যৌনসঙ্গমের ইচ্ছা বৃদ্ধি এবং সময় বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ।

যৌনসঙ্গমের ইচ্ছা বৃদ্ধি এবং সময় বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ।

🇨🇭 ব্যাপক হারে কমছেছে পুরুষের যৌন ক্ষমতা। শুধু শুক্রাণু উৎপাদনে ঘাটতিই নয়, একই সঙ্গে যৌন সম্পর্কের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারার সমস্যা বা ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশন ( ED ) এর পরিমাণও বাড়ছে।

🇨🇭 যৌন সম্পর্কের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারার এই সমস্যা আপনার আত্মবিশ্বাসকে কিন্তু ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই এর জেরে সম্পর্কের মধ্যে সমস্যা তৈরি হয়। এ জন্যই উত্তেজিত হতে বা ধরে রাখতে উপযুক্ত চিকিৎসা প্রয়োজন।

🇨🇭 মনের দ্বিধা সরিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই চিকিত্সকের পরামর্শে এর সমাধান হয়ে যায়। তবে কখনও কখনও ওষুধেরও প্রয়োজন হতে পারে।

🛑 পুরুষত্বহীনতার উপসর্গ:

  • 🩸 উত্তেজিত না হতে পারা।
  • 🩸 উত্তেজনা ধরে না রাখতে না পারা।
  • 🩸 যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া।

🇨🇭 কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন?

  • 🩸 উত্থান নিয়ে উদ্বেগ থাকলে বা অন্য কোনও যৌন সমস্যার সম্মুখীন হলে।
  • 🩸 অকাল বা বিলম্বিত বীর্যপাত।
  • 🩸 ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ছাড়াও অন্যান্য শারীরিক সমস্যায় ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • 🩸 অন্যান্য লক্ষণ থাকলে।

🇨🇭 সমস্যার সম্ভাব্য কারণ পুরুষদের যৌন উত্তেজনার প্রক্রিয়াটি জটিল। পুরো বিষয়টি মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি এবং রক্তনালীর সঙ্গে যুক্ত। এগুলির যে কোনও একটিতে সমস্যা হলে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দেখা দিতে পারে। একইভাবে মানসিক স্বাস্থ্যও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের কারণ হতে পারে। কখনও কখনও শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা সম্মিলিত ভাবে ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। উদাহরণস্বরূপ, খেয়াল করে দেখবেন ছোটখাট শারীরিক অসুস্থতাও আপনার যৌন ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়।

যৌনসঙ্গমের ইচ্ছা বৃদ্ধি এবং সময় বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ।

🇨🇭 শারীরিক কারণ:
শারীরিক নানা কারণেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশন-এর সমস্যা হতে পারে। যেমন:

  • 🩸 হৃদরোগ।
  • 🩸 জমাট রক্তনালী।
  • 🩸 অ্যাথেরোসক্লেরোসিসের।
  • 🩸 উচ্চ কলেস্টেরল।
  • 🩸 উচ্চ রক্তচাপ।
  • 🩸 ডায়াবেটিস।
  • 🩸 স্থূলতা।
  • 🩸 পার্কিনসন্স।
  • 🩸 মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস ইত্যাদির সমস্যা থাকলে।

🇨🇭 এছাড়াও যে সব কারণে সমস্যা হয়:

🛑 মেটাবলিক সিনড্রোম:
রক্তচাপ বৃদ্ধি, ইনসুলিনের উচ্চ মাত্রা, কোমরের চারপাশে শরীরের চর্বি জমে যাওয়া, কম টেস্টোস্টেরন এবং অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরলও এর কারণ হতে পারে।

🛑 পেইরোনি রোগ:
অনেক সময় লিঙ্গের ভিতরে স্কার টিস্যুর সৃষ্টির জন্য লিঙ্গ অতিরিক্ত বেঁকে যায়। এর ফলেও সমস্যার দেখা দিতে পারে।

🛑 সার্জারি বা আঘাত:
পেলভিক এলাকা সার্জারি বা আঘাত থেকেও এমন সমস্যা হতে পারে। আবার স্নায়ু বা মেরুদণ্ডের সমস্যা থেকেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

🛑 বয়স:
বয় গুরুত্বপূর্ণ। আমার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু উত্তেজনার হার কম হতে থাকে।

🛑 মানসিক কারণ:
যৌন উত্তেজনার অনুভূতির পুরো বিষয়টি মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রণ করে। তাই মানসিক সমস্যাও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অন্যতম কারণ হতে পারে। সেগুলি কী?

