🇨🇭 আজকে আলোচনা করবো TPHA টেস্ট নিয়ে।
🇨🇭 TPHA – Test কি ?
TPHA ( Treponema Pallidum Hemagglutination Assay ) পরীক্ষা হল একটি রক্ত পরীক্ষা যা- ট্রেপোনেমা প্যালিডাম ব্যাকটেরিয়ামের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি সনাক্ত করতে করা হয়ে থাকে, যা সিফিলিস সৃষ্টির জন্য দায়ী। এটি প্রায়ই VDRL- ভিডিআরএল ( ভেনেরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ ল্যাবরেটরি- Venereal Disease Research Laboratory ) বা আরপিআর ( Rapid Plasma Reagin ) পরীক্ষার মতো অন্য স্ক্রীনিং পরীক্ষার পজিটিভ ফলাফলের পরে ,সিফিলিসের নিশ্চিতকরণ পরীক্ষা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
🇨🇭 TPHA – Test কেন করা হয়?
🩸সিফিলিস নিশ্চিতকরণ: যদি সিফিলিসের জন্য প্রাথমিক স্ক্রীনিং পরীক্ষা গুলিতে একজন রোগীর পরীক্ষা পজিটিভ আসে , যেমন: ( VDRL বা RPR ) তখন TPHA পরীক্ষার প্রায়ই এডভাইস করা হয় ট্রেপোনেমা প্যালিডামের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডির উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য।
🩸 পর্যায় নির্ধারণ: TPHA – টেস্ট সিফিলিসের বিভিন্ন পর্যায় নির্ধারণে সাহায্য করে থাকে, কারণ বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন অ্যান্টিবডি প্রোফাইল থাকতে পারে।
🩸চিকিৎসা পর্যবেক্ষণ: এটি সময়ের সাথে অ্যান্টিবডি এর মান পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করে সিফিলিস চিকিৎসার কার্যকারিতা নিরীক্ষণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
🩸পূর্বের সংক্রমণ নিশ্চিতকরণ: কিছু ক্ষেত্রে, TPHA – পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে পূর্বের সিফিলিস সংক্রমণ নিশ্চিত করার জন্য, এমনকি সংক্রমণের চিকিৎসা করা হলেও।
🩸গর্ভাবস্থার স্ক্রীনিং: গর্ভবতী মহিলারা সিফিলিস পরীক্ষা করার জন্য TPHA পরীক্ষা করতে পারেন, কারণ সংক্রমণ আগে থেকে হয়ে থাকলে ,অনাগত শিশুর মধ্যে সংক্রমণ হতে পারে। যার ফলে জন্মগত সিফিলিস হতে পারে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় TPHA পরীক্ষাটি সিফিলিসের জন্য নির্দিষ্ট এবং রোগীর চিকিৎসা ইতিহাস,উপসর্গ এবং অন্যান্য সিফিলিস স্ক্রীনিং পরীক্ষার ফলাফলের উপর নির্ভর করে।
🇨🇭 TPHA Test Price In Bangladesh :
🩸 TPHA Test – এর মূল্য সময় স্থান ও হাসপাতাল ভেদে কম বেশি হতে পারে। তাই অঞ্চল ভেদে দাম এর উঠানামা দেখতে পাওয়া যায়।
🩸 সরকার হসপিটাল এর দাম অনুযায়ী TPHA Test এর দাম – 300 টাকা 2020 এর দাম অনুযায়ী।
🇨🇭 নমুনা সংগ্রহ:
TPHA রক্ত থেকে যেই টেস্ট করা হয় । সেটিতে স্যাম্পল হিসাবে রক্ত সংগ্রহ করা হয় পরে সেটি থেকে সিরাম দিয়ে পরীক্ষা করা হয়।
Sample রেড টিউব ( Red Tube ) এ সংগ্রহ করা হয় এবং পরে সেন্ট্রিফিউজ করে সিরাম ( Serum )আলাদা করা হয়।
🩸 প্রস্তুতি:
TPHA Test এর জন্য আলাদা কোন স্পেশাল প্রিপারেশন নাই। তাই এটি যেকোন সময় করা যেতে পারে।
🇨🇭 রিপোর্ট ডেলিভারি সময়:
রিপোর্ট ডেলিভারি সময় নির্ভর করে যেই ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে বা হাসপাতাল থেকে টেস্ট করছেন তাদের উপরে নির্ভর করে। তবে সময় নির্ভর করে তারা কোন মেথড অনুযায়ী টেস্ট করছেন ।
