্যন্ত 10 টি সরকারি হাসপাতালে 526 জন রক্ত পরীক্ষা করিয়েছেন। অর্থাৎ একটি হাসপাতালে মাসে গড়ে 10 জন মানুষ সেবা নিতে আসছে। অনেকে বলেছেন, সংখ্যাটি অনেক কম। সরকারি হাসপাতালে এইচআইভি পরীক্ষা হচ্ছে, এটা অনেকেরই জানা নেই। তাই মানুষ কম আসছে।

🇨🇭 সরকারি হিসাবে 2013 সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে এইচআইভি/এইডস রোগীর সংখ্যা 3 হাজার 241 জন। এ পর্যন্ত এইডসে আক্রান্ত মানুষ শনাক্ত হয়েছে 1 হাজার 299 জন। এর মধ্যে মারা গেছে 472 জন। দেশে এইচআইভি/এইডসের প্রকোপ খুবই নিম্নপর্যায়ে। তবে গত সপ্তাহে জাতিসংঘের এইডসবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইডস তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশে এইচআইভি/এইডসের প্রকোপ কম হলেও সংক্রমণ থেমে নেই। এ খাতে আন্তর্জাতিক অর্থ-সহায়তা কমে যাওয়ায় দেশটি এখনো ঝুঁকির মধ্যে আছে।

🇨🇭 এর আগে সাধারণ মানুষ HIV-এইচআইভি,র পরীক্ষা করাতেন বিভিন্ন এনজিওতে। গ্লোবাল ফান্ডের অর্থ-সহায়তার কারণে এনজিওগুলো বিনা মূল্যে এই সেবা দিতে পারত। সরকারি ও বেসরকারি সূত্র জানিয়েছে, এইচআইভি/এইডস খাতে গ্লোবাল ফান্ডের অর্থায়ন কমে যাচ্ছে। তাই সরকার নিজের অর্থে এইচআইভি/এইডস খাতে কাজ শুরু করেছে।

🇨🇭 ইতিমধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই কেন্দ্র চালু হয়েছে। এ ছাড়া রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতাল এবং সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ সেবা পাওয়া যাচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, খুব শিগগির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) এবং কক্সবাজার সদর হাসপাতালে এই কেন্দ্র চালু হবে। সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রগুলো চালু হলেও এগুলো পরিচালনা করছে আশার আলো সোসাইটি, মুক্ত আকাশ বাংলাদেশ এবং ক্যাপ নামের তিনটি এনজিও। প্রতিটি কেন্দ্রে এদের তিনজন করে কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ‘এইচআইভি/এইডস পরীক্ষা ও সেবাকেন্দ্র’ চালু হয়েছে মেডিসিন বহির্বিভাগে।

🇨🇭 HIV-এইচআইভি, শনাক্তের জন্য এ পর্যন্ত 35 জন এই কেন্দ্রে রক্ত পরীক্ষা করিয়েছেন। এঁদের মধ্যে ব্যবসায়ী, ছাত্র, পরিবহনশ্রমিক, শিক্ষক, কৃষক, প্রবাসী শ্রমিক, পোশাকশ্রমিক আছেন।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যে কেউ এই কেন্দ্রে এসে রক্ত পরীক্ষা করিয়ে জেনে যেতে পারেন তিনি এইচআইভি সংক্রমিত কি না। রক্ত দেওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফলাফল জানানো হয়। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যক্তির পরিচয় গোপন রাখা হয়।

🇨🇭 সরকারি হাসপাতালে বিনা মূল্যে HIV-এইচআইভি,র পরীক্ষা হচ্ছে, এটা বেশি মানুষকে জানাতে হবে। অন্যদিকে হাসপাতালের চিকিৎসকেরা অনেক সময় এইচআইভির সংক্রমণের ব্যাপারে কাউকে কাউকে সন্দেহ করেন। এ রকম সন্দেহ হলেই ওই ব্যক্তিদের এই কেন্দ্রে রক্ত পরীক্ষার জন্য পাঠাতে পারেন।

homeo treatment, homeo ctg homeo, হোমিও, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, হোমিও চিকিৎসা, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চট্টগ্রাম, অনলাইন হোমিও চিকিৎসা চট্টগ্রাম, হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্র চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের সেরা হোমিও ডাক্তার, অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তার চট্টগ্রাম, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, ডাঃ মাসুদ হোসেন, মাসুদ হোসেন. dr masud hossain,
🇨🇭 HIV-এইচআইভি, সম্পর্কে কয়েকটি ভুল ধারণা জেনে নিন:
  • 🩸 বিশ্বব্যাপী এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত সাড়ে তিন কোটি (35 মিলিয়ন) মানুষ মারা গেছে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
  • 🩸 এর মধ্যে শুধুমাত্র গত বছরই মারা গেছে 10 লাখ। বিশ্বব্যাপী আরও তিন কোটি সত্তর লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত রয়েছেন।
  • 🩸 আর প্রতি বছর নতুন করে আরও 18 লাখের মতো মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন।
  • 🩸 এইচআইভি ভাইরাস থেকেই শুধুমাত্র আপনি এইডস আক্রান্ত হবেন।
  • 🩸 এটি বিশ্বের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য বিষয়ক সংকটগুলোর একটি।