যেমন:

  • 🩸 হতাশা।
  • 🩸 উদ্বেগ।
  • 🩸 মানসিক চাপ।
  • 🩸 সঙ্গীর সমস্যা।
  • 🩸 সম্পর্কের সমস্যা।
অরো পড়ুনঃ নারীদেহে পুরুষ হরমোন বেশি হলে যে সমস্যা হয়ে থাকে?
যৌনসঙ্গমের ইচ্ছা বৃদ্ধি এবং সময় বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ।

🛑 রোগ প্রতিরোধ:
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল স্বাস্থ্যকর জীবনধারা মেনে চলা। ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চলতে হবে। বেশি রাত জাগা যাবে না। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এক কথায় নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করতে হবে।

🛑 নিয়মিত চেকআপ:
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত চেকআপ এবং মেডিকেল স্ক্রিনিং বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে।

🛑 ধূমপান:
জীবনধারার যে ক’টি কারণ পুরুষের ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন্য দায়ী, এটির ভূমিকা তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ধূমপান করলে দ্রুত কমতে থাকে শুক্রাণু উৎপাদন। আবার ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশন’ ( ED ) এর সমস্যাও দ্রুত বাড়ে।

🛑 মানসিক চাপ:
এখন নানা কারণে মানসিক চাপ বাড়ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে পুরুষের যৌনস্বাস্থ্যে। যে কারণে কমছে যৌনসম্পর্কে আগ্রহ। কমছে যৌনক্ষমতা।

🛑 ওষুধ:
মানসিক চাপ বাড়ছে, আর সেই কারণেই অনেকে তার ওষুধ খাচ্ছেন। এই ধরনের ওষুধের নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। তার মধ্যে একটি হল যৌনতায় আগ্রহ কমে যাওয়া। এ ছাড়া আরও বহু ওষুধ একই কাজ করে। তাই নতুন কোনও ওষুধ খেতে শুরু করার আগে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত।

🛑 মদ্যপান:
অন্য কারণগুলির মতো এই অভ্যাসটি সক্রিয় ভাবে পুরুষের যৌনস্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে না। মদ্যপান নি:সন্দেহে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই সেই বিষয়ে সাবধান।

🛑 শরীরচর্চা:
রোজ দিন নিয়ম করে শরীরচর্চা করতে হবে। যোগা করুন বা জিম যান, নিত্যদিন ঘাম ঝরাতে হবে। নিজেকে তরতাজা রাখতে হবে।

🛑 খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস:
শুধু খাওয়াদাওয়া নয়, তার কারণে জমা মেদ। বেহিসেবি খাওয়াদাওয়া, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ফলে যাঁদের মেদের পরিমাণ বেশি, সেই পুরুষদের যৌন ক্ষমতার হারও কমছে। তেমনই বলছে নানা সমীক্ষা।

যৌনসঙ্গমের ইচ্ছা বৃদ্ধি এবং সময় বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা যৌন সম্পর্কের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারার সমস্যা বা ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশন’ ( ED ) এর সমস্যায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা খুবই কার্যকর। হোমিওপ্যাথি ঔষধ লক্ষণ সাদৃশ্যের উপর নির্ভর করে রোগীর উপর প্রয়োগ করা হয়। তাই এক একটি ঔষধ এক এক জন রোগীর উপর ভাল কাজ করে। তবে কিছু ঔষধ এই রোগে খুব কার্যকর যা রোগের লক্ষণ কমাতে ও দ্রুত রোগ মুক্ত হতে সাহায্য করে।

🛑 তবে হোমিওপ্যাথি ওষুধের কত পটেন্সি, কী পরিমাণে খেতে হবে তার জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর প্রয়োজনীয় সাবধানতা অবলম্বন করলে এই যৌন সম্পর্কের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারার সমস্যা বা ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশন’ ( ED ) এর সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

🇨🇭 বর্তমান যুগে নানা প্রকার কু-চিকিৎসা অ-পচিকিৎসা দ্বারা যৌন রোগের চিকিৎসা করে যেখানে বিফল সেখানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই একমাত্র ভরসা। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিরাপদ ও প্রাকৃতিক।বর্তমান সময়ে এক সফল চিকিৎসা।

🇨🇭 যৌন দুর্বলতার হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমুহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা :

🧪 Origanum Marjorana:
ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।

🧪 Moschus Moschiferus:
ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

🧪 Kali Bromatum :
বিষন্নতা জনিত কারণে যৌন দুর্বলতায় এটি প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি হলো স্মরণশক্তির দুর্বলতা,স্মায়বিক দুর্লতা, হাত দুটি সর্বদাই ব্যস্ত থাকে, মৃগী ইত্যাদি লক্ষণ সমষ্টিসহ যৌণ দর্বলতার রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধ।

