🇨🇭 পৃথিবীতে সবচাইতে মারাত্মক বা ডেঞ্জারাস ডিজিসের মধ্যে কর্কট কার্সিনোমা বা ক্যান্সার ( Cancer ) অন্যতম। যার সাফল্যতম ট্রিটমেন্ট অ।জ পযর্ন্ত কোন মেডিকেল ডিপার্টমেন্ট এ অ।বিস্কৃত হয়নি।
🇨🇭 এ্যালো ডিপার্টমেন্ট এ যা চালু অছে তার দৌড় সার্জারী পযর্ন্ত। যদি বিন্যাইন ক্যান্সার হয় তবে রেডিও বা ক্যামো থ্যারাপি পযর্ন্ত নিস্কৃতি। অ।র ম্যালিগন্যান্ট হলে যতো দিন ব্যাংক ব্যালেন্স অ।ছে ততোদিন পৃথিবীতে অক্সিজেন গ্রহণ অ।র কাবর্ন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করা যায়। অ।র যার নেই তার ছুটির ঘন্টা বেজে ওঠে পৃথিবীর অন্তিম নিয়মে।
🇨🇭 পক্ষান্তরে হোমিও ডিপার্টমেন্ট ক্যান্সারজনিত ট্রিটমেন্ট এ যদি পেশেন্ট প্রাইমারী স্টেজে অ।সে তবে লাকি চান্স, সেকেন্ডারী স্টেজে অ।সলে 50%, টারসিয়ারী পযার্য়ে অ।সলে পেশেন্ট কে রিকুভারী দিতে পারে, বাট কিউর নট পসিবল, এ পরিস্থিতি তে
অ।মাদের করণীয় যা থেকে বিরত থাকলে ক্যান্সার জাতীয় রোগ থেকে অ।মরা মুক্ত থাকতে পারবো তা জেনে নেওয়া এবং যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।
🛑 যে কোন সিস্ট, ফাইব্রয়েড, টিউমার হলে বায়স্পি টেস্ট তথা FNAC না করে কোন ক্রমেই সার্জারী করা যাবে না। ( মূলত জানার বিষয় ম্যালিগন্যান্ট না বিনাই্যান)
- 🛑 ফরমালিন যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা অ।বশ্যক।
- 🛑 এ্যালকোহল পান থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন।
- 🛑 সিগারেট, জর্দ্দা পরিহার করতে হবে।
- 🛑 রাসায়নিক প্রসাধনী ব্যবহারে সর্তকতা প্রয়োজন।
- 🛑 জন্ম নিরোধক পিল,মর্নির
অ।ফটার ব্যবহারে সর্তকতা প্রয়োজন। - 🛑 কোন ফাংগাল ইনফাকশনে মলম ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত।
- 🛑 দৃষ্টিনন্দন কোন রাসায়নিক দ্রব্য মেশানো খাদ্য থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন।
- 🛑 যথাসম্ভব কোক জাতীয় ঠান্ডা থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন।
- 🛑 লাল মাংস তথা গরু/শুকুরের মাংস কম খাওয়া উচিত।
- 🛑 ব্রয়লার মুরিগ তে ক্রোনিয়াম নামক রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত থাকে যা ক্যান্সার সৃষ্টি তে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
- 🛑 শিশুকে অনেক মায়েরা ব্রেস্ট ফিডিং করাতে চায়না, সে সব মায়েদের 40% ব্রেস্ট ক্যানসার হওয়ার অ।শংকা থাকে। সর্বোপরি নিয়তির লিখন যায় না নাকি খণ্ডন, তবুও অ।মাদের সর্তকতা প্রয়োজন।
🇨🇭 কার্সিনোমা বা ক্যান্সারের কী? ক্যান্সার কেন হয়?
🇨🇭 বর্তমানে ক্যান্সার শব্দটি একটি পরিচিত শব্দে পরিণত হয়েছে। কিন্তু কারো ক্যান্সার হয়েছে শুনলেই পিলে চমকে যায় মনে হয় লোকটি আর বাঁচবে না। কিন্তু আমাদের মাথায় সবসময় একটি প্রশ্ন ঘুরঘুর করে ক্যান্সারের কারণ কী?
