ক্যান্সার- Cancer হলে রোগী কতদিন বাঁচে ?

ক্যান্সার- Cancer হলে রোগী কতদিন বাঁচে ?

🇨🇭 ক্যান্সার- Cancer, একটি মারাত্মক রোগ, এমনটা অনেকেই মনে করেন। আসলে সব ধরণের ক্যান্সার মারাত্নক না। তবে বেশিরভাগ ক্যান্সার মারাত্নক। তাই, কারো ক্যান্সার রোগ ধরা পরলে আত্বীয় স্বজন সবাই চিন্তিত হয়ে পড়ে।

🇨🇭 রোগী বা রোগীর আত্বীয় স্বজন পরীক্ষার রিপোর্ট নেয়ার সময় জিজ্ঞেস করে- কী রোগ ধরা পড়লো ? ক্যান্সার রোগের কথা শুনলে কেউ কেউ অনেকক্ষণ থ মেরে থাকে । তারপর জিজ্ঞেস করে – কোন স্ট্যাজে আছে? অথবা – কতদিন বাঁচতে পারে? অথবা – এর চিকিৎসা আছে কি?

🇨🇭 ক্যান্সার- Cancer হলে , কতদিন বাঁচবে তা নির্ভর করে অনেক কিছুর উপর।

🤲 হায়াত মউত আল্লাহর হাতে☝। ডাক্তার রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। চিকিৎসা করে দেখা গেছে অনেক রোগী ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেয়েছে এবং স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেয়েছে। ক্যান্সারের ধরন, ক্যান্সার হবার স্থান, প্যাথলজিক্যাল গ্রেড, ক্লিনিক্যাল স্ট্যাজ, চিকিৎসার ধরন ইত্যাদির উপর নির্ভর করে বলা যায় রোগীর পরিনতি কি হতে পারে। তবে কত দিন বাঁচবে এমন কথা কোন ডাক্তার বলেন না।

🇨🇭 ক্যান্সার- Cancer, হলে রোগী কেন মারা যায়?

✅ এর উত্তরে বলা যায় ক্যান্সার হলো শরীরের একটি পরগাছার মতো। শরীরের একটি সাভাবিক কোষ কোন কারনে কোনভাবে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার কোষে রুপান্তর হয়। তারপর এগুলোর একটা থেকে দুইভাগ হয়ে দুইটা, চারটা, ষোলটা, চৌষট্টিটা, এইভাবে অসংখ্য কোষ তৈরি হয়ে টিউমার আকার ধারন করে। যে কারণে স্বাভাবিক কোষ ক্যান্সার কোষে রুপান্তর হয় সেই কারনটি উঠিয়ে নিলেও ক্যান্সার কোষ তার নিজস্ব ক্ষমতা বলে বৃদ্ধি পেতে থাকে। ঔষধ প্রয়োগ করে ক্যান্সার সেল মেরে ফেলা যায়। সাথে স্বাভাবিক কোষেরও মৃত্যু হতে পারে। ক্যান্সার কোষ বিভিন্ন পথে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে বাসা বাঁধতে থাকে। শরীরের পুষ্টিতে ভাগ বসায়। তাই, রোগী রুগ্ন হতে থাকে। ক্যান্সার স্থান থেকে রক্তক্ষরণ হয়ে রোগী রক্ত শুন্য হয়ে পড়ে। ক্যান্সার কোষ থেকে সাইটোকাইন নি:সৃত হয়ে রোগীর ক্ষুধামান্দ ও সাভাবিক কোষের ক্ষতি করতে থাকে। রোগী শুকিয়ে যায়। ক্যান্সার স্থানে ঘা হয়ে পঁচে দুর্ঘন্ধ ছড়ায়। মাছি বসে ডিম দিয়ে পোকা ফেলে। লাংস, লিভার ও ব্রেইনে ছড়িয়ে পড়ে মৃত্যু তরান্বিত করে। মুখে ও খাদ্যনালীতে ক্যান্সার হলে খাদ্য গিলতে না পেরে অনাহারে রোগী মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে থাকে। পায়ু পথে ক্যান্সার হলে পায়খানা বন্ধ হয়ে রোগী মারা যায়।

ক্যান্সার- Cancer হলে রোগী কতদিন বাঁচে ?

