40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ একদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখলাম সামনের চুলগুলোতে পাক ধরেছে। কিছু পড়তে গেলে বা মোবাইল স্ক্রিনে মুখ দিতেই চোখে ঝাঁপসা লাগছে। চল্লিশের চালশে যাকে বলে। আরও কিছু শারীরিক জটিলতা টের পেলাম। সমবয়সী দুই একজনের সাথে কথা বলতেই তারাও বলল, এমনটি তাদেরও হচ্ছে। বুকটা মোচড় দিয়ে উঠল, মেঘে মেঘে বেলা তবে অনেক হয়েছে। জীবন থেকে এতগুলো দিন কিভাবে চলে গেল তবে?

❤ ক্যারিয়ার, সন্তান, সংসারের তেল- নুনের হিসেব কষতে কষতেই এক জীবন শেষ হতে চলল।

❤ একটা সময় খেয়াল করলাম, যে আমি অনেকগুলো ফ্যাশন-হাউজ ঘুরে ঘুরে শেষে যেটা সবচাইতে ভাল লাগতো সেটাই ফিরতি পথে কিনতাম অথবা একটু অন্যরকম পরার জন্য কাপড় কিনে দর্জি দিয়ে ডিজাইন করে বানিয়ে নিতাম। সেই আমার আর শপিংয়ের প্রতি আগের ঝোঁক নেই। পারতপক্ষে ঘর থেকে বের হতে ইচ্ছে করে না।

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ এমনটা কি কেবল আমারই হচ্ছে? না। আশেপাশে 40 পেরনো মহিলাদের প্রায় অনেকের মধ্যেই এমন সমস্যা। কোন কোন ক্ষেত্রে আরও বেশি সমস্যা তৈরি হতে দেখছি। আর স্যোশাল মিডিয়ায় যেন এই বিষয়টি আমাদের চোখে আরো বেশি পড়ছে।

❤ অনেকের মাঝেই কী যেন একটা অসুখী ভাব। নি:ঙ্গতা যেন প্রতিটি 40 আপ মহিলাদের কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে। সন্তানরা একটু বড় হয়ে যাওয়া, জীবনসঙ্গীর কাজের প্রেশার বেড়ে যাওয়ায় আজকাল আর তাদের কাছেই পাওয়া যাচ্ছে না। অভিযোগ অনেক 40 আপ মহিলাদের-ই।

❤ ঠিক এমন অবস্থায় যখন ভাবতে শুরু করেন, নিজের জীবনের সবটুকুই তাদের পেছনে দিয়ে এখন আপনি একেবারেই একা। যে কাজল-টানা চোখ দেখে আপনার প্রেমে হাবুডুবু খেতো সেই বরটির আর এখন আপনাকে দেখার সময় কই? যে সন্তানটি আপনার আঁচল টেনে থাকতো আজকাল সেও দূরে দূরে। বারান্দায় দাঁড়িয়ে বড্ড একা, নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস, আর কি করার আছে? এই ভেবেই নিজেকে গুটিয়ে নেয়া।

❤ 40 আপ মানেই কি সব শেষ? আপনি মনে করলেই শেষ, না হয় এটি একটি সংখ্যা মাত্র। আমি দেখেছি বাইরের দেশে 70 এর বেশি বয়সী কাপলরাও কি সুন্দর কফিশপে কাপে চুমুক দিতে দিতে আড্ডা দিচ্ছে। ৮০ বছরের বেশি নর-নারীরাও রাতের খাবারের পর ড্যান্স করতে করতে রাস্তায় নেমে এসেছে। আগে 30 এর কোটায় যারা ছিল তাদেরকে তরুন বললেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO )- এর মতে তারুণ্যের সময়সীমা এখন 65 বছর পর্যন্ত।

40 আপ মহিলাদের যৌনতৃপ্তিই শারীরিক সুস্থতার চাবিকাঠি ?