🩸 TPHA এর জন্য ভালো মেথড হল মাইক্রোঅয়েল মেথড ( Treponema Pallidum Particle Agglutination Assay ) এটিতে নরমাল বা Quantetive এবং Qualititive দুটিই বের হয়ে আসে ফলাফল।
এছাড়াও অনেক ল্যাব এ ELISA মেথড এও করে থাকে।
ELISA – তে আরও ভালো ফলাফল আসে ভ্যালু সহ।
তবে ছোট ল্যাব গুলিতে ( ICT ) ডিভাইস দিয়ে করে থাকে।
সেই ক্ষেত্রে সময় কম থকে।
তবে ( ICT ) মেথড এ ( FALSE ) পজিটিভ বা ভুল ফলাফল আশার সম্ভবনা থেকে যায়।
তাই এই টেস্ট করবার জন্য ভালো ল্যাব বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্ট করা উচিৎ।
🩸 TPHA Test এর জন্য সময় বেশি লেগে থাকে এবং এই টেস্ট আর্জেন্ট ও হয় না। তবে ICT ডিভাইস দিয়ে করলে আর্জেন্ট দেয়া যায়।
🇨🇭 নরমাল রিপোর্ট ডেলিভারি সময় : 08/10 ঘণ্টা। মাঝে মধ্যে 01-02 দিন ও লেগে থেকে দুর্গম এলাকাতে।
TPHA Test এর ফলাফল :
ICT মেথড এ নেগেটিভ অথবা পজিটিভ রিপোর্ট আসে।
নেগেটিভ হলে ( না ) বোধক। পজিটিভ হলে উপস্থিত আছে।
( Treponema Pallidum Particle Agglutination Assay ) মেথড এ নেগেটিভ পজিটিভ এর সাথে Titre দেয়া থাকে।
🇨🇭 Treponema Pallidum Particle Agglutination Assay Report – Elisa মেথড এ আমরা Cut Off Rate সহ ফলাফল পাই।
🇨🇭 কোন রোগের সন্দেহে কোন টেস্ট?
আমাদের দেশে সরকারিভাবে বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্যবীমা নেই। মাসিক অর্জিত অর্থ সাধারণত কতটুকু সুস্থতার জন্য বরাদ্দ রাখা হবে তা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষের সুনির্দিষ্ট চিন্তাভাবনা থাকে না। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অভ্যাস এদেশের মানুষের নেই বললেই চলে।
🇨🇭 তাই যখন আমরা অসুস্থ হই তখন চিকিৎসকের শরনাপন্ন হলে পরীক্ষা করানোর উপদেশ দেন চিকিৎসকরা রোগ ধরার প্রাথমিক ধাপ হিসাবে। এই পরীক্ষা নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক ভুল বুঝাবুঝির উপলক্ষ রয়েছে, রোগী মাত্রই ভাবেন বেশি বা অযাচিত দিয়েছেন পরীক্ষা।
রোগীকে কোন পরীক্ষা কেন দেওয়া হয়েছে তা সঠিকভাবে বুঝিয়ে হয়ত দেওয়া হয় না বলেই হয়ত এই বিপত্তি। কোনো পরীক্ষার রিপোর্ট থেকে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক কী প্রত্যাশা করছেন, কোন পরীক্ষার সঙ্গে অন্য আরেকটি পরীক্ষার কী ধরনের সম্পর্ক থাকতে পারে তা বুঝিয়ে দিলে বিপত্তি অনেকাংশেই হয়ত থাকবে না। রোগীর অতিরিক্ত চাপ থেকে সময়ের অভাবে এই সমস্যা তৈরি হলে রোগীকে সেটি মানবিকভাবেই বিবেচনা করা উচিত। এটাও স্বাভাবিক যে রোগী তার রোগ নিয়ে উৎকণ্ঠায় থাকবে।
🇨🇭 চিকিৎসকগণ যেসকল পরীক্ষা দিয়ে থাকেন তার মাঝে যে কয়েকটি রয়েছে:
- সিবিসি।
- রুটিন একজামিনেশান অব ইউরিন।
- লিভার ফাঙ্কশান টেস্ট।
- কিডনি ফাঙ্কশান টেস্ট ইত্যাদি।
🩸মনে হতে পারে কেন এতো পরীক্ষা বা একটি দিলেও সেটি কেন? জেনে নিই চিকিৎসকরা কোন টেস্ট কী রোগের সন্দেহে দিয়ে থাকেন।
🧪 সিবিসি: একটি সিবিসি একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা যা বিভিন্ন কারণে করা হয়।
🧪 রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য পর্যালোচনা: রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্যের ওপর নজর রাখতে এবং রক্তস্বল্পতা জাতীয় বিভিন্ন রোগের জন্য স্ক্রিন করার জন্য ডাক্তার একটি রুটিন মেডিকেল পরীক্ষার অংশ হিসাবে সিবিসি করার পরামর্শ দিতে পারে।
