WhatsApp Image 2024 12 08 at 16.40.14 72b9e566

মৃগী রোগ কি? মৃগী-Epilepsy রোগের বিস্তারিত তথ্য!

⭕ মৃগী রোগ:
মৃগীরোগ হল একটি স্নায়বিক ( কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের ) ব্যাধি যা মস্তিষ্কের স্নায়ু কোষের কার্যকলাপে ব্যাঘাতের কারণে খিঁচুনি এবং অল্প সময়ের জন্য অস্বাভাবিক আচরণ, সংবেদন এবং চেতনা হারানোর দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।

⭕ মৃগী রোগের লক্ষণ কি?

⭕ মৃগী রোগের লক্ষণ এবং উপসর্গ হল:

🧪 অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অনিচ্ছাকৃত এবং অনিয়ন্ত্রিত ঝাঁকুনি চলাচল
চারপাশের চেতনা এবং সচেতনতা হারান, বিভ্রান্তির মানসিক উপসর্গ এবং শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা
মৃগীরোগের ঝুঁকির কারণ
মৃগীরোগের ঝুঁকি বাড়ায় এমন কারণগুলি হল:

🧪 বয়স: সাধারণত শৈশবকাল এবং 60 বছর বয়সের পরে তবে শর্তগুলি যে কোনও বয়সে দেখা দিতে পারে।

🧪 পারিবারিক ইতিহাস: মৃগীরোগের পারিবারিক ইতিহাস
মাথায় আঘাত, কিছু ক্ষেত্রে
স্ট্রোক এবং অন্যান্য ভাস্কুলার রোগ- যে কোনও স্ট্রোক প্ররোচিত মস্তিষ্কের ক্ষতি মৃগীরোগকে ট্রিগার করতে পারে।

🧪 ডিমেনশিয়া: বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে স্মৃতিশক্তি হ্রাস।

🧪 মস্তিষ্কের সংক্রমণ: মেনিনজাইটিস মস্তিষ্ক বা মেরুদন্ডে সংক্রমণ এবং প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে।

🧪 শৈশবে খিঁচুনি: শৈশবে উচ্চ জ্বর কখনও কখনও খিঁচুনির সাথে যুক্ত হতে পারে।

26qV3ED)+uqY7s

⭕ মৃগী রোগ নির্ণয়?

🧪 ডাক্তার নিম্নলিখিত কাজ করবেন:

🧪 রোগীর চিকিৎসা ইতিহাস, লক্ষণ এবং উপসর্গ এবং চিকিৎসা ইতিহাস পর্যালোচনা করুন, স্নায়বিক পরীক্ষা এবং নিউরোসাইকোলজিকাল পরীক্ষা, মৃগীরোগের ধরন এবং মস্তিষ্কের ক্ষেত্রফল নির্ধারণের জন্য আচরণ পরীক্ষা করুন, চিন্তাভাবনা, স্মৃতিশক্তি এবং বক্তৃতা দক্ষতা, মোটর ক্ষমতা এবং মানসিক ফাংশন মূল্যায়ন করুন।

🧪 রক্ত পরীক্ষা- সংক্রমণ, খিঁচুনির সাথে সম্পর্কিত জেনেটিক অবস্থা পরীক্ষা করার জন্য।

🧪 স্ক্যান: মস্তিষ্কের অস্বাভাবিকতা এবং খিঁচুনির কেন্দ্রস্থল শনাক্ত করতে ডাক্তাররা সিটি স্ক্যান, একটি এমআরআই, একটি পিইটি স্ক্যান, একটি স্পেকটি পরীক্ষা এবং একটি ইলেক্ট্রোয়েন্সফালোগ্রাম ( ইইজি ) পরীক্ষা চালাতে পারেন।

⭕ মৃগীরোগের চিকিৎসা:
ডাক্তাররা সাধারণত ওষুধ দিয়ে মৃগী রোগের চিকিৎসা করেন। যদি ওষুধগুলি এই অবস্থার চিকিত্সা না করে, ডাক্তাররা অস্ত্রোপচার বা থেরাপির প্রস্তাব করতে পারেন যেমন ভ্যাগাস স্নায়ু উদ্দীপনা এবং একটি কেটোজেনিক ডায়েট।

⭕ মৃগী রোগ কি? মৃগী-Epilepsy রোগের বিস্তারিত তথ্য!

