দ্রুত বীর্যপাত রোধ করার এবং পেনিস সাইজ বড় করার হোমিও চিকিৎসা 

দ্রুত বীর্যপাত রোধ করার এবং পেনিস সাইজ বড় করার চিকিৎসা।

প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন হল দ্রুত বীর্যপাত।

উপসর্গঃ
পুরুষের বীর্যপাত হতে কতটা সময় নেবে সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে আদর্শ মাপকাঠি নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। এমনকি হস্তমৈথুনের সময়ও কিংবা শুধু যৌনমিলনের সময়ও।

প্রিম্যাচিউরইজেকুলেশনকে সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করা হয়-

এক. প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন : এটি হলো আপনি যৌন সক্রিয় হওয়া মাত্রই বীর্যপাত ঘটে যাওয়া।

দুই. সেকেন্ডারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : এ ক্ষেত্রে আগের বা প্রথম দিকের যৌনজীবন তৃপ্তিদায়কই ছিল, বর্তমানে দ্রুত বীর্যপাত ঘটছে।

কারণঃ
কী কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা নিরূপণ করতে বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একসময় ধারণা করা হতো, এটা সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে জানা যায়, দ্রুত বীর্যপাত হওয়া একটি জটিল বিষয় এবং যার সাথে মানসিক ও জৈবিক দু’টিরই সম্পর্ক রয়েছে।

মানসিক_কারণঃ
কিছু চিকিৎসক বিশ্বাস করেন, প্রথম বয়সে যৌন অভিজ্ঞতা ঘটলে তা এমন একটি অবস্থায় পৌছে যে, পরবর্তী যৌন জীবনে সেটা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। যেমন-

homeo treatment

লোকজনের দৃষ্টিকে এড়ানোর জন্য তড়িঘড়ি বা তাড়াতাড়ি করে চরম পুলকে পৌঁছানোর তাগিদ।

অপরাধ বোধ, যার কারণে যৌনক্রিয়ার সময় হঠাৎ করেই বীর্যপাত ঘটে যায়। অন্য কিছু বিষয়ও আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ যেসব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে।

দুশ্চিন্তাঃ অনেক পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের একটি প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। সেটা যৌনকাজ ঠিকমতো সম্পন্ন করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে হতে পারে। আবার অন্য কারণেও হতে পারে।

দ্রুত বীর্যপাতের আরেকটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত উত্তেজনা।

জৈবিক_কারণঃ
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে-

হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা:

  • মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান ( Chemicals of brain ) বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা
  • বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া
  • থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
  • প্রোস্টেট (Prostate) অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রমণ (UTI)
  • বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য:

নিচের কারণগুলোর জন্যও দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে:

সার্জারি বা আঘাতের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের (Nervous system) ক্ষতি হওয়া।

মাদক বা নারকোটিকস কিংবা দুশ্চিন্তার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা এবং অন্য মানসিক সমস্যা থাকা।

বেশির ভাগ প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের (Premature ejaculation) ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক দু’টি বিষয়ই দায়ী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাথমিকভাবে সবচেয়ে দায়ী হলো শারীরিক কারণ যদি সেটা জীবনভর সমস্যা হয়ে থাকে (প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন)

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ঃ

দ্রুত বীর্যপাতে ঝুঁকি বাড়াতে পারে যেসব বিষয় :

পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থিত না হয়, মাঝে মাঝে উত্থিত হয় অথবা উত্থিত হয় কিন্তু বেশিক্ষন এ অবস্থায় না থাকে তাহলে দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যৌনসঙ্গমের সময় লিঙ্গের উত্থান অবস্থা বেশিক্ষণ থাকবে না, এমন ভয়ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে।

স্বাস্থ্যগত সমস্যাঃ যদি এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে যার কারণে যৌনমিলনের সময় উদ্বেগ অনুভব করে যথা- হৃদরোগ থাকে। এতেও দ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটতে পারে।

