🇨🇭 মাইগ্রেনের ব্যথা কতটা অসহনীয় ভুক্তভোগীরা বেশ ভালোই জানেন। মাইগ্রেনের সমস্যা হলে মাথার ভেতরে ব্যথা হয়। এই ব্যথা সাধারণত একদিকে হয়, ডান অথবা বাম পাশে। সঙ্গে থাকতে পারে বমি ভাব।
❤ মাইগ্রেনের ব্যথা পুরোপুরি নিরাময় হয় না। অনেক সময় ব্যথা সহ্য করা কঠিন হয়ে পড়ে। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা খুবই কষ্টদায়ক ও দীর্ঘস্থায়ী। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে এ ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। গবেষণা বলছে যৌন মিলন করলে মাইগ্রেনের ব্যথা কমে। 😍
❤ জার্মানির এক দল গবেষক জানাচ্ছেন মাইগ্রেনের ব্যথা বা অন্য কারণে যে মাথা ব্যথা হয় তা থেকে মুক্তি দিতে পারে যৌন মিলন।😍
❤ গবেষকরা 800 মাইগ্রেনের রোগী এবং 200 ক্লাস্টার হেডেক রোগীকে নিয়ে এ গবেষণা করেন। মাইগ্রেনের 60 শতাংশ রোগী ও ক্লাস্টার হেডেক রোগীদের 37 শতাংশ যৌন মিলনের মাধ্যমে তাদের যন্ত্রণাদায়ক ব্যথা থেকে মুক্তি পেয়েছেন।
❤ জার্মানির ইউনিভার্সিটি অব মুনস্টারের গবেষকরা জানান, আমাদের এ গবেষণায় স্পষ্টভাবে প্রমাণ মিলেছে যে, যৌন মিলনের মাধ্যমে মাইগ্রেন বা ক্লাস্টার যে কোনো মাথাব্যথা দূর করা যায়।😍
❤ এর কারণও তারা ব্যাখ্যা করেছেন। যৌন মিলনের সময় অ্যান্ড্রোফিল নামে এক ধরনের হরমোন নি:সৃত হয়। এ হরমোন শরীরে বেদনানাশক হিসেবে কাজ করে।
❤ মস্তিষ্ক ও নার্ভাস সিস্টেম মাথা ব্যথা/ হরমোনজনিত মাথাব্যথা:
❤ শরীরে হরমোন এর পরিবর্তনের কারণে অনেক নারী মাথাব্যথার শিকার হন।
❤ অনেকে মাইগ্রেন ( এক প্রকার মাথাব্যথা ) এর সাথে তাদের মাসিক বা রজ:স্রাবের একটি সম্পর্ক লক্ষ্য করেন। মাসিকের সময়কালীন এই মাথাব্যথা প্রায়ই বেশ গুরুতর রূপ ধারন করে। মাসিক শুরু হওয়ার 2 দিন আগে অথবা মাসিকের প্রথম 3 দিনে এই মাথাব্যথার সূত্রপাত ঘটতে পারে।
❤ নারীর শরীরে এই সময়টাতে এস্ট্রোজেন নামক হরমোনের পরিমাণ কমে যায়, যার ফলে এই মাথাব্যথা আরম্ভ হয়। মাসের অন্যান্য সময়ে হয়ে থাকা মাইগ্রেনের তুলনায় এই সময়কার মাইগ্রেন সাধারণত বেশি দু:সহ হয় এবং এই ব্যথা পরের দিন ফিরে আসার সম্ভাবনাও বেশি।
❤ মাসিক ছাড়াও অন্যান্য কারণে এই প্রকার হরমোনজনিত মাথাব্যথা হতে পারে। কারণগুলো হলো:
❤ জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি: ( কম্বাইন্ড ওরাল কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল ) এই বড়ি খাওয়ার ফলে কারো কারো মাথাব্যথা কমে যায়, আবার কারো কারো ক্ষেত্রে আগের তুলনায় আরো ঘনঘন মাথাব্যথা হয়। বিশেষ করে যে সপ্তাহে তারা পিল বা বড়ি খাওয়া থেকে বিরত থাকেন এবং এস্ট্রোজেন নামক হরমোনের পরিমাণ কমে যায়।
