❤ মহিলাদের প্রচণ্ড যৌনসুখ লুকিয়ে জি-স্পটে !
❤ G-Spot যাকে গ্রেফেনবার্গ স্পটও বলা হয় , জার্মান গাইনোকোলজিস্ট আর্নস্ট গ্রেফেনবার্গের জন্য, যোনিপথের একটি ইরোজেনাস এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয় যেটি, যখন উত্তেজিত হয়, তখন শক্তিশালী যৌন উত্তেজনা , শক্তিশালী প্রচণ্ড উত্তেজনা এবং মহিলা Orgasm হতে পারে।
❤🫦 জি-স্পট- G-Spot:
🫦 জি স্পট’ নারী দেহের মানচিত্রে এর অবস্থান। ডা:পেরি, ডা:ইতপলি ও ডা:লাডাস নামের তিনজন বিজ্ঞানী নারী দেহের ‘জি স্পট’-কে সবার কাছে পরিচিত করে দিয়েছেন।
🫦 G-Spot, নারী দেহের গোপনাঙ্গে এ স্পটের অবস্থান। নারী যৌনাঙ্গের যোনি গোত্রে লুকানো এ জায়গাটি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল। নারীর মাঝে চরম পুলকের অনুভূতি আর শিহরণ জাগায় যৌনাঙ্গের এ অংশটি।
🫦 Grafenberg Spot, কে সংক্ষেপে ( জি-স্পট,G-Spot ) বলা হয়। জিস্পট অনেকটা সীমের বিচীর মত দেখতে। ❤
🫦 জি-স্পট,G-Spot কি ভাবে খুজে পাবেন?
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 জি-স্পট,G-Spot এর অবস্থান হলো যোনির অগ্রবর্তী গাত্রে যা যোনি মুখ হতে পাঁচ সে.মি. পরিমাণ গভীরে থাকে। এটা ভ্যাজায়নার ভিতরে, যাকে ভ্যজায়নাল ওয়াল বলে তার মুখে অবস্থিত, অনেকটা নাভি বরাবর। এটা স্টিমুলেটেড হলে রাফ লাগে ধরতে। ( জি-স্পট – পেনিস বা আঙ্গুল দুইটা দিয়েই স্টিমুলেট করা যায় )।
🫦 জি স্পট আপনার নিজেরই খুজে নিতে হবে। প্রথমবারের ক্ষেত্রে আঙ্গুল দিয়ে জি স্পট খুজে বের করা বেশি সহজ।
🫦 আঙ্গুল পুরোপুরি ভেতরে ঢুকার পর এমন একটি জায়গা পাবেন যেটি আশেপাশের ভ্যাজায়নাল ওয়ালের থেকে বেশি রাফ। সেটাই জি স্পট।
🫦 ফিঙ্গারিং করার সময় সে সোজা হয়ে শুয়ে থাকলে জি স্পট সহজেই খুজে পাবেন।
🫦 ইন্টারকোর্সের সময় জি-স্পট পাওয়ার জন্য সেক্স পজিশন ঠিক থাকা বেশ জরুরি।
❤ ডগি স্টাইলে পেছন দিক থেকে বা দুইজন একি দিকে মুখ করে শুয়ে তাকে পেছন দিক থেকে ফাক করলে জি স্পট সহজে হিট করতে পারবেন।
❤ ডগি স্টাইলে তার অ্যাস ধরে উচু করে পেনিস ঢুকালে সহজে জি স্পট খুজে পাওয়া যায়।
❤ এছাড়া মেয়েরা উপরে থেকে সেই পজিশনে সেক্স করলে সহজেই তার জি স্পট হিট করা সম্ভব।
❤ এছাড়া সে পেনিসের উপরে তার অ্যাস সারকুলার ভাবে ঘুড়িয়ে, উপরে নিচে করে জি-স্পট হিট করতে পারে।
❤ জি-স্পট, হিট করার জন্য এবং স্টিমুলেট করার জন্য বেশ প্রেসার দিতে হয়। এতে সে ব্যথা না পাওয়া পর্যন্ত কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।
