❤ 40 আপ মহিলাদের অর্গ্যাজম হতে একটু বেশি সময় লাগে!

Love সেক্স করলে 40 আপ মহিলাদের দ্রুত অর্গ্যাজম হয়?

❤ সেক্স (sex)। অর্থাৎ শারীরিক মিলন। এক কথায় শরীরের খেলাও বলতে পারেন। এক এক যুগলের এনজয় করার পদ্ধতি এক এক রকম তো হবেই। কেউ দীর্ঘ সময় ধরে এনজয় করেন। কেউ বা অল্পেতে খুশি। তবে শারীরিক মিলনের মধ্যে মেয়েদের অর্গ্যাজমের (Orgasm) বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পর্যন্ত না পৌঁছলে আপনি আসল মজা এনজয় করতে পারবেন না। কারও দ্রুত অর্গ্যাজম (Orgasm) হয়। কারও ক্ষেত্রে সময় লাগে অনেকটা। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় মাথায় রাখলে মেয়েদের দ্রুত অর্গ্যাজম হতে পারে!

❤ ফোর প্লেতে বেশি সময় দিন শারীরিক মিলনের আগে ফোর প্লে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মহিলাদের অর্গ্যাজমে পৌঁছনোর জন্য ফোর প্লেতে অনেক বেশি সময় দেওয়া উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই সময় সঙ্গীর প্রতিটি স্পর্শও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। প্রেমিকাকে জড়িয়ে ধরুন। হাতে হাত রাখুন। অথবা স্পর্শকাতর অঙ্গ স্পর্শ করে তাঁর শরীরকে জাগিয়ে তুলুন। চুমু খাওয়ার সময় যখন প্রেমিকার সারা শরীরে সঙ্গীর হাত ঘোরাফেরা করে তখনও ধীরে ধীরে অর্গ্যাজমের দিকেই এগিয়ে যান তাঁরা। আঙুল বুলিয়ে দিন প্রেমিকার চুলে।

❤ স্তন অবশ্যই অত্যন্ত স্পর্শকাতর। বৃন্তে সঙ্গীর স্পর্শে পৌঁছে যেতে পারেন অর্গ্যাজমে। কিন্তু মনে রাখবেন, স্তনই একমাত্র স্পর্শকাতর অঙ্গ নয়। ঘাড়, খোলা পিঠে খেলা করুক সঙ্গীর হাত। ফোর প্লে-র সময় শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুমু খাওয়াটা মাস্ট। এক একদিন প্রেমিকার শরীরের এক একটা অংশ আবিষ্কারের নেশায় মেতে উঠুন। বহু মহিলা কিন্তু কথা বলতে শারীরিক মিলনের সময় পছন্দ করেন। তাঁর কতটা ভাল লাগছে, সেটা মুখে বলে প্রকাশ করতে চান অনেকেই। প্রেমিকাকে সেই সুযোগটা দিতে হবে।

রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন রোগের হোমিও চিকিৎসা।

❤ প্রেমিকার স্পর্শকাতর অঙ্গ সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি
প্রেমিকার শরীরের খুঁটিনাটি আপনার নখদর্পণে থাকতে হবে। তবেই তাঁর শরীর সঙ্গী হিসেবে আপনি জাগিয়ে তুলতে পারবেন। প্রেমিকার 💗 জি স্পট সম্পর্কে ধারণা থাকাটা জররি। কোন কোন অঙ্গ স্পর্শ করলে প্রেমিকা সবচেয়ে বেশি সুখ পান, তা বুঝতে চেষ্টা করুন। শুধু যৌনাঙ্গ নয়। কানের লতি, ঘাড়, স্তনের মতো বেশ কিছু অঙ্গ স্পর্শকাতর। এটি এক একজনের ক্ষেত্রে এক এক রকম। অর্গ্যাজম (Orgasm) দ্রুত হওয়ানোর জন্য ওই নির্দিষ্ট অঙ্গের আদর প্রয়োজন।

❤ মেয়েদের কমর্ফটেবল সেক্স পজিশন ট্রাই করুন বিভিন্ন রকম সেক্স পজিশন রয়েছে। তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু যখনই মেয়েরা যে ধরনের পজিশনে স্বচ্ছন্দ সে সব ট্রাই করবেন, স্বাভাবিক ভাবেই অর্গ্যাজম (Orgasm) দ্রুত হবে। অবশ্য এটিও ব্যক্তি বিশেষের পছন্দের উপর নির্ভর করে। তাই প্রেমিকার কোন সেক্স পজিশন বেশি পছন্দ জেনে নিন। তাঁকেই লিড করার সুযোগ দিন। অর্গ্যাজম দ্রুত হতে বাধ্য।

