🇨🇭 মস্তিষ্কের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি ভালো পরীক্ষা কোনটি – MRI নাকি CT scan ?
✅ এম আর আই-( MRI ) নাকি সিটি স্ক্যান-( CT scan ) করানো লাগবে সেটি ডাক্তার সিদ্ধান্ত দিবেন। ডাক্তার যা বলবেন আপনাকে তাই করাতে হব। তারপরেও নীচের পার্থক্যগুলো জানা থাকলে আপনার সুবিধা হতে পারে।
🇨🇭 আপনার শরীরে ধাতু জাতীয় কিছু থাকলে সিটি স্ক্যান করাতে অসুবিধা নেই। কিন্তু রোগীর শরীরে ধাতব জাতীয় কিছু থাকলে এমআরআই-( MRI ) করা যায় না।
🇨🇭 সিটি স্ক্যান-( CT scan ) এমআরআই-( MRI ) এর চেয়ে বেশি সাশ্রয়ী। এমআরআইয়ের দাম সিটি স্ক্যানের দ্বিগুণ করা যেতে পারে।
🇨🇭 CT scan -সিটি স্ক্যান, সংক্রমণ নির্ণয়ের জন্য এবং সার্জনকে টিউমার সনাক্ত করতে সক্ষম করে। এমআরআই মস্তিষ্ক অ্যানিউরিজম এবং টিউমারগুলির মতো সারা শরীর জুড়ে অস্বাভাবিকতা নির্ণয়ের জন্য সহায়ক।
🇨🇭 CT scan -সিটি স্ক্যান, সাধারণত উচ্চ-রেজোলিউশন চিত্র নিতে পাঁচ মিনিট সময় নেয় যখন এমআরআইরা স্ট্যান্ডার্ড চিত্র নিতে পনের মিনিট থেকে দুই ঘন্টা সময় নিতে পারে।
🇨🇭 MRI – এমআরআই’য়ের তুলনায় সিটি স্ক্যান আরও বিশদ ফলাফল সরবরাহ করে।
সিটি স্ক্যান ফুসফুস এবং বুকের ইমেজিং, হাড়ের আঘাত এবং ক্যান্সার সনাক্তকরণের জন্য উপযুক্ত।
🇨🇭 MRI-এমআরআই, নরম টিস্যু পরীক্ষার জন্য যেমন: টেন্ডার এবং লিগামেন্ট ইনজুরি, মস্তিষ্কের টিউমার এবং মেরুদণ্ডের আঘাতের জন্য উপযুক্ত।
🇨🇭 CT scan -সিটি স্ক্যান, ইমেজিংয়ের জন্য এক্স-রে স্থাপন করে যখন এমআরআই, বড় বাহ্যিক ক্ষেত্র, তিনটি পৃথক গ্রেডিয়েন্ট ক্ষেত্র এবং আরএফ পালস ইমেজিংয়ের জন্য মোতায়েন করা হয়।
🇨🇭 MRI – এমআরআই, প্রায় সব ধরণের চিত্র তৈরী করে যার মধ্যে অক্ষীয়, করোনাল এবং কোণযুক্ত থাকে যখন সিটি স্ক্যান কেবল অক্ষীয় এবং করোনাল চিত্র তৈরী করে।
⭕ মাথার সিটি স্ক্যান কেন করা হয়?
🇨🇭 সিটি স্ক্যানিংয়ের ক্ষেত্রে গতিশীল ডায়াগোনস্টিক তথ্য পাওয়া মুশকিল, যখন এমআরআইয়ের ক্ষেত্রে এটি তুলনামূলক সহজ।
🇨🇭 CT scan -সিটি স্ক্যানের, তুলনায় MRI-এমআরআই, স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক টিস্যুগুলির মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য সরবরাহ করে।
🇨🇭 সিটি স্ক্যানে মেরুদণ্ডের হাড়গুলিকে- ( MRI- এমআরআইয়ের ) চেয়ে অনেক বেশি ভাল দেখায়, তাই মেরুদণ্ড এবং মেরুদণ্ডের অন্যান্য হাড়গুলিকে প্রভাবিত করে এমন অবস্থাগুলি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে এটি আরও কার্যকর।
🇨🇭 সিটি স্ক্যান ক্লাস্ট্রোফোবিক রোগীদের জন্য বেশি স্বাচ্ছন্দ্যযুক্ত কারণ তারা এমআরআইয়ের চেয়ে কম গোলমাল এবং সংক্ষিপ্ত।
🇨🇭 সিটি স্ক্যান হাড়ের কাঠামো সম্পর্কে ভাল বিবরণ সরবরাহ করে যখন এমআরআই কম বিশদ কাঠামো সরবরাহ করে।
⭕ মস্তিষ্কের পরীক্ষায় এমআরআই নাকি সিটিস্ক্যান ব্যবহার ভালো সেটা পরীক্ষার ধরনের উপর নির্ভর করে।
