🇨🇭 পুরুষ জনন অঙ্গের রয়েছে নানা ধরনের সমস্যা। এর অন্যতম হলো, উত্থিত না হওয়া। কোনো ব্যক্তির নিজের বা তার স্ত্রীর যৌন চাহিদা পূরণের উপযোগী পুরুষ জনন অঙ্গের উত্থানের ও তা বজায় রাখার অক্ষমতাই হলো পুরুষের জনন অঙ্গের উত্থানজনিত সমস্যা। বেশির ভাগ পুরুষেরই জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে এই অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত এটা মানসিক পীড়নের কারণ হয়ে দেখা দেয়। কোনো কোনো পুরুষ দীর্ঘমেয়াদি পূর্ণাঙ্গ সমস্যায় আক্রান্ত হন আবার কেউ কেউ আংশিক বা ক্ষণস্থায়ী সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। ঘনঘন এ রকম আক্রান্ত হলে মানসিক পীড়া, সম্পর্ক নষ্ট হওয়া এবং আত্মযর্মাদাহীনতার মতো সমস্যা হয়। নানা কারণে এ সমস্যা হতে পারে। এর বেশিরভাগই চিকিৎসাযোগ্য।
🇨🇭 পুরুষের জনন অঙ্গের উত্থান এর কারণ হলো: গবেষণা মতে, ভোর 05 টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোন সর্বাধিক থাকে। দিনের অন্য সময়ের তুলনায় এ মাত্রা 25 থেকে 50 শতাংশ বেশি। এ সময় সকাল 06 টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে না। ঘুম যত লম্বা হয় হরমোনটির প্রভাবও তত বেশি হয়, সর্বাধিক থাকে। এজন্যই লিঙ্গ সকালে শক্ত অর্থাৎ উত্তেজিত থাকে।
🇨🇭 পুরুষের জনন অঙ্গের উত্থান এর ব্যাপকতা :
এ রোগের ব্যাপকতা নিয়ে বাংলাদেশের কোনো সমীক্ষা না থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের সমীক্ষায় অবস্থা তা জেনে নিতে পারি।
🇨🇭 যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইনসিটিটিউটের সূত্র অনুসারে 2002 সালে 15 লাখ থেকে 30 লাখ আমেরিকান পুরুষ জনন অঙ্গের সমস্যায় আক্রান্ত হন। প্রায় 42 শতাংশ এশিয়ান পুরুষ এ রোগে আক্রান্ত। এদের অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বিব্রত বোধ করেন। 1999 সালে প্রতি হাজারে 22 জন আমেরিকান পুরুষ এ রোগ সংক্রান্ত পরামর্শের জন্য আসেন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। 40 থেকে 70 বছর বয়স পর্যন্ত 50 শতাংশ জন পুরুষ ক্ষণস্থায়ী এবং আংশিক উত্থান জনিত সমস্যায় আক্রান্ত হয়। ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা , মাদকাসক্তি, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তনালীর সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের প্রায় 70 শতাংশ এ রোগ ভুগে থাকেন। মানসিক অসুখের কারণে প্রায় 10 থেকে 20 শতাংশ পুরুষ এ অসুখে ভোগেন। সকল ডায়াবেটিক রোগীই এ সমস্যায় ভুগে থাকেন। আবার হার্টের রোগীরাও কমবেশি আক্রান্ত।
🇨🇭 পুরুষ অঙ্গের গঠন ও কর্ম পদ্ধতি – স্ট্রাকচার ও ফিজিওলজি, পুরুষ জনন অঙ্গের অভ্যন্তরীণ গঠন বেশ জটিল, এতে দুটি নলাকার রক্ত ধারক কলা থাকে এবং এই নলাকার ধারকের মধ্যেই উত্তেজনার সময় রক্ত জমা হয়ে পুরুষাঙ্গ স্ফীত ও লম্বা হয়। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার কলাগুলো সংকুচিত হয়ে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে। উত্তেজনা কমে গেলে রক্তাধারে জমাকৃত রক্ত আবার শরীরে ফিরে আসে। মূত্রনালী বেষ্টনাকারী রক্ত, দুটি প্রধান ধমনী, কয়েকটি শিরা যা পুরুষাঙ্গে রক্ত সরবরাহ করে ও স্নায়ুকলা যৌন উত্তেজনার সময় সংবেদনশীল হয়ে উঠে। এ রকম কয়েকটি অঙ্গের সমম্বয়েই পুরুষ জনন অঙ্গ তৈরি হয়। উত্তেজনার উপযুক্ত কারণ ঘটলে মস্তিকে ও স্নায়ুতন্ত্রে উত্থানের প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং রক্ত সংবহনতন্ত্রের মাধ্যমে তা জননতন্ত্রে নির্দেশনা পৌঁছায়। শারীরিক ও মানসিক উত্তেজনা স্নায়ুর মাধ্যমে রক্ত সংবহনতন্ত্রে বার্তা পাঠায় এবং জনন অঙ্গে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে এ অঙ্গটা স্ফীত ও শক্ত হয়ে ওঠে। উত্তেজনা প্রশমিত হয়ে বীর্যপাত হয়ে গেলে পুরুষাঙ্গে রক্তের চাপ কমে যায়, এটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
আরো পড়ুনঃ পুরুষের লিঙ্গ বৃদ্ধি ও লিঙ্গ মোটা করতে হোমিও চিকিৎসা গ্ৰহন করুন।
🇨🇭 পুরুষের জনন অঙ্গের উত্থান এর রোগ নির্ণয় :
ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ , যকৃতের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান, মাদকাসক্তি, স্ত্রীর সাথে আন্তরিক সম্পর্কের অভাবেও এ সমস্যাটা হতে পারে। আগেই বলা হয়েছে, প্রায় সব ডায়াবেটিক রোগী, হার্টের রোগী, কিডনি রোগী পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন। উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য যারা বিভিন্ন ওষুধ খান তাদেরও এই সমস্যা হয়ে থাকে। শুধু তাই নয় বিভিন্ন মানসিক চাপ কমানোর ওষুধ, এলার্জির ওষুধ ও এসিড কমানোর ওষুধও এই সমস্যার সৃষ্টি করে। স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের গভীরতা যৌন কর্মে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে। এটা গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে।
🇨🇭 পুরুষের জনন অঙ্গের উত্থান এর শারীরিক পরীক্ষা :
সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা ও জননতন্ত্রের বিস্তারিত পরীক্ষা , স্নায়ুতন্ত্রের রোগ, রক্ত সংবহনতন্ত্রের রোগ জন্মগত কোনো ত্রুটি যেমন: হাইপোস্পেডিয়াস, পেইরোনিকস ডিজিজ ইত্যাদি বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করতে হবে। পুরুষের স্তন এবং চুলের অবস্থা পযর্বেক্ষণ করা প্রয়োজন। পুরুষের স্তন যদি বৃদ্ধি পায় এবং ঘন চুলের অধিকারী হন তবে তার ক্রোমোজম ও বিভিন্ন হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করাও জরুরি।
🇨🇭 পুরুষের জনন অঙ্গের উত্থান এর ল্যাবরেটরি পরীক্ষা :
হিমোগ্লোবিন, রক্ত শূন্যতা, হরমোন টেস্টোস্টেরন প্রল্যাকটিন, রক্তে চর্বির মাত্রা,আর্টেরিসসক্লেরোসিস, কম রক্ত সরবরাহ, সুগার, যকৃতের কার্যকারিতা, কিডনির কার্যকারিতা, থাইরয়েড কার্যকারিতা দেখা প্রয়োজন। কোনো কোনো সময় ক্রোমোজম পরীক্ষা এবং বিভিন্ন হরমোনের মাত্রা নিরুপণ করা প্রয়োজন হয়। প্রস্রাবে অতিমাত্রায় প্রোটিন ও সুগার আছে কিনা জানা প্রয়োজন।
🇨🇭 কার্যকর উত্থান পরীক্ষা- ডুপ্লেক্স আল্ট্রাসাউন্ড:
ডুপ্লেক্স আল্ট্রাসাউন্ডের সাহায্যে রক্ত সরবরাহ ও শিরার ছিদ্র নির্ণয় করা সম্ভব। আর্থেরোস্কেরোসিস, স্কারিং, ক্যালসিফেকেশনও আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে নির্ণয় করা সম্ভব। পুরুষাঙ্গে বিশেষ ইনজেকশানের মাধ্যমে অথবা সিলডেনাফিল জাতীয় ট্যাবলেট খাওয়ানোর পর কালার ডপলার এবং ড্রপ্লেক্স আল্ট্রাসাউন্ড করলে পুরুষ জনন অঙ্গের ভেতরের অস্বাভাবিকতাগুলো বিশদভাবে ধরে পড়ে। এটা মনে রাখা দরকার যে এই ইনজেকশনের প্রভাবে পুরুষ জনন অঙ্গ চার ঘন্টার বেশি উত্থিত থাকলে এবং যদি ব্যথা হয় তবে দ্রুত তাকে চিকিৎসা দেয়া প্রয়োজন। চিকিৎসায় দেরি বা, অবহেলা হলে পুরুষ জনন অঙ্গ পরে অকার্যকর হয়ে যেতে পারে।
🇨🇭 নিদ্রাকালীন পুরুষ জনন অঙ্গ উত্থান :
একজন স্বাভাবিক পুরুষের ঘুমের মধ্যে তার পুরুষ জনন অঙ্গটি 05 থেকে 06 বার পুরুষ জনন অঙ্গ উত্থিত হয়ে থাকে। এটা প্রতি 90 মিনিট পর পর কয়েক মিনিটের জন্য ঘটে থাকে। এর অনুপস্থিতি পুরুষ জনন অঙ্গের স্নায়ুর অ-সামঞ্জস্যতা বা রক্ত সরবরাহের অসুবিধা নির্দেশ করে। বিশেষ পরীক্ষা যেমন: কাভারসনোগ্রাম বা কাভারসনোমেট্রি করে পরুষ অঙ্গের রক্তনালীর অবস্থা দেখা যেতে পারে। কৃত্রিমভাবে পুরুষা জনন অঙ্গের উত্থান ঘটিয়ে তার চাপের পরিমাপ নির্ণয় করা হয়। বিশেষ ওষুধ কনট্রাস্ট ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করে এক্সরে করা হয়। এ পরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসক পুরুষ জনন অঙ্গের গঠন ও কর্ম পদ্ধতিতে কোনো ক্রটি আছে কিনা তা বুঝতে পারেন। তবে এ পরীক্ষাটি অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ বিধায় কদাচিৎ এটি করা হয়। কালার ডপলার এবং ড্রপ্লেক্স আল্ট্রাসাউন্ডের কারণে এই পরীক্ষাটি এখন আর জনপ্রিয় নয়।
🇨🇭 চিকিৎসা :
Homeo Treatment, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, যৌন সমস্যার রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে যৌন রোগ বা সমস্যার বিষয়ে Homeo Doctor ও ইউরোলজি চিকিৎসকরাই সঠিক সেবা দিতে পারে। সাধারণ মানুষ সঠিক চিকিৎসা পাবেন এখান থেকে।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।