❤ দ্রুত ‘চরম সুখ’ (Orgasm) পেতে ট্রাই করুন এই সেক্স পজিশন:

🙂 এই জেট গতির জীবনে লোকের হাতে সময় ব্যাপারটা একেবারেই নেই! সারা দিনের ঝক্কি সামলে আমরা একটু Sex-র’ই সময় পাই না, আয়েস করারই সময় পাই না, তো সেক্স উপভোগ করার। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় নাকি দেখা গিয়েছে, বিবাহিত দম্পতিদের মধ্যে, যাঁরা ডাবল ইনকাম গ্রুপের সদস্য, তাঁদের ক্ষেত্রে সেক্স নাকি ন’ মাসে ছ’ মাসে একবার আসে! কারণ, সময় নেই এবং ক্লান্তি। আর যদি আপনার স্বামী চাকরি করেন এবং আপনি গৃহকর্ত্রী হন? তা হলেও ছবিটা খুব একটা বদলাচ্ছে না। সেক্ষেত্রে আপনি হয়তো তবুও সারা দিনের কোন একটা সময় একটু জিরিয়ে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন, কিন্তু আপনার পার্টনার সেই সুখ থেকে বঞ্চিত, ফলে চরম সুখটি আপনার কাছেও অধরাই থেকে যাচ্ছে!

❤ তা হলে উপায়? আজকাল সব মুশকিলেরই আসান পাওয়া যায়। এটিও তার ব্যতিক্রম নয়। সময় যদি বেশি না থাকে তা হলে ওই কম সময়ের মধ্যেই বাজিমাত করতে হবে। মানে, আপনার চাই ইনস্ট্যান্ট ম্যাগির মতো ইনস্ট্যান্ট সেক্স! কিন্তু চাইলেই তো আর হল না, অর্গাজম (orgasm) পেতে গেলে একটু ধৈর্য তো ধরতেই হবে। আমরা তাই নিয়ে এসেছি ইনস্ট্যান্ট অর্গাজম (orgasm) গাইড, যা আপনাকে চট করে চরম সুখ প্রাপ্তির দিকে এগিয়ে যেতে- এখানে রইল পাঁচটি সেক্স পজিশন: (sex positions), Love সেক্স করলে তাড়াতাড়ি (quick) অর্গাজম পাওয়ার জন্য এক্কেবারে পারফেক্ট।

মেয়েদের বিয়ের আগে সেক্স করলে কি হয়?

❤ মিশনারি পজিশন:
এটি হল একেবারে সনাতন পজিশন। মানে, আপনি শুয়ে আছেন এবং আপনার স্বামী আপনার উপরে, সেই পজিশন। কীভাবে এটিকে ত্বরাণ্বিত করতে পারেন, সেটা জেনে নেওয়া যাক। নিজের কোমরের নীচে একটি পাতলা বালিশ রাখুন। এতে আপনার যোনিদেশ আরও উন্মুক্ত হবে। আপনার ফিটনেস লেভেল মোটামুটি ঠিক থাকলে, একটি পা তুলে দিতে পারেন আপনার পার্টনারের ঘাড়ে। এতেও নাকি অর্গাজমে পৌঁছনোর সময় কমে। অথবা নিজের পা দু’টি জোড়া করে পেটের উপরে তুলে নিন। চরম সুখপ্রাপ্তির সময় অনেকটা নাকি কমে যেতে পারে এর ফলে।

❤ উইমেন অন টপ:
এই সেক্স পজিশনটি ট্রাই করতে আমরা অনেকেই ভয় পাই বটে, কিন্তু এটি নাকি মহিলাদের খুবই সাহায্য করে তাড়াতাড়ি অর্গাজমে পৌঁছতে। ভঙ্গিমাটি হবে অনেকটা ঘোড়ায় চড়ার মতো। আপনার পার্টনারের উপরে বসে দু’টি পা পাশে ভাঁজ করে রাখুন। মহিলাদের সুখের চরম সীমায় পৌঁছতে পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি দেরি হয়। তাই আপনি চালিকার আসনে, এটা ভাবলে ভিতরে যে কনফিডেন্স আসবে, সেটাই নাকি আপনাকে সাহায্য করবে দ্রুত অর্গাজম (orgasm) পেতে। এই পজিশনে আপনার পার্টনারের সঙ্গে মুভ করতে থাকবেন আপনিও, সেটিও তাড়াতাড়ি অর্গাজম পাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

