যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের হোমিওপ্যাথিক

যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 যোনি থেকে রক্তপাতকে মূলত, যোনি ঘটিত কোন সমস্যার কারণে হিসাবে বর্ণনা করা যেতে পারে। এর উৎস সার্ভিক্স, জরায়ু বা যোনি থেকেই হতে পারে।

🇨🇭 সাধারণত, যোনি পথ দিয়ে রক্তপাত হল জরায়ু থেকে নিয়মিত রক্ত ​​প্রবাহ এবং এটি মেনোরিয়া নামেও পরিচিত। ঋতুস্রাবে এই ঘটনাটিই ঘটে। যদিও, যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের ঘটনা যেগুলি ঘটে সেটা নিয়েই এখানে আলোচনা করা হবে। যোনিপথ দিয়ে অস্বাভাবিক রক্তপাত একজন মহিলার মাসিক চক্র ছাড়াও ঘটে বা যখন তাদের মাসিক হয় তখন কিছু গুরুতর লক্ষণ দেখা যায়। অনিয়মিত রক্তপাত হয় কোন মাসের ঠিক সময়ে বা অনুপযুক্ত পরিমাণে ঘটে, যা সাধারণত একজন মহিলার মাসিক চক্রের সময় যা ঘটে তার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের হয়। এই লক্ষণগুলি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, সংক্রমণ, গর্ভাবস্থায় উদ্ভূত জটিলতা, ট্রমা এবং ম্যালিগন্যান্সি সহ বেশ কয়েকটি অস্বাভাবিক অবস্থার কারণে হতে পারে।

🇨🇭 যোনিপথে অস্বাভাবিক রক্তপাতের সাথে সম্পর্কিত কিছু ব্যবহৃত শব্দ এবং প্রকার নিম্নরূপ:

🩸 মাসিকের রক্তপাত বা স্বাভাবিক রক্তপাত, হরমোনের চক্রাকার পরিবর্তনের কারণে একটি স্বাভাবিক মাসিক চক্রের সময় ঘটে। যে সময়ে ঋতুস্রাব ঘটে তাকে মাসিক বলা হয় এবং এগুলি প্রায় চার সপ্তাহ অন্তর বা 28 দিনের ব্যবধানে ঘটে, যা মাসিক চক্রকে প্রতিনিধিত্ব করে।

🩸 অকার্যকর জরায়ু থেকে রক্তপাত, এই শব্দটি সাধারণত যোনি থেকে মাসিক চক্রের বাইরে হওয়া অস্বাভাবিক রক্তপাত কে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

🩸 এরপরে মেনোরেজিয়া, এই শব্দটি ডাক্তাররা ব্যবহার করেন। একজন মহিলার যখন তার মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হয় সেই অবস্থা বর্ণনা করতে। মাসিকের রক্তপাত দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে, যা সাত দিনেরও বেশি স্থায়ী হতে পারে এবং এর ফলে মহিলার শরীর থেকে গড় আকারের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বড় ​​জমাট বাঁধা রক্ত নির্গত হতে পারে।

🩸 চতুর্থ প্রকার হল অলিগোমেনোরিয়া। এখানে -শেষ মাসিক হবার 35 দিনের বেশি সময় পরে পরবর্তী মাসিক হয়। গড়ে, যদি একজন মহিলার বছরে দশটির কম ঋতুস্রাব হয় তবে তিনি এই রোগে ভুগতে পারেন।

🩸 পলিমেনোরিয়ায়, শেষ মাসিক হবার 21 দিনের মধ্যেই পরবর্তী মাসিক হয়। অন্যভাবে বলতে গেলে, যদি একজন মহিলার এক বছরে 12 টির বেশি ঋতুস্রাব হয় তবে এটি পলিমেনোরিয়ার লক্ষন হতে পারে।

যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের হোমিওপ্যাথিক

🩸 যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের উপসর্গ:

