যৌন বাহিত রোগের হোমিও চিকিৎসা - Homeo treatment of STD

যৌন বাহিত রোগের হোমিও চিকিৎসা – Homeo treatment of STD.

যৌন রোগের হোমিও চিকিৎসা – Homeo treatment of STD

সেক্সুয়ালিট্রান্সমিটেডডিজিস(STD) বা যৌন বাহিত রোগ: সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিস (STD) বা যৌন বাহিত রোগ হলো সেসব সংক্রামক রোগ যেগুলো অনিরাপদ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়ে থাকে।
S T.D মূলত বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক ব্যাধি যা অনিরাপদ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে একজন থেকে অন্যজনে ছড়ায়।
সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিস বা S.T.D বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। কিছু প্রচলিত বা পরিচিত নাম হচ্ছে:

  • ⛑️জেনিটাল_হার্পিস(Genital_herpes)
  • ⛑️গনোরিয়া(Gonorrhoea)
  • ⛑️সিফিলিস(Syphilis)
  • ⛑️ক্ল্যামাইডিয়া(Clamaidya)
  • ⛑️এইচ, আই,ভি/এইডস (HIV)
  • ⛑️এইচ,পি,ভি(HPV)
  • ⛑️হেপাটাইটিস_বি/সি(Hepatitis B/C)
যৌন বাহিত রোগের হোমিও চিকিৎসা - Homeo treatment of STD

⛑️S.T.D এর প্রধান লক্ষণ : বেশিরভাগ সময় S T.D উপসর্গ গুলো স্পষ্ট হয় না।S.T.D এর সাধারণ ক্লিনিকাল লক্ষন বা উপসর্গ গুলোর মধ্যে রয়েছে:

  • ⛑️জ্বর
  • ⛑️মাথাব্যাথা
  • ⛑️যৌনি থেকে দুর্গন্ধ যুক্ত স্রাব
  • ⛑️প্রসাবে জ্বালাপোড়া
  • ⛑️যৌনাঙ্গের চারপাশে ঘা বা ফুস্করি হওয়া।
  • ⛑️ যৌনমিলনে অস্বত্বি হওয়া ইত্যাদি।

🇨🇭যথাসময়ে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া না মারাত্বক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিস বা যৌন বাহিত রোগের লক্ষণ ভিত্তিক কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে।

🇨🇭 একজন রেজিস্টার্ড ও অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

🇨🇭রোগ – জেনিটাল_হারপিস: Genital_Herpes : হোমিওপ্যাথি

🇨🇭 জেনিটাল হারপিস কি?
🇨🇭এটি হল যৌনবাহিত রোগ (এসটিডি/STD), জেনিটাল হারপিস হল খুব সাধারণ রোগ যা হারপিস ভাইরাসের কারণে হয়। এটা প্রধানত উপস্থ, মলদ্বার, অথবা মুখের জায়গাকে আক্রমণ করে। অন্য এসটিডির মতো এই রোগের অবস্থা জীবনের জন্য হানিকারক নয়, কিন্তু ঐ স্থানের কোন স্থায়ী চিকিৎসা নেই।

🇨🇭গবেষণা দেখায় যে হারপিস, হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (এইচআইভি/HIV) সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

🇨🇭 এর প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলো কি কি?

🇨🇭রোগীরা কোন উপসর্গ অনুভব করবেন না এবং শুরুতে অজানাই থেকে যাবে। সংক্রমিত হওয়ার 2 থেকে 10 দিনের মধ্যে প্রথম উপসর্গগুলি ফুটে ওঠে। কিছু সাধারণ উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে

  • ⛑️জ্বর
  • ⛑️মাথাব্যথা
  • ⛑️দুর্বলতা
  • ⛑️বমি বমি ভাব
  • ⛑️পেশিতে ব্যথা
  • ⛑️জল-ভরা ফোস্কা যা উপস্থে, মলদ্বারে, নিতম্বে, অথবা ঠোঁটে একটি অথবা বেশি হয়
  • ⛑️প্রস্রাব করার সময় জ্বালা ভাব
  • ⛑️উপস্থে ব্যথা
  • ⛑️যোনি সংক্রান্ত স্রাব
যৌন বাহিত রোগের হোমিও চিকিৎসা - Homeo treatment of STD

🇨🇭জল-ভরা ফোস্কা ফেটে যায় এবং একটি দাগ রাখা ছাড়াই আবরণের গঠন নিরাময় হয়। সংক্রমণটি হওয়ার 15 থেকে 23 দিনের মধ্যে এটা হয়। সংক্রমণ আবার হওয়ার ক্ষেত্রে, ঐ স্থানে কোন ফ্লুয়ের মতো উপসর্গ থাকে না এবং ঘা টি যন্ত্রণা মুক্ত হয়। ফোস্কাগুলোর সংখ্যা সময়ের সাথে কমতে থাকে আর এক সপ্তাহের মধ্যে ঠিক হয়ে যায়। বিভিন্ন ব্যক্তির ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণের অভিজ্ঞতা হতে পারে।

🇨🇭এর প্রধান কারণগুলো কি কি?

