ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

💋 ফিমেল অর্গাজম- Female Orgasam:

💋 যদিও অর্গাজম এর ব্যাপারটা সবসময় ঘটে, সব জায়গায় ঘটে, তবুও বিজ্ঞানীরা ফিমেল অর্গাজম বা নারীদের অর্গাজম সম্পর্কে এখনও অনেক কিছুই জানেন না। যদিও ফিমেল ইজাক্যুলেশন এর কেমিস্ট্রি সংক্রান্ত বিতর্কের অবসান ঘটেছে , কিন্তু ফিমেল অর্গাজম কত ধরণের হতে পারে এটা এখনও পরিষ্কার নয়।

💋 যখন নারীদের অর্গাজম হয়, তখন দুটি হরমোন নিঃসৃত হয়।

💋 একটি হল অক্সিটোসিন এবং আরেকটি হল প্রোল্যাক্টিন।

💋 প্লাসেন্টাল ম্যামাল বা প্লাসেন্টা যুক্ত স্তন্যপায়ী বন্য প্রাণীদের স্ত্রী সদস্যদের ক্ষেত্রে এই ধরণের হরমোনানের নিঃসরণের ফলেই অভিউলেশন শুরু হয় যেটা ছাড়া প্রেগনেন্সি বা গর্ভধারণ সম্ভব নয়। সুতরাং এসব প্রাণীর ক্ষেত্রে অভিউলেশন শুরু করার জন্য মেল এবং ফিমেল অর্গাজম একই সাথে কাজ করে। আর এটাই সবচেয়ে বেশি সাম্ভাব্য যে, এই একই কারণে এই মেকানিজমটি প্রথমদিকে মানুষের নারী সদস্যদের ক্ষেত্রেও বিবর্তিত হয়। এরপর সময়ের সাথে সাথে নারীদের দেহে এই অভিউলেশন প্রক্রিয়াটি মেল সেক্সুয়ালিটির উপর নির্ভরশীলতা ছেড়ে একটি চক্রের উপর নির্ভরশীল হয়ে যায়। এভাবেই বিবর্তন ঘটে নারীদেহে মাসিকচক্রের এবং অভিউলেশন প্রক্রিয়ার। কিন্তু এর ফলে অর্গাজমের ফলে হওয়া এই হরমোনাল ফাংশন অপ্রয়োজনীয় ও অতিরিক্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তারপরও এটা নারীদেহে প্লেজারেবল বন্ডিং মেকানিজম হিসেবে একটি সেকেন্ডারি ভূমিকা পালন করছে।

ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

💋 যৌনতার প্রথম এবং প্রধান উদ্দেশ্য উপভোগ করা। আর এক্ষেত্রে ফিমেল অর্গাজম অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

💋 বেশির ভাগ পুরুষের মনে ধারণা রয়েছে যে মেয়েদের অর্গ্যাজম হওয়ার অর্থ হল তাঁরা সঙ্গম উপভোগ করছেন। কিন্তু সব সময় তা হয় না। মেয়েদের যৌন চাহিদা সম্পর্কে অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা নিজেরাই সচেতন নন।

💋 যৌন মিলনে মহিলাদের অর্গ্যাজম হতে বাধ্য এটা মানুষের সবচেয়ে বড় ভুল ধারণা। যৌন মিলনে লিপ্ত হলেই যে ওই মহিলার অর্গ্যাজম হবে, এমনটার কোনও অর্থ নেই। 75 % ক্ষেত্রে ( ক্লিটোরাল স্টিমিউলেশন ) না হলে নারী,পুরুষের সঙ্গমে মহিলাদের অর্গ্যাজম হয় না।
তবে এর মানে এটাও নয় যে তাঁরা এই সঙ্গম উপভোগ করেন না। যে সব মহিলাদের ক্লিটোরাস যোনির কাছে অবস্থিত, সেই সব মহিলাদের অর্গ্যাজম বেশি হয়।

