নার্ভ বা স্নায়ুর ব্যথা | Nerve Pain | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

নার্ভ বা স্নায়ুর ব্যথা | Nerve Pain | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🇨🇭 নার্ভ বা স্নায়ুর ব্যথা, নিউরোপ্যাথিক ব্যথা – ( Neuro Pain ) নামেও পরিচিত। সাধারণ ব্যথা ও স্নায়ুর ব্যথার মধ্যে বেশ পার্থক্য আছে। যারা এ সমস্যায় ভোগেন কেবল তারাই জানেন এ ব্যথা কতটা যন্ত্রণাদায়ক।

🇨🇭 স্নায়ু ব্যথার – Nerve Pain,
সাধারণ উপসর্গ হলো আক্রান্ত স্থানে হঠাৎ করেই ব্যথা বা জ্বালাপোড়া অনুভব করা। এই ব্যথা শরীরে বৈদ্যুতিক শকের মতো মনে হতে পারে।

🇨🇭 স্নায়ুর ব্যথা হালকা থেকে তীব্রতর হতে পারে। বিশেষ করে রাতে এ ধরনের ব্যথা আরও গুরুতর হয়ে ওঠে। বিভিন্ন কারণে স্নায়ু ব্যথা Nerve Pain হতে পারে।
স্নায়ুতন্ত্র, মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের যে কোনো সমস্যা হলেই স্নায়ুতে ব্যথা হয়। এক্ষেত্রে পেশি ও বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে স্নায়ুতে কিছু সমস্যা হলে এটি ঘটতে পারে।

নার্ভ বা স্নায়ুর ব্যথা | Nerve Pain | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🇨🇭 স্নায়ু ব্যথার ( Nerve Pain ) কিছু সাধারণ কারণ হলো:

  • 🩸 মস্তিষ্ক, মেরুদণ্ড বা স্নায়ুতে আঘাত।
  • 🩸অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন।
  • 🩸 নির্দিষ্ট ওষুধ।
  • 🩸 ভিটামিন বি-1 , বি-12 এর ঘাটতি।
  • 🩸স্নায়ুতে কম রক্ত সরবরাহ।
  • 🩸 ডায়াবেটিস।
  • 🩸 হার্ট স্ট্রোক । কিংবা,
  • 🩸 বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ।

🇨🇭 এ ছাড়াও স্নায়ু ব্যথার আরও কারণ থাকতে পারে।
যদিও স্নায়ু ব্যথার চিকিৎসার অনেক উপায় আছে। তবে এই ব্যথা বেশি গুরুতর না হলে কয়েকটি ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমেই স্বস্তি পেতে পারেন।

🇨🇭 নার্ভ বা স্নায়ুর ব্যথা কমানোর কার্যকরী কয়েকটি ঘরোয়া উপায়:

🩸 হিমালয়ান পিংক সল্টকে রক সল্টও বলা হয়। এই লবণ স্নায়ুর ব্যথার চিকিৎসায় উপকারী হতে পারে। এই লবণে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম থাকে। যা স্নায়ুর ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।
এজন্য গোসলের পানিতে 2 কাপ রক সল্ট ভালোভাবে মিশিয়ে প্রায় আধা ঘণ্টার জন্য ব্যথার স্থানটি ভিজিয়ে রাখুন। এতে ব্যথা মুহূর্তেই উপশম হবে।

🩸 স্নায়ুর ব্যথা সারাতে হলুদও অনেক কার্যকরী। হলুদে থাকে নানা ওষুধি গুণ। রান্নাঘরের এই মসলা স্নায়ুর ব্যথা নিরাময়ে বেশ উপকারী। কারণ হলুদে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। যা স্নায়ুর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
স্নায়ুর ব্যথা কমাতে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এটি যোগ করুন। এক গ্লাস দুধে-( 1 ) চা চামচ হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন। এ ছাড়াও এতে এক চিমটি কালো গোলমরিচ গুঁড়াও মেশাতে পারেন।