🇨🇭 প্যাথলজিক্যালি ক্যান্সার মূলত 02 রকম – কারসিনোমা ও সারকোমা। চিকিৎসা না করালে সারকোমার রোগীরা তারাতারি মারা যায়। শরীরের বাইরের বা ভেতরের আবরনের কোষে ক্যান্সার হয়ে যদি আবরণেই সীমাবদ্ধ থাকে তবে তাকে কারসিনোমা ইন সিটো বলা হয়। যদি আবরনের সীমানা ভেদ করে নিচের স্তরে প্রবেশ করে তখন তাকে ইনভেসিভ কারসিনোমা বলে। ইনভেসিভ কারসিনোমা লসিকা ও রক্তনালি দিয়ে শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। এই অবস্থাকে মেটাস্টাসিস বলা হয়। কার্সিনোমা ইন সিটো অবস্থায় ক্যান্সার ধরা পড়লে আবরণসহ ক্যান্সারের অংশটুকু ফেলে দিলে ক্যান্সার শরীর থেকে চলে যায়। অর্থাৎ কারসিনোমা রোগী মুক্তি পেয়ে যায় ক্যান্সার থেকে। ইনভেসিভ কারসিনোমা কেটে ফেলে দিলেও সন্দেহ থেকে যায় ক্যান্সার কোষ মেটাস্টেসিস হয়ে কোথাও লুকিয়ে আছে কিনা। ক্যান্সার ছড়াছড়ির উপর নির্ভর করে ক্লিনিসিয়ানগণ চারটি স্টেজে ভাগ করেন 01 থেকে 04 পর্যন্ত। স্টেজ নাম্বার যতো বেশি হবে রোগীর পরিনতি ততো খারাপ হবে। কিছু কিছু ইনভেসিভ ক্যান্সার আছে সেগুলো মেটাস্টেসিস না হয়ে আশেপাশের টিস্যুতে সীমাবদ্ধ থাকে। এগুলোকে লোকালি ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বলা হয়।

🇨🇭 ক্যান্সার কোষ দেখে চিনতে পারেন প্যাথলজি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ। শরীরের বিভিন্ন রকমের কোষ আছে যেগুলোকে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখে চেনা যায়। স্বাভাবিক কোষ ক্যান্সার কোষে রুপান্তর হলে অন্য রকম হয়ে যায় বা চেনা স্বাভাবিক কোষের মতো নয়। সাভাবিক কোষের কাছাকাছিও হতে পারে অথবা অচেনা চেহারারও হতে পারে। যতোই অচেনার দিকে যাবে তার উপর ভিত্তি করে প্যাথলজিস্টগণ গ্রেড নির্ণয় করে থাকেন 01 থেকে 04 পর্যন্ত। গ্রেড 01 হলো স্বাভাবিক কোষের কাছাকাছি এবং গ্রেড 04 হলো অচেনা বা সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার কোষ থাকা। গ্রেড যতো বেশি হবে রোগীর পরিনতি ততো খারাপ হবে। তত তারাতাড়ি রোগ ছড়িয়ে পড়বে।

🇨🇭 রোগ ধরা পড়ার পর চিকিৎসা দিলে এক রকম পরিনতি না দিলে আরেক রকম পরিনতি। যদি সম্ভব হয় ক্যান্সার অংশটুকু আশেপাশের কিছু ভালো অংশসহ অপারেশন করে ফেলে দেয়া হয়। এটাকে বলা হয় সার্জারি। রগে ইনজেকশন দিয়ে ও মুখে ঔষধ সেবন করে ক্যান্সার কোষ মেরে ফেলা হয়। এটাকে বলা হয় কেমোথেরাপি। অনেকসময় সার্জারি করার আগে ক্যান্সার কোষগুলোকে আধমরা করার জন্য কেমোথেরাপি দিয়ে নেয়া হয়। সার্জারি করার উপযোগী না হলে সরাসরি কেমোথেরাপি দিয়ে চিকিৎসা করা হয়। কোন কোন জাতের ক্যান্সার আছে রেডিওথেরাপি দিলে তারাতাড়ি ক্যান্সার কোষ মারা যায় এগুলোকে রেডিওসেন্সিটিভ ক্যান্সার বলা। এগুলো রেডিওথেরাপি দিয়ে নির্মূল করা যায়। কাজেই, যখন যে পদ্ধতিতে চিকিৎসা দিতে হবে তখন সে পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারলে রোগী সেরে উঠবে, না পারলে পরিণতি খারাপের দিকে যাবে। সার্জনের দক্ষতার কমবেশি আছে। যার সার্জনের দক্ষতা ভালো তার পরিণতিও ভালো, না হলে খারাপ। শুধু সার্জনই না, প্যাথলজিস্ট তেমন দক্ষ না হলে ডায়াগনোসিস ও গ্রেড সঠিক হবে না। পরিণতিও ভালো হবে না। যিনি কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি দেবেন তার দক্ষতার উপরও রোগীর পরিণতি নির্ভর করবে।

