🇨🇭 চর্মরোগ এমন একটি সাধারণ ও প্রচলিত ব্যাধি যা মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে ।
যেমন: কুষ্ঠ , খোস, ছত্রাক ব্যাধি এবং চর্মজীবাণু প্রদাহ।
🇨🇭 ভেতর ও বাইরের উপাদানের প্রভাবে প্রভাবিত হওয়ার পর মানুষের চর্মের আকার, গঠনপ্রণালী এবং ক্ষমতার পরিবর্তন হতে পারে। কোনো কোনোটার রোগ বিদ্যাগত প্রক্রিয়ায় নানা লক্ষণ দেখা দেয়।
🇨🇭 চর্মরোগ: চর্মরোগ বিভিন্ন ধরনের হয় , যেমন:
- 🩸চুলকানী।
- 🩸ফুসকুড়ি।
- 🩸দাদ।
- 🩸একজিমা।
- 🩸এলার্জী।
- 🩸লোমফোড়া।
- 🩸ঘা।
- 🩸আমবাত ইত্যাদি।
🇨🇭 এক্সিমাসহ বেশ কয়েকটি চর্মরোগের কারণ খাবারের সঙ্গে সম্পর্কিত।
সুতরাং- চর্মরোগে আক্রান্ত হলে রোগীদের চিংড়ি, কাকড়া, খাশির মাংস , মুর্গি , হাঁস এবং মরিচ , আদা , রসুন,রসুনের পাতা ও মদ সহ উত্তেজক খাবার অথবা তেলে ভাজা ও হজম করা কঠিন এমন খাবার নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।
🇨🇭 তাছাড়া বেশ কয়েকটি চর্মরোগ মানসিকতার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই চর্মরোগীদের সবসময় আনন্দদায়ক মানসিকতা বজায় রাখা উচিত। আক্রান্ত হলে রোগটি মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে ডাক্তারের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে এবং ইতিবাচক আস্থা গড়ে তুলতে হবে।
🇨🇭 হোমিওপ্যথিক ঔষধ ও চিকিৎসা:
🇨🇭 চর্মরোগে সাধারনত যে হোমিওপ্যাথিক ওষধ গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলো হল:
- 🧪Graphites.
- 🧪Arsenic Alb.
- 🧪Psorinum.
- 🧪Hepar Sulph.
- 🧪Rhus tox.
- 🧪Nat Sulph.
- 🧪Acid Nit.
- 🧪Petrolium.
- 🧪Mezerium.
- 🧪Dulcamara.
- 🧪Thuja.
- 🧪Dolichos.
- 🧪Bacillinum.
- 🧪Silicea.
- 🧪Kali Brom.
- 🧪Graphites.
🇨🇭 গ্র্যাফাইটিসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অলসতা, দিনদিন কেবল মোটা হওয়া, মাসিকের রক্তক্ষরণ খুবই কম হওয়া, চর্মরোগ বেশী হওয়া এবং তা থেকে মধুর মতো আঠালো তরল পদার্থ বের হওয়া, ঘনঘন মাথাব্যথা হওয়া, নাক থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া, আলো অসহ্য লাগা ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও যদি কোন রোগীর মধ্যে থাকে, তবে গ্র্যাফাইটিস তার খুসকি সারিয়ে দেবে। গ্র্যাফাইটিসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অলসতা, দিনদিন কেবল মোটা হওয়া, মাসিকের রক্তক্ষরণ খুবই কম হওয়া, চর্মরোগ বেশী হওয়া এবং তা থেকে মধুর মতো আঠালো তরল পদার্থ বের হওয়া, ঘনঘন মাথাব্যথা হওয়া, নাক থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া, আলো অসহ্য লাগা ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও যদি কোন রোগীর মধ্যে থাকে, তবে গ্র্যাফাইটিস তার কোষ্টকাঠিন্য সারিয়ে দেবে।(মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) যে-সব মহিলা দিন দিন কেবল মোটা হতে থাকে, যাদের মাসিকের রক্তক্ষরণের পরিমাণ খুবই অল্প, যাদের সারা বছর কোষ্টকাঠিন্য লেগে থাকে, তাদের বেলায় গ্রেফাইটিস প্রযোজ্য।