🩸 আপেল সিডার ভিনেগারের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। নার্ভের ব্যথাসহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে প্রাকৃতিক এ দাওয়াই। এতে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ক্যালশিয়াম ও পটাশিয়াম।
যা স্নায়ু ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও আপেল সিডার ভিনেগারে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। যা স্নায়ু ব্যথা মোকাবেলায় সহায়তা করে।
এজন্য এক গ্লাস গরম পানিতে 2/3 টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। তারপর 1 চামচ মধু যোগ করে পান করুন। দিনে দু’বার করে টানা এক সপ্তাহের জন্য এই পানীয় পান করলে দেখবেন স্নায়ুর ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।

নার্ভ বা স্নায়ুর ব্যথা | Nerve Pain | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🩸 গরম ও ঠান্ডা ভাপ নিন। এটি স্নায়ু ব্যথা কমানোর আরেকটি কার্যকর প্রতিকার। তবে ব্যথার প্রথম 48 ঘণ্টা পর্যন্ত গরম কম্প্রেস ব্যবহার করা উচিত নয়। অন্যদিকে ঠান্ডা ভাপ নেওয়ার ফলে ব্যথার স্থানের ফোলাভাব দ্রুত কমে।

🩸 স্নায়ুর ব্যথা – Nerve Pain পুরোপুরি নিরাময় করতে নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরি। গবেষণা অনুসারে, স্ট্রেচিং, ব্যায়াম ও যোগব্যায়াম নার্ভের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম পেশি শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করতে পারে। সায়াটিকা স্নায়ু ব্যথার জন্য শক্তি প্রশিক্ষণ স্নায়ু ব্যথা কমাতে, পেশি নমনীয়তা ও ভারসাম্য বাড়াতে সাহায্য করতে পারে শরীরচর্চা।

🩸 ভিটামিন- B, আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন বি গ্রহণ লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। হাড় ও স্নায়ু সুস্থ রাখে। এটি ভিটামিন-B, এর ঘাটতির কারণেও অনেকেই স্নায়ু ব্যথায় ভোগেন।
তাই স্নায়ু ব্যথা প্রতিরোধ করতে, ডিম, দুধ ও অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যসহ আপনার ডায়েটে ভিটামিন বি জাতীয় খাবার যোগ করুন। স্নায়ু ব্যথা সামান্য হলে এসব ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে স্বস্তি পেতে পারেন। তবে ব্যথা তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন দ্রুত।

আরো পড়ুনঃ   টেরাটোস্পার্মিয়া বা টেরাটোজোস্পার্মিয়া কি এবং এর হোমিও চিকিৎসা

🇨🇭 নার্ভের সমস্যা ?

🇨🇭 সর্দি-কাশি-হাঁচি হলে আপনি বুঝতে পারেন জ্বর আসতে পারে। কখনও আবার তা অন্য রোগের উপসর্গও বটে। এই দুইয়ের বিভাজন সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে বলে আপনি যথাসময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। কিন্তু স্নায়ুঘটিত রোগের বিস্তৃতি ও জটিলতা সম্পর্কে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের স্পষ্ট ধারণা থাকে না। তাই কখন সচেতন হতে হবে, তা আমরা বুঝতেও পারি না। এ দিকে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার গুরুত্বপূর্ণ সময় পেরিয়ে যায়।

🩸 চল্লিশের নীচে:
মাথাব্যথা, এপিলেপ্সি, স্ট্রোক। এই বয়সে সাধারণত স্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যা অন্য রোগের তুলনায় কম হলেও, গত কয়েক বছরে ভারতে এই সংখ্যা ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী।

🩸Cচল্লিশের উপরে কিন্তু ষাটের নীচে:
এপিলেপ্সি, স্ট্রোক, কোমরের নীচের দিকে ব্যথা, মাথাব্যথা।

🩸 ষাটের ঊর্ধ্বে: স্ট্রোক, ডিমেনশিয়া, মস্তিষ্কে সংক্রমণ। যদি এপিলেপ্সির সমস্যা জিনগত কারণে হয়, তার প্রকাশ 18-20 বছর বয়সেও হতে পারে।