💋 হস্তমৈথুনের কারণে যৌন সঙ্গমে অর্গ্যাজম হয় না এই সব ধারণা মনে পুষে রাখার কোনও কারণ নেই। হস্তমৈথুনের সঙ্গে যৌন সঙ্গমে অর্গ্যাজম না হওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। অনেক ক্ষেত্রে পেনেট্রেশনের সময় মহিলাদের অর্গ্যাজম হয় না।

💋 সঙ্গমের সময় যে উভয়েরই একই অনুভূতি হবে কিংবা দুজনেরই অর্গ্যাজম হবে এমনটার কোনও অর্থ নেই।

💋 অর্গ্যাজম না হওয়ার কারণে পিছনে মানসিক স্বাস্থ্য দায়ী এই বিষয়টা অনেকাংশে সঠিক। বিভিন্ন মানসিক কারণ রয়েছে যে কারণে হয়তো ওই মহিলার অর্গ্যাজম হয় না। তবে সমীক্ষা বলছে 10 থেকে 15 শতাংশ মহিলা আনর্গ্যাজমিয়ায় ভোগেন। অর্থাৎ তাঁদের কোনও ভাবেই অর্গ্যাজম হয় না। তাঁদের মধ্যে সবারই যে মানসিক চাপ রয়েছে কিংবা কোনও ট্রমা রয়েছে এমনটা নয়। কিছু কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে ডিপ্রেশন বা ট্রমার কারণে অর্গ্যাজম হয় না। তবে এমনটা নয় যে অর্গ্যাজম ছাড়া তাঁরা তাঁদের যৌনজীবন উপভোগ করেন না।

💋 মহিলাদের একাধিকবার অর্গ্যাজম হয় এই বিষয়টাও অনেকাংশে সঠিক। তবে এটিও ব্যক্তি অনুযায়ী নির্ভর করে। মূলত ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের অর্গ্যাজম হতেই একটু বেশি সময় লাগে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মেয়েদের এক অর্গ্যাজমই বার বার হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে আবার কিছু কিছু মহিলারা একাধিক অর্গ্যাজম অনুভব করেন।

💋 যৌন সুখের অপার আনন্দ আনে অর্গাজম, এই লক্ষ্যে পৌঁছতে জি-স্পটকে কীভাবে খুঁজে পাবেন?

💋 সময় অনেক এগিয়েছে। প্রযুক্তির বিকাশও হয়েছে। কিন্তু যৌনতার তৃপ্তির কথা শুনলেই ঘাম ছুটে যায় বাঙালির। আজও যৌনজীবন নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতে ডরায় 90 শতাংশের বেশি বাঙালি।

💋 অর্গাজমে পৌঁছনোর সিড়ি হল জি-স্পট স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, অর্গাজম শুধুই যে, শারীরিক যৌনতার পরিতৃপ্ত করার একটা সুখ তা নয়।

💋 অর্গাজম এর মধ্যে দিয়ে মানসিক চাপ বা হতাশা যেমন দূর হয়, তেমনি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাওয়া থেকে মন এবং শরীরের সুস্বাস্থ্য কে ধরে রাখতেও সাহায্য করে। আর এই অর্গাজমের রাস্তাটা তখনই সফল হয় যখন জি-স্পট বা গ্রাফেনবার্গ-স্পট এর যৌন সুখকে একটা অপরিসীম আনন্দের জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়।

