⭕ চিকিৎসকদের মতে, যে কোনও বয়সেই এই রোগ হতে পারে। তবে বয়স 50 পেরোলে পুরুষের শরীরে এই অসুখের আশঙ্কা অনেকটা বেড়ে যায়।
⭕ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ( WHO- হু ) তথ্য অনুসারে, ফুসফুসের ক্যানসারের পরেই পুরুষরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন প্রস্টেট ক্যানসারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রাথমিক পর্যায়ে এই ক্যানসার ধরা পড়ে না।
⭕ আমেরিকার ক্যানসার সোসাইটি-র দেওয়া পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি 08 জন পুরুষের মধ্যে এক জনের প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিকিৎসকদের মতে, যে কোনও বয়সেই এই রোগ হতে পারে। তবে বয়স 50 পেরোলে পুরুষদের শরীরে এই অসুখের আশঙ্কা অনেকটা বেড়ে যায়।
⭕ মূত্রথলির নীচের দিকে এই গ্রন্থির অবস্থান। দেখতে অনেকটা আখরোটের মতো। চিকিৎসকেরা বলছেন, এই গ্রন্থিটি বয়সের সঙ্গে সঙ্গে আকারে বেড়ে যেতে পারে। তখন বার বার মূত্রত্যাগের বেগ আসে। তবে বেগ যতটা, সেই অনুযায়ী প্রস্রাব হয় না। মূলত এটিই অসুখের প্রাথমিক উপসর্গ বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে। তবে, নিশ্চিত করতে গেলে ‘PSA- টেস্ট’ বা ‘প্রস্টেট স্পেসিফিক অ্যান্টিজেন টেস্ট’ করাতে হয়। পুরুষদের রক্তে সাধারণত ‘PSA’-র মাত্রা – 01 থেকে 04 – এর মধ্যেই থাকে। কিন্তু ‘PSA’-র মাত্রা 04-এর বেশি হলেই সতর্ক হতে হবে। প্রস্টেট ক্যানসার হয়েছে কি না, তা একেবারে নিশ্চিত ভাবে বলতে পারে ‘ডিজিটাল রেক্টাল টেস্ট’। প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগ ধরা পড়লে 96 শতাংশ রোগীই প্রাণে বেঁচে যান।
⭕ মূত্রজনিত নানা রকম সমস্যা তো আছেই। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, মূত্র বা বীর্যের সঙ্গে রক্ত দেখা দিলেই কিন্তু সতর্ক থাকতে হবে। তা ছাড়া কোমর, পিঠ, বুক এবং পেটের নীচের অংশেও ব্যথা হতে পারে। কমবয়সিরা শীঘ্রপতনের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। প্রস্টেট গ্রন্থি আকারে বড় হয়ে গেলে তা মলাশয়, মলদ্বারের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। তাই কারও কারও কোষ্ঠকাঠিন্য বা মলত্যাগ করতেও সমস্যা হতে পারে।
⭕ মূত্র কিংবা বীর্যের মধ্যে রক্তের ছিটে! Prostate Cancer?
⭕ লাল মাংস এবং প্রোস্টেট ক্যান্সার?
প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষ প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে দেখা গেছে প্রায় 30 হাজারের মতো রোগীর মৃত্যু ঘটে। প্রোস্টেট গ্রন্থি শুধু ছেলেদেরই থাকে। বয়সের সাথে সাথে প্রোস্টেট গ্রন্থিও বৃদ্ধি পায়। প্রোস্টেট গ্রন্থি বড় হওয়া মানেই যে আবার ক্যান্সার তা কিন্তু নয়।
⭕ বর্তমানে প্রোস্টেট ক্যান্সার সফলভাবে চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ করা সম্ভব। তবে এর জন্য দরকার সচেতনতা।
⭕ মানবদেহের প্রোস্টেট গ্রন্থি প্রোস্টেট ক্যান্সার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। তাই কয়েক বছর পর্যন্ত সব লক্ষণ নাও থাকতে পারে। তবে প্রোস্টেট বড় হয়ে যখন মূত্রনালীকে আক্রান্ত করে তখনই কিছু লক্ষণ দেখা যায়। রোগী তখন প্রস্রাব করতে বেশ কিছু অসুবিধাবোধ করে।
অরো পড়ুনঃ টেস্টোস্টেরন এবং হোমিও চিকিৎসা | Testosterone Treatment
⭕ বিভিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে। সবার যে আবার একই রকম সমস্যা হয় তা নয়। একেকজনের একেক রকম সমস্যা বেশি হয়। যেসব উপসর্গ দেখা যায় তার মধ্যে আছে:
- হঠাৎ বেশি বেগে প্রস্রাব হওয়া।
- প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া।
- প্রস্রাবের সময় ব্যথা অনুভব হওয়া।
- বীর্যের সাথে রক্ত যাওয়া।
- কোমর ও তলপেটে ব্যথা অনুভব করা।
- রাতের বেলা বেশি বেশি প্রস্রাব হওয়া।
- প্রস্রাবের বেগ আটকে রাখা কষ্টকর হওয়া।
- প্রস্রাব শেষ করতে বেশি সময় লাগা।
- মূত্রত্যাগের শুরুতে প্রস্রাব আসতে দেরি হওয়া।
- মূত্রত্যাগের পরেও মনে হয় প্রস্রাবের বেগ আছে ইত্যাদি।
⭕ প্রোস্টেট ক্যান্সারের সুনির্দিষ্ট কারণ কিন্তু নির্ণয় করা এখনো সম্ভব হয়নি, তবে কতগুলো বিষয় লক্ষ করা গেছে যেগুলো প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এগুলোকে বিপদের কারণ হিসেবে মনে করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে:
- বয়স যত বেশি প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি তত বেশি।
- প্রোস্টেট ক্যান্সারের পারিবারিক ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। প্রোস্টেট ক্যান্সারের কিছু জেনেটিক কারণ আজকাল আলোচিত হচ্ছে।
- প্রোস্টেট গ্রন্থির প্রদাহ ও এ রোগের যথাযথ চিকিৎসা না করা। প্রোস্টেটে প্রদাহ প্রায়ই দেখা যায়।
- খাদ্যতালিকায় অতিরিক্ত চর্বি ও লাল মাংসের উপস্থিতি।
- সিগারেট, তামাক সেবন।
- পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরনের উপস্থিতি প্রোস্টেট ক্যান্সার দ্রুত বৃদ্ধি ও বিস্তারে সাহায্য করে থাকে।
⭕ মূত্র কিংবা বীর্যের মধ্যে রক্তের ছিটে! Prostate Cancer?
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।
আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203
⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।
⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।
⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।