🇨🇭 লালা পানির মতো আঠালো ও বর্ণহীন তরল। আমরা খাবার মুখে নিয়ে দাঁত দিয়ে চিবোতে থাকি। জিব খাবারগুলো নেড়েচেড়ে দেয়। যেন এগুলো ভালো করে চিবানো যায়। মুখের মধ্যে ওই খাবারগুলো লালার সঙ্গে মিশ্রিত হয়। খাদ্যদ্রব্য হজমের জন্য এটি খুব প্রয়োজনীয়। এতে থাকে শতকরা 98 ভাগ পানি ও 02 ভাগ এনজাইম বা জৈব রাসায়নিক পদার্থ। লালার এনজাইমকে বলে টায়ালিন।
🇨🇭 লালার জীবাণু প্রতিরোধী ক্ষমতা আছে। মুখের ভেতরকার জীবাণুকে এটি মেরে ফেলে। মুখের পেছনে অবস্থিত লালাগ্রন্থি থেকে এটি নি:সৃত হয়। খাদ্য পরিপাকে লালার বিশেষ ভূমিকা আছে। লালা খাদ্যবস্তু পিচ্ছিল করে ও গিলতে সাহায্য করে।
🇨🇭 প্রতিদিন আমাদের মুখে 01 দশমিক 05 লিটার লালা তৈরি হয়। লালার একটি কাজ হলো মুখের মধ্যে অ্যাসিডের সমতা রক্ষা করা, যাতে এনজাইমগুলো সক্রিয় থাকে।
🇨🇭 লালাগ্রন্থির নানান রোগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
🩸সায়ালো-লিথিয়াসিস: হঠাৎ করে খাবার গ্রহণের সময় যদি নিচের চোয়ালে কানের সামনে বা নিচে ফুলে যাওয়া এবং ধীরে ধীরে আবার কমে যাওয়াসহ ব্যথা অনুভব হয়, তাহলে ধারণা করা যায় প্যারোটিড লালাগ্রন্থি বা গ্রন্থি থেকে যে নালি মুখের মধ্যে লালা আনে তার মধ্যে পাথর হয়েছে। ডেন্টাল চিকিৎসক নিশ্চিত হয়ে সহজ চিকিৎসার মাধ্যমে পাথর অপসারণ করতে পারেন। তা না হলে সংক্রমণসহ জটিলতা বাড়ে।
আরো পড়ুনঃ যৌন সমস্যা যৌনজীবনের গুরুত্ব রয়েছে | treatment for sexual health🩸 সংক্রমণ বা প্রদাহ: প্যারোটিড গ্ল্যান্ডসহ অন্যান্য লালাগ্রন্থিতে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। ছোটদের ভাইরাসজনিত ম্যামস প্রায়ই দেখা যায়। প্রচন্ড ব্যথাসহ লালাগ্রন্থি ফুলে যায়, দ্রুত রোগ শনাক্ত করে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন ও প্রদত্ত নিয়ম মেনে চললে, যেমন : গরম প্যাক, কষ্ট ও ঝুঁকি দুটোই কমে যায়। লালাগ্রন্থির সংক্রমণ বড় ধরনের জটিলতা তৈরি করতে পারে।
🩸 অনেক সময় জিহ্বার নিচে আঘাতজনিত কারণে বা সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া র্যানুলা নামক সাব-লিঙ্গুয়াল সিস্ট এবং ঠোঁটের মধ্যে তরল ভর্তি সিস্টের মতো মিউকোসিল দেখা যায়। সহজ সার্জারির মধ্যে আরোগ্য পাওয়া সম্ভব। তবে অবহেলা চিকিৎসা পদ্ধতিকে জটিল করে তুলতে পারে।
🩸টিউমার: বিশেষ করে প্যারোটিড গ্ল্যান্ডে প্লিওমরফিক এডেনোমা নামক বিশেষ ধরনের টিউমার দেখা যায়। কমবেশি ব্যথাসহ ধীরগতিতে বড় হওয়া টিউমারের পৃষ্ঠ অমসৃণ হয়। সাধারণত এসব টিউমার থেকে ক্যানসারের মতো ভয়াবহতায় রূপ নেয় না। তবে সঠিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা না পেলে লালাগ্রন্থিকে সার্জারির মাধ্যমে ফেলে দিতে হতে পারে। খুব কম ক্ষেত্রে লালাগ্রন্থিতে ক্যানসার হতে পারে। তাই কোনো ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পারেন।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।