আরো পড়ুনঃ  ক্যান্সার এ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার ভূমিকা কী?

🇨🇭 ঔষধের ধরনের উপরও চিকিৎসার ফলাফল নির্ভর করে। কেমোথেরাপির ঔষধ বিভিন্ন রকমের আছে। এদের কার্যকারিতাও কমবেশি হয়। ভালো ঔষধ খেলে তারাতাড়ি ভালো হবার সম্ভাবনা থাকে।

🇨🇭 আমার কাছে ক্যান্সার ধরা পরার পর চিকিৎসা কালিন ফলোআপ দেয়ার সময় আমার কাছে অনেক রোগী এসে তাদের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেন।

ক্যান্সার- Cancer হলে রোগী কতদিন বাঁচে ?

🇨🇭 ক্যান্সার- Cancer নিরাময়যোগ্য!

🇨🇭 পৃথিবীতে যে কয়টি রোগের নাম শুনলে মানুষ আঁতকে ওঠে, ক্যান্সার এগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্যান্সারকে ধরা হয় মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ হিসেবে। প্রায় 13 শতাংশ মৃত্যু ঘটে ক্যান্সারের কারণে। সারা বিশ্বেই ক্যান্সার একটি মারাত্মক অসুখ।

🇨🇭 তাই আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউনিয়ন ফর ইন্টারন্যাশনাল ক্যান্সার কন্ট্রোল ( ইউআইসিসি ) প্রতিবারই বিশ্বব্যাপী নানা কর্মসূচির মাধ্যমে ক্যান্সারে মৃত্যুর হার কমানোর কথা জোরালোভাবে তুলে ধরে আসছে।

🇨🇭 ক্যান্সার কী ? What Is Cancer ?

🇨🇭 সাধারণভাবে ক্যান্সার প্রাণঘাতী ও মারাত্মক জটিল রোগ, যা সঠিক সময়ে নির্ণয় ও চিকিৎসা না পেলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মৃত্যু ডেকে আনে। বৈজ্ঞানিকভাবে বলা যায়, যখন শরীরের কোনো স্থানে অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে কোষ বৃদ্ধি হয়ে চাকা বা পিণ্ডের সৃষ্টি হয়, তখনই ক্যান্সার রূপ ধারণ করে এবং রক্তনালি ও লসিকানালির মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে মানুষকে অকালমৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

🇨🇭 ক্যান্সার গঠন:

🇨🇭 কোটি কোটি কোষের সমন্বয়ে মানবদেহ গঠিত। এই কোষের কেন্দ্র হলো নিউক্লিয়াস, যার ভেতরে থাকে ক্রমোজম। জিন থাকে ক্রমোজমের মধ্যে এবং ডিএনএ থাকে জিনের মধ্যে। এই জিন সাধারণ বংশের ধারা রক্ষা করে।