🇨🇭জেনিটাল হারপিস দুটো ভাইরাসের কারণে হয়: হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস 1(এইচএসভি 1) এবং এইচএসভি 2 (HSV 2)। এইচএসভি 2 হল উপস্থ, মলদ্বার, এবং নিতম্বের আলসারের সাধারণ কারণ এবং এইচএসভি 1 (HSV 1)হল মৌখিক স্থানের।

🇨🇭হারপিস ভাইরাস সংক্রামিত ক্ষত থেকে যৌন সহবাসের সময় প্রেরিত হয় (যোনি সংক্রান্ত, মলদ্বার, বা ওরাল সেক্স)। সংক্রামিত ব্যক্তির উপর কোনও ক্ষত না থাকলেও সংক্রমণটি প্রেরণ করা যেতে পারে।

🇨🇭এটি কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?

🇨🇭যদি আপনি উপরে উল্লেখ করা উপসর্গগুলির অভিজ্ঞতা অর্জন করেন তবে আপনার ও আপনার সঙ্গীর ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার প্রথমে ভাইরাসের সনাক্ত করতে ক্ষত থেকে তরলের নমুনা সংগ্রহ করবেন (যদি থাকে)। যদি ক্ষত না দেখা যায় তবে অ্যান্টিবডি সনাক্ত করার জন্য রক্ত পরীক্ষা করা হয়।

🇨🇭জেনিটাল হারপিস জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:

  • 🌡️ Silicea
  • 🌡️Nat, Sulphur
  • 🌡️ Acid flour
  • 🌡️ Syphilinum
  • 🌡️ Aurum Met
  • 🌡️Symphytum
  • 🌡️ Ruta
  • 🌡️ Rustox
  • 🌡️ Echimacea Q
  • 🌡️ Belladonna Q
  • 🌡️ Urtica Urens
  • 🧪Nat Mur
  • 🧪Thuja
  • 🧪Natrum mur
  • 🧪Petroleum
  • 🧪Causticum
  • 🧪Crot-t
  • 🧪Dulcamara
  • 🧪Graphites
  • 🧪Hepar-sulph
  • 🧪Medorrhinum
  • 🧪Merc-sol
  • 🧪Sepia
  • 🧪Tellurium
  • 🧪Thuja
  • 🧪Anancardium
  • 🧪Aur-met
  • 🧪Calcarea carb
  • 🧪Crotolus horridus
  • 🧪Nitric acid
  • 🧪Phosphoric acid
  • 🧪Sarsaprilla
  • 🧪Silicea
  • 🧪Rhus-tox

🇨🇭আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।
🇨🇭 সর্বোত্তম হোমিওপ্যাথি যৌন বিশেষজ্ঞ।

🇨🇭১০টি যৌন_রোগ এবং সেগুলোর সামগ্রিক লক্ষন নিয়ে আলোচনা। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

🇨🇭যৌন রোগ বলতে অনেকেই এইডস কে ধরে নেয়।কিন্তুু না আরও বহু যৌনরোগ রয়েছে যা ঠিকমতো চিকিৎসা না-হলে কঠিন আকার ধারণ করতে পারে। পুরুষ ও মহিলা উভয়েই সমানভাবে আক্রান্ত হতে পারেন এই সব রোগ থেকে।
এইডস সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানেন। এ অংশে অন্যান্য যৌনরোগগুলো নিয়ে বিষদভাবে আলোচনার চেস্টা করব জেনে রাখুন তাদের নাম ও লক্ষণ:

আরো পড়ুনঃ যে কথা গুলো যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে। ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭এক- ক্ল্যামিডিয়া:
যোনি এবং পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ এই রোগের লক্ষণ। গড়ে ৫০ শতাংশ পুরুষ ও ৭০ শতাংশ মহিলাদের মধ্যে এই রোগ দেখা যায়। দ্রুত চিকিৎসা করলে সেরে ওঠা সম্ভব। ক্ল্যামিডিয়া হলে খুব সহজেই অন্যান্য যৌনরোগ বাসা বাঁধে শরীরে।ক্ল্যামিডিয়া হল ব্যাকটেরিয়ার ফলে হওয়া এক ধরণের যৌন রোগ। এই রোগের উপসর্গ হল, পেটের নিচের অংশে অসহ্য যন্ত্রণা হওয়া, প্রস্রাবের সময় যন্ত্রণা হওয়া, যৌনাঙ্গ থেকে ক্রমাগত স্রাব নির্গত হওয়া, যৌনক্রিয়ার সময় যৌনাঙ্গে যন্ত্রণা ইত্যাদি।