এখানে অন্যান্য আরো লক্ষণ রয়েছে যা যোনি থেকে রক্তপাতের সাথে হতে পারে। কোন অন্তর্নিহিত রোগ বা কোন উপাদানের ভারসাম্যহীনতা,এমনকি মহিলার শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করেও এই লক্ষণগুলি আলাদা আলাদা হতে পারে। যোনিপথে রক্তপাত ঘটতে পারে এমন কিছু সাধারণ লক্ষণ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

  • 🩸 জ্বর, তীব্র পিঠের নীচের দিকে ব্যথা, এবং বমি বমি ভাব যোনি থেকে রক্তপাতের সাথে সম্পর্কিত লক্ষণ এবং এটি একটি প্রাথমিক ইঙ্গিত হতে পারে।
  • 🩸 কিছু ক্ষেত্রে মলত্যাগ করতে জটিলতাও লক্ষ্য করা যায়।
  • 🩸 যৌন মিলনের সময় ব্যথা হওয়াও একটি উপসর্গ হতে পারে।
  • 🩸 শ্রোণিদেশে খিঁচুনি ব্যাথা, বিরক্তি ভাব, এবং মাসিকের সময় শরীরে জলের ওজন বৃদ্ধি।

🩸 মাসিক চক্র ছাড়াও রক্তের দাগ লাগা, অস্বাভাবিক যোনি স্রাব, এবং প্রস্রাব করার সময় ব্যথা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে যোনিপথ থেকে রক্তক্ষরণ কিছু গুরুতর চিকিৎসা অবস্থার কারণ বা একটি কারণে হতে পারে। রক্তাল্পতা, গর্ভপাত, শ্রোণীদেশে প্রদাহ বা এমনকি জরায়ু ক্যান্সারের মতো গুরুতর কারণেও হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ  দীর্ঘদিন সহবাস না করলে যে ক্ষতি হয়।

🇨🇭 এখানে লক্ষণগুলির একটি তালিকা রয়েছে যা দেখা দিলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের সাথে সাক্ষাৎ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

  • 🩸 তলপেটে বা শ্রোণি এলাকায় ব্যথা।
  • 🩸 দীর্ঘদিন ধরে চলা, ভারী মাসিক।
  • 🩸 যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাত।
  • 🩸 যদি একজন মহিলার ইতিমধ্যেই মেনোপজ হয়ে থাকে কিন্তু এখনও তার যোনিপথে রক্তপাত হচ্ছে।
  • 🇨🇭 কিছু চরম ক্ষেত্রেও রয়েছে যেটা দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের কাছে সাক্ষাৎ করা উচিত এবং সেগুলি হল:
  • 🩸 মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার প্রবণতা।
  • 🩸 খুব বেশি জ্বর- প্রায় 101 ডিগ্রি বা তারও বেশি।
  • 🩸 তলপেটে বা শ্রোণি এলাকায় প্রচণ্ড ব্যথা।
  • 🩸 গর্ভাবস্থায় যোনিপথে রক্তপাত।
যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের হোমিওপ্যাথিক

🇨🇭 যোনিপথে অস্বাভাবিক রক্তপাতের কারণ:

🇨🇭 একজন মহিলার নিয়মিত মাসিক চক্রের বাইরে যে কোনও রক্তপাতকে অস্বাভাবিক রক্তপাত বলে মনে করা হয়। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে এবং তার মধ্যে কয়েকটি নীচে আলোচনা করা হয়েছে।

🩸 হরমোনের ভারসাম্যহীনতা:
যে দুটি হরমোন একজন মহিলার মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণ করে তা হল ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন। ডিম্বাশয়ের কার্যক্রমের সমস্যা বা থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা বা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির কারণে এই হরমোন ভারসাম্যের বাইরে চলে গেলে রক্তের দাগ এবং হালকা বা অনিয়মিত রক্তপাত হয়।

🩸 গর্ভাবস্থায় জটিলতা:
গর্ভপাত এবং একটোপিক গর্ভাবস্থা , যখন একটি নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুর পরিবর্তে ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে যুক্ত হয়, উভয়ই অস্বাভাবিক রক্তপাতের কারণ হতে পারে। স্বাভাবিক গর্ভাবস্থায়, রক্তের দাগ থাকা মানেই সাধারণত তা গর্ভপাত হয় না। তবে যাইহোক, যোনিপথ দিয়ে রক্তপাত হওয়াকে একটি গুরুতর বিষয় হিসাবে বিবেচনা করা উচিত এবং অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