🇨🇭 শরীরের বৃদ্ধির সামঞ্জস্যতা, গঠন, চুল ও চোখের রং সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। এই জিনের সামঞ্জস্যপূর্ণ কার্যকারিতার জন্যই মানুষ ছোট থেকে বড় হয়। আবার একপর্যায়ে বৃদ্ধি হওয়াও থেমে যায়। প্রয়োজন অনুযায়ী কোষসংখ্যা বৃদ্ধিতে যে জিনগুলো ভূমিকা পালন করে থাকে, তার মধ্যে একটি জিন ( পটোঅনকোজিন ), যা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থ। যেমন: ভাইরাস, রাসায়নিক পদার্থ ( কার্সিনোজেন ) ইত্যাদি দ্বারা আক্রান্ত হয়ে অনকোজিনে রূপান্তরিত হলে সেই কোষের বৃদ্ধি অনিয়ন্ত্রিতভাবে চলতে থাকে।

🇨🇭 আবার অপ্রয়োজনীয় কোষ সৃষ্টিতে বাধাদানকারী আরেক ধরনের জিন আছে, যার নাম- ( ক্যান্সার সাপ্রেসরজিন )। মূলত এই সাপ্রেসরজিনের কার্যকারিতা নিস্ক্রিয় হলেই ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়।

🇨🇭 ক্যান্সার এর কারণ : সুনির্দিষ্ট কোনো কারণে ক্যান্সার হয় না। এটি সৃষ্টিতে একাধিক কারণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত। তবে ক্যান্সার হওয়ার জন্য বংশগত ও পরিবেশগত কারণকেই মূলত দায়ী করা হয়।

🇨🇭 বংশগত কারণ : ক্যান্সারের সঙ্গে জিনগত বা বংশগত সম্পর্ক রয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই পরিবারের কারো যদি ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা থাকে, তাহলে অন্যদেরও ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকখানি বেড়ে যায়। বংশগত কারণে সাধারণত যেসব ক্যান্সার হয় তার মধ্যে: স্তন ক্যান্সার, বৃহদন্ত্রে ক্যান্সার, শিশুদের চোখের ক্যান্সার, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কলোরেক্টাল ক্যান্সার ইত্যাদি।

ক্যান্সার- Cancer হলে রোগী কতদিন বাঁচে ?
🇨🇭 পরিবেশগত কারণ- পরিবেশগত কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:

🇨🇭 ভৌত কারণ: রোদে বেশিক্ষণ থাকার কারণে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বকের ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এ ছাড়া এক্স-রে, গামা রে অন্যতম কারণ।

🇨🇭 রাসায়নিক পদার্থ: রঙের কারখানা, রাবার বা গ্যাসের কাজে যারা নিয়োজিত, তারা এক ধরনের বিশেষ রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসার কারণে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া ধূমপানের ধোঁয়ায় বিদ্যমান ক্ষতিকর পদার্থ ( কারসিনোজেন ), রঞ্জক পদার্থ অসম্পূর্ণভাবে পোড়া আমিষ, শর্করা বা চর্বিজাতীয় খাদ্য ইত্যাদিও দায়ী।

🇨🇭 ভাইরাস এর কারণ : কিছু কিছু ভাইরাস ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী। যেমন: হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস, হেপাটাইটিস ‘সি’ ভাইরাস, এপেস্টেইন বার ভাইরাস ইত্যাদি। জরায়ুমুখের ক্যান্সারের জন্য দায়ী করা হয় হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাসকে। লিভার ক্যান্সার হেপাটাইটিস ‘বি’ ও ‘সি’ ভাইরাস দ্বারা হয়ে থাকে। আবার এপেস্টেইন বার ভাইরাস দ্বারা গলার ক্যান্সার ও লসিকাগ্রন্থির ক্যান্সার হয়।

🇨🇭 অন্যান্য কারণ : কিডনি বা পিত্তথলির পাথর থেকেও ক্যান্সার হতে পারে। সার্ভিক্স বা বোনের ক্রনিক ইনফেকশন থেকে জরায়ু ও বোনের ক্যান্সার হয়। রাসায়নিক বা কেমিক্যাল এজেন্ট, যেমন: এনিলিন ডাইয়ে মূত্রথলির ক্যান্সার হয়। খাদ্যে ব্যবহৃত ফরমালিন ( পচনরোধক পদার্থ ) স্টমাক বা পাকস্থলীর ক্যান্সার সৃষ্টি করে। চুলের কলপের ব্যবহারে স্কিন ক্যান্সার হতে পারে।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

ডা. মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!