⭕ মৃগী রোগ কেন হয়?

🇨🇭 মৃগী রোগ এর প্রাথমিক লক্ষণগুলো:

🇨🇭 মস্তিষ্কের জটিল একটি রোগের নাম মৃগী বা খিচুনি। অত্যন্ত গুরুতর এই রোগে আক্রান্ত হলে মানুষকে অনেক কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন, এ রোগ থেকে বিপদমুক্ত থাকতে রোগীর পাশাপাশি পরিবারের অন্য সদস্যদেরও মেনে চলতে হবে সতর্কতা।

🇨🇭 মস্তিষ্কের জটিল একটি রোগের নাম মৃগী।

🇨🇭 বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই রোগটি যে-কোনো বয়সে হতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ছোট বয়সে বা 60 বছরের পর মানুষ এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়।

🇨🇭 মৃগীর ইংরেজি প্রতিশব্দ এপিলেপসি ( Epilepsy )। এটি নিউরোলজিক্যাল বা স্নায়বিক রোগ, যাতে খিঁচুনি হয়। চিকিৎসা শাস্ত্র থেকে জানা যায়, মস্তিষ্কে সবসময় ইলেকট্রিক্যাল প্রবাহ চলে। এই প্রবাহ হঠাৎ বেড়ে গেলে মস্তিষ্কে জটিলতা দেখা দেয়। আর মস্তিষ্কের জটিলতা থকেই রোগীর শরীরে শুরু হয় খিচুনি।

মৃগী রোগ কি? মৃগী-Epilepsy রোগের বিস্তারিত তথ্য!
আরো পড়ুনঃ  সহবাসের আগে ইরেকটাইল ডিসফাংশন | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🇨🇭 মৃগী রোগের লক্ষণ?

মৃগী রোগে আক্রান্ত হলে বিভিন্ন উপসর্গ শরীরে দেখা যায়। এসব উপসর্গ হলো:

  1. অহেতুক কাঁপুনি আসে।
  2. রোগী অজ্ঞান হয়ে যায়- ( সাধারণত ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড স্থায়ী হতে পারে)।
  3. শরীর শক্ত হয়ে যায়।
  4. হঠাৎ করেই বিশেষ ধরনের স্বাদ, গন্ধ পেতে শুরু করে রোগী।
  5. কাঁপুনি শুরুর সময় রোগী পড়ে যেতে পারে।
  6. কাঁপুনির পর জ্ঞান ফিরলে রোগী মনে করতে পারে না যে তার সঙ্গে কী হয়েছিল।
  7. খিচুনির সময় প্রস্রাব-পায়খানা হওয়া।
  8. জিহ্বা ও দাঁতে কামড় লাগা।
🇨🇭 মৃগী রোগের মারাত্মক লক্ষণ?
  1. মৃগী রোগের সমস্যা টানা কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত স্থায়ী হওয়া।
  2. খিচুনির সময় রোগীর আচরণে পরিবর্তন আসা।
  3. রোগী নীল বর্ণ ধারণ করতে পারে।
  4. ঝাঁকুনির মত খিচুনি শুরু হওয়ার পর মুখ দিয়ে ফেনা বের হওয়া।
⭕ মৃগী রোগ কি? মৃগী-Epilepsy রোগের বিস্তারিত তথ্য!

🇨🇭 এ রোগের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে মস্তিষ্কে আঘাত, স্ট্রোক, মস্তিষ্কে টিউমার বা সংক্রমণ, জন্মগত ত্রুটি প্রভৃতিকে চিহ্নিত করা হয়। তবে মৃগী রোগের প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি।

⭕ আশপাশের মানুষ বা পরিবারের সদস্যের করণীয়?

