🇨🇭 যে কারণে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যায় বা যৌন অনীহার কারণ!
🇨🇭 অনেক কারণেই যৌন আকাঙ্ক্ষা মরে যেতে পারে। অনেক সময়ই অনেকে ভেবে পান না, কি কারণে তার কাছে সেক্স আর ভালো লাগে না। এখানে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কি কারণে যৌনতার প্রতি আগ্রহ চলে যেতে পারে।
- 🩸যৌনজীবনকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে স্ট্রেস। প্রতিদিনের স্ট্রেসপূর্ণ কাজ এবং মানসিকতা মন থেকে যৌন আকাঙ্ক্ষাকে তাড়িয়ে দিতে পারে।
- 🩸 ঘুমের অভাবে সেক্সের প্রতি আগ্রহ হারাতে পারেন। ঠিকমতো ঘুম না হলে এরপর যৌনতা বিরক্তিকর ঠেকতে পারে।
- 🩸 সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে কোনো বিষয়ে একচোট তর্ক-বিতর্কের পর সেক্স আর উপভোগ্য নাও হতে পারে।
- 🩸 নারীদের পিরিয়ড-সংক্রান্ত নানা জটিলতা হয়। এর একট নির্দিষ্ট চক্র থাকে। এতে ঝামেলা দেখা দিলে মেয়েদের যৌন আকাঙ্ক্ষা চলে যেতে পারে।
- 🩸 জন্মনিয়ন্ত্রণে পিল খান নারীরা। এই ওষুধ এক ধরনের বিষণ্নতা এনে দেয়। এতে অনেকের অ্যালার্জিও দেখা দেয়। এসব কারণে সেক্স থেকে আগ্রহ সরে যেতে পারে।
- 🩸 এটা মনের কোনো বিচিত্র খেয়াল হতে পারে। হঠাৎ করেই মনে যৌনতার প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসতে পারে।
- 🩸 উপভোগ্য সময়ে কোনো কাজের চিন্তা বা টেলিফোন বা পরিবারের অন্য কোনো সদস্যের বিরক্তিতে ইচ্ছাটা উবে যেতে পারে।
- 🩸 দেহ-মনের সঙ্গে খাবারের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। ভুল খাবার খেলে মন থেকে সেক্সের ইচ্ছা চলে যেতে পারে।
- 🩸 প্রযুক্তি নিয়ে দারুণ ব্যস্ততাও যৌনতার প্রতি অনাগ্রহ এনে দিতে পারে। তাই সময়মতো প্রযুক্তিকে ত্যাগ করুন।
- 🩸 শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা আপনাকে যৌনতা থেকে দূরে ঠেলে দিতে পারে। হাঁপানি সমস্যা থাকলে খুব দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়বেন। এতে যৌনতার প্রতি আগ্রহ থাকবে না।
- 🩸 ধূমপান হৃদযন্ত্র এবং ফুসফুরে সমস্যা করে। সিগারেটের নিকোটিন যৌন উত্তেজনাকে প্রশমিত করে। তাই এই বদভ্যাস যৌনতার শত্রু।
- 🩸 টেলিভিশন এবং সিনেমায় নিয়ে খুব বেশি সময় কাটানো যৌনজীবনের কাল হয়ে উঠতে পারে।
- 🩸 ব্যায়াম দেহের জন্যে উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত ব্যায়াম দেহকে ক্লান্ত করে দেবে। তখন সেক্স করতে অবশ্যই ভালো লাগবে না।
- 🩸 অ্যালকোহলও সেক্সবিরোধী। অনেকে মনে করেন, এটি যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে। কিন্তু আসলে অ্যালকোহল আপনার যৌন উত্তেজনাকে নিষ্ক্রিয় করে দেবে।
- 🩸 খুব বেশি পর্ন ছবি আপনার রুচিবোধকে ধ্বংস করে দিতে পারে। তখন স্বাভাবিক যৌন আচরণ থেকে ভালোলাগা চলে যাবে।
🇨🇭 পুরুষের যৌন অনীহার:
🩸 যৌন চাহিদা বা যৌন ইচ্ছা মানুষের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডেরই একটা অংশ। আমাদের দেহে নানা ধরনের জৈবিক চাহিদা রয়েছে যার মধ্যে যৌন ইচ্ছা অন্যতম। যৌন ইচ্ছার কল্যাণেই নারী-পুরুষ একে অপরের সাথে যৌন মিলনে আবদ্ধ হন যা কিনা মানবজাতির বংশপরম্পরায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
🩸 বর্তমানকালে পুরুষদের মধ্যে এক ধরনের যৌন অনিচ্ছা দেখা দেয়। অনেক পুরুষই তার সঙ্গিনীকে পরিপূর্ন যৌনসুখ দিতে পারেন না এমনকি তিনিও পরিপূর্ণ যৌন সুখ পান না। এই সমস্যাটি এতটাই তীব্র যে অনেক পুরুষের মধ্যে যৌনমিলনে অবহেলা কাজ করে। ফলস্বরূপ স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য জীবনে কলহ লেগেই থাকে যা সামাজিক এবং দৈনন্দিন জীবনে নানামুখী প্রভাব ফেলে।
🇨🇭 পুরুষের যৌন অনিচ্ছার কারণ:
🩸 যৌনসুখ সব পুরুষেরই কাম্য। এটি পুরুষের একটি সহজাত প্রক্রিয়া। পুরুষের যৌন অনিচ্ছার পিছনে যে কারণগুলি রয়েছে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে:
🩸 টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়া:
টেস্টোস্টেরন হরমোন নামটি খুবই পরিচিত একটি নাম। পুরুষের যৌন অনিচ্ছার অন্যতম কারণ হিসেবে টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়াকে দায়ী করা হয়।
🇨🇭 চলুন জেনে নেই ( Testosterone ) টেস্টোস্টেরন হরমোন কি?