🩸 1980 – প্রথম এই Virus 🦠 ভাইরাসটি ছড়াতে শুরু করেছে বলে জানা যায়। সে সময় থেকে এটি নিয়ে বিচিত্র সব ধারণা তৈরি হতে থাকে যার অনেকগুলোই একেবারে ভ্রান্ত।

🩸 রক্ত পরীক্ষায় HIV-এইচআইভি, সংক্রমণ ধরা পরে। আক্রান্তদের সাথে সাধারণ মেলামেশা , 2016 সালে যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যার 20 শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করতো যে এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে বা তার ত্বক ও মুখের লালা দ্বারা আপনিও আক্রান্ত হবেন।

🩸 কিন্তু এটি কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়। একই বাতাসে নিশ্বাস নিলে, হাত মেলালে, জড়িয়ে ধরলে, চুমু খেলে, একই পাত্রে খাবার খেলে, পানি খেলে, আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত ব্যক্তিগত সামগ্রী ব্যবহার করলে, তার ব্যবহৃত টয়লেট ব্যবহার করলে আপনিও এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন না।

🩸 এর নিরাময় সম্পর্কে প্রচলিত কিছু মিথ:
আফ্রিকার কিছু দেশ, ভারত ও থাইল্যান্ডে অনেকের বিশ্বাস তৈরি হয়েছিলো যে আক্রান্ত হওয়ার পর কুমারী মেয়ে বা যৌন সম্পর্কের কোন অভিজ্ঞতা নেই এমন কারোর সাথে যৌন মিলনে এই ভাইরাস দুর হয়ে যায়।

  • 🩸 এটি যে ছোঁয়াচে না সেই ধারনা দুর করতে 1991 সালে রাজকুমারী ডায়ানা HIV-এইচআইভি ,পজিটিভ ব্যক্তির সাথে দেখা করেছিলেন।
  • 🩸 কিন্তু এটি একেবারেই ভুল ধারনা এতে বরং কুমারীরা আক্রান্ত হয়। এই অঞ্চলে এই বিশ্বাসের কারণে কুমারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
  • 🩸 16,শ শতকে ইউরোপে সিফিলিস ও গনোরিয়া আক্রান্ত হলে একই ধরনের বিশ্বাস প্রচলিত ছিল। তবে সেক্ষেত্রেও কুমারীদের সাথে যৌন মিলন কার্যকর নয়।

🇨🇭 মশা দ্বারা কি এইচআইভি-HIV- AIDS এটি ছড়ায়?

  • 🩸 মশা একই ঘরে থাকা মানুষজনে কামড়াতে থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ে যদি অন্য কামড়ায় তাহলেও এটি ছড়াতে পারে সেটি ভুল ধারনা।
  • 🩸 যৌন মিলনের পর স্নান করলে HIV-এইচআইভি, ভাইরাস পরিষ্কার হয় এই ধারনাও একেবারেই ভুল।
  • 🩸 ত্বকের স্পর্শ বা মুখের লালায় এটি ছড়ায় না।
  • 🩸 যদিও রক্তদ্বারা এই ভাইরাস ছড়ায় কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে মশা বা রক্ত খায় এমন কিট দ্বারা আপনি আক্রান্ত হবেন না।
    তার দুটি কারণ। একটি হল একজনের শরীর থেকে রক্ত খেয়ে সে সেই রক্ত দ্বিতীয় কোন ব্যক্তির শরীরে ইনজেকশন দেয়ার মতো করে রক্ত ঢুকিয়ে দেয়না।
  • 🩸 আর মশা বা অন্য কিটের শরীরে এই জীবাণু খুব সামান্য সময় বেচে থাকে।
homeo treatment, homeo ctg homeo, হোমিও, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, হোমিও চিকিৎসা, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চট্টগ্রাম, অনলাইন হোমিও চিকিৎসা চট্টগ্রাম, হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্র চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের সেরা হোমিও ডাক্তার, অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তার চট্টগ্রাম, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, ডাঃ মাসুদ হোসেন, মাসুদ হোসেন. dr masud hossain,

🇨🇭 ওরাল সেক্সে কি এইচআইভি-HIV- AIDS হতে পারে?

🩸 আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ওরাল সেক্স অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকিপূর্ণ। তবে HIV-এইচআইভি, পজিটিভ নারী বা পুরুষের সাথে ওরাল সেক্সের মাধ্যমে আক্রান্ত হওয়া সম্ভব। কিন্তু এর হার খুব বিরল।

🩸 কনডমেও রয়েছে ঝুঁকি
কনডম ব্যবহার করলে HIV-এইচআইভি, আক্রান্ত হওয়ার কোনই সম্ভাবনা এমন ধারনাও ঠিক নয়। কারণ আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলনের সময়ে কনডম ফুটো হয়ে গেলে আপনি বিপদে পড়তে পারেন।

  • 🩸 আক্রান্ত প্রতি চারজনের একজন ব্যক্তি সেজে আক্রান্ত সেটি জানে না।
  • 🩸 তাই ইদানীং এর প্রতিরোধ বিষয়ক প্রচারণায় শুধু কনডম ব্যবহারে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে তা নয়, নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার ব্যাপারেও উৎসাহিত করা হচ্ছে।
  • 🩸 এর আরেকটি কারণ হল আক্রান্ত প্রতি চারজন ব্যক্তির অন্তত একজন জানেন না যে,তার এই শরীরে এটি রয়েছে। যাদের সংখ্যা এক কোটি।
  • 🩸 সে হয়ত নিজের অজান্তে অন্যকে আক্রান্ত করছে।

🇨🇭 কোন লক্ষণ না থাকলে HIV ভাইরাস ঘটে?

