লিভারের টিউমার নিরাময় করতে হোমিও চিকিৎসা

লিভারের টিউমার নিরাময় করতে হোমিও চিকিৎসা | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🇨🇭 লিভার টিউমার ( Liver Tumor ) হল কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা লিভারে তৈরি হতে পারে।

🇨🇭 লিভারের টিউমার দুই ধরনের হয়, সৌম্য ( নন-ক্যান্সার ) এবং ম্যালিগন্যান্ট ( ক্যান্সার )। আমরা লিভার টিউমারের সম্পর্কে জানবো।

🇨🇭 লিভার টিউমারের কারণ
লিভার টিউমারের সঠিক কারণ অজানা, তবে কিছু কারণ লিভার টিউমার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • 🩸 হেপাটাইটিস- B বা C সহ দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ।
  • 🩸 ভারী অ্যালকোহল ব্যবহার।
  • 🩸 নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
  • 🩸 উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত লিভারের রোগ, যেমন: হিমোক্রোমাটোসিস এবং উইলসন ডিজিজ।
  • 🩸 নির্দিষ্ট রাসায়নিকের এক্সপোজার, যেমন: ভিনাইল ক্লোরাইড এবং আর্সেনিক।

🇨🇭 লিভারের টিউমার লক্ষণ:

প্রাথমিক পর্যায়ে লিভারের টিউমার কোনো উপসর্গ সৃষ্টি করতে পারে না। কিন্তু, টিউমার বাড়ার সাথে সাথে আপনি নিম্নলিখিত লক্ষণ গুলি অনুভব করতে পারেন:

  • 🩸 পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি জন্ডিস ( ত্বক এবং চোখের হলুদ হওয়া )।
  • 🩸 ক্ষুধা হ্রাস এবং ওজন হ্রাস।
  • 🩸 ক্লান্তি, বমি বমি ভাব এবং বমি।
  • 🩸 পেট বা পা ফুলে যাওয়া।
  • 🩸 বর্ধিত লিভার বা প্লীহা।

🇨🇭 আপনি যদি এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনটি অনুভব করেন তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।

🇨🇭 লিভার টিউমারের চিকিৎসা লিভার টিউমারের চিকিৎসা নির্ভর করে টিউমারের ধরন এবং ক্যান্সারের পর্যায়ের উপর।

লিভারের টিউমার নিরাময় করতে হোমিও চিকিৎসা

🇨🇭 লিভার টিউমার প্রতিরোধ যদিও লিভারের টিউমার সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করা সম্ভব নাও হতে পারে, তবে আপনার ঝুঁকি কমাতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে:

  • 🩸 আপনার অ্যালকোহল গ্রহণ সীমিত।
  • 🩸 হেপাটাইটিস- B এর জন্য টিকা নেওয়া।
  • 🩸 হেপাটাইটিস- C এর জন্য স্ক্রীন করা।
  • 🩸 স্বাস্থ্যকর ওজন এবং খাদ্য বজায় রাখা।
  • 🩸 বিষাক্ত রাসায়নিকের এক্সপোজার এড়িয়ে চলা।

🇨🇭 লিভার টিউমার একটি গুরুতর অবস্থা যার জন্য দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন। আপনি যদি লিভারের টিউমারের সাথে যুক্ত কোন উপসর্গ অনুভব করেন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।

🇨🇭 লিভারের টিউমার ও ক্যান্সার ( Liver Tumor & Liver Cancer )

🇨🇭 টিউমার শব্দটি শুনলেই সাধারণ মানুসের মাঝে ভীতি কাজ করতে থাকে এটি একটি মরণ ব্যাধি। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় টিউমার দুধরণের হয়। যেমন: বিনাইন ও ম্যালিগনেন্ট। বিনাইন ও ম্যালিগনেন্ট শব্দ দুটোর সাথে পরিচিত হওয়ার আগে জেনে নেয়া দরকার টিউমার বলতে কি বুঝায়।

🇨🇭 টিউমার কি? আমাদের শরীরের গাঠনিক একক হল কোষ। আমাদের মস্তিষ্ক, হৃৎ, ফুসফুস, খাদ্যনালী, লিভার প্রভৃতি অঙ্গ বিভিন্ন বিশেষায়িত কোষের সমন্বয়ে গঠিত হয়। সাধারণ অবস্থায় আমাদের দেহের বিভিন্ন অঙ্গে প্রতিনিয়ত কোষ বিভাজন হতে থাকে এবং পুরোনো কোষের পরিবর্তে নতুন কোষ দিয়ে প্রতিস্থাপন হতে থাকে।