🩸 টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষের সেক্স হরমোন নামে পরিচিত। এটি একটি স্টেরয়েড হরমোন যা পুরুষের শুক্রাশয়ে উৎপন্ন হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোনের প্রধান কাজ হলো পুরুষের যৌন ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করা। এছাড়াও হাড়ের ঘনত্ব ও মুড নিয়ন্ত্রণে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
🩸 নারীদেহে খুবই সামান্য পরিমাণ টেস্টোস্টেরন হরমোনের উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়। নারীদের মধ্যে টেস্টোস্টেরন এর বিপাক হার পুরুষদের তুলনায় 20 গুণ কম।
🇨🇭 পুরুষের যৌন অনিচ্ছায় টেস্টোস্টেরন হরমোনের ভূমিকা:
- 🩸 টেস্টোস্টেরন পুরুষের যৌনসঙ্গমের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- 🩸 এছাড়াও শুক্রাণু উৎপাদনে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
- 🩸 টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে যৌন দুর্বলতা দেখা দেওয়া, যৌন ক্ষমতা হ্রাস পায়, অণ্ডকোষ ছোট হয়ে যায়। অনেকে আবার যৌনমিলনের জন্য পর্যাপ্ত এনার্জি পান না।
- 🩸 লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখতে না পারা।
- 🩸 টেস্টোস্টেরন এর মাত্রা কমে গেলে অনেক পুরুষই যৌন সঙ্গমের সময় লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখতে পারেননা।
- 🩸 তাদের মধ্যে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতা দেখা দেয়। ফলে তারা যৌন মিলনের সময় আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন। লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখতে না পারার কারনে তাদের মধ্যে যৌন অনিচ্ছা কাজ করে।
🇨🇭 আপনার টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে গিয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন?
- 🩸 যৌন দুর্বলতা।
- 🩸 চুল পড়া।
- 🩸 অণ্ডকোষ ছোট হয়ে যাওয়া।
- 🩸 বীর্যের পরিমাণ ও ঘনত্ব কমে যাওয়া।
- 🩸 লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখতে না পারা।
- 🩸 অমনোযোগী এবং অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়া।
- 🩸 শরীরে লোমের সংখ্যা কমে যাওয়া।
- 🩸 মুড চেঞ্জ হওয়া এবং মাসেলের পরিবর্তন হওয়া।
- 🩸 শরীরের মেদের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
🇨🇭 মানসিক অবসাদ:
মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত হয়ে যাওয়াটা আমাদের সমাজে খুবই প্রচলিত একটি সমস্যা। অনেকেই কাজের চাপে,পারিবারিক কারণে,অর্থনৈতিক সমস্যায় কিংবা স্বাস্থ্যগত কারণে মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এই অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়াটা পুরুষদের যৌন মিলনেও প্রভাব ফেলে।
🇨🇭 আত্মবিশ্বাসের অভাব:
বেশকিছু সমীক্ষা থেকে থেকে জানা যায় শতকরা 25 ভাগ পুরুষরা যৌন মিলনের সময় যৌন পারফরম্যান্স নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন। তারা তাদের সঙ্গিনীকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন কি পারবেন না সেই চিন্তা তাদের মধ্যে কাজ করে। এ সকল কারণে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয় এবং এক ধরনের যৌন অনিচ্ছা কাজ করে।
🇨🇭 অনিয়ন্ত্রিত অ্যালকোহল সেবন: অনেক পুরুষই অ্যালকোহল সেবন করে থাকেন। দীর্ঘ সময় ধরে অ্যালকোহল সেবন করতে থাকলে যৌন অক্ষমতা সহ নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। যেমন:
- 🩸টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ কমে যাওয়া।
- 🩸 দ্রুত বীর্যপাত হওয়া।
- 🩸 লিঙ্গের শিথিলতা।
🇨🇭 অতিরিক্ত শরীরচর্চা:
সুস্থ সবল থাকার জন্য শরীরচর্চার বিকল্প নেই। শরীর থেকে অতিরিক্ত মেদ কমানোর জন্য কিংবা সুগঠিত পেশি তৈরীর জন্য অনেকেই আজকাল জিম এর শরণাপন্ন হচ্ছেন। প্রিয় সঙ্গিনীর নিকট নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে কে না চান। তবে কোনকিছুই অতিরিক্ত ভালো না। তেমনি ভাবে অতিরিক্ত শরীরচর্চাও ভালো নয়।
