মেয়েরা সর্বোচ্চ কত বড় লিঙ্গ যোনিতে নিতে পারে? | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

মেয়েরা সর্বোচ্চ কত বড় লিঙ্গ যোনিতে নিতে পারে? | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

মেয়েরা সর্বোচ্চ কত বড় লিঙ্গ যোনিতে নিতে পারে?

💋 নারীদের শরীরের তারতম্য অনুযায়ী অনুত্তেজিত যৌনির গভীরতা:

  • 💋 সামনে দিক থেকে 2.5 ইঞ্চি থেকে 3 ইঞ্চি।
  • 💋 পিছনের দিক থেকে যৌনির দৈর্ঘ্য 3.5 ইঞ্চি।
  • 💋 উত্তেজিত অবস্থায় যোনীপথের পরিধি এবং গভীরতা উভয় বৃদ্ধি পায়।
  • 💋 উত্তেজিত নারীর সারভিক্স পিছনের দিকে চলে যায় এবং যোনীপথের গভীরতা গড়ে 4.5 ইঞ্চি বৃদ্ধি হয়।
  • 💋 প্রকৃতপক্ষে লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নারীর চরম সুখ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। স্বাভাবিকের চাইতে বড় আকৃতির লিঙ্গ জরায়ুমুখে আঘাত করতে পারে। যা প্রায়ই অপ্রীতিকর বেদনাদায়ক।

🛑 অনেকেই জিজ্ঞাসা করে মেয়েদের সোনা কত বড় হতে পারে?

💋 যোনীপথে পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্যের চেয়ে প্রস্থ ও পরিধি অনেক গুরুত্বপূর্ণ নারীর কাছে।

💋 মেয়েরা মোটা লিঙ্গ এবং সহবাসের স্থায়িত্ব বেশি পছন্দ করে।

💋 যোনীপথ পুরো মোটা লিঙ্গটিকে সামঞ্জস্য করতে প্রসারিত হতে পারে। বেশির ভাগ নারী তাদের যোনীপথ পুরুষাঙ্গ দিয়ে পরিপূর্ন হয়ে যাওয়াকে পছন্দ করে। কারণ এগুলো নারীদের জি স্পটে আঘাত করার সম্ভবনাও বেশি।

💋 পুরুষাঙ্গের আকৃতি বড় হলে যৌনিপথের গভীরে প্রবেশ করে। এতে যোনীতে খুব বেশি নারীর অনুভূতি হয় না।

💋 যৌনিপথের উপরিভাগ থেকে গভীরতার 5 সেন্টি মিটারের পরেই জি-স্পট আছে। যেখানে পুরুষাঙ্গ দিয়ে ভাইব্রেট করলে নারীরা চরম আনন্দ উপভোগ করে।

💋 কিছু নারীরা তীব্র সুখ অনুভব করেন জ্বি স্পট উত্তেজিত হলে।

মেয়েরা সর্বোচ্চ কত বড় লিঙ্গ যোনিতে নিতে পারে? | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

🛑 সঙ্গীকে যৌন সুখ দিতে পারছেন না?

💋 ছেলেদের যৌন অনুভূতি যতটা শারীরিক, মেয়েদের ততটা নয়। মিলনের মুহূর্তগুলি ভাল করে উপভোগ করার জন্য নাকি তাঁদের মানসিক ভাবেও তৃপ্ত হতে হয়। এই প্রচলিত ধারণা খুব মিথ্যে নয় ঠিকই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, মেয়েরা শারীরিক সুখ পান না। ছেলেরা যত সহজ – অর্গ্যাজম, অনুভব করতে পারেন, মেয়েদের ক্ষেত্রে বিষয়টা অত সহজ নয়।

💋 অনেক পুরুষই হাজার চেষ্টা করেও মেয়েদের পুরোপুরি তৃপ্ত করতে পারেন না। কেউ কেউ অবশ্য তা নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামান না। আবার কেউ কেউ এটাকে ব্যক্তিগত হার হিসেবে নিয়ে ফেলেন। ফলে তাঁরা শারীরিক মিলনে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন বা উদাসীন হয়ে পড়েন। এতে যে কোনও সম্পর্কেরই ক্ষতি হয়।

💋 এমনটা বাঞ্ছনীয় নয়। যে কোনও সম্পর্কে মনের মিলের পাশাপাশি শারীরিক তৃপ্তিও যথেষ্ট জরুরি। তাই সুস্থ শারীরিক সম্পর্কের জন্য মেয়েদের শরীর বোঝাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুনঃ  লিঙ্গ মোটা ও বড় হওয়ার উপায় কি আসলেই আছে।

🛑 নারী শরীরের যৌন উত্তেজক অংশ কোনগুলি?