❤ রিভার্স উইমেন অন টপ:
শুনতে অবাক লাগছে তো? কিন্তু একবার ট্রাই করে দেখুন, আশা করি, নিরাশ হবেন না! আসলে সেক্স চলাকালীন বেশিরভাগ সময়ই আপনি আর আপনার পার্টনার পরস্পরের দিকে মুখ করে থাকেন। তাই সেক্সে কোনও সিক্রেট থাকে না। মানে, আপনি কী অনুভব করছেন, সেক্স চলাকালীন আপনার সব এক্সপ্রেশন আপনার পার্টনার দেখতে পাচ্ছেন, ফলে কোনও ঢাক,ঢাক-গুড়গুড়ই থাকছে না! আর রহস্য কম ইজ ইকুয়াল টু এক্সাইটমেন্ট কম ইজ ইকুয়াল টু দেরিতে অর্গাজম। তাই সেক্স বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, মাঝে-মাঝে একটু রহস্য থাকুক শারীরিক খেলায়। তাই ট্রাই করুন এই রিভার্স উইমেন ইন টপ পজিশন। এক্ষেত্রে আপনার নিতম্বটি আপনার পার্টনারের দিকে থাকবে। তিনিও আপনার শরীরের এমন কোনও একটি অংশ দেখতে পাবেন, যেটির দিকে চট করে দৃষ্টি যায় না। ফলে খেলাও জমবে এবং চরম সুখও আসবে অপেক্ষাকৃত তাড়াতাড়ি।

❤ আরও দু’টি সেক্স পজিশন, যা অর্গাজম আনবে দ্রুত:

🩸 মুখোমুখি: আপনার পার্টনার বসবেন কোনও সোফায় বা খাটের একেবারে ধারে। আপনি বসবেন তার কোলে। এবার শুরু হোক শারীরিক খেলা! আপনার স্তনদু’টি থাকবে তাঁর মুখের কাছে। আশা করি বুঝতে পারছেন, কেন এই পজিশনে অর্গাজম (orgasm) দ্রুত আসবে?

🩸 ওরাল সেক্স: অনেকসময় আপনি যখন দ্রুত অর্গাজম চাইছেন, তখন ওরাল সেক্স দারুণ কাজে আসে। কারণ, এতে মেয়েদের ক্ষেত্রে ফোরপ্লে-র কোনও প্রয়োজন হয় না। দু’টি পজিশনে আপনি ওরাল সেক্স ট্রাই করতে পারেন। এক, পরস্পরের পা দেখতে পাচ্ছেন এমন করে আপনি আপনার পার্টনারের উপর শুয়ে পড়ুন। এবার দু’জনেই মেতে উঠুন ওরাল সেক্সে। দুই, আপনি একটি চেয়ারে বসুন পা ফাঁক করে, এবার আপনার পার্টনারকে দুষ্টু ইঙ্গিত করে বলুন যে, আপনি রেডি!

❤ শরীরের সবচেয়ে বড় সেক্সচুয়াল অর্গান- পেনিস, ক্লাইটোরিস বা ভেজাইনা কোনটাই নয়, ব্রেনই হলো সবচেয়ে বড় সেক্স অর্গান, অর্গাজমের জন্য ব্রেনের জাগরণও প্রয়োজন। So love Sex Is good for female orgasm.

❤ নারীর অর্গাজম বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের সবচেয়ে প্যারাডক্সিক্যাল একটি বিষয়। এ পর্যন্ত কেউই ফিমেইল অর্গাজমের সঠিক এক্সপ্লেইনেশন দিতে পারেনি বলে অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন। নারীর মনস্তত্বের মতোই তার অর্গাজমকে বোঝা খুবই জটিল। কেন এটি বিবর্তিত হলো? এর বিবর্তনীয় উপযোগিতা কী? অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন নারীর অর্গাজমের কোন বিবর্তনীয় উপযোগীতা নেই, একসময় যেটি প্রজননের উদ্দেশ্যে বিবর্তিত হয়েছিল। তারা কারণ প্রদর্শন করেন যে ফিমেইল অর্গাজম পুরুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই পালসেশনের মাধ্যমে পুরুষের স্পার্ম তাদের ভ্যাজাইনাতে যায়। কিন্তু প্রাকৃতিকভাবেই নারীর ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বস্ফোটন ঘটে, সেক্সচুয়াল রেসপন্স ছাড়াই।

পুরুষ নাকি নারী বেশি সেক্সি!

