❤ নারীদের চরম যৌন অর্গাজম বা যৌন তৃপ্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধের নাম:
- 🧪 Damina.
- 🧪 Pulsatilla.
- 🧪 Sepia.
- 🧪 Sebal.
- 🧪 Nat mur.
- 🧪 Cal carb.
- 🧪 Sabina.
- 🧪 Onsomodium.
- 🧪 Agnus Cast.
- 🧪 Arshawgandha.
- 🧪 Yombhinium.
- 🧪 Arnica.
- 🧪 Helonias.
- 🧪 Ignatia.
- 🧪 Barberis vul.
- 🧪 Staphysagria.
- 🧪 Lycopodium.
❤ যৌন-ক্রিয়ার সময়ে নারীরা কখন ও কিভাবে চরম যৌন তৃপ্তি লাভ করে?
❤ ফোরপ্লে একটি শব্দ যা প্রত্যেকেই জানেন। এটি এমন একটি ক্রিয়া যা যৌন মিলন শুরু করার আগে করা হয়ে থাকে। এই ক্রিয়ায়, উভয় অংশীদার একে অপরকে উত্তেজিত করার জন্য প্রস্তুত।
❤ এই ক্রিয়া চলাকালীন, পুরুষ সঙ্গী তার মহিলা সঙ্গীকে চুম্বন করে, প্রেমের সাথে তার বাহুতে পূর্ণ করে, জিভ দিয়ে মহিলার সংবেদনশীল অংশগুলিকে স্পর্শ করে, যার ফলে মহিলা অংশীদার উত্তেজনার শীর্ষে পৌঁছে যায়, যা যৌন মিলন শুরু করতে উত্তেজিত করে।
❤ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফোরপ্লে করে, মহিলা যৌনতার সময় ব্যথা থেকেও মুক্তি পায়, এই প্রক্রিয়া চলাকালীন, প্রাকৃতিক যৌন লুব্রিক্যান্ট মহিলার অভেদ্যতে পরিণত হতে শুরু করে। এই অনুমান করে যে মহিলা যৌনতার জন্য প্রস্তুত।
❤ এগুলি ছাড়াও সেক্স শুরু করার আগে কনডম ব্যবহার করতে ভুলবেন না, কারণ এটি যে কোনও ধরণের যৌন রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। অনেকে উত্তেজনায় কনডম রাখতে ভুলে যান এবং ফলস্বরূপ, মহিলা অংশীদারকে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ করতে হতে পারে।
❤ যৌন উত্তেজনার প্রথম অভিজ্ঞতা ঘটে মস্তিষ্কের মধ্যে। এরপর সমস্ত স্নায়ুতে রক্ত দ্রুত চলতে শুরু করে। এ কারণে সহবাসের মুখ উজ্জ্বল হয়। কান, নাক, চোখ, স্তন, লাবিয়া এবং যোনি অভ্যন্তরে ফুলে যায়।
❤ ভগাঙ্কুরের বুরুজটি ভিতরে ঢুকে যায় এবং হৃদপিণ্ডের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। যোনি সংলগ্ন বার্থলিন গ্রন্থিগুলি থেকে তরল ছেড়ে দেওয়ার মাধ্যমে, যোনি ট্র্যাক্ট মসৃণ হয়, যা পুরুষাঙ্গের আরও গভীর প্রবেশ করতে সাহায্য করে।