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ আগের চাইতে এখন চিকিৎসাসেবা এবং জীবনমানের উন্নতি হওয়ার কারনে মানুষের মুখেও বয়সের ছাপও দেরি করে পড়ছে।

❤ কিন্তু না, 40 এ নিজেকে বুড়ো ভাবার চিন্তা থেকে সরে এসে নিজেকে নতুনভাবে চিনতে জানতে শুরু করলেই জীবন হতে পারে আরো সুন্দর। হতাশা, ব্যর্থতা আর একাকীত্ব থেকে নিজেকে বের করে আনার উদ্যোগটা নিতে হবে নিজেকেই। কিন্তু কিভাবে?

❤ সাধারণ মাথাব্যথা, পেটেব্যথা, পায়ে ব্যথা। আরে ধুরো, এমনি ঠিক হয়ে যাবে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কী দরকার! এভাবেই আরও কিছুদিন পার করে দিলেন, একসময় ঠিকও হয়ে গেল। কিন্তু আমরা যদি খেয়াল করি আমাদের বর বা সন্তানদের এমন কিছু হলেই আমরা অস্থির হয়ে পড়ি, দ্রুত ডাক্তার দেখানো এবং চিকিৎসা। তবে নিজেকে এত অবহেলা কেন??

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ সারাদিন অনেক যত্ন করে রান্নাবান্না করলেন। রাতে ফিরে এসে দেখা গেল আপনার বরের আর খাওয়া হলো না, গুরুত্বপূর্ণ অফিস মিটিংয়ের পর খাবারটা বাইরেই সেরে এসেছেন তিনি। এছাড়াও সবাই খাবারের পর দেখা গেল, আরো খানেকটা রয়ে গেল। ইশ, নষ্ট করব? আজকের পর এ খাবার আর খাওয়া যাবেনা। মা, নানী, দাদীদের বলতে শুনেছি খাবার নষ্ট করলে সংসারের Borkot -পালায়।

❤ অতএব, অনেক রাতে সেগুলো নষ্ট হবে ভেবে আপনিই খেয়ে নিলেন? এতে হলো কি? আপনার নিজেরই ক্ষতি করলেন। শরীরের ওজন এভাবে দিনের পর দিন বেড়েই চলল। এক্ষেত্রে বলা ভালো, ঘরের ভালমন্দ ঢোকানোর দায়িত্বটা আপনার একার নয়। তাই এই বাড়তি জিনিসটুকু নিজের পেটে না ঢুকিয়ে চোখ বুজে ফেলে দিন সরাসরি ডাস্টবিনে।

❤ এখন থেকেই নিজের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন। বাড়তি ফ্যাট কমাতে ইয়োগা সহ কিছু এক্সারসাইজ করতে পারেন। আজকাল ইউটিউবেও অনেক টিপস পাওয়া যায়, ঘরে বসেই এগুলো সহজে করে নেয়া যায়।

❤ আমরা জানি কি? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে দেশে প্রতিবছর দেশে 15 হাজারের বেশি মানুষ ব্রেস্ট ক্যান্সারে মারা যায়। এর 98 ভাগের বেশি নারী। বাংলাদেশের নারীরা যতরকম ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তার মধ্যে সবচাইতে বেশি আছে স্তন ক্যান্সার। আমরা এটাকে প্রথমে পাত্তাই দেই না অথবা লজ্জায় বলি না। তাই যখন ডাক্তারের কাছে যাই তখন একদম শেষ পর্যায়ে। এজন্য নিয়মিত স্তন চেক করানো উচিত। কতদিন পর পর মোমোগ্রাফি অথবা সনোগ্রাফি করানো যায় সে ব্যাপারে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!