❤ তাহলে নারীদের তো অর্গাজমের কোন প্রয়োজন ছিল না? ওয়েট, বুঝিয়ে বলছি, পুরুষ সেক্সের সময় স্পার্ম আউট করে, আর সেই স্পার্ম নারীর ভ্যাজাইনাতে প্রবেশ করে। কিন্তু নারীর ডিম্ব এমনি এমনি প্রডিউস হয়, একদম স্বতস্ফূর্তভাবে, কোনো প্রকার স্টিমুলেশন ছাড়াই। পুরুষের অর্গাজম প্রয়োজনীয় কারণ শুক্রাণুগুলো নারীর জরায়ুতে প্রবেশ করে। কিন্তু নারী সে তরল নি:স্বরণ করছে। এটা তো শুধু শুধু অপচয়! এর তো কোন কাজ নেই! তার যোনিতে স্টিমুলেশন তৈরির পূর্বেই তার ডিম্বস্ফোটন স্বতস্ফুর্তভাবেই ঘটেছিল। তাহলে কেন আবার অযথা নতুন করে এই তরল নি:সৃত হচ্ছে? এর উপযোগ কী?

❤ অন্যকিছু প্রজাতি যেমন: বেড়াল এবং র‍্যাবিট এদের শরীরে স্টিমুলেশন ছাড়া কোনপ্রকার ডিম্ব রিলিজ হয় না, ওভুলেশনের জন্য তাদের স্টিমুলেশন প্রয়োজন। কিন্তু মানুষের মধ্যে এ ধরণের কোন স্টিমুলেশন প্রয়োজন নেই। যোনিকে কোনকিছু ছেদ করা ছাড়াই এটি তৈরি হয়। Smithsonian এ একটি আর্টিকেলে বলা হয়, 1000 নারী বলছে 61.6 শতাংশ ইন্টারকোর্সের সময় অর্গাজম ফিল করে না।

❤ নারীদের যোনিতে ক্লাইটোরিস নামক একটি অর্গান রয়েছে,
যেটিকে মনে করা হয় পুরুষের পেনিসের ফিমেইল ভার্সন । 1559 সালে ইতালিয়ান অ্যানাটমিস্ট রিয়েল্ডো কলোম্বো ক্লাইটোরিস আবিষ্কার করেন, এর আগে নারীরাও হয়তো জানত না তাদের দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা অর্গান আছে।

❤ BBC – তে, নারীর অর্গাজমের রহস্য নিয়ে প্রকাশিত একটি আর্টকেলে বলা হয়, ভ্যাজাইনা ও ক্লাইটোরিসের মস্তিষ্কের সাথে বিভিন্ন ডাইরেক্ট রুট রয়েছে। ক্লাইটোরিস স্পাইনাল কোর্ডের সাথে সম্পৃক্ত। যদি মেয়েদের স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি হয় তবে ক্লাইটোরিসে স্টিমুলেট করলেও কোন ফিল তৈরি হবে না।

❤ নারীরা বলছে, ক্লাইটোরিসের অর্গাজম সুনির্দিষ্ট ও দৃশ্যমান। আর ভ্যাজাইনাল অর্গাজম ইন্টারনাল এবং এখানে সম্পূর্ণ শরীর জড়িত থাকে। এর কারণ হয়তো যে নার্ভ ক্লাইটোরিস থেকে ব্রেনে স্টিমুলেশন নিয়ে যায় তা ভ্যাজাইনাল নার্ভ থেকে আলাদা।

❤ বিস্ময়কর ব্যাপার হলো ভ্যাজাইনাল অর্গাজম পেইন রিলিজ করে , যে নার্ভ স্পাইনাল কর্ডের সাথে সম্পৃক্ত তা হয়তো ব্যাথার সাথে সম্পৃক্ত নিউরোট্রান্সমিটার রিলিজ করে। এ সিগন্যাল যখন ব্রেনে যায় তখন নিউরোকেমিক্যাল এন্ডোরপিন রিলিজ হয় যা পেইন রিলিভ করে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের বিয়ের আগে সেক্স করলে কি হয়?