🇨🇭 চলুন দেখি কোনটার ব্যবহার সবচেয়ে ভালো। চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রতিবিম্ব তৈরির কাজে সিটি স্ক্যান ব্যবহার করা হয়। ( সিটি স্ক্যান CT scan ) , যন্ত্রের সাহায্যে যেকোনো দ্বিমাত্রিক অঙ্গের ত্রিমাত্রিক প্রতিবিম্ব পাওয়া যায়। সিটি স্ক্যান যন্ত্রে এক্স-রে ব্যবহার করা হয়। সিটি স্ক্যান করতে 5-10 মিনিটের মতো সময় লাগে। মাথার সিটি স্ক্যানের মাধ্যমে মস্তিষ্কে রক্ত ক্ষরণ, টিউমারের উপস্থিতি, মাথার নার্ভ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি শনাক্ত করা যায়।
⭕ অন্যদিকে, এমআরআই-MRI , একটি ব্যাথাহীন ও নিরাপদ রোগ নির্ণয় পদ্ধতি। সিটি স্ক্যান এবং এমআরআই দুটি পরীক্ষাই অত্যাধুনিক পরীক্ষা ব্যবস্থা এবং দুটিই যথেষ্ট খরচসাপেক্ষ। তবে এমআরআই পরীক্ষা টি সিটি স্ক্যান এর থেকেও বেশি খরচ সাপেক্ষ।
⭕ দুটি পরীক্ষাতেই রোগের খুঁটিনাটি খুঁজে বের করা যথেষ্ট সহজসাধ্য। কিন্তু বিষয়টি হচ্ছে প্রকৃত রোগ চিহ্নিত করা। আর এক্ষেত্রে নির্ভর করে রোগীর পরিস্থিতির ওপর। যে পরীক্ষাটি যার জন্য প্রয়োজন সেটি তার জন্য প্রযোজ্য হবে। তাই কারও ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যান প্রয়োজন আবার কারো ক্ষেত্রে এম আর আই।
⭕ তাই রোগী না দেখে নির্দিষ্ট করে বলে দেওয়া যাবে না যে সিটি স্ক্যান না এমআরআই কোনটি প্রয়োজনীয়।
🇨🇭 এম আর আই- এটিতে মস্তিষ্কের বোনাস সাথে সফট টিস্যু গুলোও বেশি ভালো দেখা যায়,অন্যদিকে সি টি স্ক্যান এ শুধু বোনাস ভালো দেখা যায়।
⭕ মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বোঝার উপায় কোন পরীক্ষা দ্বারা নির্ণয় করা হয়?
🇨🇭 সিটি স্ক্যান (CT Scan): এটি মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের জন্য প্রধান এবং সবচেয়ে সাধারণ পরীক্ষা। সিটি স্ক্যান দ্বারা দ্রুত এবং স্পষ্টভাবে রক্তক্ষরণের স্থান এবং আকার নির্ণয় করা যায়।
🇨🇭 এমআরআই ( MRI ): এই পরীক্ষা দ্বারা মস্তিষ্কের আরও বিস্তারিত ছবি পাওয়া যায়, যা কিছু ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যানের তুলনায় বেশি তথ্যবহুল হতে পারে। তবে, এমআরআই সম্পন্ন করতে তুলনামূলকভাবে বেশি সময় লাগে।
🇨🇭 সেরিব্রাল অ্যাঞ্জিওগ্রাফি ( Cerebral Angiography ): এটি রক্তনালীর বিস্তারিত ছবি প্রদর্শন করতে সাহায্য করে এবং রক্তক্ষরণের সঠিক স্থান এবং কারণ নির্ধারণে সহায়ক হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পলিসিস্টিক কিডনি / কিডনিতে সিস্ট কী?
⭕ মাথার সিটি স্ক্যান কেন করা হয়?
🇨🇭 ল্যাবরেটরি পরীক্ষা: রক্তের নানা পরীক্ষা করে দেখা হতে পারে, যেমন: কোগুলেশন।
🇨🇭 মাথার সিটি স্ক্যানের রিপোর্ট পেতে কতো সময় লাগে?
✅ তিন থেকে পাচ ঘন্টা সময় লাগে।
⭕ মাথার সিটি স্ক্যান কেন করা হয়?
⭕ কেন CT scan করা হয় ?