❤ চিকিৎসকের মতে, পুরুষের লিঙ্গ যোনির গভীরে প্রবেশ না করা পর্যন্ত মহিলা সম্পূর্ণ আনন্দ পান না।
❤ উদ্দীপনাজনিত কারণে, মহিলার জরায়ু থেকে একটি ঘন দুধের স্রাব বের হয়। জরায়ুর মুখটি জরায়ুর স্রাবের কারণে মসৃণ হয়, যার ফলে এতে উপস্থিত পুরুষ বীর্য এবং শুক্রাণু সহজেই ভাসতে শুরু করে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি | Female Sex Education
❤ কামের সন্তুষ্টি অভিজ্ঞতা যৌন উত্তেজনার সময়, যৌন উদ্দীপনা চলাকালীন, মহিলার যোনি এবং মলদ্বারের নিকটবর্তী পেশী সংকুচিত হয়। এটি মাঝে মাঝে ছড়িয়ে পড়ে এবং সঙ্কুচিত হতে থাকে। মহিলারা যৌন মিলনে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হয়ে যাওয়ার প্রমাণ এটি। পুরুষরা তার লিঙ্গের উপর পেশীর সংকোচন অনুভব করতে পারেন।
❤ মহিলার অর্গাজমের একাধিক পর্যায়, প্রচণ্ড উত্তেজনা চলাকালীন প্রতিটি মহিলার একই অর্গাজম হয় না। প্রত্যেক মহিলার অভিজ্ঞতা আলাদা। ডা: উইল, ভ্যান্ডার এবং ফিশারের মতে- যোনি, ভগাঙ্কুর, ভগাঙ্কুর এবং জরায়ুর মুখের নিকটবর্তী পেশীগুলি প্রচণ্ড উত্তেজনার সময়কালে ছন্দবদ্ধ আকারে প্রসারিত হতে শুরু করে।
❤ কখনও কখনও এই পাঁচটি একসাথে যায়, সেই সময় মহিলার ভোগের কোনও সীমা থাকে না।
❤ একজন মহিলা অনুভব করেন যে তার জরায়ু একবার খুললে এবং তারপর বন্ধ হয়ে যায়। এতে, অনেক মহিলার মুখ থেকে সিসিকারি বেরোতে শুরু করে।
❤ কিছু মহিলাদের মধ্যে, পুরো যোনি অঞ্চল, মলদ্বার থেকে নাভি পর্যন্ত, টিংলিংয়ের একটি তরঙ্গ শুরু হয়। কখনও কখনও এই তরঙ্গ উরুতে চলে যায়। সেই সময় মহিলার চরম আনন্দ বেরোতে শুরু করে।
❤ কিছু মহিলা মনে করেন যে তাদের যোনির ভিতরে বেলুনগুলি ফেটে যাচ্ছে। এটি যোনি অভ্যন্তরে তীব্র চলাফেরার লক্ষণ, যা মহিলাকে আনন্দিত করে তোলে।
অর্গাজমের সময় মহিলার উত্তেজনা চরম হয়।
❤ ডা:উইলি, ওয়ান্ডার এবং ফিশারের মতে- যৌন মিলনের সময় মহিলার চোখ বন্ধ হয়ে যায়, স্তনগুলির টিপে ধরে, কান টিঁকতে শুরু করে, শরীর এবং মাথা হালকা অনুভব করে , সুখের ঢেউ অনুভূত হয়, মন প্রিয়জনের প্রতি ভালবাসায় ভরে যায় এবং মাঝে মাঝে সামান্য ক্ষুধাও অনুভূত হয়। অনেক মহিলার প্রস্রাবও পায়।
❤ পুরুষের বীর্যপাত ? মহিলাদের মধ্যে কি?