🇨🇭দুই-গনোরিয়া:
গনোরিয়া হল এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপে হওয়া যৌন রোগ। যা যৌনাঙ্গ, মুখ, চোখ, গলা এবং অন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। উপসর্গ বেদনাদায়ক অন্ত্র, যৌনাঙ্গ থেকে রক্ত বের হওয়া, প্রস্রাবের সময় জ্বালা যন্ত্রণা হওয়া, মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডে সমস্যা ইত্যাদি।সচরাচর ক্ল্যামিডিয়া এবং গনোরিয়া একই সঙ্গে হয়। যোনি বা পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, মূত্রত্যাগ করার সময় যন্ত্রণা ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ। চিকিৎসা না করলে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ।

🇨🇭তিন- যৌনাঙ্গে_হার্পিস:
জেনিটাল হারপিস খুব তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে। এটি ছোঁয়াচেও বটে। এই রোগের উপসর্গ হল, নিতম্বে লাল লাল ফুসকুড়িতে ভরে যায়। যৌনাঙ্গে একাধিক ফুসকুড়ি দেখা দেয়, যৌনাঙ্গে জ্বালা, চুলকুনি এবং সংক্রমণ হয়।
৮০ শতাংশ মানুষ যাঁদের যৌনাঙ্গে হার্পিস রয়েছে তাঁরা জানেন না যে তাঁদের শরীর আসলে একটি বিশেষ ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত। অজান্তেই তাঁরা সঙ্গী বা সঙ্গিনীর শরীরে সংক্রামিত করেন এই ভাইরাস। যৌনাঙ্গে ছোট ছোট ফোস্কার মতো র্যাশ এই রোগের লক্ষণ। ফোস্কা পরার বেশ কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে চুলকানির অনুভূতি হয় যৌনাঙ্গে। একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর বার বার এই র্যাশগুলি বেরতে থাকে।

🇨🇭চার-সিফিলিস:
ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে এই সিফিলিস নামের যৌন রোগটি হতে পারে। এই রোগের ফলে যৌনাঙ্গ, ত্বক এবং শ্লেষ্মা উৎপাদনকারী গ্রন্থি আক্রান্ত হতে পারে। এর উপসর্গ হল ত্বকে কালশিটে দাগ, অ্যালার্জি , সবসময় ঘুম ঘুম ভাব, লিম্ফ নডের আকার বেড়ে যাওয়া। বাড়াবাড়ি হলে এই রোগের ফলে রোগী অন্ধও হয়ে যেতে পারেন, কিংবা শরীরের আংশিক পক্ষাঘাত হতে পারে।
প্রাচীনকাল থেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে মানুষ। ঠিক সময়ে ধরা পড়লে সাম্প্রতিক কালে সহজেই সারানো যায় এই রোগ। কিন্তু রোগ বেড়ে গেলে তা সাঙ্ঘাতিক যন্ত্রণাদায়ক। যৌনাঙ্গ, পায়ু এবং মুখে আলসার হয়, এমনকী চোখেও। তবে প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের লক্ষণ শরীরে চট করে ধরা পড়ে না।

🇨🇭পাঁচ-জেনিটাল_ওয়ার্ট:
ভাইরাসের প্রভাবে বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে এই যৌনরোগের আধিক্য হয়। তবে পুরষদেরও এই রোগ হতে পারে। মেয়েদের ক্ষেত্রে এই সংক্রমণ ক্রমেই সার্ভিকাল ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে। মূলত, যৌনাঙ্গ ফুলে যাওয়া, যৌনাঙ্গে একাধিক আঁচিল জন্মানো, যৌন মিলনের সময় রক্তক্ষরণ, যৌনাঙ্গে অস্বস্তি ইত্যাদি লক্ষণগুলি দেখা যায়।