🧪 Staphisagria :
পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে,তাদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য। এটি Q, 3, 6, 30, 200 ইত্যাদি যেকোন শক্তিতে খেতে পারেন। তবে যত নিম্নশক্তিতে খাওয়া যায় তত উত্তম। রোজ পাঁচ ফোটা করে সকাল-সন্ধ্যা দুবার। বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি খেতে পারেন। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।

🧪 Salix nigra : মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম,হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা। এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে, এই ঔষধ একই সাথে তাদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে। পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন,এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনে সাহায্য করে। এটি মাদার টিংচার- Q শক্তিতে 20 থেকে 50 ফোটা করে রোজ দুবার করে খেতে পারেন। এই ঔষধটি যাদের যৌনশক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে কম তাদেরটা বাড়িয়ে স্বাভাবিক করবে এবং যাদেরটা স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত বেশী তাদেরটা কমিয়ে স্বাভাবিক করবে।

🧪 Sabal Serrulata :
সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি,
ঘুম,শারীরিক শক্তি, ওজন – কম থাকলে, ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়। এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে। বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে। এটি মাদার টিংচার – Q শক্তিতে 20 থেকে 50 ফোটা করে রোজ দুবার করে খেতে পারেন।

🧪 Lycopodium Clavatum:
লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন।লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ,এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই,অকাল বার্ধক্য, সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি লক্ষণ সমষ্টিতে লাইকোপোডিয়াম উপযোগী।

🧪 Calcarea Carbonica:
ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।বিশেষত মোটা,থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে। এটি 30 শক্তিতে 05 ফোটা করে রোজ সকালে একবার করে খেতে পারেন।

🧪 Natrum Carbonicum:
যে-সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় অর্থাৎ অল্পতেই তাদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব। এই কারণে যদি তাদের সন্তানাদি না হয় অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়,নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।

🧪 Nux Vomica:
নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকাতর,যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে,শারীরিক পরিশ্রম কম করে,মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি নাক্স ভুমিকার নির্দেশক লক্ষণ সমষিতে প্রয়োগ করলে যৌণ সমস্যার সমাধান হবে।

🧪 Acid phos :
সাধারণত টাইফয়েড বা এরকম কোন মারাত্মক রোগের ভোগার কারণে,মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ ইত্যাদি কারণে যৌন ক্ষমতা কমে গেলে অথবা একেবারে নষ্ট হয়ে গেলে এবং সাথে অন্য আরো যে-কোন সমস্যা হউক না কেন,এসিড ফস আপনাকে সব ফিরিয়ে দিবে।এসিড ফস যৌণ দুর্বলতা আরোগ্যে একটি উপযুক্ত ঔষধ।

🧪 Selenium :
যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে,তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।

🧪 Aesculus Hip:
প্রত্যেকবার পায়খানা ও প্রস্রাবের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নি:সরণ, ঘুমের মধ্যে বীর্যস্খলন। জননেন্দ্রিয়ের নানাবিধ সমস্যায় এটি প্রয়োজনীয় ঔষধ।

🧪 Agnus Castus :
যৌন শক্তির হ্রাস। লিঙ্গ ক্ষুদ্র ও শিথিল এমন ঢিলা যে যৌন আনন্দের উত্তেজনা প্রয়োগেও লিঙ্গোত্থান হয় না। নগণ্য লিঙ্গোত্থান যৌন ইচ্ছা ছাড়াই।অণ্ডকোষ ঠাণ্ডা, স্ফীত, শক্ত এবং ব্যথাযুক্ত। ধ্বজভঙ্গ তার সাথে প্রমেহ বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন গনোরিয়া হয়।প্রমেহ, যৌন ইচ্ছা ব্যাতিরেকে লিঙ্গোত্থান। মলত্যাগের সময় যখন কোঁত দেয় তখন প্রস্টেট গ্রন্থির রস নির্গমন, প্রস্রাবত্যাগের সময়ও যদি চাপ দেয় তখন অনুরূপ রস ক্ষরণ হয়। রেতঃরজ্জুতে একটি টান টান ভাব থাকে। দুর্বল উত্তেজনা ও মূত্রাশয় গ্রন্থি থেকে রসক্ষরণ, এর ফলে কৃত্রিম উপায়ে রেত:পাত, যৌনাঙ্গে চুলকানি। মূত্রনালি হতে হরিদ্রা বর্ণের স্রাব। যৌন ইচ্ছা প্রচাপিত সহ গনোরিয়া।