❤ পুরুষের অর্গাজমের সময় তার লিঙ্গ থেকে বীর্যপাতের স্রাব হয়, এতে সে আনন্দ পায়। তবে অর্গাজমের পর্যায়ে নারীর মধ্যে এমন কোনও নি:সরণ আছে কিনা তা নিয়ে পন্ডিতদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে। ডা: উইলে, ভ্যান্ডার এবং ফিশারের মতে- অত্যধিক উত্তেজনার সময় মহিলার জরায়ু সঙ্কুচিত হয়ে যায় এবং জরায়ুর শ্লেষ্মা স্রাবের ফলে যোনিতে পড়ে যায়, ফলে অনেক মহিলার জরায়ু থেকে স্ফীত জাতীয় পদার্থ বেরিয়ে আসে এবং পুরো যোনি ট্র্যাক্ট ভেজাতে থাকে। এই নি:সরণে আঠালোতা রয়েছে।
❤ বয়স্কদের মধ্যে যৌনতা একটি খুব আকর্ষণীয় বিষয়। এটি কেবল তাদের শারীরিক তৃপ্তিই দেয় না তবে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত সুবিধাও সরবরাহ করে। এর সবচেয়ে বড় কারণ যৌন উত্তেজনা। যা ক্লাইম্যাক্স নামেও পরিচিত। তবে এমন অনেক লোক আছেন যারা জানেন না কীভাবে যৌন মিলন করবেন বা কীভাবে যৌন মিলন উপভোগ করবেন।
❤ যৌন মিলন শুরু করার আগে যৌনতা কীভাবে ঘটে তা জেনে রাখা জরুরি। তবে যৌন মিলনকীভাবে করা হয় তার কোনও সুনির্দিষ্ট নিয়ম বা পদ্ধতি নেই। তবে আরও ভাল এবং সুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক স্থাপনের জন্য, যৌনতা কীভাবে করা হয় এবং এর জন্য কী সুরক্ষা অনুসরণ করা উচিত সে সম্পর্কে সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
❤ সেক্স শুরু করার আগে উভয় সঙ্গীর সম্মতি থাকা প্রয়োজন এবং যৌনতার জন্য উত্তেজনা থাকা জরুরী। যৌন মিলনের জন্য একে অপরের উপর চাপ সৃষ্টি করা উচিত নয়। যদি আপনি যৌনতা পুরোপুরি উপভোগ করতে চান তবে একে অপরের সম্মতি এবং চিন্তাভাবনাগুলি জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে একে অপরের মনে কোনও দ্বিধা থাকে না এবং যখন আপনি যৌন মিলন শুরু করেন তখন সব বিভ্রান্তি দূর হয়ে যায়।
❤ মেয়েদের যৌন স্পর্শকাতর অঙ্গ সমূহ:
মেয়েদের শরীরে এমন কিছু অঙ্গ আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা খুব দ্রুত উত্তেজিত হয় এবং যোনাঙ্গ ভিজে একাকার হয়ে যায় । যদিও বলতে গেলে মেয়েদের প্রায় পুরো শরীরি স্পর্শকাতর এরপরেও কিছু স্থান রয়েছে যেগুলা বেশি উত্তেজনা পুর্ন । যাইহোক, এক গবেষণায় দেখা গেছে বেশিরভাগ যুগলদেরি ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই । তারপরেই ইন্টারকোর্স । ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, মেয়েদের পাগল করে দেওয়া যায় । তাই বিজ্ঞানীরা কিছু জায়গা খুঁজে বের করেছেন যেগুলা কিছুটা বেশি
উত্তেজনা পুর্ন।
❤ কান ও ঘাড়:
কানের ভিতরে এবং বাইরে অনেক স্নায়ু এবং সংবেদনশীল রিসেপ্টর রয়েছে। যেকোন নড়াচড়া, যেমন হালকা স্পর্শ মেয়েদের আনন্দ দিতে বাধ্য। ইন্টারকোর্সের আগে তাই আপনার সঙ্গীর কানের লতিতে ও ঘাড়ে হালকাভাবে চাটুন, চুম্বন করুন । তাদের জিজ্ঞাসা করুন তারা কোনটি সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন এবং সেই অনুযায়ী আপনার ফোরপ্লের পরিকল্পনা করুন ।