🩸 মাথাব্যথা:
এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না, যার আজ অবধি মাথাব্যথা হয়নি। তাই বিশেষজ্ঞ বলছেন, মাথাব্যথার তীব্রতা ও কত দিন অন্তর হচ্ছে, তার উপরে নজর রাখতে হবে। এর সঙ্গে বমি, জ্বর, দেখার সমস্যা, ডাবল ভিশন বা ব্ল্যাক আউটের মতো উপসর্গ যদি দেখা যায়, বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর ও স্নায়ুজনিত। তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

🩸 কোমরের নীচের দিকে ব্যথা: এ ক্ষেত্রেও ব্যথার তীব্রতা, ফ্রিকোয়েন্সি বিচার করতে হবে। এই ব্যথার কারণে কারও যদি দৈনন্দিন জীবন ব্যাহত হয়, তখন সেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

🩸 এপিলেপ্সি:
সাধারণ ভাষায় ( খিঁচুনি ) বলা হয় এপিলেপ্সিকে। এর রকমফেরও আছে। কিন্তু এমন কিছু এপিলেপ্সিও রয়েছে, যা সাধারণ মানুষ চিনতেই পারেন না।
টেম্পোরাল লোব এপিলেপ্সির ক্ষেত্রে রোগী কথা বলতে বলতে আনমনা হয়ে যান। রোগীর বাড়ির লোক বলেন, তখন রোগী অদ্ভুত কিছু মুখভঙ্গিমা বা হাতের মুভমেন্ট করেন। রোগীকে জিজ্ঞেস করলে তিনি হয়তো বলেন, ওই সময়ে তিনি কোনও অপরিচিত গন্ধ পান বা কোনও অবয়বের বিকৃতি দেখতে পান বা কোনও মন্ত্র শুনতে পান। হ্যালুসিনেশন শুনলেই আমাদের মনে হয়, রোগটি হয়তো মানসিক। সাইকায়াট্রিস্টের শরণাপন্ন হই আমরা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমস্যাটি স্নায়বিক।

homeo treatment - dr. masud hossain,
homeo treatment – dr. masud hossain,

🩸 হাত কাঁপা:
স্নায়ুর সমস্যার ক্ষেত্রে হাত কাঁপা বহুল প্রচলিত একটি উপসর্গ। বয়স্কদের মধ্যে এই ধরনের সমস্যা হলেই অনেকে ভাবেন, পারকিনসনস ডিজ়িজ়। এই রোগটির ক্ষেত্রে রোগীর হাঁটা-চলা অস্বাভাবিক ভাবে ধীর গতির হয়ে যায়। যে কাজটির ক্ষেত্রে আগে তাঁর পাঁচ মিনিট লাগত, সেটি করতে আধ ঘণ্টা লেগে যায়। তবে পারকিনসনস ডিজ়িজ় ক্ষেত্রবিশেষে খুব তাড়াতাড়ি বা খুব আস্তে আস্তে প্রকট হয়।

🇨🇭 মনে রাখবেন:

  • 🩸 বয়স্কদের সোডিয়াম, পটাশিয়ামের ভারসাম্যে বিঘ্ন ঘটলে সেটাও এক ধরনের স্নায়বিক ইমার্জেন্সি।
  • 🩸 স্নায়বিক রোগের ক্ষেত্রে মদ্যপান ও সিগারেট খাওয়া মডিফায়েড ফ্যাক্টরস। চাইলেই এই অভ্যাসের পরিবর্তন ঘটিয়ে রিস্ক ফ্যাক্টর কমানো যায়।
  • 🩸 এসেনশিয়াল ট্রেমর: অনেকের জিনগত ভাবেই হাত কাঁপার সমস্যা থাকে। তাঁদের ক্ষেত্রেও সমস্যাটির লক্ষণ আগেভাগেই প্রকট হয়।

🇨🇭 সমস্যা টি স্নায়বিক না মানসিক?