❤ জি-স্পটে, একবার মাত্র স্পর্শে নারীদের সেক্স উঠে যায়, এবং এর দ্বারা সেক্স কিংবা ফিঙ্গারিং করে নারীর চরম পর্যায়ের সুখ অর্জন করা সম্ভব।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে অনন্ত যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 প্রতিটি মিলনে পুরুষ নিজের অর্গাজম নিয়ে যতটা মত্ত থাকেন তার সিকিভাগও চিন্তিত থাকেন না নারীর অর্গাজম নিয়ে। ফলে দিনের পর দিন মিলনে নারী রয়ে যান অতৃপ্ত। যার প্রভাব পড়ে দাম্পত্য জীবনে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক থেকে বিবাহবিচ্ছেদ সবই।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 প্রতিটি মিলনে পুরুষ নিজের অর্গাজম নিয়ে যতটা মত্ত থাকেন তার সিকিভাগও চিন্তিত থাকেন না নারীর অর্গাজম নিয়ে। ফলে দিনের পর দিন মিলনে নারী রয়ে যান অতৃপ্ত। যার প্রভাব পড়ে দাম্পত্য জীবনে।
🫦 বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক থেকে বিবাহবিচ্ছেদ সবই এসে পড়ে বাকি সব দিকে সুখী একটি দাম্পত্য জীবনে। অথচ দাম্পত্য জীবনে সঙ্গিনীকে যৌনসুখের ভেলায় ভাসানোর সুইচ পুরুষের হাতেই আছে। যার খবর অধিকাংশ পুরুষই রাখেন না।
আরো পড়ুনঃ হরমোনের সমস্যার কারণে সেক্সর সুখ নষ্ট হয়! এবং সহবাসে দূর হয় মাইগ্রেনের ব্যথা!
🫦 যৌন সুখের অপার আনন্দ আনে অর্গাজম, এই লক্ষ্যে পৌঁছতে জি-স্পটকে কীভাবে খুঁজে পাবেন? সময় অনেক এগিয়েছে। প্রযুক্তির বিকাশও হয়েছে। কিন্তু যৌনতার তৃপ্তির কথা শুনলেই ঘাম ছুটে যায় আম-বাঙালির। আজও যৌনজীবন নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতে ডরায় 90 শতাংশের বেশি বাঙালি। Sex-সেক্স, কে আজও বাঙালি এক ট্যাবু হিসাবেই দেখে যায়। কিন্তু, প্রাপ্ত বয়স্ক জীবনে যৌনতা যে জীবনের একটা উপযোগী চাহিদা- তা নিয়ে আজও রয়ে গিয়েছে ঢাক গুড়গুড়। সম্পর্কের কমিটমেন্টকে আজও সারাক্ষণ যৌন সম্পর্কের নিরিখে বিচার করা হয়। যেন এক পর্বতারোহী যেমন এভারেস্টে না চড়লে কল্কে পাবেন না, অনেকটা ওই রকম ব্যাপার। মানে সম্পর্কের কমিটমেন্টে পাশ করলেই তবে মিলবে যৌন জীবন- এমন এক অলিখিত চুক্তি স্বাক্ষর করে বসেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। আর পরিণাম যৌন জীবন নিয়ে তৈরি করে অজ্ঞতা।
🫦 কিন্তু, যৌনজীবনের সুখ পেতে গেলে যে অর্গাজম এবং জি-স্পট রহস্যভেদ হওয়াটা দরকার তা নিয়ে কজন খোঁজ রাখেন!