মানসিক চাপঃ আবেগজনিত কারণ কিংবা মানসিক চাপ দ্রুত বীর্যস্খলনের ব্যাপারে ভূমিকা রাখে।
ওষুধঃ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও দ্রুত
বীর্যস্খলন ঘটাতে পারে।

homeo treatment

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়ঃ
চিকিৎসক বিস্তারিত যৌন ইতিহাস জেনে তার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত বীর্যপাত রোগ নির্ণয় করেন। চিকিৎসক স্বাস্থ্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন। তিনি সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন।
পুরুষ হরমোনের (টেস্টোস্টেরন) মাত্রা দেখার জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্ষা করতে দিতে পারেন।

পুরুষের যৌন সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা। Best Homeo Doctor Ctg 2022

জটিলতাঃ
যদিও দ্রুত বীর্যপাত আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়ায় না, কিন্তু এটা ব্যক্তিগত জীবনে ধস নামাতে পারে। যেমন-

সম্পর্কে_টানাপড়েনঃ দ্রুত বীর্যপাতের সাধারণ জটিলতা হলো যৌনসঙ্গিনীর সাথে সম্পর্কের অবনতি।

বন্ধ্যত্ব_সমস্যাঃ দ্রুত বীর্যপাত মাঝে মধ্যে বন্ধ্যাত্ব ঘটাতে পারে। যেসব দম্পতি সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন সেটা অসম্ভব হতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে সঙ্গি ও সঙ্গিনীর দু’জনেরই বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

চিকিৎসাব্যবস্থাঃ ⛑️হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ

  • Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)
  • Conium ( কোনিয়াম )
  • Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)
  • Selenium(সিলিনিয়াম)
  • Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট )
  • Anacardium(এনাকার্ডিয়াম)
  • Acid Phos(এসিড ফস)
  • Corbonium Sulph(কার্বোনিয়াম সালফ)
  • Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা)
  • Titanium ( টিটেনিয়াম )
  • Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া )

লিঙ্গ_উত্থানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
ERECTILE_DYSFUNCTION :

ইরেকটাইল_ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে- যার পরিণাম হতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ। লিঙ্গ উত্থানে সমস্যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এ সমস্যা মানুষের ধারণার চেয়েও বেশি কমন। বয়স্কদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। ন্যাশনাল কিডনি অ্যান্ড ইউরোলজিক ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিংহাউজ অনুসারে, ৪০ বছর বয়সের ৫ শতাংশ পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অভিজ্ঞতা লাভ করে, যা ৬৫ বছর বয়সের পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ। পুরুষদের অনিয়মিত ইরেক্টাইল ডিসফাংশনও হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ দ্রুত বীর্যপাত | Premature Ejaculation homeo treatment

নিউ অরলিন্সে অবস্থিত টিউল্যান ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এবং টাউরো ইনফার্মারির স্টাফ ইউরোলজিস্ট নিল বাউম বলেন, ‘যদি পুরুষেরা আপনাকে সত্য বলে, তাহলে জানবেন যে তারা জীবনে অন্তত একবার হলেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে ভুগেছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি যৌনসহবাস পারফেক্ট নয়। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হলে যৌনসংগমের সুখ বিনষ্ট হয়।’ তিনি যোগ করেন, ‘একজন পুরুষের যৌন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে পারে।’ বর্তমান যুগে নানা প্রকার কুচিকিৎসা অপচিকিৎসা দ্বারা যৌন রোগের চিকিৎসা করে যেখানে বিফল সেখানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই একমাত্র ভরসা।

যৌণদুর্বলতার হোমিওপ্যাথিকচিকিৎসার লক্ষণভিত্তিক ঔষধ :