অতিরিক্ত শরীরচর্চার কারণে শরীরের পেশি দুর্বল হয়ে পড়ায় অনেকে নিজেকে ক্লান্ত অনুভব করেন। ফলে যৌন মিলনের সময় তাদের মধ্যে এক ধরনের যৌন অনিচ্ছা কাজ করে।
🇨🇭 অপর্যাপ্ত ঘুম:
দৈনন্দিন জীবনে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাতে পারলে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মন ফুরফুরে থাকে এবং যৌনজীবনে উদ্দীপনা বাড়ায়। অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন এর পরিমাণ কমে যায়। একই সাথে শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ফলে যৌন মিলনে অনিচ্ছা কাজ করে।
🇨🇭 প্রেসক্রিপশন ব্যতীত ঔষধ এর প্রভাব:
আমরা বিভিন্ন সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই নানা ধরনের ঔষধ সেবন করে থাকি। এ সকল ওষুধের অনেক সময় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। উদাহরণসরুপ বলা যায় যে আমাদের শরীরে যৌন সমস্যা সহ দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও অনেকে যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর জন্য এবং সহবাসের স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য প্রেসক্রিপশন ছাড়াই নানা ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকেন যেগুলোর পার্শপ্রতিক্রিয়া আমাদের অজানা। ফলে একটা সময় পরে সেবনকারীর শরীরে নানা ধরনের যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেখান থেকেই যৌন অনিচ্ছার সৃষ্টি হতে পারে।
🇨🇭 দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা
অনেক পুরুষই ডায়বেটিস, হার্টের সমস্যা সহ নানা ধরনের অসুখে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন। তাদের মধ্যে যৌন মিলনে এক ধরনের অবহেলা লক্ষ করা যায়।
আরো পড়ুনঃ বীর্য গন্ধ হয় কেন ? শুক্রাণু সম্পর্কে জেনে নিন | ডাঃ মাসুদ হোসেন।
🇨🇭 বাড়ন্ত বয়স:
বর্তমান সময়ের দিনকাল আর আগের দিনের দিনকালের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে, আজকালকার দিনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি অনেকটাই আলাদা বর্তমান সময় ইন্টারনেট ব্যবস্থা এবং পাশ্চাত্য সংস্কৃতির প্রভাবে অনেক কিছুই সহজলভ্য হয়ে গেছে এই কারণে বাড়ন্ত বয়সের ছেলে মেয়েদের মধ্যেও যৌন তীব্রতার প্রভাব লক্ষণীয় বাড়ন্ত বয়সে কম বয়সী ছেলেমেয়েরা নানা ধরনের যৌন সমস্যায় ভুগতে পারে। যেমন:
🩸 হস্তমৈথুন সমস্যা
বাড়ন্ত বয়সে কিশোররা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে তাদের যৌন প্রবৃত্তি নিবারণ করে। যেটি পরবর্তীতে যৌন মিলনের সময় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
🇨🇭 পর্ন ভিডিও দেখা:
আজকাল ইন্টারনেটের ব্যাপক বিস্তারের কারণে পর্ন ভিডিও খুবই সহজলভ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং অনেকে এটিকে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলছে। এই অভ্যাসের কারণে পরবর্তীতে সঙ্গিনীর সাথে যৌন মিলনে নানা ধরনের যৌন অনিচ্ছা দেখা দিতে পারে।
🇨🇭 অল্প বয়সে যৌন সম্পর্ক:
বাড়ন্ত বয়সের ছেলেমেয়েদের যৌনতা নিয়ে কৌতুহল খুবই বেশি। এই কৌতুহলের কারনে কেউ কেউ অল্প বয়সে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়। একটা সময়ে গিয়ে অজ্ঞতার কারণে তাদের মধ্যে নানা ধরনের যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
🇨🇭 সেক্স এডুকেশন এর অভাব
সেক্স এডুকেশন নিয়ে আমাদের দেশের বাবা-মা রা ভুল ধারণা ধারণা পোষণ করেন। অনেক বাবা-মা তার সন্তানকে যৌন শিক্ষা দিতে লজ্জিত বোধ করেন। ফলে বাড়ন্ত বয়সের ছেলেমেয়েদের মধ্যে একটা যৌনশিক্ষার অভাব দেখা দেয়। এ শিক্ষার অভাবে উঠতি বয়সের অনেকেই অজ্ঞতা এবং কৌতূহল এর কারনে অতি অল্প বয়সে নানা ধরনের যৌন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে যায় যা পরবরতিতে তাদের যৌন জীবনে প্রভাব ফেলে।
🇨🇭 মেয়েদের যৌন চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে?