💋 শুধুমাত্র যৌন সম্ভোগেই মহিলাদের অর্গাজম পাওয়া অসম্ভব , অনেক মহিলাই মনে করেন যে শুধুমাত্র ইন্টারকোর্স বা যৌন সম্ভোগের মধ্যে দিয়েই অর্গাজম পাওয়া সম্ভব। এই ধারনা ঠিক নয় বলেই মনে করেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কারণ, তাঁদের মতে ভ্যাজাইনাল পেনিট্রেশন যৌন সম্পর্ক স্থাপনের রাস্তা, কিন্তু যৌনতার সুখ পাওয়াটা পুরোপুরি একটা মানসিক প্রক্রিয়া যা কতগুলি জিনিসের উপর নির্ভর করে। সেই বিষয় সম্পর্কে যদি কারও পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকে তাহলে অর্গাজম সম্পর্কে অবগত থাকাটা তাঁর কাছে অনেকটাই ধোঁয়াশার মতো মনে হবে। কারণ, অর্গাজম শুধুমাত্র যোনিতে কোনও কিছুর পেনিট্রেশনের উপর নির্ভর করে না, এটা যে কোনও ধরনের পেনিট্রেশন ছাড়াই হয় এবং মূলত স্পর্শ এর উপরে এর নির্ভরশীলতা অনেকবেশি। এমন এক স্পর্শ যা প্রেমিক,প্রেমিকা উদ্বুদ্ধ করে এক অপরিসীম আনন্দ এবং ইজাকুলেশনের দিকে নিয়ে যেতে।

ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

💋 ভ্য়াজাইনাল অর্গাজমকেও অনেকে অর্গাজম পুরোটাই বলে মনে করেন , যোনিতে যখন লিঙ্গের পেনিট্রেশন হয় তখন অনেকেই মনে করেন যে এই পেনিট্রেশনের জেরে দুই অঙ্গের ঘর্ষণে যে অনুভূতি তৈরি হচ্ছে সেটাই অর্গাজম।

💋 আসলে যোনির অগ্রভাগে থাকে ( ক্লিটোরিস )। এর সঙ্গে একটা হালকা সংঘর্ষ হয় লিঙ্গের। এই ক্লোটারিস আসলে তৈরি হয়েছে যৌন সুখের আনন্দকে বাড়িয়ে তুলতে।

💋 স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্লিটোরিস – ভ্যাজাইনাল অর্গাজমের একটা রাস্তা হতে পারে কিন্তু তা বলে পুরো বিষয় নয়।

💋 অধিকাংশ প্রাপ্ত বয়স্করাই জানে না যে ক্লিটোরিসকে কীভাবে জাগ্রত করতে পারলে যৌনসুখ বৃদ্ধি পেতে পারে।

💋 শুধুমাত্র ভ্যাজাইনাল পেনিট্রেশন অর্গাজমের রাস্তা নয়। এমনকী একদল স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ তো ভ্যাজাইনাল অর্গাজমের অস্তিত্ব মানতেই অস্বীকার করেছেন।

💋 কিল্টোরিস কি জি-স্পট
যোনির অগ্রভাগে থাকা ক্লিটোরিস যা সেক্সুয়াল প্লেজার তৈরির জায়গা বলে নির্ধারিত তাকে অনেকে জি-স্পট বলে থাকেন। কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে এটা জি-স্পটের নির্দিষ্ট স্থান হতে পারে না। তবে কারও শরীরে সত্যি যদি এমন কোনও স্থান না থাকে তাহলে ক্লিটোরিস কে জি-স্পট বলা যেতে পারে। যদিও, টেকনিক্যালি তা ঠিক নয় বলেই মনে করেন যৌনজীবন নিয়ে গবেষণা করা এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

আরো পড়ুনঃ স্বামী ও স্ত্রীর সেক্স লীলা এবং হোমিও চিকিৎসা।

💋 যোনি থেকে পিউবিক এরিয়া হয়ে নাভি-র কাছেও থাকতে পারে জি-স্পট, হাত বা আঙুলের স্পর্শ অথবা এমন কিছু যা আপনার যৌন ক্রীড়ার অনুভূতিকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এমন কিছুর অবলম্বন নিন। আর যোনি থেকে পিউবিক এরিয়া এবং নাভির চারপাশে তা স্পর্শকে যতটা পারা যায় মায়াবী এবং যৌন সম্মোহনের বশবর্তী করে তুলুন এবং পরখ করে দেখুন যৌন অনুভূতি আপনার শরীরে এক অপার আনন্দ বা অর্গাজমের পরিবেশকে তৈরি করতে পারছে কি না। যদি এই প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে বুঝে যাবেন শরীরের এই স্থানেই রয়েছে আপনার জি-স্পট। এবার তার আরও নিখুঁত স্থান নির্ধারণ করতে বারবার এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে পারেন।