🇨🇭 যার ক্যান্সার হয়েছে সে আফসোস করে কি কাজ করেছি যে আমার ক্যান্সার হবে? আগে জানলে ঐ কাজগুলো আর করতাম না। অনেকে বলে ক্যান্সার পাপের ফল।
🇨🇭কার্সিনোমা বা ক্যান্সার ( Cancer ) কেন হয়?
🇨🇭 ক্যান্সার নানা কারণে হতে পারে। প্রতিদিন আমরা যে খাবার খাই তাতে বিভিন্ন দূষিত পদার্থ থাকতে পারে। এই দূষিত পদার্থগুলো ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।আবার বয়স,ধূমপান, মদপান,তেজষ্ক্রিয় পদার্থের সংস্পর্শ ক্যান্সার তৈরি করতে পারে। এছাড়াও অনেক শারীরবৃত্তিয় কাজের ভারসাম্য নষ্ট হলও এটি হতে পারে।
🇨🇭 ক্যান্সারের কারণ,
ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থ কার্সিনোজেন যেসব পদার্থের
উপস্থিতির কারণে ক্যান্সার কোষ সৃষ্টি হয় তাকে কার্সিনোজেন বলে। কার্সিনোজেন বিভিন্নভাবে দেহে প্রবেশ করতে পারে। খাদ্যের মাধ্যমে দেহে কার্সিনোজেন দেহে প্রবেশের সম্ভাবনা বেশি। দূষিত বাতাসের মাধ্যমেও এটি দেহে প্রবেশ করতে পারে।
🇨🇭 কার্সিনোজেনের প্রকার:
🇨🇭 কার্সিনোজেন সাধারণত দুই প্রকার, যেমন:
🩸 কো-কার্সিনোজেন:
যেসকল রাসায়নিক পদার্থ নিজে ক্যান্সার সৃষ্টি করে না তবে অন্য কার্সিনোজেনিক পদার্থকে ক্যান্সার সৃষ্টিতে উদ্দিপনা দেয় তাকে কো- কার্সিনোজেন বলে। যেমন: ইথানল বা মদ।
🩸 প্রো-কার্সিনোজেন:
যে রাসায়নিকগুলি কার্সিনোজেনিক নয়,
তবে শরীরে বিপাকযুক্ত হয়ে কার্সিনোজেনে পরিণত হয় তাদের প্রো-কার্সিনোজেন বলে। উদাহরণ: নাইট্রাইট বিপাক হয়ে নাইট্রোসামাইন তৈরি করে।
🩸 ধাতব কার্সিনোজেন:
বিভিন্ন ধাতব কার্সিনোজেন এর কারণে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। নিচের ছকে দেখুন কোন ধাতব পদার্থ কোন ক্যান্সার সৃষ্টি করে এবং ধাতু গুলোর উৎস।
🩸 ধাতব কার্সিনোজেন সৃষ্ট ক্যান্সার : কার্সিনোজেন এর উৎস
আর্সেনিক ফুসফুস, ত্বক,রক্ত আকরিক ধাতু,বৈদ্যুতিক ও অর্ধ পরিবাহী ধাতু,কীটনাশক,আর্সেনিক দূষিত পানি ইত্যাদি।
🩸 এসবেস্টস: ফুসফুস,পরিপাকতন্ত্র মেঝের টাইলস, অগ্নিনির্বাপক কাপর,গাড়ির যন্ত্রাংশ
🩸 বেনজিন লিউকেমিয়া, হজকিন্স লিম্ফোমা: জ্বালানি তেলের দহনে সৃষ্ট ধোঁয়া মানে গাড়ির ধোঁয়া।
🩸 বেরিলিয়াম: ফুসফুস আকরিক ধাতু,পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র।
🩸 ক্যাডমিয়াম প্রস্টেট: ব্যাটারি,দেয়ালের রঙ,হলুদ রঙ।
🩸 ক্রোমিয়াম : ফুসফুস দেয়ালের রঙ,খাদ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত প্রিজারভেটিভ।
🩸 নিকেল : নাক,ফুসফুস দেয়ালের রঙ,সিরামিকস,
ব্যাটারি,স্টেইনলেস স্টিল
মার্কারি ত্বক প্রসাধনী সামগ্রী।
আরো পড়ুনঃ টিউমার ও ক্যান্সার | Defiance Between Tumor & Cancer | ডাঃ মাসুদ হোসেন।
🩸 কার্সিনোজেন এর উৎস ও সৃষ্ট ক্যান্সার তামাক, তামাকের প্রধান ক্ষতিকারক উপাদান নিকোটিন। এটি একটি ভয়ংকর কার্সিনোজেন। এছাড়াও ধূমপানের সময় তামাক আগুনে পুড়ে কার্বন মনোঅক্সাইড তৈরি করে এটি কোষের অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা কমিয়ে দেয় ফলে কোষের মৃত্যু ঘটে। দীর্ঘদিন তামাক ব্যবহারে কোষের ডিএনএ এর স্ট্রাকচার বদলে গিয়ে ভালো কোষ ক্যান্সার কোষে রূপান্তরিত হয়।