🫦 40 আপ মহিলাদের অর্গাজমে পৌঁছনোর সিড়ি হল জি-স্পট
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 অর্গাজম শুধুই যে শারীরিক যৌনতার পরিতৃপ্ত করার একটা সুখ তা নয়। অর্গাজম-এর মধ্যে দিয়ে মানসিক চাপ বা হতাশা যেমন দূর হয়, তেমনি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাওয়া থেকে মন এবং শরীরের সুস্বাস্থ্য-কে ধরে রাখতেও সাহায্য করে। আর এই অর্গাজমের রাস্তাটা তখনই সফল হয় যখন জি-স্পট বা গ্রাফেনবার্গ স্পট-এর যৌন সুখকে একটা অপরিসীম আনন্দের জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়।
🫦 শুধুমাত্র যৌন সম্ভোগেই মহিলাদের অর্গাজম পাওয়া অসম্ভব! অনেক মহিলাই মনে করেন যে শুধুমাত্র ইন্টারকোর্স বা যৌন সম্ভোগের মধ্যে দিয়েই অর্গাজম পাওয়া সম্ভব। এই ধারনা ঠিক নয় বলেই মনে করেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কারণ, তাঁদের মতে ভ্যাজাইনাল পেনিট্রেশন যৌন সম্পর্ক স্থাপনের রাস্তা, কিন্তু যৌনতার সুখ পাওয়াটা পুরোপুরি একটা মানসিক প্রক্রিয়া যা কতগুলি জিনিসের উপর নির্ভর করে।
🫦 সেই বিষয় সম্পর্কে যদি কারও পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকে তাহলে অর্গাজম সম্পর্কে অবগত থাকাটা তাঁর কাছে অনেকটাই ধোঁয়াশার মতো মনে হবে। কারণ, অর্গাজম শুধুমাত্র যোনিতে কোনও কিছুর পেনিট্রেশনের উপর নির্ভর করে না, এটা যে কোনও ধরনের পেনিট্রেশন ছাড়াই হয় এবং মূলত স্পর্শ-এর উপরে এর নির্ভরশীলতা অনেকবেশি। এমন এক স্পর্শ যা প্রেমিক-প্রেমিকা উদ্বুদ্ধ করে এক অপরিসীম আনন্দ এবং ইজাকুলেশনের দিকে নিয়ে যেতে।
🫦 যোনিতে যখন লিঙ্গের পেনিট্রেশন হয় তখন অনেকেই মনে করেন যে এই পেনিট্রেশনের জেরে দুই অঙ্গের ঘর্ষণে যে অনুভূতি তৈরি হচ্ছে সেটাই অর্গাজম। আসলে যোনির অগ্রভাগে থাকে ক্লিটোরিস। এর সঙ্গে একটা হালকা সংঘর্ষ হয় লিঙ্গের। এই ক্লোটারিস আসলে তৈরি হয়েছে যৌন সুখের আনন্দকে বাড়িয়ে তুলতে। কিন্তু, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্লিটোরিস ভ্যাজাইনাল অর্গাজমের একটা রাস্তা হতে পারে কিন্তু তা বলে পুরো বিষয় নয়।
🫦 আর অধিকাংশ প্রাপ্ত বয়স্করাই জানে না যে ক্লিটোরিসকে কীভাবে জাগ্রত করতে পারলে যৌনসুখ বৃদ্ধি পেতে পারে। এই প্রসঙ্গে এই সব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা একটি গবেষণাপত্রেরও উল্লেখ করেছেন, 2017- সালে প্রকাশিত এই গবেষণায় নাকি দাবি করা হয়েছে ভ্যাজাইনাল অর্গাজমের মজাটা উপভোগ করতে পেরেছেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া মাত্র 18 শতাংশ মহিলা। এর দ্বারা প্রমাণিত যে শুধুমাত্র ভ্যাজাইনাল পেনিট্রেশন অর্গাজমের রাস্তা নয়।
🫦 What Is G-Spot? জি-স্পট কি?