🇨🇭ছয়- হেপাটাইটিস_বি:
অনেকেই ভাবেন হয়তো হেপাটাইটিস লিভারের রোগ, এটি যৌনরোগ নয়। কিন্তু আসলে এটি ভাইরাস বাহিত একটি যৌন রোগ। এই রোগ সবক্ষেত্রে না হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছোঁয়াচেও বটে। এই রোগের উপসর্গ বলতে প্রচন্ড ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, খাওয়ার ইচ্ছে নষ্ট হয়ে যাওয়া, জ্বর, গাঁটের ব্যথা এবং ত্বকের অ্যালার্জি দেখা যায়।একই ভাবে ছড়াতে পারে হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস সি তবে তার সংখ্যা খুবই কম। লিভার সংক্রান্ত জটিলতা, মূত্রের রং পরিবর্তন, গা বমি ভাব ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ হতে পারে।

🇨🇭সাত- এইচআইভি ও এইডস:-এটি সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই।
এইচআইভি/এইডস হল সবচেয়ে ভয়ঙ্কর যৌনরোগ। এই রোগের সেভাবে চিকিৎসা বলতেও কিছু নেই। এই রোগে মৃত্যু হতে পারে। উপসর্গ বলতে ক্লান্তি, কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা, চূড়ান্তে পেটের সমস্যা, মাথা যন্ত্রণা, সংক্রমণ, রোগ প্রতিহত করার ক্ষমতা ক্রমশ কমতে থাকা প্রভৃতি।

🇨🇭আট-যৌনকেশে_উকুন: এটি খুব সাধারন একটি সমস্যা তবে সতর্ক থাকা ভাল।
মাথার চুলের মতো যৌনাঙ্গের কেশেও উকুন বাসা বাঁধতে পারে এবং শারীরিক মিলনের সময়ে তা অন্যের শরীরে সংক্রামিত হয়। যৌনাঙ্গের আশপাশে চুলকানি হলে তা এই কারণে হতে পারে।

🇨🇭নয়-
ব্যাকটেরিয়াল_ভ্যাজাইনোসিস:
যোনি থেকে নিঃসরণে দুর্গন্ধ এই রোগের লক্ষণ। অন্যান্য রোগের তুলনায় এই রোগ খুব সহজেই সেরে যায়।

🇨🇭দশ- ট্রাইকোমোনিয়াসিস:
যৌনাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, যৌনক্রিয়ার সময় যৌনাঙ্গে যন্ত্রণা এবং মূত্রত্যাগের সময় যন্ত্রণা এই রোগের লক্ষণ যদিও সঠিক চিকিৎসায় দ্রুত সেরে ওঠা সম্ভব।

🇨🇭উপরোক্ত রোগগুলো সম্পর্কে যারা জানেনা তাঁদেরকে একটা সাধারন ধারনা দেওয়ার চেস্টা করেছি। তবে চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রতিটি রোগ আলাদা আলাদা সিম্পটম প্রকাশ করে তাই চিকিৎসা পদ্ধতিও ও ঔষধ ভিন্ন ভিন্ন।

🇨🇭বিঃদ্রঃ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোন ওষুধ গ্রহণ করবেন না

🇨🇭যে কোন তরুণ-পুরাতন ও জটিল রোগের সমস্যার জন্য দেশ-বিদেশের যে কোন স্থান থেকে যোগাযোগ করতে পারেন।

🇨🇭চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়

🇨🇭কীভাবে বুঝবেন আপনি যৌনরোগ ( Chlamydia ) ক্ল্যামিডিয়ায় আক্রান্ত!

🇨🇭যৌনসংক্রমণের বিষয়ে আমাদের দেশের মানুষের সচেতনা ও জ্ঞান নেহাতই কম, তাই অনেক যৌনরোগ সম্পর্কেই তাদের পরিষ্কার ধারণা নেই। সেই অজ্ঞতার কারণেই কিন্তু রোগ নির্মুল করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। অনেকেই মনে করেন এইচআইভি-ই একমাত্র যৌনরোগ।

🇨🇭ক্ল্যামিডিয়া কী ?

🇨🇭মূলত জীবাণু। যৌনমিলনের কারণে একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে প্রবেশ করে। মার্কিন দেশগুলিতে অনেক মানুষ এতে আক্রান্ত। সেখানে প্রতিবছরই ৩০ লক্ষ নারীপুরুষ ক্ল্যামিডিয়ায় আক্রান্ত হয়। ধীরে ধীরে অন্য দেশেও ছড়াচ্ছে ক্ল্যামিডিয়া। ২৫ বছরের নীচে যারা, তারাই আক্রান্ত হয় বেশি।

🇨🇭কীভাবে বুঝবেন সঙ্গীর ক্ল্যামিডিয়া আছে কিনা?