🩸 জরায়ুতে থাকা ফাইব্রয়েড: জরায়ুর ফাইব্রয়েডগুলি জরায়ুতে হওয়া ক্যান্সারবিহীন স্ফীতি ছাড়া আর কিছুই নয়। যারা সবেমাত্র শিশুর জন্ম দিয়েছেন এমন মহিলাদের মধ্যে এটা খুব সাধারণ।

🩸 সংক্রমণ:
প্রজনন অঙ্গে হওয়া সংক্রমণের কারণেও প্রদাহ এবং রক্তপাত হতে পারে।

🩸 ক্যান্সার:
ক্যান্সার যোনিপথ দিয়ে রক্তপাতের অন্যতম কারণ হতে পারে। শ্রোণীদেশ, যোনি, জরায়ু এবং ডিম্বাশয়ের মধ্যে যে কোনো একটি অঙ্গ এতে আক্রান্ত হতে পারে এবং এর তাৎক্ষণিক চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের জন্য ডায়গনিস্টিক পদ্ধতি একজন ডাক্তার,
একজন মহিলার কাছ থেকে তার লক্ষণগুলি নিশ্চিত করার পরে, তাকে শারীরিক পরীক্ষা এবং কখনও কখনও গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করার পরামর্শ দিতে পারেন।

homeo treatment হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

🇨🇭 যোনিপথ থেকে রক্তপাত নির্ণয়ের জন্য ডাক্তাররা নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলিও ব্যবহার করেন:

🧪 রক্ত পরীক্ষা:
রক্ত ​​পরীক্ষা দ্বারা হরমোনের ভারসাম্যহীনতায় সমস্যা আছে কিনা বা একজন মহিলা কোন দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন কিনা তা সনাক্তকরণে সাহায্য যায়।

🧪 আল্ট্রাসাউন্ড:
এটির সাহায্যে একজন মহিলার জরায়ুর অভ্যন্তরীণ ছবি পাওয়া যায় এবং ডাক্তার ফাইব্রয়েড বা পলিপ আছে কিনা তা দেখতেপারেন।

🧪 বায়োপসি:
ডাক্তার অস্বাভাবিক কোষগুলি থেকে টিস্যুর একটি ছোট টুকরো নিয়ে টেলিস্কোপের নীচে পরীক্ষা করতে পারেন।

🧪 হিস্টেরোস্কোপি:
ডাক্তার জরায়ুর মধ্য দিয়ে একটি ছোট আলোযুক্ত স্কোপ দিয়ে একজন মহিলার জরায়ুর ভিতরে দেখতে পারেন।

যোনি থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের জন্য চিকিৎসা

অনিয়মিত যোনি রক্তপাতের চিকিৎসা নির্ভর করে এটি কী কারণে ঘটতে পারে তার উপর। শুধুমাত্র একজন চিকিৎসকই সিদ্ধান্ত নেন যে কোন চিকিৎসার প্রয়োজন বা কোন চিকিৎসার আদৌও প্রয়োজন আছে কি না।

🇨🇭 ডাক্তারদের দ্বারা নির্ধারিত কিছু বিকল্প চিকিৎসা নিম্নরূপ:

  • 🩸 মাসিক চক্র যেন নিয়মিত হয় তা নিশ্চিত করার জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি এবং অন্যান্য হরমোন ঘটিত চিকিৎসা।
  • 🩸 ঋতুস্রাবের কিছু দিন আগে প্রদাহ-বিরোধী ওষুধ হালকা মাত্রার রক্তপাতের জন্য পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে।
  • 🩸ট্রানেক্সামিক অ্যাসিড নামক বড়ি রক্ত ​​জমাট বাঁধতে মতো সমস্যাএবং জরায়ু থেকে ভারী রক্তপাত নিয়ন্ত্রণ করে।
  • 🩸 কিছু মহিলাদের জন্য, আইইউডি যেটি প্রোজেস্টিন নামক একটি হরমোন নিঃসরণ করে তা ভারী রক্তপাত বন্ধ করে এবং এটি ব্যবহার করার পরে, তাদের একদমই মাসিক হয় না।