🫦 যোনি থেকে পিউবিক এরিয়া হয়ে নাভি-র কাছেও থাকতে পারে জি-স্পট, হাত বা আঙুলের স্পর্শ অথবা এমন কিছু যা আপনার যৌন ক্রীড়ার অনুভূতিকে বাড়িয়ে তুলতে পারে- এমন কিছুর অবলম্বন নিন। আর যোনি থেকে পিউবিক এরিয়া এবং নাভির চারপাশে তা স্পর্শকে যতটা পারা যায় মায়াবী এবং যৌন সম্মোহনের বশবর্তী করে তুলুন এবং পরখ করে দেখুন যৌন অনুভূতি আপনার শরীরে এক অপার আনন্দ বা অর্গাজমের পরিবেশকে তৈরি করতে পারছে কি না। যদি এই প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে বুঝে যাবেন শরীরের এই স্থানেই রয়েছে আপনার জি-স্পট। এবার তার আরও নিখুঁত স্থান নির্ধারণ করতে বারবার এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে পারেন।
🫦 এমনকিছু সেক্স পজিশন তা জি-স্পটকে জাগ্রত করে তুলতে পারে!
🫦 কাউগার্ল- এই পজিশনকে আপনার সঙ্গীকে আধশোয়া করে দিন। এরপর তার উপরে নিজের যোনিকে স্থাপন করুন। আপ বা ডাউন ওয়েতে ওঠানামা নয়, এবার মুভ ফরোয়ার্ড এবং মুভ ব্যাক করুন। এর ফলে যোনিতে যে কর্ষণ প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে তাতে আপনার ভ্যাজাইনাল জি-স্পট চিহ্নিত হতে পারে।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 ডগি স্টাইল- নিজেকে পিছনে ফিরে দাঁড় করান। সামনে বিছানা অথবা নিচু টেবিলের উপরে নিজের শরীরের উপরের অংশকে ঝুঁকিয়ে রাখুন। আর সঙ্গীকে বলুন পিছন থেকে যোনিতে পেনিট্রেশন বৃদ্ধি করতে। ভ্যাজাইনাল জি-স্পট খুঁজতে অনেক সময় এই প্রক্রিয়া কাজে লাগে।
🫦 ক্লোজড মিশনারি পজিশন
যৌন ক্রীড়ার খাতায় এই নামেই এর পরিচিতি। বলা হয় এই যৌন ক্রীড়ার প্রক্রিয়া স্টিমুলেশন বেশি হয়। প্রেমিক-প্রেমিকা একে অপরের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। একদম কাছাকাছি দুজনকে মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। দুজনের পা-ই জোঁড়া থাকতে হবে। এবার যোন সম্পর্ক স্থাপনে যতটা সম্ভব পেনিট্রেশন করতে হবে। এরফলে একটা প্রবল ঘর্ষণ এবং কর্ষণে ভ্যাজাইনাল জি-স্পট জাগ্রত হতে পারে। আর অর্গাজম-এর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
🫦 নিজেরা যাচাই করুন এবং পরখ করুন, আর অর্গাজমের মজা নিন, অধিকাংশ সময়ই মহিলারা অর্গাজম নিয়ে কথা বলেন না। তাঁরা লজ্জা পান এই নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করতে। কিন্তু তা-বলে নিজের যৌন জীবনে ম্যাড়ম্যাড়ে না করে তাকে উত্তেজক করে তুলুন। কারণ এটা আপনার অধিকারের মধ্যেই পড়ে।