🩸 টেম্পোরাল লোব এপিলেপ্সির মতো আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে উপযুক্ত ধারণার অভাবে আমরা বুঝতে পারি না, কার সাহায্য নেওয়া প্রয়োজন। যেমন: স্মৃতিলোপ ছাড়াও ডিমেনশিয়ার সমস্যা হতে পারে। খুব শান্তশিষ্ট ব্যক্তি হঠাৎ চনমনে হয়ে উঠলেন। ডিমেনশিয়ার কারণেই হয়তো তাঁর এই পরিবর্তন। কিন্তু তাঁর স্মৃতির সমস্যা হয়নি বলে ধরে নিই, হয়তো সাইকায়াট্রিস্টের পরামর্শ প্রয়োজন। কিন্তু ঠিক সময়ে ডিমেনশিয়া ধরা পড়লে চিকিৎসা ও ক্ষেত্রবিশেষে নিরাময় সম্ভব।

🩸 নিকোটিন ও অ্যালকোহলের প্রভাব:

চল্লিশ বছরের নীচে যাঁরা স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে লাগামছাড়া মদ্যপান একটি বড় কারণ। এর সঙ্গে সেডেন্টারি লাইফস্টাইল, হাইপার টেনশন, ডায়াবিটিস ও স্ট্রোকের সম্ভাবনাকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের মধ্যে এপিলেপ্সি, আর্লি কগনিটিভ ডিক্লাইন, পেরিফেরাল নার্ভ ড্যামেজ ও ডিমেনশিয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

🩸 নিকোটিন:

হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের জন্য অন্যতম রিস্ক ফ্যাক্টর।

🩸 মোবাইলের ব্যবহার:
স্মার্ট ফোনের ক্রমাগত ব্যবহার ও হ্যান্ড মুভমেন্টের কারণে কবজির নার্ভ অনেক ক্ষেত্রেই সংকুচিত হয়ে যায়। স্পাইনাল কর্ডের সমস্যাও হতে পারে।

🇨🇭 স্নায়ুরোগ সংক্রান্ত মিথ: প্যারালিসিস ছাড়াও স্ট্রোক হতে পারে। তাই স্ট্রোকের অন্য ধরনের উপসর্গ চিনে রাখা প্রয়োজন।

  • 🩸 মস্তিষ্কের ভিস্যুয়াল সেন্টারে স্ট্রোক হলে দেখার সমস্যা তৈরি হবে।
  • 🩸 কেউ অসঙ্গতিপূর্ণ কথা বললে বা ভুল বাক্য গঠন করলে, সেটাও কিন্তু স্ট্রোকের উপসর্গ হতে পারে।
  • 🩸 ডাবল ভিশন, মাথা ঘোরাও স্ট্রোকের উপসর্গ।
  • 🩸 সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেনের ব্যথা নয়। কোনও রোগীর দশ বছর ধরে মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলেও, মাথাব্যথার ধরন, ফ্রিকোয়েন্সি ও তীব্রতার উপরে রোগ নির্ণয়ে হেরফের হতে পারে।
  • 🩸 ঘাড়ে ব্যথা ছাড়াও স্পাইনাল কর্ড ডিজ়অর্ডার দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে রোগীর ভারসাম্য রাখতে সমস্যা তৈরি হবে।
  • 🩸 সার্ভাইকাল স্পন্ডিলোসিস কখনও ভার্টিগোর কারণ নয়। কান ও মাথার ব্যালান্সিং নার্ভের সমস্যার কারণে ভার্টিগো হয়। এটি নিউরোলজিক্যাল সমস্যা। ঘাড়ের ব্যায়াম করে এই রোগের নিরাময় সম্ভব নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

🇨🇭 নার্ভের সমস্যা অভ্যন্তরীণ। তাই এ ক্ষেত্রে অনেক সময়েই রোগ চিনতে পারেন না রোগী। তাই যে কোনও উপসর্গ সম্পর্কে সজাগ হোন ও ঠিক সময়ে ব্যবস্থা নিন।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হোমিও-চিকিৎসা.

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain.
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস) ( ঢাকা )।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

📞 মোবাইল : +8801907-583252
+8801302-743871

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!