🇨🇭 শরীরের অভ্যন্তরে কোনো রোগের বেড়ে ওঠা শনাক্ত করে সিটি স্ক্যান, শরীরের অভ্যন্তরে কোনো রোগের বেড়ে ওঠা শনাক্ত করে সিটি স্ক্যান- মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, ক্যানসার নাকি টিউমার? সঠিক চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন সঠিক তথ্য। যে রোগ সরাসরি দৃশ্যমান নয়, শরীরের অভ্যন্তরে বিরাজ করছে, তার অবস্থান জানতে হলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা জরুরি।
🇨🇭 প্রযুক্তির কল্যাণে চিকিৎসাবিজ্ঞানে এসেছে রোগ নির্ণয়ের নানা ধরন ও যন্ত্রপাতি। রোগীর শরীরের ভেতরে কী চলছে, তা দেখার জন্য চিকিৎসকেরা এক্স–রে বা আলট্রাসাউন্ড পদ্ধতিতে পরীক্ষা করেন। এই এক্স-রের অত্যাধুনিক সংস্করণ কম্পিউটেড টমোগ্রাফি বা সিটি স্ক্যান।
⭕ CT scan -সিটি স্ক্যান কী ?
🇨🇭 ত্রিমাত্রিক ( 3D ) সংস্করণের মাধ্যমে রোগ নির্ণয়ের সবচেয়ে আধুনিক ও নির্ভরযোগ্য একটি পরীক্ষা পদ্ধতি হলো ( CT scan -সিটি স্ক্যান )। এর মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অজস্র এক্স-রে ছবি তোলা হয় এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে সেগুলোকে একত্র করা হয়। আরও সহজ করে বললে সিটি স্ক্যান এমন একটি মেডিকেল ইমেজিং পদ্ধতি, যাতে রোগীর শরীরের ভেতরের অবস্থা স্ক্যান করে ইমেজ বা ছবি তোলা হয়। একজন রেডিওলজি টেকনোলজিস্ট এই পরীক্ষা করেন।
⭕ যেসব- ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যান করা হয়?
- 🧪 টিউমার, ক্যানসারের অবস্থান নির্ণয়।
- 🧪 মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য সমস্যা নিরীক্ষণ।
- 🧪 অস্ত্রোপচার, রেডিয়েশন থেরাপি ও বায়োপসির গাইডলাইন নিশ্চিতকরণ।
- 🧪 রক্ত জমাট বা প্রদাহের উৎস নির্ণয়।
- 🧪 রক্ত চলাচলে বাধাবিপত্তি বা ব্লকেজ পরীক্ষা করা।
- 🧪 ফুসফুসের রোগ ও রোগের ধরন জানতে।
- 🧪 মূত্রনালিতে পাথর আছে কি না-তা নির্ণয়।
- 🧪 যেকোনো ধরনের অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ বা প্রদাহ নির্ণয়।
⭕ মাথার সিটি স্ক্যান কেন করা হয়?
⭕ সিটি স্ক্যানের ধরন- Kind of CT scan?
- 🧪 সিটি অ্যানজিওগ্রাফি।
- 🧪 সিটি বোন স্ক্যান।
- 🧪 কার্ডিয়াক সিটি।
- 🧪 সিটি অ্যাবডোমেন।
- 🧪 সিটি চেস্ট।
- 🧪 হেড সিটি।
- 🧪 সিটি স্ক্যান অব দ্য স্পাইন।
- 🧪 পেলভিক সিটি স্ক্যান।
- 🧪 সিটি নেক।
- 🧪 সিটি স্ক্যান কিডনি।
🇨🇭 সিটি স্ক্যান যেভাবে করা হয় :
🇨🇭 সিটি স্ক্যান করার জন্য হাসপাতালে আলাদা ঘর থাকে। রোগীকে প্রথমে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। কয়েক ঘণ্টা খাদ্য ও পানি গ্রহণে বিরত থাকতে হতে পারে। এটি নির্ভর করে রোগের ধরন, লক্ষণ ও চিকিৎসকের পরামর্শের ওপর। শরীরে কোনো অলংকার থাকলে খুলে রাখতে হয়। রোগীকে একটি বড় টেবিলে শুইয়ে ডোনাট আকৃতির সিটি মেশিনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করিয়ে পুরো শরীর এক্স-রে করা হয়। শুয়ে থাকা অবস্থায় নড়াচড়া করলে ছবি ঝাপসা আসার আশঙ্কা থেকে যায়।
🇨🇭 সিটি স্ক্যানার যখন চালু হয়, তখন এর ভেতরে থাকা সেন্সরটি খুব দ্রুত ঘুরতে শুরু করে এবং ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন কোণে ছবি তুলতে থাকে। একই সঙ্গে এক্স-রে টিউবটিও ঘুরে ছবিগুলো প্রিন্ট করতে থাকে। স্ক্যান শেষে ছবিগুলো নিরীক্ষার জন্য চিকিৎসকের কাছে পাঠানো হয়। এতে শরীরের যেকোনো অংশে অঙ্কুরিত হওয়া অস্বাভাবিকতা ছবির মাধ্যমে উঠে আসে।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।
আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203
⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।
⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।
⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।