রজোবন্ধ বা মেনোপজ- রজোবন্ধের সময় যত ঘনিয়ে আসে, মাথাব্যথা ততই যন্ত্রণাদায়ক হতে থাকে। এমন হওয়ার পেছনে মূলত দুটি কারণ রয়েছে। এক, রজোবন্ধের আগের সময়টায় মাসিক আরো ঘনঘন হয়। দুই, এই সময়ে নারীর শরীরে হরমোনের পরিবর্তন হয়।
❤ গর্ভাবস্থা: সন্তান গর্ভে ধারণের প্রথম কয়েক সপ্তাহে মাথাব্যথা তীব্র হয়ে উঠে। এই ব্যথা সাধারণত গর্ভাবস্থার শেষের 06 মাসে কমে আসে অথবা একদমই চলে যায় । আর এই মাথাব্যথা বাচ্চার কোন ক্ষতি করে না।
❤ আপনার মাথাব্যথা হরমোনজনিত সমস্যার কারণে হচ্ছে কিনা কিভাবে জানবেন
মাসিকের সাথে আপনার মাথাব্যথার আদৌ সম্পর্ক আছে কি না, এই ব্যাপারে জানতে কমপক্ষে 3 মাস একটি ডায়েরিতে মাসিক চক্র এবং মাথাব্যাথার সকল তথ্য লিখে রাখুন। যদি আপনার মাথাব্যথার সাথে সত্যিই মাসিকের সম্পর্ক থাকে, তাহলে ডায়েরির মাধ্যমে জানা যাবে যে মাসিক চক্রের ঠিক কোন পর্যায়ে মাথাব্যথার সূত্রপাত ঘটেছে ।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের বিয়ের আগে সেক্স করলে কি হয়?
❤ এই মাথাব্যথা মোকাবেলায় আপনি নিজে যা করতে পারেন
ডায়েরির মাধ্যমে যদি জানতে পারেন যে মাসিক শুরু হবার ঠিক আগে আপনার মাথাব্যথা হয়, তাহলে আপনি এই কাজ গুলো করতে পারেন:
✅ ঘনঘন অল্প পরিমাণে কিছু খেতে থাকবেন যাতে আপনার রক্তে শর্করা ভালো পরিমাণে থাকে। এক বেলা খাবার না খেলে বা অনিয়মিত খেলে মাথাব্যথা হতে পারে। রাতে ঘুমানোর আগে হাল্কা কিছু খাবেন এবং অবশ্যই সকালের নাস্তা করবেন।
নিয়মিত ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন। ঘুমের পরিমাণ খুব বেশি বা খুব অল্প যাতে না হয়।
মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন। তা যদি সম্ভব না হয়, মানসিক চাপ মোকাবেলার কিছু উপায় অবলম্বন করুন, যেমন নিয়মিত ব্যায়াম।
🇨🇭 আমাদের মন খারাপ হয় চারটি হ্যাপি হরমোনের অনুপস্থিতিতে: কেন আমাদের মন ভালো লাগে? আমরা কেন খুশি হই? সন্তুষ্ট থাকি? কারণটা হলো:
- 🧪 ডোপামিন।
- 🧪 সেরোটোনিন।
- 🧪 অক্সিটোসিন।
- 🧪 এন্ডোরফিন, এই চার হ্যাপি হরমোন।
❤ এসব হরমোনের কারণেই আমরা খুশি হই, আনন্দে থাকি। আমাদের মনমেজাজ ভালো থাকে। আর এসব হরমোনের অনুপস্থিতিতে আমরা ‘ভাল্লাগে না, ভাল্লাগে না’ রোগে আক্রান্ত হই। কিছুই যেন ভালো লাগছে না। কোনো কিছুতেই মন বসছে না। এমন সব সময়ও ‘হ্যাপিনেস কেমিক্যাল’ বা যেসব হরমোনের কারণে নিজের ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে, সেগুলো আপনার শরীরে উৎপাদন করতে পারেন। কীভাবে?