🧪 Aleo:
যৌন ইচ্ছা বর্ধিত,ঘুম হইতে জাগ্রত হওয়ার পর, আহারের পর, সন্ধ্যায়।সকালে ও প্রস্রাবত্যাগের পর লিঙ্গোত্থান। দিবা নিদ্রাকালে অনৈচ্ছিক বীর্যপাত, সকালের দিকে যৌন উত্তেজনা, অস্থির নিদ্রা।লিঙ্গ সংকুচিত হয়ে যায়, এবং অণ্ডকোষ শীতল রোগীদের জন্য এলো উপযোগী।

🧪 Alumen:
রাতে আহারের সময় লিঙ্গোদ্রেক। ঘন ঘন বীর্যস্খলন।গনোরিয়া, প্রমেহ।পেটের মধ্য লাইন থেকে ব্যাথা তীর বেগে ধাবিত হয়ে,সুতার মতো হয়ে পুংলিঙ্গের নিম্নদিকে যায়। পুংলিঙ্গের বামপাশে কাটার মতো ব্যথা এই লক্ষণ সমষ্টিতে এলুমেন উপযোগী।

🧪 Alumina :
যৌন আকাঙ্খার বৃদ্ধি অথবা প্রচাপিত।ঘন ঘন রেত:পাত ও নৈশকালীন লিঙ্গোত্থান। লিঙ্গমুণ্ডের পশ্চাতে অধিক নি:সরণ। লিঙ্গাগ্র চামড়া থেকে ছাল উঠা। রেত:রজ্জুতে সংকোচক ব্যাথা তার সাথে অণ্ডকোষে সংকোচন। কাঠিন্য ও ব্যাথাপূর্ণ অনুভব একটি অণ্ডকোষ। কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নি:সরণ। সঙ্গমের সময় এবং লিঙ্গোত্থান চলাকালে পেরিনিয়ামে ব্যথা। রতিক্রিয়ার পর কষ্টের বৃদ্ধি। সঙ্গমের সময় ও লিঙ্গোত্থান সময়ে পেরিনিয়ামে ঘাম।এই লক্ষনে এলুমিনা উপযোগী।

🧪 Ambra Grisea :
বাহিরের কোন কারণ ছাড়াই যৌনাঙ্গে ইন্দ্রিয় পরিতৃপ্তিকর উত্তেজনা ও চুলকানি। রেত:রজ্জু অঞ্চলে ও ছোট থলিতে জ্বালা।সকালে লিঙ্গোত্থান, তার সাথে যৌনাঙ্গ অসাড়। দুই উরুর মধ্যবর্তী স্থানে কাঁচা ক্ষত। ভীষণ লিঙ্গোদ্রেক সকালে কিন্তু কামোন্মত্ততা সূচক কোন অনুভুতি নেই, সেইসাথে অঙ্গে অবশতা। এই লক্ষণ সমষ্টিতে যৌণ দর্বলতা দুর করতে প্রয়োজনীয় ঔষধ।

🧪 Ammonium Carb :
অত্যধিক যৌন ইচ্ছা, কামবিষয়ক চিন্তা ছাড়া অযথা লিঙ্গোত্থান অথবা যৌন ইচ্ছার অভাব অন্য লিঙ্গের প্রতি বিমুখতা।বারবার কৃত্রিম উপায়ে রেত:পাত, এবং অণ্ডকোষের মধ্যে সংকোচন, হেঁচড়ানো ও ভারি অনুভুতি। কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নি:সরণ এমন কার্ব উপযোগী।

🧪 Anacardium Ori :
দিনে উত্তেজনা ছাড়াই লিঙ্গোত্থান।কৃত্রিম উপায়ে রেত:পাত। অণ্ডকোষে সুখকর চুলকানি। যৌন ইচ্ছার বৃদ্ধি অথবা উত্তেজনা অভাব ও সঙ্গমের সময় সুখানুভূতির অভাব। প্রস্রাব ও মলত্যাগের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নি:সরণ। কঠিন মলত্যাগের সময় বীর্য নি:সরণ।

🧪 Anagallis Arvensis :
লিঙ্গোত্থানের পূর্বে ও সময়ে মুত্রনালিতে জ্বালা সঙ্গমের সময় উপশম। ডান অণ্ডকোষ ও রেত:রজ্জুতে টেনেধরা ব্যথা।রেত:রজ্জুতে ছিন্নকর ব্যথা।সিম্ফাইসিস পিউবিসে শিহরণ।

🧪 Conium :
স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম।সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে। সেবন- শক্তি 200, 01 M, বা আরো উচ্চ শক্তি, 2-4 মাত্রাই উপকার হয়।

🧪 Titanium :
সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্যপাতলা। টিটানিয়াম যৌণ দুর্বলতা দুর করতে উপযোগী।সেবন- 3X প্রত্যহ 02 টি করে ট্যাবলেট দিনে 03 বার সেব্য।