❤ FMRI – এর মাধ্যমে জানা গিয়েছে অর্গাজমের সময় নারী ও পুরুষের মস্তিষ্কের অ্যাকটিভিটির সাদৃশ্য অনেক বেশি। তাহলে তাদের অনুভূতিও কী আসলে একই? ব্রেন অ্যাকটিভিটিজ যদি একইরকম হয় অনুভূতিও কি একই হওয়ার কথা নয়? কিন্তু অর্গাজম কোথায় থেকে শুরু হয়, সেটা এখনো জানা যায়নি। যদি অর্গাজমের সময় মস্তিষ্কের সব অংশ অ্যাকটিভ হয়ে ওঠে, তবে শুরুর পয়েন্ট নির্ণয় করা খুবই জটিল। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, অর্গাজমের পরও নারীর ব্রেন যোনি থেকে সিগন্যাল রিসিভ করে যার জন্য তারা মাল্টিপল টাইম ক্লাইম্যাক্স ক্রিয়েট করতে পারে। তবে কোমিসারুকের মতে, অর্গাজম বিশেষ করে নিউক্লিয়াস একুম্বেন্সের সাথে জড়িত যা ডোপামিন রিলিজ করে, অর্গাজমের পর পুরুষের মস্তিষ্কের একটি নির্দিষ্ট এলাকা ডিঅ্যাকটিভ হয়ে যায় কিন্তু নারীর মস্তিষ্ক তখনও অ্যাকটিভ থাকে।

❤ কিন্তু অর্গাজম কেন বিবর্তিত হয়েছিল? এর উপযোগিতা কী? এটি কী মানুষের শরীরের অ্যাপেন্ডিক্স অথবা পেঙ্গুইনের ডানার মতো একটি ভেস্টিজিয়াল অর্গান যা একটা সময় কোন একটি বিশেষ উদ্দেশ্যে ব্যবহারিত হতো কিন্ত এখন আর কাজ নেই অন্য উদ্দেশ্য কাজ করছে? যেমন: পেঙ্গুইনের ডানা দিয়ে এখন তারা উড়তে পারে না ঠিকই কিন্তু সুইম করে? আমরা দেখেছি যে নারীর অর্গাজমের সময় এন্ডোক্রিন রিলিজ হয়। প্রোলেকটিন ও অক্সিটোসিন ইঁদুর ও অন্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে রিলিজ হতে দেখা যায়, এগুলো হলো প্রাকৃতিক ক্যামিকেল যা তাদের শরীরকে ডিম্বস্ফোটনের কথা বলে।

❤ ক্লাইটোরিস ও ভেজাইনার নার্ভ সম্পূর্ণ আলাদা। মাঝেমাঝেই শোনা যায়, কিছুকিছু নারী সবসময় অর্গাজম অনুভব করে না, পাভলিয়েভের গবেষণা বলছে, এর মানে এই নয় যে এ সকল নারীদের মধ্যে কোন ত্রুটি আছে, এর মানে হলো এদের মধ্যে একটি ত্রুটি নেই, কারণ অর্গাজম একটি ভেস্টিজিয়াল বৈশিষ্ট্য, এটার আসলে এখন প্রয়োজন নেই আর যে সব নারীদের অর্গাজম কম হয় তারা অ্যানাটমিক্যালি ডিফেক্টিভ নয় বরং উচ্চমাত্রিকভাবে বিবর্তিত!

❤ বিজ্ঞানীরা বলেন, শরীরের সবচেয়ে বড় সেক্সচুয়াল অর্গান পেনিস, ক্লাইটোরিস বা ভ্যাজাইনা কোনটাই নয়, ব্রেনই হলো সবচেয়ে বড় সেক্স অর্গান, অর্গাজমের জন্য ব্রেনের জাগরণও প্রয়োজন।

❤ হেলেন ফিশার বলেন, যে সকল নারীর অর্গাজম বেশি হয়, তাদের সন্তান রেগুলারলি যাদের অর্গাজম হয় তাদের তুলনায় আসলে বেশি না। কোন অর্গাজমিক নারীর জীবনে অধিক সংখ্যক সেক্স পার্টনার থাকে তাও কিন্তু না , এর কোনো প্রজনগত সুবিধা নেই! ( Lioyd 2005)। অনেকেই মনে করেন, পুরুষের নিপলের মতোই নারীর অর্গাজমও ইউজলেস, এটি অতীতে হয়তো প্রজননগত সুবিধা দিত কিন্তু এখন এর কাজ নেই। এটা কোন অ্যাডাপসন নয় (Symon1979) কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, অর্গাজমের গুরুত্ব থাকুক বা না থাকুক। ক্লাইটোরিস কিন্তু পুরুষের নিপলের মতো নিষ্ক্রিয় কোন অঙ্গ নয়, এটা অত্যন্ত সেনসেটিভ নার্ভের ঝোপ যা অর্গাজমের প্রধান ভূমিকা পালন করে। নারীর অর্গাজম একটা জার্নি, চেতনার একটি বিকৃত অবস্থা, এটি বিশৃঙ্খলা কমিয়ে দেয়, প্রশান্তি তৈরি করে, তৈরি করে আগ্রহ ও বন্ধন। আর ফিলিংস অব এটাচম্যান্ট যুগল বন্ধনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ যুগল বন্ধনের কারণেই সন্তান টিকে থাকার ক্ষেত্রে উপযোগীতা পায়। আবার নারীর অর্গাজম পুরুষের ব্রেনকে একটা সিগন্যাল দেয় যে আমি তোমার উপর সন্তুষ্ট। কারণ এতে পুরুষ বুঝবে ঐ নারী তার উপর কৃতজ্ঞ আর সে অন্য কোন পুরুষ অনুসন্ধান করবে না।