❤ হাতের তালু এবং আঙুল আপনি কি জানেন যে আঙ্গুলের ডগা শরীরের অন্যতম সংবেদনশীল অঙ্গ, তাই আপনার সঙ্গীর হাত আপনার হাতে রাখুন, ধীরে ধীরে আপনার আঙ্গুলগুলি তার তালুতে নিয়ে যান । আপনি আপনার আঙুল দিয়ে তার হাতের ভিতরে সুড়সুড়ি দিতে পারেন । এরপর এক এক করে আঙুলের ডগা হালকাভাবে চুষুন। ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য, আপনি তার হাতের তালু স্পর্শ করার সময় তার চোখের দিকে তাকান।
❤ স্তনবৃন্ত:
এটা সবাই জানে তাই সুরুতেই সবাই দ্রুত স্তনবৃন্তের উপর ফোকাস করে। যখন স্তনবৃন্ত উদ্দীপিত হয়, তখন তারা মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। যৌনাঙ্গ, স্তনবৃন্ত ও ক্লিটোরাল মস্তিষ্কের একই স্থান থেকে সংকেতের মাধ্যমে উত্তেজিত হয়। এছাড়াও, স্তনবৃন্তে শত শত স্নায়ু এসে শেষ হয়েছে যা যায়গাটিকে স্পর্শকাতর বানিয়েছে । তাই তাদের উদ্দীপিত করতে চুম্বন, চাটা এবং পালক ব্যবহার করা বেশ কার্জকর। অ্যারিওলাতেও মনোযোগ দিতে ভুলবেন না।
❤ পেট:
মেয়েদের মন ভালো করতে চান, হালকা উত্তেজিত করতে চান, তা হলে পেট হল সেই কাজের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এখানে একটু সুড়সুড়ি দিন দেখবেন হালকা হাসি আসবে যেটা ইন্টারকোর্সএর জন্য খুবই সহায়ক যা আপনার সঙ্গিনীর মেজাজ ফুরফুরে করতে পারে।
❤ ভেতরের উরু:
উরু যৌনাঙ্গের কাছাকাছি থাকার কারণে এটি মেয়েদের শরীরের আরেকটি সংবেদনশীল স্থান। হালকা স্পর্শ, হালকা হাতে মালিশ কিংবা আলতো চুমুও মেয়েদের শারীরিক উত্তেজনা জাগাতে যথেষ্ট। ফোরপ্লে চলাকালীন চকোলেট কিংবা বরফ দিয়েও আপনি এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে পারেন। আপনার হাত কিংবা চুমু উরুর নীচে চালানা করুন এবং ধীরে ধীরে উপরের দিকে যোনিপথে চলে যান।
❤ ক্লাইটোরাল গ্ল্যান্স বা ভগাঙ্কুর:
এটা ঠিক যে নারী দেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর অংশ ক্লাইটোরাল গ্ল্যান্স বা ভগাঙ্কুর। এটি মূলত কয়েকটি স্পর্শকাতর স্থানের একটি সমন্বয় যা সমগ্র যোনি অঞ্চলের বহির পৃষ্ঠে রয়েছে। এখানে প্রায় ৮০০০ স্নায়ু এসে শেষ হয়েছে যা এটিকে আনন্দের পাওয়ার হাউস বানিয়েছে যে কারণে ক্লিটোরাল অর্গ্যাজমের অনুভূতির সাথে আর কিছুরই তুলনা করা যায় না। তবে যাইহোক, ক্লিটোরাল অর্গ্যাজমের বেপারটা ঠিকভাবে আয়ত্ত করতে কিছু অনুশীলন লাগে সাথে অভিজ্ঞতা। কিন্তু একবার আপনি এটিতে পারদর্শী হয়ে গেলে অল্প সময়ের মধ্যে আপনি আপনার সঙ্গীনিকে চরম ভাবে উত্তেজিত করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কখনো কখনো আপনি আপনার আঙ্গুল এমনকি কিছু ক্ষেত্রে জিহ্বাও ব্যাবহার করতে পারেন ।
❤ পায়ের নীচের অংশ:
আমাদের পায়ের নিচের অংশ অত্যন্ত সংবেদনশীল। এখানে সুড়সুড়ি দেয়া যাবে না বরং চুমু কিংবা আলতো হাতে মালিশ করতে পারেন। মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে দিলে অনেকেই বেশ মজা পায় যা ইন্টারকোর্সকে আরো আনন্দদায়ক করেতোলে।
❤ তবে সবসময় চেষ্টা করুন সঙ্গিনীকে চিন্তা মুক্ত ফুরফুরে মেজাজে রাখতে। আর শারীরিক ভাবে অসুস্থ মেয়েদের থেকে চরম উত্তেজনা পুর্ন ইন্টারকোর্স আসাকরা একেবারেই ঠিক নয়।
❤ নারীর শরীরের ক্লাইটরিস বা ভগাঙ্কুর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই?