❤ জরায়ুমুখ ক্যান্সারকে বলা হয় নীরবঘাতক। এর লক্ষণ প্রথমে বুঝতে পারা যায় না। বাংলাদেশে প্রতিবছর নতুন করে 08 হাজার 268 জন নারীর শরীরে জরায়ুর ক্যান্সার শনাক্ত হচ্ছে এবং বছরে 4 হাজার 971 জন নারী জরায়ু ক্যান্সারে মারা যাচ্ছেন ( তথ্য: ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সী ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার- আইএআরসি )।

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ 40-50 বছর বয়সী নারীরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন এবং স্তন ক্যান্সারের পর জরায়ু ক্যান্সারেই বেশি আক্রান্ত হন নারীরা। জরায়ু ক্যান্সার চিহ্নিত হতে যেহেতু দীর্ঘ সময় লাগে তাই এর প্রতিরোধে নিয়মিত চেকআপ এবং টিকা নেয়া জরুরি। আর অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে।

❤ মেনোপোজ 40 এর পর নারীদের জীবনের অন্য একটি ধাপ। শরীর ও মনে নানা ধরণের পরিবর্তন হতে থাকে এ সময়টাতে। সাধারণত 45-55 বছর বয়সে নারীদের মেনোপোজ হয়ে থাকে। তবে আরও আগে থেকেই এর উপসর্গগুলো দেখা যায়। এসময় মেয়েদের মেজাজ খিটখিটে হওয়া, মন খারাপ থাকা, শরীরে গরম অনুভূত হওয়া বা রাতে ঘুমের মধ্যে ঘাম হওয়া এ লক্ষণগুলো দেখা দেয়। এ সময় শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে ব্যায়াম করা, ব্যালেন্সড ডায়েট ও ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। অনেকেই মনে করেন মেনোপোজ হলেই জীবনের সব আনন্দ শেষ। বিষয়টি আসলে এমন নয়। এটি নারীদের স্বাভাবিক জীবনচক্রের একটি অধ্যায়। তাই পজিটিভলি নিয়ে জীবনকে সুন্দর করে সাজানো সম্ভব।😇

আরো পড়ুনঃ  ❤ 40 আপ মহিলারা কতক্ষণ যৌন সঙ্গম করলে সুখ, তৃপ্তি পায়?

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি এ বয়সে মেয়েরা মানসিক সমস্যাটাও প্রকট হয়। হতাশা, ডিপ্রেশন, মুডসুইং এসব চলতেই থাকে। কখনও কখনও এটা এতটাই গভীর হয় যে আত্মহত্যার মতো ঘটনাও ঘটে। তাই মানসিক এসব সমস্যাকেও ছোট করে দেখা উচিত নয়। সাইকোলজিস্টের পরামর্শে প্রয়োজনে কাউন্সেলিং করা যেতে পারে।

❤ সামাজিক মাধ্যমে বন্ধু নির্বাচনে সাবধানী হতে হবে। জীবন যখন পানসে হয়ে যাচ্ছে, আশপাশের মানুষগুলোও দূরে সরে যাচ্ছে। ঠিক এমন সময় মেসেঞ্জারে টুংটাং আওয়াজ -‘বাহ আপনার চোখ দুটো তো খুব সুন্দর’। অথবা ‘কী সুন্দর মায়াবী হাসি’। জীবনে কতদিন পর শুনলেন এমন কথা, এমনটা ভাবতে ভাবতে চোখ থেকে দু’ ফোটা পানিও গড়িয়ে পড়তে পারে। তারপর আরও কথা, মন দেয়া নেয়া। এরপর অপরপ্রান্তের মানুষটি হঠাৎ একদিন উধাও। বিষিয়ে যাওয়া জীবনে যে আনন্দের ঝিলিক দেখতে শুরু করেছিলেন তাতে যেন আগুনে ঘি ঢালার মতোই অবস্থা হলো। জীবনটা আরও বিষিয়ে উঠতে শুরু করল। আমি বলছি না বন্ধু বানাবেন না, তবে জেনে বুঝে এ পথে পা বাড়ানোই শ্রেয়। কিন্তু মন কি আর বাঁধ মানে? তাই দায়িত্বটা একেবারেই নিজেকে নিতে হবে, আগুনে ঝাঁপ দিবেন নাকি প্রজাপতির ডানায় ভর করে উড়বেন।