❤ নারীর অর্গাজম পুরুষের মস্তিষ্ককে আশ্বস্ত করে, তাকে আত্মবিশ্বাস প্রদান করে, যে তুমি সত্যিকারের পুরুষ, তুমি একদম পারফেক্ট , যার ফলে পুরুষের মস্তিষ্কে Sense of attachment আরও বেড়ে যায়। আর পুরুষটির তার প্রতি ভালোবাসা ও মায়া ক্রমশ বাড়তে থাকে। সেক্সের পর একজন পুরুষ যদি নারীকে প্রশ্ন করে, তোমার হয়েছে? আর সে যদি উত্তর দেয়, আমি কিছুই অনুভব করতে পারিনি! তবে ঐ পুরুষটি মনে কষ্ট পাবে, আত্মবিশ্বাস কমে যাবে,নিজের উপর ঘৃণা তৈরি হবে, ডিপ্রেসনে ফিল করবে এবং এর প্রভাব তার জীবনের সর্বত্র কাজ করতে পারে, তার মধ্যে সবসময় অক্ষমতার একটা উপলব্ধি কাজ করবে। অনেক নারী এভাবে পুরুষকে মানসিকভাবে বিকালঙ্গ করে দেয়। আর এভাবে আপনার প্রতি তার সন্দেহ ও ক্ষোভ বেড়ে যাবে এবং Sense of attachment হারিয়েও ফেলতে পারে! নারীর অর্গাজম পুরুষের কাছে অনেক সময় মহাবিশ্বের সবকিছু থেকে মূল্যবান! পুরুষ নারীর মধ্যে কৃতজ্ঞতা ও বিনয় দেখতে চায় এবং যদি সেটা পায় তবে পুরুষটির কোন সেক্সচুয়াল সমস্যা বা জড়তা থাকলেও সেটা কেটে যেতে পারে। সে আপনাকে আরও বেশি বেশি সুখ দেয়ার আগ্রহবোধ করবে!

❤ অর্গাজমের ফলে পিটুইটারি গ্ল্যান্ড থেকে অক্সিটোসিনও নির্গত হয় যা প্লেজার, সেক্সচুয়াল পরিপূর্ণতা ও এটাচমেন্ট তৈরি করে! নারীদের সে সকল পুরুষের প্রতি ক্লাইম্যাক্স ক্রিয়েট হয় যারা সেক্সচুয়ালি খুবই অ্যাটেনটিভ, দীর্ঘস্থায়ী ও বিশ্বাসযোগ্য পার্টনার। নারীরা তার স্বামীর সাথেই বেশি অর্গাজম অর্জন করে। কোন গোপন প্রেমিক বা এক রাতের পার্টনারের তুলনায় তারা স্থিতিশীল প্রেমিকের সাথেই অর্গাজম অর্জন করে। ফিমেইল অর্গাজম বিবর্তনের পেছনে আরও একটি কারণ থাকতে পারে বলে হেলেন ফিশার মনে করেন, মূলত অর্গাজম সত্য ও মিথ্যার প্রতি প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে। নারীর অর্গজম ভুল ও সঠিক মানুষের প্রতি আলাদা আলাদা রেসপন্স করে। যদি সঠিক ব্যক্তির সাথে সেক্স হয় তবে অর্গাজম জরায়ুকে ট্রিগার করে, আর জরায়ু একটি নির্দিষ্ট ছন্দে সংকুচিত হয়, পাম্পের মতো, এবং স্পার্মগুলো চুষে খেয়ে ফেলে, যেন জরায়ুর ভেতর ডিম্বাশয়ে পৌঁছে যেতে পারে ( Bake and Bills 1995 )।

❤ আপনি যখন নারীর যোনি থেকে তরলগুল বের করে দিতে পারবেন তখন সে রিলাক্স হয়ে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকবে, স্পার্মগুলো ভ্যাজাইনাল ক্যানেলে অনেক্ষণ ধরে রাখবে, প্রকৃতপক্ষে সেক্সের পর, যে সকল পুরুষ তাদের যোনি থেকে তরলগুলো নি:স্বরণ করে দেয় বা অর্গাজম প্রদান করে তাদের স্পার্মগুলোকে আটকে ধরে রাখে আর এতে করে পুরুষটির DNA পরবর্তী প্রজন্মে পৌঁছানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নারীকে যদি পুরুষ রিলাক্স করতে না পারে তবে তার জিন ফিউচারে নাও যেতে পারে! কারণ সেক্সের পর নারী নাড়াচাড়া করবে এবং তার জরায়ু ছন্দায়িত ভাবে সংকুচিত হবে না!