🩸 ধূমপানের সাথে ফুসফুস, মুখ ও কণ্ঠনালীর এবং যকৃৎ বা লিভারের ক্যান্সারের যোগাযোগ রয়েছে। ধূমপান ছাড়া তামাক জর্দা,গুল,ভেজাপাতা ইত্যাদি হিসেবে গ্রহণ করলেও ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
🛑 বিশ্বে প্রতিবছর 25 লক্ষ মানুষের ক্যান্সারে মৃত্যু হয় তামাক সেবনের কারণে। যত ক্যান্সার রোগী মারা যায় তার 25% তামাক সেবনের কারণে মরে।
WHO (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) 2020
ক্যান্সারে মোট মৃত্যু তামাকের কারণে মৃত্যু 25 লক্ষ।
🩸 25%এলকোহল বা মদ
বিয়ার,হুইস্কি,রাম,ভদকা,টাকিলা,ব্রান্ডি ইত্যাদি নামে এলকোহল বিক্রি করা হয়। এটি মূলত ইথানলের তরল দ্রবণ। এলকোহল সামান্য পরিমাণে মাঝেমধ্যে সেবন করলে তেমন কোন সমস্যা নেই। কিন্তু দীর্ঘদদিন যাবৎ অতিরিক্ত এলকোহল গ্রহণ করলে দেহে কারসিনোজেন উৎপন্ন হয়।
🩸 এলকোহল লিভার সিরোসিস সহ লিভার ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। পাকস্থলী,কোলন,
জরায়ুমুখ এবং ফুসফুস
ক্যান্সারের সাথেও এলকোহলের যোগসূত্র রয়েছে।
🩸 মহিলারা এলকোহল বা ইথানল বেশি পান করলে দেহে শোষিত হয়ে এসিটালডিহাইড উৎপন্ন করে, এটি ইস্ট্রোজেন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে ফলে জরায়ুমুখ, ডিম্বাশয় ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
🩸 এছাড়া মদ পানে বিভিন্ন ভিটামিন , যেমন: Vitamin- A, Vitamin- C, Vitamin – D, Vitamin – E,
Folate, Carotenoids এর শোষণ কমে ফলে দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
🛑 প্রতিবছর বিশ্বে 30 লক্ষ মানুষ মরে অতিরিক্ত এলকোহল সেবনের কারণে। যত রোগী ক্যান্সারে মরে তার 5% এলকোহল সেবনের কারণে মরে।
🇨🇭 অতিরিক্ত ওজন:
BMI মানে হলো KG তে ওজন মেপে একে মিটারে উচ্চতা মেপে তার বর্গ দিয়ে ভাগ করা। BMI- মান 25 kg/m2 থেকে 30 kg/m2 এর মধ্যে থাকলে তাকে মোটা বা স্থূল মানুষ বলে।
আর যখন বডি মাস ইনডেক্স (BMI) 30 kg/m2 বেশি থাকে তখন তাকে অতি স্থূলকায় বা অতিরিক্ত মোটা বলা হয়। অতিরিক্ত ওজন বিশিষ্ট মানুষের দেহে প্রচুর ক্ষতিকর চর্বি থাকে।
এই চর্বিতে দ্রবণীয় ক্ষতিকর পদার্থ দেহ থেকে সহজে বের হয়না, এগুলো একসময় ক্যান্সার উৎপাদনকারী কার্সিনোজেন সৃষ্টি করে। 13 ধরণের ক্যান্সার হতে পারে অতিরিক্ত ওজনের কারণে। স্তন ক্যান্সার ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির ক্যান্সারের প্রধান কারণ অতিরিক্ত ওজন।
🛑 প্রতিবছর সারা বিশ্বে 28 লক্ষ মানুষ মরে অতিরিক্ত ওজনের কারণ। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বছরে স্থূলতাজনিত রোগের শিকার হয়ে মারা যান- 111,909 থেকে -365,000 জন। আর ইউরোপের দেশগুলিতে এই সংখ্যা 10 লক্ষের ( 7.7 % ) কাছাকাছি। মোট ক্যান্সারে মৃত মানুষের মধ্যে 7% অতিরিক্ত ওজনের কারণে মরে। তথ্যসূত্র: WHO (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা )2020