WhatsApp Image 2024 08 11 at 14.33.22 6af64806

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখুন তো নিজেকে চিনতে পারেন কিনা? চোখের নীচে কালো দাগ, মুখে মেছতার দাগ, বলিরেখা? আহা এই মুখ দেখে একসময় কতজনই না প্রেমে পড়েছ! কষ্ট লাগলেও আজই চলে যান কোন পার্লারে। নিজের ত্বকের যত্ন নিন। জম্পেশ করে একটা শ্যাম্পু করে নিন আর পারলে মাসে একটা স্পা নিয়ে নিন, দেখবেন নিজেকে কতটা ফুরফুরে ও ফ্রেশ লাগে।

❤ আপনি যখন এগুলো করতে শুরু করে দেবেন দেখবেন এতদিন ধরে আপনার রূপের প্রশংসা না করা বরটিও ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাবে। আপনিও মুচকি হেসে সপ্তাহে অন্তত একদিন নিজের জন্য পরিপাটি করে সেজে, হাইহিল পরে ঘর থেকে বের হয়ে চলে যান কোন কফিশপে। ডেকে নিতে পারেন সমমনা কিছু বন্ধুদের। না পেলে একাই নিজেকে নিজে সময় দিন। মনে রাখতে হবে জীবনের অনেকটা পথই এখনও বাকি, তাই জীবনকে কেঁদে না ভাসিয়ে হেসেখেলে উড়িয়ে দিন তবে সেটা যেন হয় পজিটিভলি। খারাপভাবে যে সুখ সেটা দু’দিনের। তাই আনন্দগুলো যেন হয় নির্মল ও সুন্দর।

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌনজীবন, বদলে কি যায় অনেক কিছু?

❤ যৌন জীবনের নানা জটিলতা ও প্রশ্ন নিয়ে কাজ করেন আমেরিকার সাংবাদিক মাইকেল ক্যাসেলমেন, এমএ। 46 বছর ধরে তিনি যৌনতা ও যৌন বিষয়ক গবেষণা সম্পর্কিত লেখালেখি করে আসছেন। অসংখ্য লাইফস্টাইল ও স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন ও ওয়েবসাইটে পাঠকের করা অন্তত 12 হাজার যৌনতা বিষয়ক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তিনি।

❤ আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব সেক্স এডুকেটর, কাউন্সেলর অ্যান্ড থেরাপিস্ট- এর বর্ষসেরা বই হিসেবে মনোনয়ন পায়। আমেরিকার বিখ্যাত লাইব্রেরি জার্নাল মাইকেল ক্যাসেলমেনকে সেদেশে স্বাস্থ্য বিষয়ে একজন শীর্ষ লেখক হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। যৌন বিষয়ক লেখালেখির পাশাপাশি তিনি অন্যান্য স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখালেখিও করে থাকেন নিয়মিত। এবার যৌন জীবনে বয়সজনিত পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট সমস্যায় মাইকেল ক্যাসেলমেনের পরামর্শগুলো ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টরের পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে তার লেখা একটি প্রবন্ধ অনুবাদ করে প্রকাশ করা হলো।

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ আমার স্ত্রী ও আমি- আমাদের প্রথম ডেটের 42তম বার্ষিকী পালন করতে যাচ্ছি। চমৎকার এক বিবাহিত জীবন পার করছি আমরা, কিন্তু আর দশজনের মতো আমরাও বয়সজনিত কারণে সৃষ্ট সমস্যাগুলো মোকাবিলা করছি, যেসব সমস্যা আমাদের প্রেম জীবনকে প্রভাবিত করে সেগুলোও আছে এর মধ্যে।

❤ বয়স 40 পেরিয়ে গেলে সম্পর্কে ঘনিষ্ঠতা যতটুকু মনোযোগ দাবি করে ততটুকু পায় না। এক্ষেত্রে খারাপ খবরটি হলো- জীবনের দ্বিতীয়ভাগে যৌন জীবনে পরিবর্তন আসে। আর পরিবর্তন বরাবরই কঠিন একটি বিষয়। কিন্তু এখানে সুখবরটি হলো- সামান্য কিছু সমন্বয় করলে 40, 50, 60 -এর পর শারীরিক ঘনিষ্ঠতা আগের মতোই সন্তোষজনক, এমনকি আগের চেয়েও চমৎকার হতে পারে, এবং প্রেম আরও গভীর হতে পারে।