🇨🇭মূলত মহিলারাই ক্ল্যামিডিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয়। তাদের মধ্যে ৭০-৯৫ শতাংশ মহিলার মধ্যে ক্ল্যামিডিয়ার কোনও উপসর্গ লক্ষ্য করা যায় না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। সত্যি বলতে কী, ক্ল্যামিডিয়ার তেমন কোনও উপসর্গই নেই। সংক্রমণের ৫-১০ দিনের মধ্যে বোঝাই যায় না শরীরে এর জীবাণু প্রবেশ করেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও কিছু কিছু লক্ষণের দিকে খেয়াল রাখা উচিত।

🇨🇭সঙ্গী মহিলা হলে কীভাবে বুঝবেন সে ক্ল্যামিডিয়ায় আক্রান্ত:

১. তলপেটে ব্যথা হতে পারে। তবে তলপেটে অনেক কারণেই ব্যথা হয়। পিরিয়েডস্, শরীর কষে গেলে, ইউরিন ইনফেকশন হলেও তলপেটের ব্যথায় ভোগে মহিলারা। সুতরাং, তলপেটে ব্যথা থেকে স্রেফ রোগ অনুমাণ করতে পারেন। নিশ্চিত হওয়ার কোনও জায়গা নেই। ফলে আরও কিছু উপসর্গ জানা দরকার।২. যৌনাঙ্গের হলুদ বা সবজে নির্গমন।
৩. পিরিয়েডসের সঙ্গেই যদি পরিস্রুত রক্ত বেরিয়ে আসে।
৪. হালকা জ্বর জ্বর ভাব।
৫. প্রস্রাবের সময় যৌনাঙ্গে অসহ্য যন্ত্রণা।
৬. যৌনাঙ্গের একেবারে ভিতরে ফুলে যাওয়া।
৭. মলদ্বারে ফোলা ভাব।
৮. বারবার প্রস্রাব হওয়ার প্রবণতা তৈরি হওয়া।
৯. প্রত্যেকবার মিলিত হলেই যৌনাঙ্গের রক্তপাত।
১০. গলা দিয়ে তীব্র গন্ধযুক্ত হলদেটে তরল বেরনো।

🇨🇭সঙ্গী পুরুষ হলে কীভাবে বুঝবেন সে ক্ল্যামিডিয়ায় আক্রান্ত:

১. প্রস্রাবের সময় পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা।
২. পুরুষাঙ্গ থেকে পুঁজ বেরনো।
৩. টেস্টিকলস্ বা শুক্রাণু ফুলে যাওয়া।
৪. মলদ্বার ফুলে যাওয়া।

🇨🇭পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে কিছু কমন উপসর্গ আছে। সেগুলি কী কী জেনে নিন:

১. আগেই বলেছি, মলদ্বার ফুলে যায়। সেই সঙ্গে চুলকুনি ও রক্তপাত হতে পারে। ডায়ারিয়াও হয় কোনও কোনও ক্ষেত্রে।
২. ক্ল্যামিডিয়া চোখেও আক্রমণ করতে পারে। চোখ লাল হয়ে যেতে পারে। চুলকাতে পারে। চোখ থেকে জল ঝরতে পারে।
৩. গলায় যন্ত্রণা হতে পারে।

🇨🇭কিভাবে ছড়ায়?

ক্ল্যামিডিয়া ছড়ানোর প্রধান রাস্তা হল অনিরাপদ যৌনমিলনের মাধ্যমে, তা সে যেই পদ্ধতিতে এবং যে রাস্তাতেই যৌনমিলন করা হোক না কেন। অনেক সময় যৌনাঙ্গ ক্ল্যামিডিয়া আক্রান্ত কারো যৌনাঙ্গের সংস্পর্শে আসলেও ক্ল্যামিডিয়া ছড়াতে পারে। এমনকি ক্ল্যামিডিয়া যৌনকার্যে ব্যবহৃত বস্তু দ্বারাও ছড়াতে পারে একজন থেকে আরেকজনে।

🇨🇭চিকিৎসা:

🇨🇭 এটা জেনে নিশ্চিন্ত হবেন, যে ক্ল্যামিডিয়া সহজেই নির্মুল করা যায়। নিয়ম করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ক্ল্যামিডিয়া একদিনেও সারতে পারে। আবার ৭দিনও লেগে যেতে পারে।

১. চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধ নিয়ম করে খেয়ে যেতে হবে। উপসর্গ চলে যাওয়ার পরও কিন্তু শরীরে থেকে যেতে পারে রোগের জীবাণু। ফলে যতদিন না জীবাণুরা ধ্বংস হচ্ছে, ওষুধ বন্ধ করা চলবে না।
২. সঙ্গীর সঙ্গে যৌনমিলনের করার আগে ফের পরীক্ষা করিয়ে নিন। নিশ্চিত হয়ে নিন সংক্রমণ পুরোপুরি চলে গেছে কিনা।
৩. নিজের ওষুধ অন্য কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করে খাওয়া ঠিক হবে না।
৪. প্রতি ৩ মাস অন্তর পরীক্ষা করাতে হবে।