🧪 ডোপামিন- ❤ ( ফিল গুড – Feel Good ) হরমোন:
কিছুই ভালো লাগছে না যখন, হাঁটতে বের হন। শারীরিক পরিশ্রম হয়, এমন কিছু করুন। ফেলে রাখা কোনো একটা কাজ শেষ করুন। বাসার আশপাশের কোনো একটা রেস্তোরাঁ বা নতুন কোনো জায়গায় গিয়ে নিজেকে আনন্দ দিন। এসবের কোনো কিছুই ভালো বিকল্প মনে না হলে ঘুমিয়ে পড়ুন। ডোপামিন নি:সরণ হবে। ভালো লাগবে। প্রেমে পড়লে ডোপামিন নি:সরণ বেড়ে যায়।
🧪❤❤ অক্সিটোসিন- ( লাভ হরমোন ): আপনি কি জানেন, যাঁরা অন্যের ভালো দেখে হিংসা করে, তাঁরা অসুখী! কেননা, তাতে অক্সিটোসিনের নি:সরণ খুবই কমে যায়। নিজের ভেতরে তখন আত্মবিশ্বাসহীনতা ও হীনম্মন্যতা কাজ করে। যাঁর পোশাক, ব্যাগ, সফলতা দেখে আপনার মনের ভেতর কিঞ্চিৎ ‘জ্বালাপোড়া’ শুরু হয়, প্রকাশ্যে তাঁর প্রশংসা করুন। ভালো উদ্যোগ বা ভালো কিছুর প্রশংসা করায় কোনো কার্পণ্য করবেন না। কেননা, অন্যের প্রশংসা করলে আপনার নিজের শরীর থেকেই অক্সিটোসিন নি:সরণ হবে। তাতে আপনার ভালো লাগবে। শিশু ও পোষা প্রাণীদের সঙ্গে সময় কাটান। প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরুন। চুমু খান। হাত ধরুন। সঙ্গী বা সন্তানের সঙ্গে জড়াজড়ি করে শুয়ে থাকুন। শারীরিক সংস্পর্শে থাকুন। তাঁকে জানান যে আপনি তাঁকে কত ভালোবাসেন।
🧪 সেরোটোনিন- ( প্রকৃতি আর বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িত ):
সেরোটোনিন নি:সরণের জন্য মন খুলে কথা বলুন। রোদে, প্রকৃতিতে সময় কাটান। মেডিটেশন করুন। প্রার্থনা করুন।
🧪 এন্ডোরফিন- ( ব্যথা উপশমকারী হরমোন ):
একটা সিনেমা দেখতে বসুন। বই পড়ুন। গান শুনুন। হাসুন প্রাণ খুলে। এন্ডোরফিন প্রাকৃতিকভাবে শারীরিক ও মানসিক ব্যথা উপশম করে। যখন আমরা শারীরিক বা মানসিকভাবে আহত হই, তখন এন্ডোরফিন সক্রিয় হয়। হাসলে সবচেয়ে বেশি এন্ডোরফিন নি:সৃত হয়।
🇨🇭 প্রোলাক্টিন হরমোন বাড়লে যেসব সমস্যা হয়: হরমোন বা প্রাণরস হচ্ছে আমাদের শরীর থেকে নি:সৃত এক ধরনের রস বা রাসায়নিক পদার্থ। এটি শরীরের এক জায়গা থেকে নি:সৃত হয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং কাজ করে। আমাদের শরীরে অনেক ধরনের হরমোন আছে, এর মধ্যে একটি হলো প্রোলাক্টিন হরমোন, যা পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নি:সৃত হয়।
❤ প্রোলাক্টিন হরমোনের কাজ কি?