❤ বয়সজনিত যৌন পরিবর্তন আসে 40 থেকে 50 বছর বয়সের মধ্যে। এই সময়টি নারীদের পেরিমেনোপসাল সময়, যখন এস্ট্রোজেন কমতে থাকে এবং পিরিয়ড অনিয়মিত হয়ে যায়। অনেক নারী এ সময় যৌনাঙ্গের শুষ্কতাজনিত সমস্যায় পড়েন যা সঙ্গমে অস্বস্তির কারণ হয়। আশার কথাটি হলো- এই সমস্যায় লুব্রিকেন্ট দ্রুত ও কার্যকর একটি সমাধান।

❤ এদিকে, 40 থেকে 50 -এর মধ্যে বেশিরভাগ পুরুষ লিঙ্গ উত্থানজনিত ( ইরেকশন ) পরিবর্তনের অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যান। যৌন কল্পনা এ সময় লিঙ্গ উত্থানের জন্য আর যথেষ্ট হয় না। তখন পুরুষের দরকার হয় যৌনাঙ্গে সরাসরি সংস্পর্শ। ওই বয়েসে লিঙ্গ উত্থিত হলেও তা 20 বছর বয়সকালের মতো দৃঢ় হয় না। এবং সামান্য অমনোযোগিতা বা বিভ্রান্তির কারণে লিঙ্গ দৃঢ়তা হারায়। এটি অবশ্য ইরেকটাইল ডিসফাংশন ( লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা- ED ) নয়। এটি হচ্ছে মধ্য বয়েসের উত্থানজনিত অসন্তুষ্টি।

মধ্যবয়সী নারীদের শরীরে যৌন অর্গাজম বেশি!

❤ 40 এর পর সম্ভবত যৌন জীবনে উদ্বেগজনক পরিবর্তনের কারণগুলো বিবর্তনীয় ধারণার সঙ্গে যুক্ত। জীবনের জৈবিক উদ্দেশ্য হচ্ছে পুনরুৎপাদন ( নতুন প্রাণের জন্ম দেওয়া )। যেহেতু নারীরা তাদের প্রজনন বয়স পার করে এসেছেন তাই তখন আর প্রজনের উদ্দেশ্যে যৌনতা অব্যাহত রাখার কোনো বিবর্তনীয় কারণ থাকে না, অর্থাৎ তখন আর পুনরুৎপাদনের উদ্দেশ্যে যৌনতার প্রয়োজন হয় না, ফলে আরামদায়ক সঙ্গমের জন্য প্রাকৃতিকভাবে যৌনাঙ্গ পিচ্ছিল হওয়ার কোনো জৈবিক কারণ থাকে না। অন্যদিকে পুরুষরা এই বয়সেও বাবা হতে পারে, কিন্তু প্রজাতি বিবর্তনে খুব কম পুরুষই 40 এর বেশি বেঁচেছিল এবং এ বয়েসের পরে সন্তানের বাবা হয়েছিল। ফলে এই বয়েসের পর প্রজনন কার্য জারি রাখার জন্য কোনো বিবর্তনীয় কারণ ছিল না। জৈবিকভাবে বয়স্ক পুরুষের এই বয়েসে আর প্রজনন স্বার্থে সঙ্গমের প্রয়োজন থাকে না, তাই লিঙ্গ যথেষ্ট পরিমাণে দৃঢ় হয় না। কিন্তু এখন বয়সজনিত যৌন পরিবর্তন যতই হোক না কেন, বেশিরভাগ বয়স্ক যুগল সঙ্গমের চেষ্টা করেন। কিছু সময়ের জন্য লুব্রিকেন্ট ও অন্যান্য ইরেকশন ড্রাগস এক্ষেত্রে তাদের সাহায্য করে।