  • ⛑️অরিগিনাম/ Origanum marjorana
  • ⛑️ মস্কাস/ Moschus Moschiferus
  • ⛑️কেলি ব্রোম/ kali Bromatum
  • ⛑️স্টেফিসেগ্রিয়া/ Staphisagria
  • ⛑️সেলিক্স /Salix nigra
  • ⛑️সেবাল সেরুলেটা/Sabal serrulata
  • ⛑️লাইকোপোডিয়াম ক্লেভেটাম/Lycopodium clavatum
  • ⛑️ক্যালকেরিয়া কার্বে/Calcarea Carbonica
  • ⛑️নেট্রাম কার্ব/Natrum carbonicum
  • ⛑️নাক্স ভুমিকা/Nux Vomica
  • ⛑️ এসিড ফস/Acid phos
  • ⛑️সিলেনিয়াম/Selenium
  • ⛑️ ইস্কুলাস হিপ/Aesculus Hip
  • ⛑️এ্যাগ্নাস ক্যাস্টাস/Agnus castus
  • ⛑️এলো/Aleo
  • ⛑️ এলুমেন/Alumen
  • ⛑️এলুমিনা/Alumina
  • ⛑️এমব্রাগ্রেসিয়া/Ambra grisea
  • ⛑️ এমন কার্ব/Ammonium carb
  • ⛑️এনাকার্ডিয়াম ওরি/Anacardium ori
  • ⛑️এনাগেলিস আর্ভেনসিস /Anagallis arvensis
  • ⛑️ কোনিয়াম/Conium
  • ⛑️টিটানিয়াম/Titanium
  • ⛑️ নুফার লুটিয়া/Nuphar Lut
  • ⛑️ টার্নেরা/ডামিয়ানা/Turnera /Damiana
  • ⛑️ এভেনা স্যাটাইভা/Avena Sat
  • ⛑️মেডোরিনাম/Medorrhinum
  • ⛑️ফসফরাস/Phosphorus

🇨🇭যৌনদূর্বলতার বায়োকেমিক ঔষধসমুহ:

  • ♥ Natrum Mur (নেট্রাম মিউর)
  • ♥ Kali Phos (কেলি ফস)
  • ♥ Silicea (সাইলেসিয়া)
homeo treatment

লিঙ্গের সাইজ বৃদ্ধিকরন:
পুরুষের কাছে বড় ও মোটা লিঙ্গ অধিক কাম্য। পুরুষেরা নিজের লিঙ্গ নিয়ে অহেতুক হীনমন্যতায় ভোগে। আসলেই কি লিঙ্গের সাইজ বৃদ্ধি করা সম্ভব? পুরুষাঙ্গ একটি মাংসপেশী। অন্যান্য মাংসপেশী যেমন বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় পুরুষাঙ্গ ও তেমনি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। পুরুষাঙ্গ মোটা ও বড় হওয়ার পেছনে একটি জিনিস দায়ী থাকে তা হচ্ছে রক্ত সঞ্চালন। আপনার লিঙ্গে যত বেশি রক্ত সঞ্চালন হবে এটি ততটুকু আকারে বাড়বে। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও স্ত্রী সহবাস, শরীরে ভিটামিন ও হরমোনজনিত সমস্যা থাকলে ও লিঙ্গের সাইজ ছোট হয়ে যায়।

পেনিসের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মোটকথা, লিঙ্গের সাইজ বৃদ্ধি করার জন্য লিঙ্গের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে হবে। বৈজ্ঞানিক ও নিয়মতান্ত্রিক ভাবে ব্যায়াম ও হোমিও ঔষধ সেবনের মাধ্যমে লিঙ্গ বড় ও মোটা করা সম্ভব। আমি আমার রোগীদের হোমিও ঔষধ এর মাধ্যমে লিঙ্গের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে লিঙ্গের সাইজ বৃদ্ধি করার জন্য কার্যকরী পন্থা অবলম্বন করে থাকি।