🧪 রোগের সামগ্রিক অবস্থা নির্ণয় করা: রোগীর দুর্বলতা, অবসন্নতা, জ্বর, প্রদাহ, ক্ষত বা রক্তপাতের অভিজ্ঞতা থাকলে ডাক্তার সম্পূর্ণ সিবিসি পরামর্শ দিতে পারে। সিবিসি পরীক্ষা এই লক্ষণগুলি ও লক্ষণগুলির কারণ নির্ণয় করতে সহায়তা করতে পারে। ডাক্তার যদি সন্দেহ করে যে রোগীর কোনও সংক্রমণ রয়েছে তবে পরীক্ষাটি এটি নির্ণয় নিশ্চিত করতেও সহায়তা করতে পারে।
🧪 চিকিৎসারত রোগীর বর্তমান অবস্থা নিরীক্ষণ: রোগীর রক্তের সেলকে প্রভাবিত করে এমন একটি রক্ত ব্যাধি দ্বারা চিহ্নিত হয়ে থাকেন তবে ডাক্তার রোগীর অবস্থার উপর নজর রাখতে সিবিসি ব্যবহার করতে পারেন।
🧪 রক্তের সেলের পরিমাণকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কিছু গ্রহণ করা হলে রোগীর স্বাস্থ্যের নিরীক্ষণের জন্য সিবিসি ব্যবহার করা হয়।
🧪 সিবিসি সাধারণত একটি চূড়ান্ত নির্ণয়ের পরীক্ষা নয় । চিকিত্সক যে পরীক্ষার জন্য এই পরীক্ষার পরামর্শ দিয়েছেন তার উপর নির্ভর করে স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে ফলাফলগুলি অনুসরণ করতে পারে বা নাও পারে।
🧪 উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি স্বাস্থ্যবান হন এবং অসুস্থতার লক্ষণ বা লক্ষণ না থাকে তবে সিবিসি স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে সামান্য ফলাফল উদ্বেগের কারণ নাও হতে পারে, এবং এর জন্য ফলোআপের প্রয়োজন নাও হতে পারে।
🧪 রোগীর জ্বর নানা কারনে হতে পারে, জ্বরকে সাধারন বলা যায় না।কারন পরিপূর্ণভাবে বের না করা ভবিষ্যতে আরও বড় কিছু হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। রক্তের রিপোর্ট সেই কারণ বের করার প্রাথমিক ধাপ।
🧪 ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা:
রক্তের সিবিসির পরবর্তী একেবারে কমন পরীক্ষা হল রুটিন ইউরিন একজামিনেশন। এর মাধ্যমে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কিনা, কিডনি থেকে প্রস্রাব করার রাস্তার একেবারে শেষ প্রান্ত পর্যন্ত কোনও ইনফেকশান আছে কিনা, ফাঙ্গাস আক্রান্ত কিনা, কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কিনা তার প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। অনেক রোগ রয়েছে যা কিডনিকে ক্ষতি করে, ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা করা ছাড়া তার সম্পরকে ধারণা পাওয়া দুষ্কর।
🧪 লিভার ফাঙ্কশান টেস্ট: নিম্নলিখিত পরিস্থিতিতে প্রায়ই লিভার ফাংশন টেস্টের পরামর্শ দেওয়া হয়:
- হেপাটাইটিস বি এবং হেপাটাইটিস সি এর মতো লিভারের সংক্রমণের ক্ষয়ক্ষতি পরীক্ষা করতে।
- লিভার বা যকৃত প্রভাবিত করার জন্য পরিচিত কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি পর্যবেক্ষণ করতে।
- রোগী যদি ইতিমধ্যে কোনও লিভারের রোগ থাকে তবে এই রোগটি পর্যবেক্ষণ করতে এবং একটি নির্দিষ্ট চিকিত্সা কতটা ভাল কাজ করছে।
- ডাক্তার যদি দেখেন রোগীর মাঝে লিভার ডিজঅর্ডারের লক্ষণগুলি রয়েছে।
- রোগী যদি উচ্চতর ট্রাইগ্লিসারাইডস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বা রক্তস্বল্পতার মতো কিছু নির্দিষ্ট শর্ত থাকে।
- রোগী যদি পিত্তথলি রোগের ইতিহাস থাকে।
আরো পড়ুনঃপিটুইটারি টিউমার | Pituitary Tumor | ডাঃ মাসুদ হোসেন।
🇨🇭 কিডনি ফাঙ্কশান টেস্ট কেন করা হয়?