❤ অবশেষে বলতে হয়, নারীর অর্গাজম বিবর্তিত হয়েছে, মি: সঠিক ও মি: ভুল মানুষের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করার জন্য , সেন্স অব এটাচম্যান্ট বাড়ানোর জন্য। যা যুগল সম্পর্ক তৈরি করে এবং প্রজনন সঙ্গীর প্রতি যত্ম বাড়ায়। নারীর অর্গাজম অধিক সন্তান তৈরির জন্য বিবর্তিত হয়নি। কিন্তু এর মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক ভাবে ফিট ও সন্তান লালন পালনে সক্ষম পুরুষ চেনা যায়, যা শিশুদের টিকে থাকতে সাহায্য করে।

2021 সালে – Do woman pretend orgasm, নামক একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয় সেখানে বলা হয় নারীরা ফেইক অর্গাজম ক্রিয়েট করতে পারে, এটা হল ( Mate Retention Stagey )। আপনি বুঝতেও পারবেন না! সে আপনার সাথে প্রতারণা করেছে। মূলত অসভ্য ও ছিনাল পুরুষ যারা নারীকে, নির্জন ঘরে একা পেয়ে অথবা তার কোন আপত্তিকর ছবি দেখিয়ে তাকে ব্লাকমিলের মাধ্যমে সেক্স করে তাদের ক্ষেত্রে সে এটা করতে পারে। পরকিয়া প্রেমিক যার কাছ থেকে টাকার জন্য নিজের শরীর প্রদান করে তাদের ক্ষেত্রেও। অতএব নারী পরকীয়ায় জড়ালেও, তার যোনিতে অন্য কারো পেনিস প্রবেশ করার সুযোগ প্রদান করলেও, মস্তিষ্ক থেকে ডোপামিন ও এন্ড্রোরপিন রিলিজ হলেও, তার যোনি কিন্ত ঠিকই তার স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ত আচরণ করে!

❤ মূলত আমরা অর্গাজম পেয়েছি আমাদের বৃক্ষবাসী পূর্বসূরি থেকে। নারী প্রাইমেটদের মধ্যেও ক্লাইটোরিস দেখা যায়। শিম্পাঞ্জির ক্লাইটোরিস আমাদের থেকে বড়। নারী একবার এক্সাইটেড হলে, সে তার পছন্দের পুরুষের সাথে মিশতে চায়, যা বলে যে নারী শিম্পাঞ্জির মধ্য বেশ কয়েকবার ক্লাইম্যাক্স ক্রিয়েট হয়। অর্গাজমের পর ব্লাড প্রেসার, রেসপায়ারশন, হৃদস্পন্দন, পেশির টেনশন, হর্মোন লেভেল চেঞ্জ হয়ে যায়, ভোকাল টোন স্বতন্ত্র হয়ে ওঠে, তারা খুবই নরম ও বিনীত গলায় কথা বলে, এ স্বর এমন একটি স্বর যা পুরুষের নিকট মহাবিশ্বের যে কোনোকিছু অপেক্ষা অধিক মূল্যবান। অন্যান্য সৃষ্টির মধ্যেও অর্গাজম আছে। লুসির মধ্যেই সর্বপ্রথম অর্গাজম দেখা গিয়েছিল যা সে আর্দি বা আদির কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছে, অর্গাজমই নির্বান, অর্গাজমই শান্তি ও মুক্তি।