- 🧪 মেয়েদের স্তন গঠনে ভূমিকা রাখে।
- 🧪 স্তনে দুধ উৎপন্ন হতে সহায়তা করে।
- 🧪 স্নায়ুতন্ত্রের ওপরও এর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব আছে।
- 🇨🇭 রক্তে প্রোলাক্টিন হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে একে বলা হয় হাইপারপ্রোলাক্টিনেমিয়া। 1%শতাংশ মানুষ এতে আক্রান্ত হয়।
🇨🇭 প্রোলাক্টিন হরমোন বেড়ে যাওয়ার কারণ কি?
- 🧪 প্রোলাক্টিনোমা নামক পিটুইটারি টিউমার।
- 🧪 কিছু ওষুধ খাওয়ার জন্য।
- 🧪 কিছু রোগের জন্য, যেমন- থাইরয়েডের সমস্যা, কিডনি রোগ, পিসিওএস, হার্পিস ভাইরাস ইনফেকশন থাকলে।
- 🧪 গর্ভাবস্থায় এবং বাচ্চা বুকের দুধ খেলে এই হরমোন বাড়তে পারে।
🇨🇭 প্রোলাক্টিন হরমোন বেড়ে নারীদের ক্ষেত্রে কি লক্ষণ দেখা যায়?
- 🧪 মাসিক অনিয়মিত হওয়া অথবা মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া।
- 🧪 গর্ভাবস্থা ছাড়াও স্তন দিয়ে দুধের মতো পদার্থ বের হওয়া।
- 🧪 মুখে অবাঞ্ছিত লোম ও ব্রণ হওয়া।
- 🧪 সহবাসের সময় ব্যথা।
🇨🇭 প্রোলাক্টিন হরমোন বেড়ে পুরুষের ক্ষেত্রে কি লক্ষণ দেখা যায়?
- 🧪 ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাঙ্গ শক্ত কম হওয়া।
- 🧪 স্তন মেয়েদের মতো বড় হয়ে যাওয়া বা গাইনিকোম্যাসিয়া।
- 🧪 স্তনে ব্যথা।
🇨🇭 পুরুষ-নারী উভয়ের ক্ষেত্রে যেসব সমস্যা হয়?
- 🧪 ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যত্ব।
- 🧪 হাড় ক্ষয় বা অস্টিওপরোসিস।
- 🧪 যৌন ইচ্ছা বা আগ্রহ কমে যাওয়া।
🇨🇭 পিটিউটারি টিউমার থাকলে কি লক্ষণ দেখা যায়?
- 🧪 চোখে দেখতে সমস্যা হওয়া।
- 🧪 মাথা ব্যথা।
- 🧪 পিটুইটারির অন্য হরমোন উৎপাদন কমে যাওয়া।
🇨🇭 রোগ নির্ণয়:
ওপরের লক্ষণগুলো থাকলে আপনি একজন হরমোন বিশেষজ্ঞ বা এন্ডোক্রাইনোলজিস্টের পরামর্শ নিন। সেরাম প্রোলাক্টিন নামক রক্তের একটি পরীক্ষার মাধ্যমে এটি নির্ণয় করা যায়।
🇨🇭 চিকিৎসা:
কারো প্রোলাক্টিন হরমোন বেশি থাকলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। যথাযথ কারণ নির্ণয় করে এটি সহজেই ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা করা যায়। অনেক সময় ওষুধও লাগে না, যে কারণে হচ্ছে সেটা শনাক্ত করলেই চলে। যেমন: কোনো ওষুধের কারণে হলে সেটি বন্ধ করলেই এটি ঠিক হয়ে যায়।
🇨🇭 Hormone Imbalance –
শরীরে হরমোনের মাত্রা ওঠানামা করলে দেখা দিতে পারে বন্ধ্যাত্ব!
🧪 থাইরয়েড, লিভারের সমস্যা, খাদ্যাভাসে অনিয়ম ইত্যাদি নানা কারণে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হতে পারে।
🇨🇭 শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি কেন?