রোগীর কিডনিতে সমস্যা চিহ্নিত করতে পারে এমন লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- 🧪 উচ্চ রক্তচাপ।
- 🧪 প্রস্রাবে রক্ত।
- 🧪 প্রস্রাব করার জন্য ঘন ঘন Urges.
- 🧪 প্রস্রাব শুরু করা অসুবিধা।
- 🧪 বেদনাদায়ক প্রস্রাব।
- 🧪 শরীরে তরল তৈরির কারণে হাত ও পা ফোলা।
🇨🇭 একক লক্ষণ বলতে মারাত্মক কিছু বোঝাতে পারে না। যাইহোক, একই সঙ্গে সংঘটিত হওয়ার সময়, এই লক্ষণগুলি পরামর্শ দেয় যে রোগীর কিডনিগুলি সঠিকভাবে কাজ করছে না। কিডনি ফাংশন পরীক্ষা কারণ নির্ধারণে সহায়তা করতে পারে।
🇨🇭 এখন দেখা গেলো সব রিপোর্ট স্বাভাবিক তাহলে কি ডাক্তার ভুল করেছেন?
রিপোর্ট স্বাভাবিক হলেই যে ডাক্তার অসাধু উদ্দেশ্যে দিয়েছেন তা বলা যাবে না। চিকিৎসা শাস্ত্রের এ পর্যন্ত যে সকল বই বের হয়েছে তাতে স্পষ্ট করে লেখা আছে রুটিন বেজ লাইন একজামিনেশান করে রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে এগুনোর জন্য। আর্থ সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় হয়ত চিকিৎসক পরীক্ষা কমিয়ে দিতে পারেন বা নাও করাতে পারেন নিজস্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তবে মানুষ যেমন প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার চেষ্টা চালায় তেমনি জীবাণুও চেষ্টা করে। তাই রোগের ধরন কিন্তু পাল্টায়, গবেষণা চলে প্রতিনিয়ত কিভাবে এসব কে জয় করা যায়। অনেকেই ভেবে থাকেন ডাক্তারের কাছে গেলেই টেস্ট দিবেন তার চেয়ে দোকান থেকেই চিকিৎসা নিয়ে ফেলি। এতে রোগের লক্ষন চলে যায় হয়ত তবে অন্য অনেক সমস্যার সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যে জীবাণুর বিরুদ্ধে যে ওষুধ ব্যবহার করা দরকার তার অভাবে সেই জীবাণু পরবর্তীতে আরও ক্ষতি করার শক্তি অর্জন করে নয়ত সেই ওষুধ টি অকার্যকর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
🇨🇭 ডাক্তার সময় দেয়না কথা শুনার এটি আমাদের অভিযোগ। অমুলক নয় একেবারে। বড় ডাক্তারের সঙ্গা আসলে আপেক্ষিক। যোগ্যতা সম্পন্ন ডাক্তারের অভাব কিন্তু অনেকটাই কমে এসেছে বর্তমানে। যে ডাক্তার বেশী রোগী দেখেন তিনিই যে বড় তা কিন্তু নয়, অনেকেই রয়েছেন আপনাদের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার দক্ষতা সম্পন্ন। কাজেই চিকিতসকের যেমন এই ব্যাপারে কর্তব্য রয়েছে তেমনি রোগীদেরও রয়েছে সঠিক ভাবে রোগের চিকিৎসা সঠিকভাবে নেওয়ার রাস্তা সুগম রাখার। আস্থাহীনতার দোলাচলে পড়ে যেন আমরা পথ হারিয়ে না ফেলি সেটিই আমাদের সকলের কাম্য।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।