ইরেকশন একটি নিউরোভাসকুলার প্রক্রিয়া যার জন্য পুরুষাঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত ​​সরবরাহ এবং স্নায়ু সরবরাহ প্রয়োজন। যৌন উত্তেজনার সময়, স্নায়ু সংকেত পাঠায় (আবেগ) যা লিঙ্গে রক্ত ​​প্রবাহ বাড়ায়। এই রক্ত ​​দুটি ফাঁপা প্রকোষ্ঠে জমা হয় যা কর্পোরা ক্যাভেরনোসা নামে পরিচিত এবং লিঙ্গকে প্রসারিত করে এবং শক্ত করে তোলে। পুরুষাঙ্গের রক্ত ​​প্রবাহে বা নার্ভ ইমপুলেসের বাধা যে কোন বাধা erectiledysfunction Premature ejerculation
ইরেকটাইল_ডিসফাংশন হতে পারে।

মাস্টারবেশনের ফলে টেস্টোস্টেরনের (Testosterone) পরিমাণ কমে যেতে পারে

প্রথমে আমাদের জানতে হবে যে টেস্টোস্টেরন আসলে কী? এর প্রয়োজনীয়তাই বা কী? টেস্টোস্টেরন পুরুষের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি হরমোন। সহজ ভাষায় এটা হলো ওই হরমোন যা পুরুষকে পুরুষ বানায়।

মানবদেহে টেস্টোস্টেরনের ভূমিকাগুলো কী কী? দেখা যাকঃ

১) এনার্জি
২) স্মৃতিশক্তি
৩) মনোযোগ
৪) আত্নমর্যাদাবোধ
৫) আত্ননিয়ন্ত্রণ
৬) সুগঠিত পেশি
৭) দৈহিক শক্তি
৮) কাজ করার সক্ষমতা
৯) গলার স্বরের গম্ভীরতা
১০) মানসিক প্রশান্তি
১১) পুরুষালি আচরণ
১২) প্রভাবশালী আচরণ
১৩) লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদন
১৪) হাড়ের স্বাভাবিক গঠন
১৫) যৌনক্রিয়ার জন্য পর্যাপ্ত আমিষ সরবরাহ করা
১৬) দীর্ঘস্থায়ী যৌনক্রিয়াতে সক্ষম করা
১৭) স্বাস্থ্যকর মেটাবলিযম উৎপাদন
১৮) লিভারের কার্যাবলি
১৯) সুগঠিত প্রোস্টেট গ্রন্থি গঠন।

শরীরে যদি টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে যায়, তাহলে কী হতে পারে?

১) ক্লান্তিভাব
২) বিষণ্ণতা
৩) দুর্বল স্মৃতিশক্তি
৪) মনোযোগ কমে যাওয়া
৫) অতিরিক্ত অস্থিরতা
৬) কম শারীরিক সক্ষমতা
৭) আত্ননিয়ন্ত্রণ কমে যাওয়া
৮) পুরুষালি আচরণ কমে যাওয়া
৯) আচরণে মিনমিনে ভাব আসা
১০) স্বাভাবিক যৌনক্রিয়াতে আগ্রহ না থাকা
১১) দ্রুত বীর্যপাত
১২) দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
১৩) মেরুদণ্ডে ব্যথা
১৪) পেশি সুগঠিত না হওয়া
১৫) শরীরে চর্বি জমে যাওয়া
১৬) হাড় ক্ষয়ে যাওয়া
১৭) চুল পড়ে যাওয়া।

মাস্টারবেশনের অভ্যাস/নেশা ও কুফল দূর করার জন্য হোমিওপ্যাথিতে কার্যকরী মেডিসিন রয়েছে যেমনঃ স্ট্যাফিসেগ্রিয়া, বিউফো, লাইকো, কোনিয়াম, আর্জেন্ট মেট ইত্যাদি।

সতর্কতাঃ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ওষুধ সেবন করবেন না।

আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।

ডাঃ মাসুদ হোসেন (বি, এইচ, এম, এস )(ডি, এইচ, এম, এস) 01907-583252 , 01302-743871
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]

অন্য লেখা পেড়তে ক্লিক করুন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!