🇨🇭 বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মৃগী রোগে খিচুনি শুরু হলে কিছুক্ষণের মধ্যেই তা থেমে যায়। রোগীর এ সমস্যা সর্বোচ্চ এক মিনিট স্থায়ী হয়। তবে রোগীর এমন অবস্থায় ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই।

🇨🇭 চিকিৎসকরা বলছেন, মৃগী সমস্যায় হঠাৎ খিচুনি দেখা দিলে অনেকে অস্থির হয়ে রোগীর হাত-পা চেপে ধরে। কেউ আবার মাথায় পানি দেন। অনেকে রোগীকে ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। চামড়ার জুতা, গরুর হাড়, লোহার শিক ইত্যাদি রোগীর মুখে চেপে ধরতেও দেখা যায়। কিন্তু এসব কোন কিছুরই দরকার নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এসবের কোনটিতেই মৃগী রোগীর কোনো উপকারে আসে না।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

⭕ চিকিৎসা:
চিকিৎসা শাস্ত্রে মৃগী রোগের নানা চিকিৎসা রয়েছে। এ রোগের কার্যকরী অ্যান্টিএপিলেপটিক ওষুধ রয়েছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত ওষুধ খেলে এ রোগ থেকে মুক্তি সম্ভব। তবে ওষুধের পাশাপাশি অতিরিক্ত উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে রোগীকে। সঠিক নিয়মে খাবার গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত ঘুম রোগীর সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে দারুণ সহায়ক।

🇨🇭 উল্লেখ্য, বিপদমুক্ত থাকতে মৃগী রোগীকে পানিতে নামা, গাছে উঠা, গাড়ি চালানো ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে।

🇨🇭 চিকিৎসায় মৃগীরোগ ভালো হয়?

⭕ মৃগী রোগ কি? মৃগী-Epilepsy রোগের বিস্তারিত তথ্য!

🇨🇭 মৃগীরোগ প্রতিরোধযোগ্য ও চিকিৎসাযোগ্য একটি অসুখ-এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে গুরুত্ব দিতে হবে। মৃগীরোগ নিয়ে মানুষের ভ্রান্ত ধারণা দূর করতে প্রয়োজন সচেতনতা।

🇨🇭 মৃগীরোগ মস্তিষ্কের স্নায়ুতন্ত্রের একটি রোগ। এটি প্রতিরোধ ও চিকিৎসাযোগ্য। দ্রুত শনাক্ত হলে, চিকিৎসকের পরামর্শমতো চললে 70 ভাগ ক্ষেত্রেই রোগটি ওষুধে নিরাময় হয়। তবে এ রোগ নিয়ে ভূতের আসর, জিনে ধরেছে, অভিশাপ-এ ধরনের নানান কুসংস্কার সমাজে প্রচলিত আছে। তাই এ রোগ প্রতিরোধে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।

🇨🇭 রোগটি প্রতিরোধযোগ্য ও চিকিৎসাযোগ্য একটি অসুখ। বংশগত মৃগীরোগ প্রতিরোধ করা যায় না। তবে শিশুর জন্মকালীন জটিলতার কারণে মস্তিষ্কে আঘাতসহ নানা কারণে মৃগীরোগ অনেকাংশেই কমিয়ে আনা সম্ভব। রোগীকে সামাজিকভাবে আলাদা করে রাখা, অবহেলা করাকে অপরাধ হিসেবেই উল্লেখ করেন এ অধ্যাপক। মৃগীরোগী ও তার পরিবারের প্রতি ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

🇨🇭 মৃগীরোগের বিভিন্ন প্রকারভেদ উল্লেখ করে মৃগীরোগীকে কবিরাজের কাছে না নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা করানোর জন্য সবার প্রতি আহ্বান। রোগনির্ণয়ের জন্য রোগীর পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস জানা খুব জরুরি। খিঁচুনি হলে রোগী অনেক ক্ষেত্রে অজ্ঞান হয়ে যায়। কিছু বলতে পারে না। খিঁচুনির সময় যিনি পাশে ছিলেন, তাকে রোগীর খিঁচুনির সময়ের পুরো ঘটনা চিকিৎসকের কাছে বর্ণনা করতে হবে। একবার খিঁচুনি হয়েছে না বারবার হয়েছে, তা জানাতে হবে। এসব ইতিহাস জানার পাশাপাশি ইইজি, এমআরআইসহ বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে রোগটি শনাক্ত করেন চিকিৎসকেরা।

চট্টগ্রামের সেরা যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার-ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🇨🇭 স্বজনদের করণীয়?