❤ লেবিয়া মেনোরা ও লেবিয়া মেজোরা এ দুটি অংশ হচ্ছে নারীর যোনি পথ তথা যোনিমুখের বাইরের দিকের দুটি ছোট ও বড় দরজা বিশেষ। লেবিয়া মেজোরা বা বৃহৎ ভগৌষ্ঠ হচ্ছে যোনি মুখের বড় দরজা। এগুলো দেখতে অনেকটা ঠোঁটের মত। এটি উপরের দিকে অবস্থিত মন্স পিউবিস অর্থাৎ কামাদ্রিরনিচের দিক হতে আরম্ভ হয়ে মাঝখানে দুভাগ হয়ে যোনি মুখের দু’পাশ দিয়ে এসে নিচের দিকে পেরিনিয়াম পর্যন্ত চলে এসেছে এবং সেখানকার দু’পাশের চর্মের সঙ্গে মিশে গেছে। লেবিয়া মেজোরার ভেতরের সমৃণ অংশ বহু মেদস্রাবীগ্রন্থি বা গ্ল্যান্ড আছে। লেবিয়া মেজোরার ভেতরের দিকেও যোনি মুখের উভয় পাশে থাকেছোট দুটি ঠোঁটের মত দেখতেক্ষুদ্র ভগৌষ্ঠ বা লেবিয়া মেনোরা। ভগাঙ্কুরের দু’পাশ দিয়ে নেমে এসে এটি যোনি পথ তথাযোনি মুখের দুটি দরজা বানিয়েছে। এই অংশ দুটি বেশ সূক্ষ্ম বা পাতলা এবংশ্লৈস্মিক ঝিল্লি দিয়ে গঠিত হওয়ায় খুব কোমল ও নরম। যোনি যখন প্রসারিত হয় অর্থাৎ যোনিতে যখন পুরুষ তার লিঙ্গ প্রবেশ করায় তখন এই ঠোঁট দুটি দু’পাশে সরে যায়।
❤ কুমারী মেয়েদের সন্তান হবার আগে যোনি মুখের এই দরজা অবস্থায় থাকে। তবে সন্তান হয়ে যাবার পর তা কিছুটা খোলা অবস্থাতেই থেকে যায়। এই আবরণ দুটি দরজার দু’খানা কপাট বা পাল্লার মত। প্রয়োজনে তা হয়ে গিয়ে যোনিমুখ ঢেকে রাখে এবং ঠিক সময়ে খুলে গিয়ে কিংবা সরে গিয়ে যোনিমুখকে আলগা করে দেয়।
❤ এই দুটি চামড়ার পুরু পর্দাটি অত্যন্ত অনুভূতিপ্রবণ এবং এখানে সপর্শ লাগা মাত্রই নারী কামোত্তেজনায় উত্তেজিত হয়ে পড়ে। নারী তখন সেক্স কামনা করতে শুরু করে। মন্স পিউবিস বা কামাদ্রি এই জায়গাটি থাকে যৌন কেশে আবৃত। বিশেষ করে এই যৌন কেশগুলো মলদার বা পায়ু পর্যন্ত ছড়িয়ে থাকে। স্ত্রী দেহের উরুদ্বয় যেখানে এসে উদরের নিম্নভাগে মিশেছে সেই দুই অংশের মধ্যবর্তী স্থানে মন্স পিউবিস বা কামদ্রি অবস্থিত।
❤ অর্থাৎপিউবিসের উপরে চর্বি ও মাংসযুক্ত যে উঁচু গোলাকার ঢিবির মত অংশ আছেতাকেই বলে কামাদ্রি। এটি যোনি প্রদেশের খুব উঁচু ওচওড়া মাংসপিন্ড এবং এটি যৌন অনুভূতিশীল যৌন সঙ্গমের সময় ঘর্ষণের ফলে এখানে এক প্রকার সুখের অনুভূতি সৃষ্টি হয়। আর এইসুখানুভূতি কমোত্তেজনার পক্ষে দারুণ সহায়ক ও চমৎকার উপভোগ্যময়। ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর এটি মন্স পিউবিসের নিচে অবস্থিত এবং লেবিয়া মেজোরার ঠিক উপরে এর অবস্থান। এটি একটি ছোট অঙ্গ। এক খন্ড ছোট উঁচু মাংসপিন্ড।