🇨🇭 তবে এ প্রক্রিয়ায় একটি অঙ্গের পূর্ণাঙ্গ গঠন অপরিবর্তিত থাকে। কারণ কোষ বিভাজনের স্থান ও কাল অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রিত হয়। বিভিন্ন বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ কারণে এই নিয়ন্ত্রণ ব্যাহত হতে পারে। যেমন: তেজস্ক্রিয় রশ্মির বিকিরণ, ধূমপান, ভাইরাসের সংক্রমণ ও মিউটেশন। এরূপ বিভিন্ন মাধ্যমে কোষ বিভাজনের প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে কোষের বংশবৃদ্ধির হার বেড়ে যায় এবং অপরিণত কোষ দিয়ে সংশ্লিষ্ট অঙ্গের সুগঠিত কোষের স্থান দখল হতে থাকে। এ প্রক্রিয়ায় অপরিণত কোষের যে স্তূপ তৈরী হয় তাকে সুগঠিত অঙ্গও বলা যায় না এবং তা সুনির্দিষ্ট কোন কাজও করে না। একেই মেডিকেলর পরিভাষায় টিউমার বলে।

🇨🇭 টিউমারের প্রকারভেদ: শুরুতেই আমরা জেনেছি টিউমার দুই ধরনের হতে পারে। বিনাইন টিউমার ও ম্যালিগনেন্ট টিউমার। বিনাইন টিউমার হলো এমন ধরণের অপরিণত কোষের স্তূপ যা সাধারণত শরীরের কোন ক্ষতি করে না এবং যে স্থান থেকে উৎপন্ন হয়েছে ঐ স্থানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। অর্থাৎ বিনাইন টিউমার দ্রুত বংশবৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপত্তিস্থলে বা শরীরের অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে না।

🇨🇭 ম্যালিগনেন্ট টিউমার হলো এমন ধরণের টিউমার যা দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে, স্থানীয়ভাবে বা শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে এবং রক্ত থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করতে থাকে। ফলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গে প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয় এবং শরীরের ওজন কমে যেতে থাকে। ম্যালিগনেন্ট টিউমারকেই চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় ক্যান্সার।

🇨🇭 লিভার টিউমার: অন্যান্য অঙ্গে মত লিভারেও বিনাইন ও ম্যালিগনেন্ট এই দুই ধরনের টিউমার হতে পারে। লিভারের বিনাইন টিউমার লিভারের কোষ, পিত্তনালী এবং লিভারের রক্তনালী উৎপন্ন হয়। লিভারের বিনাইন টিউমার এর সবচেয়ে কমন হল ক্যাভারনাস হেমাঞ্জিওমা। দ্বিতীয় কমন বিনাইন টিউমার হলো, ফোকাল নডিউলার হাইপারপ্লাসিয়া। এছাড়া আছে হেপাটোসেলুলার এডেনোমা, ডিসপ্লাসটিক নডিউল, বাইল ডাক্ত এডেনোমা প্রভৃতি।

🇨🇭 হেটাপিক হেমাঞ্জিওমা হয় লিভারের রক্তনালীর কোষ থেকে। প্রায় 05 থেকে 10 শতাংশ মানুষের এই টিউমার হয়। ফোকাল নডিউলার হাইপারপ্লাসিয়া নামক বিনাইন টিউমারটি হয় 0.8 শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের। এটি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মধ্যে বেশী পাওয়া যায়। লিভারের ম্যালিগনেন্ট টিউমারকে বলা হয় হেপোটোসেলুলার কারসিনোমা। এটি পৃথিবীর ক্যান্সারের সংখ্যার দিক দিয়ে পঞ্চম এবং ক্যান্সারজনিত মানব মৃত্যুর তৃতীয় প্রধান কারণ। হেপাটোসেলুলার কারসিনোমা তথা লিভার ক্যান্সার, এর অন্যতম প্রধান কারণ হেপাটাইটিস- B এবং হেপাটাইটিস- C , জনিত দীর্ঘ মেয়াদী লিভার প্রদাহ।