উপসংহার:
যোনিপথ দিয়ে রক্তপাত স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক উভয়ই হতে পারে। একজন মহিলার মাসিক চক্রের সময় স্বাভাবিক রক্তপাত ঘটলেও, এটা ছাড়া যোনিপথ দিয়ে অস্বাভাবিক রক্তপাত তাকে প্রধানত উদ্বিগ্নই করে তোলে। যদিও সহজে নিরাময়যোগ্য কারণ যেমন রয়েছে, আবার অন্যান্য কিছু কারণও রয়েছে, যেমন: যোনির শুষ্কতা এবং সার্ভিকাল ডিসপ্লাসিয়া।

যোনিপথ দিয়ে রক্তপাতের চিকিৎসা, যেমন আগে আলোচনা করা হয়েছে, পৃথক পৃথক ক্ষেত্রে আক্রান্ত মহিলাদের লক্ষণ এবং তার তীব্রতা, অন্তর্নিহিত শারীরিক কারণ এবং কোনো জটিলতার উপস্থিতির উপর নির্ভর করে হয়। এই ধরনের উপসর্গগুলি নিয়ে চিন্তা করার একেবারেই কিছু নেই কারণ সময়মতো রোগ নির্ণয় করা হলে সব রোগই অনেকাংশে নিরাময়যোগ্য। সুতরাং, যদি কেউ অপ্রত্যাশিত যোনি রক্তপাতের সম্মুখীন হয়, তবে স্বাস্থ্যসেবা্র সঙ্গে যুক্ত পেশাদারদের থেকে সাহায্য চাওয়া বাঞ্ছনীয়।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 গর্ভাবস্থায় যোনিপথ থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাতের কারণ কী?

🩸 গবেষণাগুলিতে দেখা গেছে যে প্রায় 20% থেকে 30% মহিলার গর্ভাবস্থায় রক্তপাতের অভিজ্ঞতা হয়েছে। এগুলি সাধারণত যেখানে একজন মহিলা যমজ বা তার বেশি সন্তান বহন করছেন সেই ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।

🇨🇭 যেসব মহিলারা নিয়মিত ডিম্বস্ফোটন করেন তাদের যোনিপথ দিয়ে অস্বাভাবিক রক্তপাতের কারণ কী ?

🩸 এইধরনের অস্বাভাবিক রক্তপাতের প্রকারের মধ্যে অত্যধিক, ঘন ঘন, অনিয়মিত এবং অল্প পরিমাণে রক্তপাত অন্তর্ভুক্ত।

  • 🧪 অত্যধিক মাসিককালীন রক্তপাত মেনোরেজিয়া নামক একটি অবস্থা, যাতে আক্রান্তদের মধ্যে মানসিক চাপ এবং গুরুতর খিঁচুনি ব্যাথা হতে পারে।
  • 🧪 অনিয়মিত বা ঘন ঘন মাসিক রক্তপাত পলিমেনোরিয়ার একটি অবস্থা এবং এটি প্রায়ই এসটিডি-এর কারণে হয়।
  • 🧪 অনিয়মিত ব্যবধানে মাসিক চক্র মেট্রোরহাজিয়া নামক একটি অবস্থার কারণে ঘটে এবং এটি জরায়ুতে সংক্রমণ বা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির কারণে হতে পারে।
  • 🧪 মাসিককালীন রক্তপাত কমে যাওয়া হাইপোমেনোরিয়া নামক একটি অবস্থা। এটি অতিরিক্ত সক্রিয় থাইরয়েড গ্রন্থি বা কিডনির রোগের কারণে হয়।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo-ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)

☎ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎ 01302-743871(WhatsApp, IMO)

[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!