🇨🇭প্রতিকার:

সঙ্গী যদি ক্ল্যামিডিয়ায় আক্রন্ত হয় সে পুরোপুরি সেরে না যাওয়া পর্যন্ত যৌনমিলন স্থগিত রাখুন। না হলে তার থেকে আপনার শরীরেও ছড়াবে ক্ল্যামিডিয়ার জীবাণু। কন্ডোম ব্যবহার করতে পারেন। মহিলাদের জন্যেও বিশেষ ধরনের কন্ডোম পাওয়া যায়। মিলনের সময় সেটিও ব্যবহার করতে পারেন।

🇨🇭এছাড়া যে কোন সমস্যা হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন..

🇨🇭রোগ ব্যালানাইটিস হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :Balanitis

🇨🇭পেনাইল_ইনফ্লামেশন বা ব্যালানাইটিস কি?

🇨🇭ব্যালানাইটিস বলতে গ্লান্স পেনিসের (লিঙ্গের মাথার অংশ) প্রদাহকে বোঝায়। আনসার্কামসাইস্ড (ফোরস্কিন অস্ত্রোপচার করে সরানো হয়নি) পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা খুব সাধারণ ঘটনা যা খারাপ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং ফোরস্কিনের নিচে ইস্ট ও অন্যান্য অণুজীব জমে যাওয়ার জন্য হয়। এর ফলে ব্যালানোপসথাইটিস (গ্লান্স এবং ফোরস্কিনের প্রদাহ) এবং পার্শ্ববর্তী পেনাইল টিস্যুর প্রদাহ বাড়ে। এটি সাধারণত ইমিউনোকম্প্রোমাইসড ব্যক্তি, যাদের এইচআইভি, ডায়াবেটিস এবং ক্যান্সার আছে তাদের মধ্যে দেখা যায়।

🇨🇭এর প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলো কি কি?

🇨🇭সাধারণত ব্যালানাইটিসে দেখা দেওয়া চিকিৎসাগত উপসর্গগুলি হল:

  • 🇨🇭চুলকানি
  • 🇨🇭নরম ভাব
  • 🇨🇭আক্রান্ত জায়গায় ব্যথা বা বেদনাদায়ক ইরেক্শন
  • 🇨🇭লালভাব এবং ফুসকুড়ি
  • 🇨🇭ফোলাভাব
  • 🇨🇭তীব্র গন্ধ যুক্ত ডিসচার্জ

🇨🇭ব্যালানাইটিসে দেখা লক্ষণগুলি অন্য যেসব ক্ষেত্রে দেখা যায় সেগুলি হল:

🇨🇭ফিমোসিস (ফোরস্কিনের শক্ততা)
🇨🇭প্যারাফিমোসিস (সরে যাওয়া ফোরস্কিনকে যখন তার আসল অবস্থায় টেনে নিয়ে যাওয়া যায় না)

🇨🇭এর প্রধান কারণ গুলো কি কি?

🇨🇭এটি সাধারণত গ্ল্যান্সের ত্বকে উপস্থিত অণুজীবদের অতিবৃদ্ধির কারণে ঘটে। উষ্ণ আর্দ্র পরিবেশ এইসব প্রাণীর বৃদ্ধির পরিবেশকে আরো উপযুক্ত করে তোলে। এটি মূলত ছত্রাক ক্যানডিডা অ্যালবিকান্স দ্বারা সংক্রমণের কারণে হয়। ডায়াবেটিস এবং কিছু চামড়ার রোগের ক্ষেত্রেও ব্যালানাইটিস হতে পারে এবং এটাকে আরও খারাপ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। অপরিষ্কার স্বাস্থ্যবিধির ফলেও ব্যালানাইটিস হতে পারে। ফোরস্কিনের নিচে ঘাম, ব্যাকটেরিয়া, নোংরা এবং মৃত চামড়া জমে চুলকানি এবং অস্বস্তি হতে পারে। টাইট ফোরস্কিনের উপস্থিতি এই সমস্যাটিকে আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে, কারণ এটিকে ঠিকভাবে ধোয়া যাবে না।

যৌন বাহিত রোগের হোমিও চিকিৎসা - Homeo treatment of STD

🇨🇭অন্যান্য আর যে কারণগুলো হতে পারে:

🇨🇭ডার্মাটাইটিস/অ্যালার্জিক অবস্থা: সাবান, সুগন্ধি, ডিটার্জেন্টস এবং স্পেরমিসাইডসের মধ্যে থাকা রাসায়নিকের জন্য ত্বকে প্রদাহ, যার ফলে ফুসকুড়ি এবং অস্বস্তি হয়।
🇨🇭সংক্রমণ: কিছু যৌন সংক্রামিত রোগ যেমন গনোরিয়া, হারপিস এবং সিফিলিস ব্যালানাইটিসের মতো উপসর্গ দেখায়।

🇨🇭কিভাবে ব্যালানাইটিস কে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?