মৃগীরোগের ক্ষেত্রে খিঁচুনি এক থেকে দুই মিনিট স্থায়ী হয়, খিঁচুনির সময় রোগীর তেমন কোনো করণীয় থাকে না। যিনি পাশে থাকেন, তাঁকে রোগীর চোখে চশমা বা অন্য কিছু যা দিয়ে ব্যথা পেতে পারে এমন কিছু থাকলে তা খুলে ফেলতে হবে। আঁটসাঁট পোশাক থাকলে তা ঢিলে করে দিতে হবে। ঝাঁকুনির সময় রোগীর মাথার নিচে বালিশ বা কুশন দিতে হবে, যাতে মস্তিষ্কে আঘাত না লাগে। রোগীকে কাত করে শোয়াতে হবে। রোগীর পাশে যিনি থাকবেন, তাঁকে আতঙ্কিত হলে চলবে না। রোগীকে শক্ত করে ধরে না রাখা, জ্ঞান না ফেরা পর্যন্ত পানি বা অন্য কোনো খাবার না খাওয়ানো, দাঁত কামড় দিয়ে থাকলে মুখ খোলার চেষ্টা করা যাবে না। কুসংস্কারের ফলে রোগীকে জুতা শোঁকানো হয়, এটা একেবারেই করা যাবে না। প্রথমবার খিঁচুনি এবং খিঁচুনি পাঁচ মিনিটের বেশি স্থায়ী হলে, আধা ঘণ্টার মধ্যে রোগীর জ্ঞান না ফিরলে, খিঁচুনির সঙ্গে অন্য কোনো জটিল অসুখ থাকলে বা খিঁচুনির সময় আঘাতপ্রাপ্ত হলে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

🇨🇭 রোগনির্ণয়ের পরই দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা:

চিকিৎসার পাশাপাশি রোগী ও রোগীর স্বজনকে রোগ সম্পর্কে, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াসহ সার্বিক বিষয়ে কাউন্সেলিং করা জরুরি। রোগী ও রোগীর স্বজনকে বলে দিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ বন্ধ করে দিলে বা নিয়মিত না খেলে ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে। একইভাবে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকবে, তা আগে থেকেই বলে দিতে হবে। খাদ্যাভ্যাসে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার বেশি রাখা, ধূমপান বা মদ না খাওয়া, রোগটি নিয়ন্ত্রণ হওয়ার আগে চালক, পাইলট এ ধরনের পেশায় যোগ না দেওয়াসহ নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।

🇨🇭 কুসংস্কারকে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারেন, সেদিকে নজর দিতে হবে। কত দিন ওষুধ খেতে হবে, তার নির্দিষ্ট সময় নেই, তাই দরিদ্র অভিভাবক হলে চিকিৎসককে কম দামি ওষুধ দিতে হবে।

🇨🇭 শিশুদের ঝুঁকি বেশি!
বড়দের তুলনায় শিশুদের ( জন্মের সময় জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণ ) মৃগীরোগ হওয়ার প্রবণতা বেশি বলে, জন্মের পর এক মাস বয়স থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সে এ রোগ হতে পারে। তবে বিশেষ করে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের এ রোগ বেশি হয়। শিশুর মৃগীরোগ শনাক্ত করার জন্য অভিভাবকদের শিশুর খিঁচুনির সময় মুঠোফোনে তা ভিডিও করে চিকিৎসকের কাছে নেওয়ার পরামর্শ দেন। এতে চিকিৎসক ভিডিও দেখে রোগটি দ্রুত শনাক্ত করতে পারেন। এর বাইরে বিভিন্ন পরীক্ষা তো আছেই। মৃগীরোগের কিছু ওষুধ শিশুর বুদ্ধির বিকাশ কমিয়ে দিতে পারে-চিকিৎসকেরা তা খেয়াল রেখেই ওষুধ দেন।

⭕ মৃগী রোগ কি? মৃগী-Epilepsy রোগের বিস্তারিত তথ্য!

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।

আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203

⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।

⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।

⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।

🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:

   +8801907-583252

   +8801973-962203

   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!