🩸 কোন লক্ষণ দেখা না দিলে HIV-এইচআইভি, আক্রান্ত নন এটিও ভুল ধারনা। এই জীবাণুতে আক্রান্ত হওয়ার পরও একজন ব্যক্তির শরীরে দীর্ঘ দিন কোন রকমের লক্ষণ দেখা নাও দিতে পারে।

🩸 এভাবে একজন আক্রান্ত ব্যক্তি দশ থেকে পনেরো বছরও বেঁচে থাকতে পারেন।

🩸 এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার পর শুরুর কয়েকটি সপ্তাহের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জার ভাব দেখা দিতে পারে, হালকা জ্বর, মাথাব্যথা, গলাব্যথা ও শরীরে র‍্যাশ দেখা দিতে পারে।

🩸 অন্যান্য লক্ষণগুলো দেখা দেবে যখন ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করাই HIV-এইচআইভি,র মুল বিপদ।

🇨🇭 প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকলে কাশি, ডাইরিয়া, লিম্ফ নোড বা চামড়ার নিচে ফুলে যাওয়া গোটার মতো দেখা দেবে, ওজন কমে যাবে।

🇨🇭 চিকিৎসার অভাবে আরও ভয়াবহ অসুখও হতে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে সামান্য অসুখেও মৃত্যুর সম্ভাবনা তৈরি হয় যদি তার চিকিৎসা না নেয়া হয় কারণ শরীর তার স্বাভাবিক নিয়ে আর অসুখের সাথে লড়াই করতে পারে না।

🇨🇭 HIV-এইচআইভি,তে আক্রান্তরা অল্প বয়সে মারা যায়
ইদানীং নানা ধরনের চিকিৎসার জন্য HIV-এইচআইভি, পজিটিভ ব্যক্তিও দীর্ঘদিন সুস্থ জীবনযাপন করতে পারছেন।

🇨🇭 জাতিসংঘের এইডস বিষয়ক সংস্থা বলছে আক্রান্তদের মধ্যে 47 শতাংশের ক্ষেত্রেHIV-এইচআইভি,
জীবাণুর মাত্রা নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় রয়েছে।

🇨🇭 এমনকি অনেক সময় রক্ত পরীক্ষায়ও জীবাণুটি ধরা পরে না। তবে তারা যদি চিকিৎসায় অবহেলা করেন তবে এর মাত্রা আবার শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে।

🇨🇭 জীবাণু নিয়ন্ত্রিত থাকলে আক্রান্ত মা তার শিশুকে আক্রান্ত নাও করতে পারেন।

🇨🇭 মায়েরা সবসময় শিশুদের আক্রান্ত করে না প্রচলিত
ধারনা হচ্ছে আক্রান্ত নারী সন্তান জন্ম দিলে তার শিশুরও শরীরে এই জীবাণু চলে যাবে। কিন্তু সবসময় সেটি নাও হতে পারে।

🇨🇭 আক্রান্ত মায়ের শরীরের জীবাণুর মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে সন্তান জন্মদানের সময় সে শিশুকে আক্রান্ত নাও করতে পারে।

🇨🇭 যেভাবে আক্রান্ত হতে পারেন
আক্রান্ত নারী বা পুরুষের সাথে কনডম ব্যবহার না করে যৌন সম্পর্কে স্থাপন করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন।

🇨🇭 অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত নিলে, এরকম কারো ব্যবহৃত একই সিরিঞ্জ শরীরে প্রবেশ করলেও আপনি এই জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হবেন।

🇨🇭 এগুলোই সবচাইতে বড় কারণ। তবে ইদানীং রক্ত দেয়ার আগে যেভাবে তা পরীক্ষা হয় তাতে রক্ত গ্রহণে এর সম্ভাবনা কমে আসছে। এর বাইরে অল্প কিছু বিরল কারণ রয়েছে।

homeo treatment, homeo ctg homeo, হোমিও, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, হোমিও চিকিৎসা, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চট্টগ্রাম, অনলাইন হোমিও চিকিৎসা চট্টগ্রাম, হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্র চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের সেরা হোমিও ডাক্তার, অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তার চট্টগ্রাম, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম, যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, ডাঃ মাসুদ হোসেন, মাসুদ হোসেন. dr masud hossain,

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain.
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস) ( ঢাকা )।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

📞 মোবাইল : +8801907-583252
+8801302-743871

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!