🇨🇭 বিবাহিত জীবনে দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে সম্পর্ক। শারীরিক চাহিদা প্রতিটি মানুষেরই থাকে। এক্ষেত্রে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, নারীদের যৌন চাহিদা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?
🇨🇭 আসলে নারী- পুরুষ ব্যাপারটি সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। শারীরিক ক্ষেত্রে কখনো এরকমও শোনা যায় যে নারীদের আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনো এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে।
🇨🇭 ইতিহাসে আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক যৌন চাহিদা। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে সবসময় হওয়া চাই স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাই হোক সুস্থ সম্পর্ক একেবারেই নয়।
🇨🇭 ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সঙ্গে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সঙ্গে লিপ্ত হতে পারেন না। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার বাসনা বা আগ্রহ এক হয় না। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ শারীরিক রিলেশন খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে।
🇨🇭 অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। এ ব্যাপার বিশেষ করে নারী-পুরুষের ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।
🇨🇭 নারীদের যৌন ইচ্ছার সময়সীমা : নারীদের যৌন চাহিদা পুরুষদের 04 ভাগের 01 ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার নারীদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। 18 বছরের পর থেকে নারীদের চাহিদা কমতে থাকে, 30 এরপরে ভালোই কমে যায়।
🇨🇭 কোন বয়সের নারীদের যৌন চাহিদা বেশি থাকে?
🇨🇭 একাধিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে, সাধারণত পুরুষদের থেকে মহিলাদের যৌন চাহিদা অনেক বেশি থাকে। একথা একেবারেই মিথ্যা নয়। কারণ, গবেষণায় দেখা গেছে, মেয়েরাই শারিরীক ভাবে অনেক বেশি চাহিদা নিয়ে জীবন কাটায়। সম্প্রতি টেক্সাস ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, 27 থেকে 45 বছর বয়সের মহিলারাই সাধারণত যৌন চাহিদা অত্যন্ত বেশি থাকে। বিবাহিত হলে, স্বামীর প্রতি অত্যাধিক কামাসক্ত হয়ে পড়ার বিষয়টিও এই সময়েই বেশি দেখা যায়।
🇨🇭 পুরুষদের ক্ষেত্রে কিন্তু বিষয়টি অন্য। গড়ে দেখা গেছে, একজন পুরুষের যৌন জীবন অনেক তাড়াতাড়ি শুরু হয়, আর একজন নারীর যৌন জীবন শুরু হতে হতেই অনেকটা সময় লেগে যায়। ভারতে যা সমাজ ব্যবস্থা সেক্ষেত্রে এই কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই পুরুষের চাহিদাও ফুরিয়ে যায় দ্রুত। কিন্তু নারীর চাহিদা অনেকদিন পর্যন্ত থাকে। একটা সময়ের পর সে পাগল হয়ে যৌন চাহিদা পুরণের তাগিদে।
🇨🇭 আর সেই কারণে অনেক নারী এই বয়সের পর পরকীয়াতেও জড়িয়ে পড়েন। একাধিক পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনের আকঙ্খার কারণে তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। তবে সবটাই হয় প্রাকৃতিক নিয়মে। নারী প্রকৃতিই এমন ভাবে কাজ করে।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।