🇨🇭 জীবাণু:
অনেক জীবাণু ক্যান্সার সৃষ্টি করে। নিচের ছকে দেখুন কোন জীবাণু কোন ক্যান্সার সৃষ্টি করে।
🛑 জীবাণুর নাম ক্যান্সারের নাম:
- 🧪 হেপাটাইটিস বি: লিভার ক্যান্সার।
- 🧪 হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস: জরায়ুমুখ ক্যান্সার।
- 🧪 হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া: পাকস্থলীর ক্যান্সার।
- 🧪 যকৃত কৃমি ক্লোনোর্চিস সাইনেনসিস এবং Oposthorchis Veverrini : লিভার ক্যান্সার।
🧪 আলফাটক্সিন:
Aspergillus flavus এবং Aspergillus parasiticus প্রজাতির ফাঙ্গাস বা ছত্রাক দ্বারা উৎপাদিত হয় আলফাটক্সিন। এটি সংরক্ষণ করে রাখা খাদ্য শস্য, বিভিন্ন বাদাম, চিনাবাদাম এবং মাখনের উপর তৈরি হয় ঐ ছত্রাকগুলোর সাহায্যে।
আলফাটক্সিন খুব শক্তিশালী ক্যান্সার উৎপাদনকারী পদার্থ বা কার্সিনোজেন। এটি লিভার ক্যান্সারের কারণ হিসেবে পরিচিত। এর আক্রমণে লিভার একদম ধ্বংস হয়ে যায়।
🩸 খাদ্য সংরক্ষণকারী প্রিজারভেটিভ
ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য খাদ্য সংরক্ষণ করতেই হয়। কৃত্রিমভাবে খাদ্য সংরক্ষণ করার জন্য যে প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয় তার অধিকাংশ নিরাপদ কিন্তু ক্রোমিয়াম ও ক্যাডমিয়াম ধাতু ব্যাবহার করে তৈরিকৃত প্রিজারভেটিভ ক্যান্সার তৈরি করে।
🩸 রং ফর্সাকারী ক্রিম
প্রসাধনী সামগ্রী ক্যান্সারের কারণ
প্রসাধনী সামগ্রী, সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য রঙ ফর্সাকারী ক্রিমের ক্যবহার সারা বিশ্বে প্রচলিত। কিন্তু এই ক্রিমে মার্কারি ব্যাহার করা হলে তা ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টি করবে। তাই অনুমদনহীন কোম্পানির ক্রিম ব্যাবহার করে ক্যান্সার ডেকে আনবেন না।
🩸 প্লাসটিক:
বিস-ফেনল এ, ভিনাইল ক্লোরাইড ব্যবহার করে প্লাস্টিক তৈরি করা হয়। এই উপাদানগুলো মারাত্মক ক্যান্সার উৎপাদনকারী পদার্থ যা মার্কড কারসিনোজেন নামে পরিচিত। খাদ্য, পানীয়, ওষুধ ইত্যাদি বেশিদিন প্লাসটিক বোতল বা কন্টেইনারে রাখা ঠিক নয়।
🩸 এলুমিনিয়ামের তৈরি পাতিল
এলুমিনিয়ামের বাসনপত্র
এলুমিনিয়ামের বাসনপত্র
আমরা রান্নার কাজে যে পাতিল ব্যবহার করি সেগুলো এলুমিনিয়াম এর তৈরি। এলুমিনিয়াম একধরণের কার্সিনোজেনিক পদার্থ। এটি পরিপাকতন্ত্রের ক্যান্সার সৃষ্টি করে। আপনি মাটির পাতিল ব্যবহার করুন এটা বেশি নিরাপদ।
🛑 স্মেগমা:
ছেলেদের পুং লিঙ্গের চামড়া গুটিয়ে নিলে লালচে অংশ বের হয় একে লিঙ্গ মুণ্ড বা গ্লান্স পেনিস বলে। লিঙ্গ মুন্ডের ঠিক পিছনের চামড়ার ভাঁজে ও নারীদের যোনিপথের দুইপাশে যে মাংসল অংশ থাকে তার অন্ত:ভাঁজে এক ধরণের ছাই রঙা ময়লা জমে এটিকে স্মেগমা বলে। স্মেগমা লিঙ্গ ও যোনিপথের ক্যানসার সৃষ্টি করে ৷ প্রত্যহ স্নানের সময় এটা পরিষ্কার করে নেওয়া জরুরী ৷ মুসলমান পুরুষদের লিঙ্গের অগ্রভাগের চামড়া কাটা থাকে ফলে লিঙ্গমুণ্ড খোলা থাকে।