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

❤ 50 এর পর যৌন পরিবর্তনগুলো বাড়তে থাকে। সে বয়েসে নারীদের জন্য লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করেও সঙ্গম অস্বস্তিকর হয়ে যায়। এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে এমনকি ওষুধ নিয়েও উত্থানজনিত সমস্যায় ভোগেন তারা। কেউ কেউ আবার- ED ( ইরেকটাইল ডিসফাংশন ) সমস্যাও বাধিয়ে ফেলেন। এই পরিবর্তনগুলো সঙ্গমকে আরও সমস্যাযুক্ত করে ফেলে, এবং অনেক বয়স্ক দম্পতির জন্য সঙ্গম অসম্ভব হয়ে পড়ে।

❤ দুর্ভাগ্যক্রমে অনেকেই মনে করেন, যৌনতা ও সঙ্গম সমার্থক শব্দ। তাদের ধারণা- যদি পুরনো ‘ইন-আউট’ আর উপভোগ করতে না পারা যায় তবে যৌন জীবনই শেষ। এটি একটি লজ্জার বিষয়। লাভার হওয়া থেকে অবসর নেওয়ার ফলে সম্পর্কে ঘনিষ্ঠতা কমে যায় এবং মানুষের গভীর চাওয়া যেমন মৃদু, কাম-উত্তেজক স্পর্শ ইত্যাদিকে উপেক্ষা করা হয়। আবার অন্য দম্পতিরা যারা যৌনতা বলতেই শুধু সঙ্গম মনে করে না, তারা বয়সজনিত পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যৌনতায়ও পরিবর্তন আনে। এর অর্থ হলো, সঙ্গম না করে— চুম্বন, আলিঙ্গন, পুরো শরীরে মাসাজ, টয় ও ওরাল সেক্সের মতো বিকল্প যৌন ক্রিয়া বাড়িয়ে দিয়ে যৌনতা জারি রাখা।

❤ সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, বয়স্ক দম্পতিদের মধ্যে যারা আনন্দের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছেন তারা যৌনতাকে সঙ্গম থেকে দূরে রেখেছেন। কয়েক হাজার পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব পুরুষের উপর চালানো দুটি গবেষণায় দেখা যায়, এত এত মিডিয়া হাইপ ও বিজ্ঞাপনের পরেও মাত্র 10 শতাংশ পুরুষ ওষুধ সেবন করে লিঙ্গ উত্থানজনিত জটিলতা দূর করার চেষ্টা করেছেন। নিয়মিত ওষুধ নেওয়া তো দূরের কথা, বেশিরভাগ বয়স্ক পুরুষ বলেছেন, ‘আমি যদি সঙ্গম না করি, তাহলে আমার ইরেকশনের দরকার পড়ে না, তাহলে আমি কেন ওষুধ নেব?

❤ মূলত পুরুষদের অর্গাজমের জন্য ইরেকশন লাগে না। আরামদায়ক ব্যবস্থা, প্রাণবন্ত যৌন কল্পনা, এবং নারীর প্রেমময় ও প্রাণবন্ত সংযোগে এমনকি বয়স্ক, অনিচ্ছুক লিঙ্গ নিয়েও পুরুষ আগের মতোই চূড়ান্ত উত্তেজনায় পৌঁছাতে পারে এবং অর্গাজম উপভোগ করতে পারে।

❤ আমার স্ত্রী ও আমি ঠিক করেছি বয়স যেন আমাদের সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতায় হস্তক্ষেপ করতে না পারে। পরিবর্তন সবসময় চ্যালেঞ্জিং, বিশেষত যৌন পরিবর্তন। কিন্তু যদি বয়স্ক দম্পতি সঙ্গম থেকে দূরে সরে যাওয়ার এই অন্তর্বর্তীকালে একে অপরকে সাহায্য করে তবে তারা মূলত আরও গভীরতর, সমৃদ্ধ প্রেমময় যৌনতা আবিষ্কার করতে পারে। এবং আরও বেশি একে অপরের প্রেমে পড়ে।

❤ 40 আপ মহিলাদের যৌবন অটুট রাখার হোমিও চিকিৎসা!

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:

   +8801907-583252

   +8801973-962203

   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!