❤ ফিমেইল অর্গাজমের সাপেক্ষে আমার নিজস্ব হাইপোথেসিস হলো, মূলত পুরুষরা দেখতে চায় নারীর যোনি থেকে কিছু একটা বের হোক। কারণ সে আসলে নারীকে সন্দেহ করে। আমাদের আদিম পূর্বসূরিরা যখন হারেম ও হর্ডে বাস করত তখন থেকেই এ সন্দেহ জন্মলাভ করেছে এবং জিনগতভাবে আমরা এখনো সে সন্দেহ লালন করছি। একটি তত্ত্ব অনুসারে, পুরুষ নারীর যোনিতে 10/20 মিনিট স্ট্রোক করে শুধু মাত্র তার যোনি থেকে অন্য পুরুষের স্পার্ম থাকলে সেটা বের করে দেয়ার জন্য। এইবার মনে করুন, বিশ মিনিট পর নারী যোনি থেকে সেই তরল নিসৃত হলো না। এটা কী পুরুষটিকে সফলতার সিগন্যাল দিচ্ছে? নিশ্চয় নয়! পুরুষটি তখন থেকেই আপনাকে অকৃতজ্ঞ ও অসভ্য ভাবতে শুরু করবে! সে ভাববে আপনি বহুগামী! সে ভাববে, নারীটি হয়তো আসলে অনেক পুরুষের পেনিস নিতে নিতে এখন তার পেনিস নারীর যোনিতে কোন স্টিমুলেশন তৈরি করতে পারছে না! নয়তো, খামোখা নারীর যোনি থেকে একটা তরল বের করার জন্য পুরুষ পেনিস দিয়ে এতবার স্ট্রোক করছে কেন? আমার জানা মতে জগতে এমন একটা পুরুষ পাওয়া যাবে না যে নারীর যোনিতে স্ট্রোক করতে চায় না, সে এটাকেই, তার বীরত্ব মনে করে, কিন্তু এটি কেন? আমি কী সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য এমন করছি! How funny!

❤ পৃথিবীর 3.8 বিলিয়ন পুরুষের মধ্যে একজন পাগলও খুঁজে পাওয়া যাবে না যে সন্তান জন্ম দেবার জন্য বা জিনের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সেক্স করে, পুরুষরা শুধু নারীর গলার শীৎকার শুনতে চায়, তার চোখের কোণে বিন্দু বিন্দু জল দেখতে চায়, আর তার যোনিতে অর্গাজম দেখতে চায়!

❤ নারীর অর্গাজম আমাদের মনে আত্মবিশ্বাস জন্ম দেয় বলে , আমি তার প্রতি সেন্স অব এটাচম্যান্ট ফিল করব এটা আমি মানি না, কারণ আমার মধ্যে একপ্রকার জেলাসি ছিল, তাই আমি তাকে স্ট্রোক করছি। আর এখানেই আমার হাইপোথিস,
আমি মনে করি নারীর যোনি থেকে নির্গত তরল আমাকে বলে যে, অন্য কোন পুরুষের স্পার্ম এখন আমার ভ্যাজাইনায় নেই, সেটা আমি বের করে দিলাম, আমি তোমার, আমি শুধুই তোমার! এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, যে নারী কখনো সেক্সই করেনি, তার ক্ষেত্রে? উত্তর সহজ , মিলিয়ন বছর অতীতের জিনগত সন্দেহ পুরুষের মধ্যে কাজ করে আর নারীর যোনিও সে সন্দেহ দূর করার জন্য বিশেষভাবে দক্ষ আর মি:পারফেক্ট পেলে সে তাকে নিশ্চয়তার সিগন্যাল দেবেই!

❤ প্রাইমেটদের অনেক প্রজাতি আছে যারা নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সেক্স করে না। মাসের মধ্যে নির্দিষ্ট একটি সময় আছে যেটিকে বলে এস্ট্রাস। তারা শুধু এস্ট্রাসের সময় সেক্স করে। কিন্তু মানুষ এস্ট্রাস হারিয়ে ফেলেছে, আমাদের নারীরা যেকোন সময় যেকোন মুহূর্তে তার ভালো-লাগলেই সে সেক্স করতে পারে। কিন্ত কেন তারা এস্ট্রাস হারালো? আমেরিকার বিবাহিত মহিলারা প্রতি সপ্তাহে তিনবার সেক্স করে। এটা নির্ভর করে বয়সের উপর। আবার অনেক সংস্কৃতিতে তারা প্রতিদিন, প্রতিরাত সহবাস করে, নারীর যোনিতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও তারা পেনিসটা রাখতে চায় কিন্তু যুদ্ধ, ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা অন্যান্য কাস্টমের সময় তারা এটা স্থগিত রাখে। মেনোপজের সময়ও সেক্স শেষ হয়ে যায়না। এর মানে এই নয় যে নারীর মধ্যে সবসময় লিবিডো বা যৌন আসক্তি কাজ করে কিন্তু হেলেন ফিশার বলেন, তারা তাদের ( Period of Heat ) হারিয়েছে যা তাদেরকে যেকোনো মুহূর্তেই সেক্স করতে সক্ষম করে তোলে, যেকোনো পরিস্থিতিতে! So love sex is perfect for female orgasm.❤❤

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এন্ড প্রাইভেট প্র্যাক্টিশনার। ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। হোমিও গবেষক / হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!