🇨🇭 এছাড়া অ্যালকোহলিক লিভার প্রদাহ এবং ফ্যাটি লিভারের কারণে সৃষ্ট প্রদাহ থেকেও লিভার ক্যান্সার হতে পারে। তবে যেসব এলাকায় হেপাটাইটিস- B, ভাইরাস লিভার ক্যান্সারের মূল কারণ সে সব এলাকায় শিশু-কিশোরদের মধ্যেও লিভার ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।

🇨🇭 পিত্তনালীর ক্যান্সারকে বলা হয় কোলাঞ্জিও কারসিনোমা। এটি সাধারণত বয়সের ষষ্ঠ থেকে সপ্তদশ দশকে বেশী হয়।

🇨🇭 খাদ্যনালীর ক্যান্সারের 03 শতাংশের জন্য দায়ী এই কোলাঞ্জিও কারসিনোমা। ক্যান্সার খাদ্যনালী বা অন্য অঙ্গ থেকে উৎপন্ন হয়ে ছড়িয়ে পড়লে অনেক সময় লিভারে এসে বাসা বাধে। এ অবস্থাকে বলা হয় ম্যাটাসটেসিস ইন লিভার।

🇨🇭 লিভারের বিনাইন টিউমার এর রোগী টিউমার এর ধরণের উপর নির্ভর করে লক্ষণহীন থাকেন অথবা পেটের ডানদিকের উপরিভাগে ( দলা ) বা ( চাকা ) বা পেটে ব্যথা নিয়ে চিকিত্সকের কাছে হাজির হন। যেমন: ক্যাভারনাস হিমাঞ্জিওমা হলে সাধারণত কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না, তবে যদি একই ব্যক্তির লিভার একাধিক টিউমার থাকে বা বড় আকারের টিউমার হয় তাহলে রোগী পেটের ডানদিকের উপরিভাগে চাকা নিয়ে আসতে পারে। এছাড়া কোন কোন ক্ষেত্রে হার্ট ফেইলিউর নিয়ে আসতে পারে। অন্যদিকে যে কোন ম্যালিগনেন্ট টিউমার, এর সাধারণত উপসর্গ হলো ওজন কমে যাওয়া, দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা এবং জ্বর বা জ্বর জ্বর ভাব। লিভার ক্যান্সার হলে প্রাথমিক অবস্থায় উপরোক্ত লক্ষণ ছাড়া আর কোন লক্ষণ নাও প্রকাশ পেতে পারে অথবা উপরোক্ত লক্ষণের পাশাপাশি পেটের প্রচ- ব্যথা, পেটে পানি, রক্তবমি ও কালো পায়খানা জাতীয় সমস্যা হতে পারে। লক্ষণীয় লিভারের ক্যান্সার সাধারণত লিভার সিরোসিস থেকে লিভারের কোষ বিভাজনের উপর নিয়ন্ত্রণ হারানোর মাধ্যমে হয়। এ কারণে লিভার ক্যান্সার রোগী সাধারণত লিভার সিরোসিসের লক্ষণ নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। লিভার ক্যান্সার রোগীদের লিভার বড় এবং শক্ত হয়ে যায়। পেটের ডানদিকের উপরিভাগে ব্যথা অনুভূত হয়। অন্য কোন স্থান থেকে ক্যান্সার উত্পন্ন হয়ে তা লিভারে আসলে লিভারে একাধিক ( চাকা ) বা ( দলা ) অনুভূত হয় এবং সাধারণত লিভার বড় হয়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ   লিভার সিস্ট – Liver Cyst ও( SGPT ) লিভার ​​পরীক্ষা।

🇨🇭 রোগ নির্ণয়: লিভারের টিউমার ( Liver Tumor ) নির্ণয়ের জন্য প্রাথমিক পরীক্ষা হল পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাম। অনেক সময় অন্য কোন অসুবিধার জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাম করাতে গিয়ে লিভারের বিনাইন টিউমার ধরা পড়ে। অনেক সময় আল্ট্রাসনোগ্রামে টিউমার ধরা পড়ে না। সেক্ষেত্রে ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং ( MRI ) বা কম্পিউটেড টমোগ্রাফী পরীক্ষায় টিউমার পাওয়া যায়। এছাড়াও লিভার ক্যান্সার সন্দেহ হলে রক্তে আলফাফিটোপ্রোটিন নামক একটি বায়োলজিক্যাল মার্কার-এর মাত্রা দেখা হয়।