🧪 Nuphar Lut :
কাম উত্তেজনার কথায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাতও যৌণ দুর্বলতা নিরাময়ে প্রয়োজনীয় ঔষধ সেবন- নিন্ম শক্তি ( মাদার ) 10 ফোটা করে সামান্য পানির সঙ্গে প্রত্যহ 03 বার সেব্য।

🧪 Turnera :
শুক্র বর্ধক ওষুধ। রোগীর যৌণ দুর্বলতা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ঔষধ। সেবন- নিন্ম শক্তি ( মাদার ) 10 ফোটা করে সামান্য পানির সঙ্গে প্রত্যহ 03 বার সেব্য।

🧪 Avena Sat :
হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী। সেবন – নিন্ম শক্তি ( মাদার ) 10 ফোটা করে সামান্য পানির সঙ্গে প্রত্যহ 03 বার সেব্য।

🧪 Medorrhinum :
গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হইয়া ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করিবে।

🧪 Phosphorus :
সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন,চালাক সমান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ। সেবন – 200 শক্তি বা 01- M সকাল বিকাল 02 মাত্রা সেব্য।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 যৌনরোগের বায়োকেমিক ঔষধসমুহ:

🧪 Natrum Mur :
স্ত্রী লোক দেখিলে কথা বলিলে এমন কি মনে মনে ভাবিলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়। সেবন- 12x বা আরো উচ্চ শক্তি 04 বড়ি করে দিনে 02 বার সেব্য।

🧪 Kali Phos :
অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা, কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা, সেবন: 12x বা আরো উচ্চ শক্তি 04 বড়ি করে দিনে 02 বার।

🧪 Silicea:
স্বপ্নদোষ,হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য উপযোগী। সেবন: 12x বা আরো উচ্চ শক্তি 04 বড়ি করে দিনে 02 বার সেব্য।
যৌণ সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথ একমাত্র চিকিৎসা,দ্রুত কোনো ভালো রেজি:হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরার্মশ নিন।হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিয়মিত সেবনে যৌন দুর্বলতা নিরাময় হয়।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেলে এই নিয়ম মেনে চলুন অবশ্যই! আপনি যদি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করিয়ে থাকেন, তাহলে এগুলো মাথায় রাখুন। হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার নিয়ম, অনেকেই আছেন যাঁরা অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার থেকে হোমিওপ্যাথির ওপর বেশি ভরসা করেন। হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেলে ডাক্তাররা বেশ কিছু জিনিস মেনে চলার পরামর্শ দেন। নাহলে বড় বিপদ হতে পারে। ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হওয়ার যেমন সম্ভাবনা থাকে, তেমনই নিময় মেনে না খেলে ওষুধ কাজ না করারও ভয় থাকে। জানুন এক্ষেত্রে কী করবেন আর কী করবেন না:

🧪 হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার 10 মিনিট আগে বা পরে কিছু খাবেন না। এমনকী, জল না পান করার কথাও বলা হয়। যে সমস্ত ওষুধ জলে গুলে খেতে হয়, সেগুলোর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের বলে দেওয়া মাপ মতো জল ব্যবহার করুন।
হোমিওপ্যাথি ওষুধ কখনওই হাতে নেবেন না। এর ফলে ওষুধে ব্যবহার করা স্পিরিট উবে যায়। পরিবর্তে কাগজের পুরিয়া থেকে সরাসরি এথবা ওষুধের শিশির ঢাকনায় ঢেলে নিয়ে তারপর ওষুধ মুখে দিন।

হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার আগে জলে ভাল করে মুখ কুলকুচি করে নিন। এতে বেশি উপকার পাবেন।
অনেক চিকিৎসকই হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার সময় টক জাতীয় খাবার না খাওয়ার কথা বলেন। এই ব্যাপারে অবশ্যই ডাক্তারের থেকে জেনে নেবেন। বাজারে হোমিওপ্যাথির বই সহজলোভ্য। কিন্তু তা দেখে নিজে নিজে চিকিৎসা না করাই ভালো। এমন কোনও তাক বা টেবিলে হোমিওপ্যাথির ওষুধ রাখবেন না, যেখানে সরাসরি রোদ আসে। ওষুধের শিশির ঢাকনাও ভালো করে বন্ধ করবেন। হোপিওপ্যাথি ওষুধ যতদিন খাবেন ততদিন কোনও রকম নেশা করা থেকে বিরত থাকুন।

ডা. মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা ।

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

📞 মোবাইল : +8801907-583252
+8801302-743871

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!