🇨🇭 Arsenicum album:
আর্সেনিকের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো উৎকন্ঠা, অস্থিরতা, জ্বালাপোড়া ভাব, খুঁতখুঁতে স্বভাব, কাজে কর্মে একবারে নিখুঁত (perfectionistic), মৃত্যুকে ভয় পায় আবার আত্মহত্যা করতেও চায়, রাত 1 টা থেকে 2 টা পযর্ন্ত বিষন্নতা বেড়ে যায়, অজানা অমঙ্গলের ভয়, মনে হয় মানুষ খুন করেছে এমন টেনশান করতে থাকে, মনে হয় এখনই পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।মাথার চামড়া শুকনা, খস্খসে, স্পর্শ করলে ব্যথা লাগে, বেশ গরম, রাতের বেলা ভীষণ চুলকায় ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে আর্সেনিক খেতে হবে।পচাঁ, বাসি কিংবা বিষাক্ত কোন খাবার-পানীয় খাওয়ার কারণে পেটে ব্যথা হলে আর্সেনিক এক নাম্বার ঔষধ। কাচাঁ কোন ফল খেয়ে পেট ব্যথা হলেও আর্সেনিক খেতে হবে। পেটের ভেতরের কোন ক্যান্সারের কারণে পেট ব্যথা হলেও আর্সেনিক খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ কিডনি সিস্ট বা রেনাল সিস্ট এর হোমিও চিকিৎসা।
শরীরের অনেক গভীর পযর্ন্ত যদি পুড়ে যায়, তবে আর্সেনিক খাওয়াতে হবে। পোড়া জায়গাটি ধীরে ধীরে কালো হয়ে যায়, যাতে গ্যাংগ্রিন হয়ে গেছে বুঝা যায়। আক্রান্ত স্থান ফুলে যায় এবং তাতে ছুড়ি মারার মতো ব্যথা হয়। রোগী ভীষণ অস্থির হয়ে পড়ে, এক পজিশনে বেশীক্ষণ থাকতে পারে না। সে মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই, তার মৃত্যু হবে এখনই।আর্সেনিক উদ্বেগ,উৎকন্ঠার একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ তাদের জন্য যারা কোন কিছু এলোমেলো দেখলে রেগে যান, ছোট-খাটো ব্যাপারেও ভীষণ সিরিয়াস, খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্বভাবের, সবকিছু নিজের কন্ট্রোলে রাখতে বদ্ধপরিকর। এরা দুশ্চিন্তায় খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে কিন্তু তারপরও অস্থিরতার কারণে এক স্থানে বা এক পজিশনে বেশীক্ষণ বসে থাকতে পারে না। মুখের ঘায়ের রঙ যদি নীলচে রঙের হয় এবং তাতে জ্বালা-পোড়া ভাব থাকে, তবে আর্সেনিক তার উপযুক্ত ঔষধ।গ্যাংগ্রিনে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ঔষধ হলো আর্সেনিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো ছুরি মারার মতো ভয়ঙ্কর ব্যথা, আক্রান্ত স্থান কালচে রঙ ধারণ করে, ভীষণ জ্বালাপোড়া ভাব, অস্থিরতা, ওজন কমে যাওয়া, ভীষণ দুর্বলতা ইত্যাদি। ব্যথা সাধারণত মধ্যরাতে বৃদ্ধি পায় এবং গরম শেক দিলে কমে যায়। রোগী মৃত্যুর ভয়ে কাতর হয়ে পড়ে। সাধারণত উচ্চ শক্তিতে খাওয়া উচিত এবং বিনা প্রয়োজনে ঘনঘন খাওয়া উচিত নয়।অতীব মৃত্যুভয়, আমার রোগ কখনও ভালো হবে না, মৃত্যু নিশ্চিত ইত্যাদি লক্ষণে আর্সেনিক (30,200) আপনাকে আরোগ্য করবে।
🇨🇭Hepar sulphur:
Hepar Sulphuris Calcareum- ক্যালসিয়ম সালফাইড ও গন্ধক হতে প্রস্তুত।
রাসায়নিক চিহ্ন : Ca S : Calcium sulfide.