❤ বৃহৎ ভগৌষ্ঠদ্বয় বা লেবিয়া মেজোরা ফাঁক করলেই উপরের দিকে অবস্থিত এই ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুরটি দেখা যায়। ভগাঙ্কুরের আকার নিয়ে অনেকেই দ্বিমত পোষণ করে থাকেন। কিন্তু এর আকারের খুব একটা পার্থক্য বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে দৃষ্টিগোচর হয় না বললেই চলে। এই ক্লাইটোরিসের দু’পাশ দিয়ে লেবিয়া মেনোরার দুটি দরজা অর্থাৎ ক্ষুদ্র ভগৌষ্ঠদ্বয় নিচের দিকে নেমে গেছে। ক্ষুদ্র ভগৌষ্ঠদ্বয়ের উপরের অংশ দ্বারা ক্লাইটোরিসটি ঘোমটার মত ঢাকা থাকে।
❤ ক্লাইটোরিসের উপরে যে চর্মের আবরণ থাকে তাকে বলে প্রিপিউস অফ ক্লাইটোরিস। পুরুষাঙ্গের অগ্রচ্ছাদার মত এটিও হচ্ছে ক্লাইটোরিসের অগ্রচ্ছাদ। আর ক্লাইটোরিসের অগ্রভাগে একটি ক্ষুদ্র মত মাংসের পিন্ড আছে একে বলে গ্ল্যান্স অফ ক্লাইটোরিস। এটি ছেলেদেরগ্ল্যান্স পেনিস বা লিঙ্গ মুন্ডের অনুরূপ এবং ক্লাইটোরিসের এই অংশটি হচ্ছে অত্যন্ত যৌন অনুভূতিশীল।
❤ ক্লাইটোরিস হচ্ছে নারী দেহের সবচেয়ে উত্তেজক ও সপর্শকাতর ক্ষুদ্র যৌন অঙ্গ বিশেষ – সেনসিটিভ পার্ট। এটি সপর্শ করলে নারীরা সহজেই এবং শীঘ্রই যৌনকামনায় উত্তেজিত ও শিহরিত হয়ে যৌন অনুভূতি ও সেক্সের তীব্রতা পায় এবং নারী যৌনমিলনে চমৎকার মনমাতানো তীব্র তৃপ্তি ও স্বাদ পেয়ে থাকে এবং পেয়ে থাকে অবর্ণনীয় চমৎকার যৌন সুখ।
❤ ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর আকার ও আকৃতিতে এতটা ছোট অথচ এর সপর্শকাতরতা এবং সেক্স উত্তেজনা গ্রহণের মাত্রাখুব বেশি ও গভীর। মজার কথা হল এর সাথে ছেলেদের লিঙ্গের অনেক দিক থেকেই মিল আছে। তাই একে পুরুষাঙ্গের সমতুল্য যন্ত্রও মনে করা হয়। উত্থানশীল টিস্যু দিয়ে গঠিত হওয়ায় উত্তেজিত হলে এটি ছেলেদের লিঙ্গের মতোই শক্ত ও খাড়া হয়ে থাকে।
❤ অতএব এসব দিক থেকে বিবেচনা করে একথা নি:সন্দেহে বলা যায় যে, সেক্সের – চরম সুখের’ ক্ষেত্রে ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুরের গুরুত্ব সর্বাধিক।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।