🫦 G-Spot , যেটির সন্ধান পেলে খুলে যাবে দাম্পত্য জীবনে স্বর্গের চাবিকাঠি। হ্যাঁ, নারীপুরুষের যৌনতায় পুরুষের তুরুপের তাস হতে পারে ‘জি-স্পট’। নারী শরীরের গোপনতম স্থান।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 যা লুকিয়ে আছে আবিষ্কারের অপেক্ষায়। জি-স্পট কী! এটি আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনের সেরা পিকনিক স্পট। আপনাকে সেখানে গিয়ে শুধু একবার পৌঁছতে হবে। গ্রাফেনবার্গ স্পট বা জি-স্পট হচ্ছে যোনিপথের একটি ক্ষুদ্র অংশবিশেষ। যা নারীর যোনিপথের 2/3 ইঞ্চি ভেতরে, ওপর দিকে এবং মূত্রথলির নীচে অবস্থান করে। জি-স্পটের নামকরণ করা হয়েছে জার্মান স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ আর্নেস্ট গ্রাফেনবার্গ-এর নামানুসারে।
❤ উনিশশো পঞ্চাশের দশকে প্রায় 400 জন মহিলাকে নিয়ে গবেষণা করেন ড:আর্নেস্ট গ্রাফেনবার্গ। গবেষণায় তিনি দেখেন নারীদের যোনির ওই অঞ্চলটিতে পুরুষের আঙুলের স্পর্শে যোনি থেকে ফ্যাট-ফ্রি দুধের মত 3-5 মিলিলিটার যৌনরস নির্গত হয় যা স্বাদে মিষ্ট ও গন্ধ প্রস্রাবের মতো। একই ধরনের রস অর্গাজমের সময় পুরুষের প্রস্টেট থেকে নির্গত হয়।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🫦 ড: গ্রাফেনবার্গ তাঁর গবেষণায় জানিয়েছিলেন রাত 11 থেকে রাত 01 টা পর্যন্ত সবচেয়ে উত্তেজিত থাকে এই অঞ্চল। এই সময় যৌনাঙ্গের এই অংশটিকে সামান্য উদ্দীপিত করা হলে নারীর শরীরে চরম পুলকের অনুভূতি ও শিহরণ জাগে।
🫦 কিন্তু এই জি-স্পট নারী যোনিপথের এমন জায়গায় অবস্থিত সেখানে পুরুষাঙ্গ ও জিভ পৌঁছতে পারে না, কিন্তু আঙুল পারে। লেখার সঙ্গে দেওয়া ছবিটি থেকে আপনাকেই খুঁজে বের করে নিতে হবে আপনার সঙ্গিনীর জি-স্পট। তবে জি-স্পটে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা হলে এটি মুত্রথলীকে মুত্রত্যাগের জন্য উদ্দীপ্ত করে। তাই আপনার সঙ্গিনীর পরিপূর্ণ ও সফল যৌনতৃপ্তির জন্য জি-স্পট-এর ওপর সঠিকভাবে অর্থাৎ ধীরে ধীরে আলতো চাপ দেওয়া উচিত হবে।
🫦 নিউরোলজিস্টরা এই অনন্য সুখানুভূতির কারণ বলেছেন। তাঁরা বলছেন এর জন্য দায়ী আমাদের মস্তিষ্কের সেরিব্রামের লিমবিক কর্টেক্স নামের অংশ। এই অংশটিকে বলা হয় মস্তিস্কের আনন্দ কেন্দ্র বা প্লেজার সেন্টার।
🫦 জি-স্পটে পুরুষের আলতো স্পর্শ্ব সরাসরি নারীর মস্তিস্কের প্লেজার সেন্টারকে উদ্দীপিত করে এবং নারীকে অর্গাজম বা চরম পুলকের শিহরণ জাগানো অনুভূতি দেয়।
🫦 তাই সঙ্গিনীকে তীব্র যৌনসুখ দিতে চাইলে উদ্যমী পুরুষদের জি-স্পট খুঁজে বের করতে হবে। ধৈর্য ধরে পরীক্ষা চালিয়ে যেতে হবে। একবার গুপ্তধন হাতে পেলে আপনাকে আর পায় কে! আপনার সঙ্গিনীর চোখে তখন আপনিই পৃথিবীর সেরা পুরুষ, আপনিই ক্যাসানোভা,আপনিই Sex ডন।
🫦 40 আপ মহিলা সঙ্গিনীকে প্রচণ্ড যৌনসুখ দেওয়ার কেন্দ্র ( জি-স্পট ) সেটা জানেন কি!
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।