❤ মহিলাদের হরমোনের তারতম্যের সমস্যা ভীষণ ভাবেই দেখা যায়। শরীরের সুস্থতা ও মনের সুখ সবটাই কিন্তু নির্ভর করে আছে হরমোনের উপরই। তাই শরীর চাঙ্গা রাখতে শরীরে হরমোনের সমতা থাকা ভীষণ জরুরি। আচমকাই ওজন বৃদ্ধি, ঘন ঘন মেজাজ বিগড়ে যাওয়া কিংবা অত্যন্ত ক্লান্তি ভাব কিন্তু হরমোনের তারতম্যের লক্ষণ হতে পারে। চুল পড়ে যাওয়া, ত্বকের সমস্যা, ব্রণ ইত্যাদির কারণও হতে পারে শরীরে হরমোনের সমতার অভাব। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা উপেক্ষা করে ভুল করে থাকেন অনেকে। অথচ ওষুধ খাওয়া ও নিয়মমাফিক জীবনচর্যায় হরমোনের ইমব্যালান্স সহজেই সামাল দেওয়া যায়।
❤ মেয়েদের বয়:সন্ধির সময়ে, সন্তান জন্মের পরে ও ঋতুবন্ধের সময় এই সমস্যা হতে পারে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে কিছু ক্রনিক অসুখেও এই কষ্ট ভোগ করেন। ডায়াবিটিস, থাইরয়েড, কিডনির রোগ থাকলেও হরমোনাল ইমব্যালান্স হতে পারে। তবে মেয়েদের শরীর এমন ভাবেই তৈরি যে, হরমোনের তারতাম্য খুব সহজেই দেখা দিতে পারে।
🇨🇭 হরমোনের ভারসাম্য হারালে কি রোগে আক্রান্ত হন মহিলারা?
- 🧪 হরমোনের ভারসাম্যের তারতম্যে বয়সের হেরফেরে নানা রকমের রোগ দেখা দেয়। সবচেয়ে পরিচিত ‘পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পিওএস। এটি কিশোরীবেলার রোগ। এ ক্ষেত্রে রোগীর ঋতুস্রাব অনিয়মিত হয়ে পড়ে, ওজন বেড়ে যায়, অ্যাকনে হয়, মাথার চুলের গোছ কমে যায়, হাতে-মুখে অবাঞ্ছিত রোম দেখা যায়।
- 🧪 হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে গেলে সন্তানধারণেও সমস্যা হতে পারে। যদিও তার চিকিৎসা আছে। হরমোনের গোলমালের কারণেই সিস্ট হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে Homeo ওষুধেই কাজ দেয়।
- 🧪 চল্লিশের পরেও মহিলারা হরমোনের অসুখে ভোগেন। রাতে গরম লাগা, হঠাৎ ঘাম, ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়া, কালো ছোপ, খিটখিটে মেজাজ, এ সব উপসর্গ দেখা যায় তখন। ওষুধ দিয়ে, ক্রিম লাগিয়ে সব সমস্যাই আয়ত্তে আনা যায়। তবে প্রয়োজনে হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপিও করা হয়।
🇨🇭 কী ভাবে হরমোনের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন?
- 🧪 হরমোনের সমস্যা দেখা দিলেই আগে ওজন কমান, ডায়েটে নজর রাখুন।
- 🧪 দিনে অন্তত আধ ঘণ্টা জোরে হাঁটুন। সময় না পেলে কিছু ক্ষণ স্কিপিং করুন। যখনই পারবেন একটু হেঁটে নিন।
- 🧪 রাসায়নিক দেওয়া বা প্রসেস্ড ফুড এড়িয়ে চলুন।
- 🧪 হরমোনের অসুখ হওয়ার কারণগুলির অন্যতম মানসিক অশান্তি। মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখলেই দেখবেন, হরমোন ভারসাম্য ঠিকঠাক রয়েছে।
- 🧪 তলপেটে একনাগাড়ে ব্যথা, মাথা ধরা, খিটখিটে মেজাজ বা হঠাৎ রেগে যাওয়া, ওজন অত্যধিক বেড়ে যাওয়া, এমন সব উপসর্গকে দেখেও অবহেলা করবেন না। সময় নষ্ট না করে, রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এন্ড প্রাইভেট প্র্যাক্টিশনার। ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। হোমিও গবেষক / হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।