💋 এমনকিছু সেক্স পজিশন তা জি-স্পটকে জাগ্রত করে তুলতে পারে, কাউগার্ল- এই পজিশনকে আপনার সঙ্গীকে আধশোয়া করে দিন। এরপর তার উপরে নিজের যোনিকে স্থাপন করুন। আপ বা ডাউন ওয়েতে ওঠানামা নয়, এবার মুভ ফরোয়ার্ড এবং মুভ ব্যাক করুন। এর ফলে যোনিতে যে কর্ষণ প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে তাতে আপনার ভ্যাজাইনাল জি-স্পট চিহ্নিত হতে পারে।

💋 ডগি স্টাইল- নিজেকে পিছনে ফিরে দাঁড় করান। সামনে বিছানা অথবা নিচু টেবিলের উপরে নিজের শরীরের উপরের অংশকে ঝুঁকিয়ে রাখুন। আর সঙ্গীকে বলুন পিছন থেকে যোনিতে পেনিট্রেশন বৃদ্ধি করতে। ভ্যাজাইনাল জি-স্পট খুঁজতে অনেক সময় এই প্রক্রিয়া কাজে লাগে।

💋 ক্লোজড মিশনারি পজিশন
যৌন ক্রীড়ার খাতায় এই নামেই এর পরিচিতি। বলা হয় এই যৌন ক্রীড়ার প্রক্রিয়া স্টিমুলেশন বেশি হয়। প্রেমিক-প্রেমিকা একে অপরের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। একদম কাছাকাছি দুজনকে মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। দুজনের পা ই জোঁড়া থাকতে হবে। এবার যোন সম্পর্ক স্থাপনে যতটা সম্ভব পেনিট্রেশন করতে হবে। এরফলে একটা প্রবল ঘর্ষণ এবং কর্ষণে ভ্যাজাইনাল জি-স্পট জাগ্রত হতে পারে। আর অর্গাজম-এর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

💋 নিজেরা যাচাই করুন এবং পরখ করুন, আর অর্গাজমের মজা নিন, অধিকাংশ সময়ই মহিলারা অর্গাজম নিয়ে কথা বলেন না। তাঁরা লজ্জা পান এই নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করতে। কিন্তু তাবলে নিজের যৌন জীবনে ম্যাড়ম্যাড়ে না করে তাকে উত্তেজক করে তুলুন। কারণ এটা আপনার অধিকারের মধ্যেই পড়ে।

💋 যৌন সুখের অপার আনন্দ আনে অর্গাজম, এই লক্ষ্যে পৌঁছতে জি-স্পটকে কীভাবে খুঁজে পাবেন?

💋 আপনি নিজে যেরকম যৌনতা উপভোগ করেন, আপনার মহিলা সঙ্গীও কী ঠিক ততটাই উপভোগ করেন? আপনি কি চান আপনার মহিলা সঙ্গীকে বিছানায় আনন্দ দিতে? যদি তাই হয়, তাহলে আপনাকে জানতে হবে ফিমেল ইজাকুলেশন বা অর্গাজমের খুঁটিনাটি। এই তথ্য যদি আপনার মাথায় থাকে, তাহলে আপনার মহিলা সঙ্গীর কাছেও যৌনতা হয়ে উঠবে সুমধুর। সম্পর্কে আসবে নতুন মাত্রা।

💋 মহিলাদের অর্গাজম অনেক দেরিতে হয়, একজন সাধারণ পুরুষ যৌন মিলনের সময়ে বীর্যপাত বা করেন বা তার অর্গাজম হয়, এক জন মহিলার সেই হিসেবে অনেক বেশি সময় লাগে অর্গাজম হতে। সাধারণত দেখা গেছে মহিলাদের অনেক বেশি সময় লাগে উত্তেজিত হতে, তাই অর্গাজমেও লাগে বেশি সময়।