🇨🇭 লিভার ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এটির পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। উপরোক্ত ইমেজিং প্রক্রিয়ায় কোন টিউমার পাওয়া গেলে পরবর্তী ধাপে টিউমারের প্রকার ও প্রকৃতি বুঝার জন্য ফাইন নিডেল এসপিরেশন সাইটোলজি বা বায়োপসি প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট টিউমার থেকে টিস্যু সংগ্রহ করে মাইক্রোস্কপের নীচে পরীক্ষা করে দেখা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলে হিস্টোপ্যাথলজি পরীক্ষা। সুনির্দিষ্টভাবে টিউমারের প্রকৃতি নির্ণয় করতে পারলে সুনির্দিষ্ট চিকিৎসার দিকে অগ্রসর হওয়া যায়।

🇨🇭 চিকিৎসা: লিভারের বিনাইন টিউমারগুলোর সাধারণত কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তবে উক্ত টিউমারের কারণে রোগী অনিয়ন্ত্রণযোগ্য লক্ষণ দেখা দিলে বা বিনাইন অবস্থা থেকে ক্যান্সারের দিকে ধাবিত হলে টিউমারের চিকিৎসা করতে হবে।
হেপাটাইটিস – বি, এবং সি, জনিত দীর্ঘ মেয়াদী লিভার প্রদাহ থেকে লিভার সিরোসিস হয়ে ক্যান্সার হয়।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 অ্যালকোহলিক সিরোসিস ও নন-অ্যালকোহলিক স্টিয়াটোহেপাটাইটিস থেকেও লিভার ক্যান্সার হয়। এ কারণে যে সকল রোগীর ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে তাদেরকে আমেরিকান এসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব লিভার কর্তৃক প্রণীত গাইডলাইন অনুযায়ী নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় রোগীকে নির্দিষ্ট সময় পর পর আলট্রাসনোগ্রাম ও আলফাফিটোপ্রোটিন নামক মার্কারের পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সারের উপস্থিতি যাচাই করে নিতে হবে। অত:পর কোন টিউমার ধরা পড়লে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা করা হয়।

🇨🇭 লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে- টিউমার অপরেশন, লিভার প্রতিস্থাপন, লিভারের রক্তনালী বন্ধ করে দেয়া, টিউমার অংশটিকে অ্যালকোহল, উচ্চতাপ ( হিট থেরাপি ), অতি নিম্নতাপ ( ক্রায়োথেরাপি ) প্রভৃতি প্রয়োগে নষ্ট করে ফেলা, রেডিয়েশন থেরাপি, কেমোথেরাপি এবং টার্গেটেড ইমিউন থেরাপি ইত্যাদি প্রয়োগ করা।

🇨🇭 পরিণতি: প্রাথমিক অবস্থায় লিভার ক্যান্সার ধরা পড়লে সুনির্দিষ্ট চিকিৎসার মাধ্যমে তা ভালো হয়ে যেতে পারে। কিন্তু অনেকদূর অগ্রসর হয়ে ধরা পড়লে লিভার ক্যান্সার পরিণতি মৃত্যু। সুতরাং লিভার ক্যান্সার প্রতিহত করেতে লিভার ক্যান্সারের কারণ ‘বি’ ভাইরাস ও ‘সি’ ভাইরাসের চিকিৎসা করাতে হবে। অ্যালকোহল সেবন বন্ধ করতে হবে এবং নির্দিষ্ট ব্যায়ামের মাধ্যমে লিভারের ফ্যাটের পরিমাণ কমাতে হবে।

🇨🇭 ক্লাসিক্যাল হোমিও পদ্ধতিতে যেকোনো স্থানের টিউমারের জন্য কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে। লিভার মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। লিভারের টিউমার হলো লিভারের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। লিভারকে পরিস্কার করতে এবং লিভারকে সুস্থ রাখতে হোমিও ঔষধ অতুলনীয়। লিভারের টিউমার নিরাময় করতে হোমিও চিকিৎসা অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। লক্ষনভিত্তিক ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে লিভারের টিউমার স্থায়ীভাবে নিরাময় করা সম্ভব। যেকোনো চিকিৎসার প্রয়োজনে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত ও অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে হবে ‌।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( D. H. M. S )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!