💋 পুরুষকে জিজ্ঞেস করলে তঁরা বলবেন, ঠোঁট, গলা, স্তন, নাভি এবং যোনি। হয়তো কেউ কেউ এর সঙ্গে যোগ করবেন নিতম্ব এবং ঊরুও। কিন্তু অনেকেই যা বলবেন না, তা হল যোনির উপরের একটি ছোট্ট অংশ যাকে ইংরেজিতে বলে ক্লিটোরিস।

💋 অনেকেই হয়তো জানেন না, মেয়েদের অর্গ্যাজমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই ছোট্ট অংশটি। অনেকটা বুমেরাংয়ের মতো দেখতে এই ক্লিটোরিস আসলে তিনটি অংশে বিভক্ত।

💋 এই অংশ যতটা ছোট হবে, তাতে কম স্নায়ু থাকবে, ফলে অনুভূতিও হয়তো কম হবে।
এই অংশ যতটা ছোট হবে, তাতে কম স্নায়ু থাকবে, ফলে অনুভূতিও হয়তো কম হবে।

💋 যেটুকু বাইরে থেকে দেখা যায়, তার নাম – গ্লান্স। এই অংশটি ছোট হলেও প্রচুর স্নায়ুতে ঠাসা। তাই যে কোনও স্পর্শেই অনুভূতি হয় অনেক বেশি। বেশির ভাগ মহিলা শুধু যোনির উত্তেজনায় চরমসুখ পান না। তার জন্য প্রয়োজন ক্লিটোরিসেও উত্তেজনা তৈরি করা।

মেয়েরা সর্বোচ্চ কত বড় লিঙ্গ যোনিতে নিতে পারে? | ডাঃ মাসুদ হোসেন।

💋 মেয়েদের ক্লিটোরিস কতটা বড় বা ছোট, এমন প্রশ্ন সচরাচর ওঠে না। তবে এই ক্লিটোরিসের তেমন কোনও নির্দিষ্ট আকার নেই। এটা ঠিক যে, এই অংশ যতটা ছোট হবে, তাতে কম স্নায়ু থাকবে, ফলে অনুভূতিও হয়তো কম হবে। যদি খুব ছোট হয় তা হলে যোনির চেয়ে ক্লিটোরিসের দূরত্ব অনেক বেড়ে যাবে। তাই দুইয়ের মিলিত যৌন উত্তেজনা অনুভব করতেও অসুবিধা হবে। 7 থেকে 13 সেন্টিমিটারের মধ্যে সাধারণত ক্লিটোরিসের আকার হতে পারে।

🛑 ছেলেদের যেমন যৌন উত্তেজনায় লিঙ্গোত্থান হয়ে থাকে, মেয়েদেরও উত্তেজনায় ক্লিটোরিসের আকার বড় হয়। অর্গ্যাজমের পর আবার ছোট হয়ে যায়। জন্মের পর থেকে মেয়েদের ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ক্লিটোরিস আকারে বড় হয়। সাধারণত 32 বছর বয়সে এসে কৌশরের তুলনায় চার গুণ বড় হয়ে যায় এই অংশটি। ঋতুবন্ধের সময়ে ক্লিটোরিসের আকার জন্মের তুলনায় প্রায় সাত গুণ বড় থাকে।

💋 জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিন- এর তরফে 30 জন মহিলাকে নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়, তাঁদের গড় বয়স 32, দেখা যায়, তাঁদের মধ্যে যে মহিলাদের অর্গ্যাজম হতে অসুবিধা হয়, তাঁদের ক্লিটোরিস হয় ছোট কিংবা যোনির চাইতে অনেক দূরে।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain.
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস) ( ঢাকা )।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

📞 মোবাইল : +8801907-583252 +8801302-743871

homeo-treatment-dr-masud-hossain

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!