🩸 অতিরিক্ত ভাজা খাবার:
পাউরুটি টোস্ট করার সময় বা আলু ইত্যাদি ভাজার সময় অধিক তাপের ফলে যে বাদামী রঙের পদার্থ সৃ্ষ্টি হয় তার রাসায়নিক নাম এক্রিলামাইড এবং এটি কারসিনোজেন ৷ গবেষকরা জানিয়েছেন, ভাজার সময় খাদ্যবস্তুর রং যখন সোনালী-হলুদ হবে তখনই ভাজা বন্ধ করতে। সব্জি,মাছ,মাংস,সস্যদানা ভেজে একদম কালো করে ফেলবেন না। আগুনে ঝলসানো চিকেন গ্রিল,বিফ স্টেক,চাপ,কাবাব,ফিস ফ্রাই যতটা সম্ভব কম খাবেন। পটেটো চিপস,ফ্রেঞ্চ ফ্রাই একই তালিকার মধ্যে পরে।
🩸 রিফাইন্ড করা চিনি
এটি অগ্নাশয়ের ক্যান্সার তৈরি করে।
🩸 ফাস্টফুড:
Hot dogs, Salami, Sausage, Ham, Corned Beef, Beef Jerky. এগুলো দেহে ক্যান্সার কোষ সৃষ্টি করে।
🩸 তেজষ্ক্রিয় পদার্থের সংস্পর্শ
তেজষ্ক্রিয় পদার্থের সংস্পর্শে আসলে ঐ পদার্থ থেকে বিকরিত তেজস্ক্রিয়তার কারণেও বিভিন্ন ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। ইউরেনিয়াম, রেডিয়াম, প্লুটোনিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি তেজষ্ক্রিয় পদার্থগুলোর বিকিরণে ক্যান্সার হয়।
🩸 বংশগতীয় যোগসূত্র:
পরিবারের কারো যদি ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা থাকে তাহলে তার সন্তান সন্তুতির ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। কারণ ত্রুটিপূর্ণ ক্যান্সার কোষের ডিএনএ শুক্রাণু বা ডিম্বাণুর মাধ্যমে সন্তানে প্রবেশ করতে পারে।
🩸 দূষিত পরিবেশ এবং পেশাগত কারণ:
দূষিত পরিবেশ এবং কর্মক্ষেত্রের কাজ করার উপাদানের কারণে ক্যান্সার হতে পারে। যেমন: এসবেস্টস ধাতুর সংস্পর্শে আসার কারণে জমেসোথেলিওমিয়া ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়।সাধারণত জাহাজ তৈরির শিল্পের সাথে যারা জড়িত তাদের এই ধাতুর সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনাটা বেশি থাকে।
এই কারণেই অনেক দেশে এই ধাতুর ব্যবহার নিষিদ্ধ। একইভাবে রঙের কারখানা, রাবার বা গ্যাসের কাজে যারা নিয়োজিত তারা এক ধরনের বিশেষ রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসার কারণে মুত্রথলির ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। তীব্র রোদে বেশিক্ষণ থাকার কারণে ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
🩸 বয়স:
বয়স বাড়লে দেহের কোষগুলোর সজীবতা কমেযায়, পুনরুজ্জীবিত হওয়ার ক্ষমতা হ্রাস পায়,রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় ফলে ( Cancer ) তৈরির উপাদান সহজে ( Cancer ) কোষ সৃষ্টি করতে পারে। পরিসংখ্যানে ক্যান্সারে আক্রান্ত মানুষের মধ্যে শতকরা 70 ভাগেরই বয়স 60 বছরের ওপর।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain.
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস) ( ঢাকা )।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
📞 মোবাইল : +8801907-583252
+8801302-743871
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।