হিপার সালফার হলো ফোড়া সবচেয়ে বিখ্যাত হোমিও ঔষধ। যে-সব ফোড়ায় সাংঘাতিক ব্যথা থাকে; ব্যথার কারণে স্পর্শ করা যায় না, তাতে হিপার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। ফোড়া পাকাতে চাইলে নিম্নশক্তিতে (3,6) আর ফোড়া না পাকিয়ে সারাতে চাইলে উচ্চশক্তিতে (200)।
🇨🇭 Note: এভাবে বাকি ঔষধগুলো স্ট্যাডি করলে চর্মরোগের সঠিক হোমিওপ্যাথিকক চিকিৎসা করা যায়।হোমিওপ্যাথিক টিপস এ বাকি ঔষধগুলোর আলাদা আলাদাভাবে বর্ননা দেওয়া আছে।আর এই পর্যন্তই, সবাই ভাল থাকবেন।
🇨🇭 আমার লক্ষ্য হলো হোমিওপ্যাথিকে আধুনিকতার ছোঁয়া ও নতুনত্বের ছোঁয়া দেয়া। হোমিওপ্যাথি নিয়ে আমার চিন্তা ধারা সূদর প্রসারিত। হোমিওপ্যাথি হলো প্রাকৃতিক নিরাময় ব্যবস্থা।যা বহু শতাব্দী ধরে চলে আসছে। কোনো পদার্থ সুস্থ ব্যক্তির দেহে রোগের যে উপসর্গের সৃষ্টি করতে পারে তেমনি একই উপসর্গে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তিকে সুস্থ করে তোলে। হোমিওপ্যাথি বাহিরে ও ভিতরে উভয়ই ক্ষেত্রে চমৎকার কাজ করে। অর্থাৎ রোগকে সমূলে নির্মূল করে। পেঁয়াজ এর কথা কল্পনা করা যাক -নাক ও চোখ দিয়ে পানি পড়া। এখন ইতিমধ্যেই অ্যালার্জি ও সর্দি থেকে এ ধরনের লক্ষন পেয়েছেন তাহলে পেঁয়াজের(এলিয়াম সেপা) ছোট একটি ডোজ আপনার লক্ষন গুলো হ্রাস করে সুস্থ করে তুলতে পারে। হোমিওপ্যাথি শুধু ব্যক্তির লক্ষন হ্রাস করে না বরং ব্যক্তির সামগ্ৰিক স্বাস্থ্যর উন্নতি সাধন করে। হোমিওপ্যাথির আরো অনেক সুবিধা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো :
- 🧪পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
- 🧪নির্দিষ্ট রোগ নিরাময়ের সাথে সাথে সামগ্ৰিক স্বাস্থ্যর উন্নতি সাধন করে।
- 🧪দীর্ঘস্থায়ী রোগের জন্য কার্যকরী।
- 🧪সকল বয়সী মানুষের জন্য নিরাপদ।
- 🧪কম ব্যয়বহুল।
- 🧪হোমিওপ্যাথি মানুষের প্রাকৃতিক নিরাময় ক্ষমতাকে উদ্দীপিত করে স্থায়ীভাবে সুস্থ করে তুলতে সাহায্য করে।
🇨🇭 আসলেই হোমিওপ্যাথি হলিস্টিক মেডিসিন। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলের উচিত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্ৰহন করা। হোমিওপ্যাথি নিয়ে মন্তব্য না করে আসুন আমরা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করি।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।