🇨🇭ব্যালানাইটিস নির্ণয় করা হয় যেগুলোর সাহায্যে:

  • 🇨🇭ক্লিনিকাল লক্ষণ: এরিথেমেটাস ফুসকুড়ি সঙ্গে চুলকানি এবং ব্যথা।
  • 🇨🇭চেহারা: লাল প্যাচ এবং তার সাথে ছোটো প্যাপুলা বা চকচকে কিন্তু ফ্যাকাসে লাল।
  • 🇨🇭মাইক্রোস্কোপি: সংক্রমণের জন্য দায়ী জীব সনাক্ত করা।
  • 🇨🇭ত্বকের বায়োপসি: শুধুমাত্র যদি রোগ নির্ণয় অস্পষ্ট থাকে।
  • 🇨🇭মূত্র বিশ্লেষণ: গ্লুকোজের উপস্থিতি পরীক্ষা করা।

🇨🇭নিজেকে যত্ন করার কিছু টিপস:

  • 🇨🇭ব্যথা সম্পূর্ণরূপে না কমা পর্যন্ত, যৌন সহবাস এবং হস্তমৈথুন এড়ানো।
  • 🇨🇭প্রয়োজন হলে খাওয়া যেতে পারে এমন ব্যথা-কমানোর ওষুধগুলির একটি তালিকা তৈরি করুন।
  • 🇨🇭প্রদাহের জায়গাটায় বরফের প্যাক দিলে ব্যথা এবং ফোলাভাব কমাতে সহায়তা করে।
  • 🇨🇭মোটামুটি চাপা অন্তর্বাস ব্যথার জায়গাটায় সাপোর্ট দিতে পারবে।
  • 🇨🇭লিঙ্গের চারপাশে বা প্রস্রাবে কোন রক্তের চিহ্ন আছে কিনা পরীক্ষা করুন, কারণ এটি গুরুতর প্রদাহ বা আঘাতের ইঙ্গিত দেয় এবং এই ক্ষেত্রে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা প্রয়োজনীয়।
  • 🇨🇭সাবানের মতো প্রখর রাসায়নিক ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। 🇨🇭সাবান মুক্ত জিনিস সুপারিশ করা হয়।
  • 🇨🇭জায়গাটি পরিষ্কার করতে, প্রস্রাব করার সময় ফোরস্কিন সরানোর চেষ্টা করুন যাতে ভবিষ্যতে সংক্রমণের কোনও সম্ভাবনা না থাকে।
  • 🇨🇭সাধারণত লক্ষণ না হওয়া পর্যন্ত সঙ্গীদের চিকিৎসা করা হয় না।


🇨🇭ব্যালানাইটিস জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :

🇨🇭যৌন বাহিত রোগের লক্ষণ ভিত্তিক কিছু হোমিও ঔষধ এর নাম:

  • 🧪Allium Sativa
  • 🧪Hepar Sulph
  • 🧪Medorrhinum
  • 🧪Mercurius
  • 🧪Sempervivum
  • 🧪Syphilinum
  • 🧪Thuja Occidentalis
  • 🧪shyphilinum

🇨🇭 সিফিলিস রোগের লক্ষণ প্রতিরোধঃ

১. যৌন সঙ্গীর সিফিলিস আছে কিনা
নিশ্চিত হন।
২. সিফিলিস থাকলে অবশ্যই, জোর করে হলেও চিকিৎসা করান।
৩. সিফিলিস আক্রান্তদের সাথে কোন
ধরনের যৌন কারযক্রমে যাবেন না। কনডম ব্যাবহার করেও না।
৪. কমার্শিয়াল সেক্স ওয়ার্কার দের কাছে যাবেন না।
৫. রোগীকে ঘৃণা করবেন না, রোগকে ঘৃণা করুন।
৬. এই রোগ কোনক্রমেই পুষে রাখবেন না।
৭. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ
খাবেন না।

আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।

🇨🇭 পুরুষাঙ্গের রোগ -ফাইমোসিস : কারণ ও প্রতিকার : Fimosis-

🇨🇭 পুরুষাঙ্গের -সম্মুখে ঝুলতে থাকা বাড়তি চামড়াটুকু (Prepuceal_skin) অনেক সময় লিঙ্গের শীর্ষদেশের (Glans_penis) সাথে আটকে গিয়ে যে সমস্যা করে তার নামই ফাইমোসিস। বিশেষ করে ছোট্ট ছেলেদের বাবা-মা অনেক সময়ই এই নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তায় ভোগেন। প্রচলিত ভাষায় একে বলা হয় লিঙ্গ না ফোটা। মনে রাখতে হবে শিশুর ৬ বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষাঙ্গ প্রাপ্ত বয়স্কদের মতো নাও ফূটে উঠতে পারে তাই এ নিয়ে বাড়তি দুশ্চিন্তার প্রয়োজন নেই তবে প্রসাব করার সময় যদি ঐ বাড়তি চামড়া সহ লিঙ্গের শীর্ষ ফুলে উঠে বা চামড়া ফেটে যাবার উপক্রম হয় কিংবা শিশুর মূত্রত্যাগ এ কষ্ট হয় তবে ধরে নিতে হবে সেটা স্বাভাবিক নয়।

বড়দের ও ফাইমোসিস হয়ে থাকে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা ব্যালানাইটিস (Balanitis) রোগের কারনে হয়ে থাকে। বড়দের এমনটি হলে লিঙ্গ নিয়মিত পরিস্কার করা সম্ভব হয়না এবং তা থেকে অনেক সময় পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। ছোটো অথবা বড় যারই ফাইমোসিস হোকনা কেনো এর একমাত্র চিকিৎসা হলো পুরুষাঙ্গের বাড়তি চামড়া টুকু ফেলে দেয়া বা খাতনা করে নেয়া।

🇨🇭 কারণ:

🇨🇭 যখন ফাইমোসিস জন্মগত কারণে হয় তখন এই রোগ শিশুর জন্মের সময়ই দেখা যায় এবং এটি পুরুষাঙ্গের প্রান্তীয়ভাগে ত্বকের সাথে চামড়া জোড়া লেগে গেলে এই সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও যে সব কারণে এই রোগ হয়ে থাকে সেগুলো হলঃ

🇨🇭অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতা
🇨🇭ব্যালানাইটিস অথবা ব্যালানোপস্থাইটিসের পুনরাবৃত্তি ঘটা। এই ইনফেকশন থেকে পুরুষাঙ্গের ত্বকে ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং এর থেকে প্যাথোলজিক ফাইমোসিস হয়ে থাকে।

🇨🇭 পুরুষাঙ্গের প্রান্তীয়ভাগের চামড়া জোরপূর্বক পিছনের দিকে টানলে ক্ষত বা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র এবং ফাইমোসিস দেখা দিতে পারে।

🇨🇭 প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষদেরও এই রোগ হতে পারে যদি তাদের পুরুষাঙ্গের স্থিতিস্থাপকতা এবং ইরেকশন কমে আসে।

🇨🇭চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়

🇨🇭গনোরিয়া ( Gonorrhea ) যৌন রোগের মধ্যে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত রোগ ।ইহা অত্যান্ত ছোয়াচে রোগ এবং এর উৎপত্তি গনোক্কাস নামক এক রকম রোগ জীবানুর দ্বারা হয়ে থাকে ।ইহা সাধারনতঃ জননেন্দ্রিয় আক্রমন করে ।এই রোগের বিস্তার পুরুষের ক্ষেত্রে প্রষ্টেট গ্রন্থি মুত্রথলি এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে ফেলোপিয়ান টিউবে হয়ে থাকে ।এই রোগ প্রধানতঃ যৌন মিলনের মাধ্যমে একজনের দেহ থেকে অন্যজনের দেহে সংক্রমন করে সাধারনত ১থেকে ১০দিনের মধ্যে লক্ষন প্রকাশ পায় ।প্রস্রাব করার সময় জ্বালা পোড়া হয় ও প্রস্রাব নালীতে কিট কিট করে ।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে আপনি স্থায়ীভাবে আরগ্য লাভ করতে পারেন ।

🇨🇭স্বাস্থ্য সেবার যে কোনো প্রয়োজনে ☎️ 01907-583252, 01302-743871 (WhatsApp) (IMO) নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন ।
⛑️ ধন্যবাদান্তে —

🇨🇭ডাঃ মাসুদ হোসেন (ডি,এইচ এম,এস )

🇨🇭 ☎️ মোবাইল নাম্বার 01907-583252, 01302-743871

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!