💋 অনেক প্রকারের অর্গাজম হতে পারে মহিলাদের জেনে রাখা উচিত, নয় রকমের অর্গাজম হতে পারে মহিলাদের। এরকম অর্গাজম এক দিনেই বা বিভিন্ন দিনেও হতে পারে। আবার নাও হতে পারে।

💋 মহিলাদের জি-স্পট ছাড়াও সি-স্পট, ও-স্পট, এ-স্পট, যেখানে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। ক্লিটোরাল অর্গাজম এবং ভ্যাজাইনাল অর্গাজমও হতে পারে মহিলাদের।

💋 মহিলাদের অর্গাজমের রেশ থাকে অনেকক্ষণ , মহিলাদের অর্গাজমের রেশ বেশ অনেকক্ষণ থাকে। সমীক্ষা বলছে, সাধারণত পুরুষদের মধ্যে অর্গাজমের অনুভূতি 7 সেকেন্ড পর্যন্ত থাকে। পাশাপাশি মহিলাদের এই সুখানুভূতি 27 সেকেন্ডের বেশি সময় পর্যন্ত থাকে। জেনে রাখা উচিৎ বারবার অর্গাজম হতে পারে মহিলাদের।

💋 ইজাকুলেশন এবং অর্গাজম কিন্তু আলাদা। অনেক পুরুষ মানুষই ইজাকুলেট করেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন ,অর্গাজম হলেই যে ইজাকুলেশন হবে সেটা কিন্তু নয়।

💋 পুরুষরা সাধারণত অর্গাজমে পৌঁছলে তাঁদের ইজাকুলেশন হয়েই যায়, অনেক পুরুষ মানুষই ইজাকুলেট করেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন, কেউ কেউ ঘুমিয়েও পড়েন।

💋 স্কোয়ারটিং কখন করেন মহিলারা?
স্কোয়ারটিং হল একটা অনুভূতি যা কোনো মহিলাকে অর্গাজমে পৌঁছতে সাহায্য করে। স্কোয়ারটিং কিন্তু অর্গাজম নয়। আবার সব মহিলাদের স্কোয়ারটিং হয় না। স্কোয়ারটিং এর জন্য মহিলাসঙ্গীকে ঠিক পয়েন্টে ছুঁয়ে চরম উত্তেজিৎ করতে হবে, তবেই হতে পারে স্কোয়ারটিং, মনে রাখতে হবে স্কোয়ারটিং, অর্গাজম এবং ইজাকুলেশন কিন্তু এক ব্যাপার নয়।

💋 এদেশের বেশিরভাগ মহিলারই অর্গাজম হয়নি কখনও, সেক্স নিয়ে ফ্রি হতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

💋 জননতন্ত্রের চ্যাপটারের বাইরে যে যৌনতার (Sex) আস্ত একটা দুনিয়া আছে, ভারতবর্ষের একটা বড় অংশের মেয়েরা (Indian Women) তার সঙ্গে পরিচিত হন বিয়ের পর। ভারতের প্রায় 70 শতাংশ মহিলা এখনও জানেন না অর্গাজম (Orgasm) কাকে বলে?

ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

💋 জেনারেশনের পর জেনারেশন বয়ে গেছে, একাধিক সন্তান এসেছে মেয়েদের কোলে, অথচ সেসব মায়েরা চূড়ান্ত সেই যৌন তৃপ্তির স্বাদই পাননি কখনও।

💋 সেক্স নিয়ে আরও খোলামেলা (Sexual Education) হতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার করে আজকাল অনেকেই এগিয়ে আসছেন, তথাকথিত ভারতীয় নারীদের যৌন শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে।

💋 সেক্সুয়াল হেলথ এডুকেটর বলেন, যৌন মিলনের সময় মেয়েদের চুল সবসময় খুলে দেওয়া উচিত। তাতে আরও বেশি করে যৌনতা উপভোগ করা যায়।

💋 ( কামসূত্র – Kamasutra ) ধরে খোলা চুল মানে হল নিজেকে উন্মুক্ত করে দেওয়া, নিজেকে ভাসিয়ে দেওয়া সুখের সাগরে। কিন্তু চুল বেঁধে মিলিত হওয়ার মধ্যে একরকম সীমাবদ্ধতা মিশে থাকে।

💋 আমাদের আগের জেনারেশনের বেশিরভাগ মহিলাই একটা গোটা জীবন কাটিয়ে দিয়েছেন অর্গাজম কী তা না বুঝেই।

💋 অর্গাজম বা যৌন সুখের সেই চূড়ান্ত মুহূর্ত অনুভব না করেই এই পৃথিবী থেকে পরলোকে পাড়িও দিয়েছেন তাঁরা। আমাদের মায়েরা যদি এসব জানতেন, হয়তো আমাদেরও বলে যেতেন।

💋 মেয়েদের যোনিতে পুরুষাঙ্গের অনুপ্রবেশেই অর্গাজম হয় না। বরং বেশিরভাগ নারীর অর্গাজম হয় ক্লিটোরাল স্টিমুলেশনের মাধ্যমে। ফোর প্লে এই অর্গাজমের জন্য খুবই জরুরি। এখনও এদেশের মাটিতে হেসে,খেলে বড় হওয়া অনেক মেয়েই এই যৌন তৃপ্তির আসল স্বাদ পায়নি কখনও। 

💋 এর জন্য পুরুষ সঙ্গীকেও খানিক দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। পল্লবী বর্ণোয়াল নামের সেক্স এডুকেটর তথা ইনফ্লুয়েন্সার জানান – 28 বছরের এক বিবাহিত মহিলার সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের কথা। অর্গাজমের কথা জিজ্ঞেস করায় তাঁর সাফ জবাব ছিল- ( কোন ছেলে অতক্ষণ অপেক্ষা করে থাকবে?)

💋 অর্থাৎ ছেলেদের তরফে সঙ্গিনীর অর্গাজমের জন্য প্রয়োজনীয় চেষ্টার অভাব এক্ষেত্রে অন্যতম বড় সমস্যা। বিছানার যৌন খেলায় সাফল্যের জন্য দুজনের চেষ্টাই অপরিহার্য। কোনও একদিকে চেষ্টা কম হলে অপরজনের যৌন সুখ অধরা থেকে যায়। হয়তো অজান্তেই।  

💋 যৌন উত্তেজনা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে মহিলারা যৌন মিলনে অনীহা প্রকাশ করে । আবার অনেকের মধ্যে যৌন মিলনের সময় উত্তেজনার অভাব দেখা যায় ‌। যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যানরগাসমিয়া বলে। ফলে নারীরা যৌনমিলনের তৃপ্তি হতে বঞ্চিত হয়‌। বিভিন্ন কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে এক্ষেত্রে পুরুষেরা কম দায়ী নয়। পুরুষেরা নিজেদের যৌন সমস্যা গুলো নিয়ে অকপটে শেয়ার করতে পারে এবং সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসকের শরনাপন্ন হয়। কিন্তু সঙ্গিনীর ব্যাপারটা এতোটা গুরুত্ব দেয় না বা বুঝতে পারে না। স্বামী ও স্ত্রী উভয়ে উত্তেজনা বোধ করলে তবেই না যৌনমিলনে চরম সুখকর মুহুর্ত অনুভূত হয়।

ফিমেল অর্গাজম কি ও এর হোমিও চিকিৎসা।

💋 হোমিওপ্যাথিতে নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির লক্ষনভিত্তিক কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে। হোমিও ঔষধ এর মাধ্যমে নারীদের যৌন আগ্ৰহ ও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করা যায়। হোমিও ঔষধ নারীদের যৌনাঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া বজায় রাখতে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্ৰহন করতে হবে ‌।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

What’s App-হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo-ইমো , খোলা আছে , চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

ডাঃ মাসুদ হোসেন
ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)

☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)

[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!