🇨🇭 শরীরে সাবালকত্ব আসার পর থেকে সেক্স ডিজায়ার একটি নরমাল ইস্যু। সময় ও বয়সভেদে শুরুর দিকে এটি যেমন থাকে, একটি পরিণত বয়স একুশ থেকে পঁচিশে এটি পূর্ণতা পায়, চাহিদা সম্পূরক হয় এবং সেক্স ইন্টারেস্ট বেড়ে যায়, যা স্বাভাবিক।
🇨🇭 বিয়ের দুই থেকে তিন বছর পর মেয়েদের সেক্স করার ইন্টারেস্ট কমে যায়। কিন্তু কেন এমন হয়? সেক্স ইন্টারেস্ট মানে হলো, সেক্স করার ইচ্ছা। এখানে সেক্সের চাহিদা কিন্তু কমে না, সেক্স ডিমান্ড কমে না। শুধু যার সাথে থাকে, তার সাথে সেক্স করতে ইন্টারেস্ট জাগে না মেয়েদের। শরীরে ইচ্ছেটি মরে যায়, কিন্তু ক্ষুধা থাকে। যেমনটি অনেক সময় আমাদের ক্ষুধা আছে পেটে, কিন্তু খেতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু কেন এমন হয় ?
🇨🇭 ছেলেদেরও বিয়ের পর এমন সমস্যা হতে পারে। তবে তুলনামূলকভাবে শারীরিক অসুস্থতা বা অক্ষমতা ছাড়া ছেলেদের সেক্স ইন্টারেস্টের ক্ষেত্রে বিয়ে তেমন প্রভাব ফেলে না। কারণ সিম্পল। ছেলে ও মেয়েদের সেক্স স্টিমুলেশনের প্যাটার্ন একইভাবে কাজ করে না। যদিও সেক্স হরমোন দুজনেরই একই।
🇨🇭 বেশ কয়েকটি কারণে বিয়ের পর মেয়েদের সেক্স ইন্টারেস্ট কমে যায় বিষয়গুলো নিচে আলোচনা করা হলো:
🩸 1. মেয়েদের সেক্স ইন্টারেস্টটি মুডের ওপর নির্ভর করে বেশি। মুড মেয়েদের মোটিভেট্যাড্ করে সেক্সের ক্ষেত্রে অনেকখানি। বিয়ের পর সাংসারির ব্যস্ততা ও বিচিত্রতা এই মুডকে অনেকখানি নিয়ন্ত্রণ করে। সিঙ্গেল থাকা অবস্থায় লাইফ অনেক মনোটোনাস থাকে মেয়েদের।
🩸 2. মাতৃত্ব মেয়েদেরকে সেক্সের ব্যাপারে সাবকনসাসলি ডিমোটিভেটেড করে। এর কারণ, সমাজ। সমাজে মাদারহুড কনসেপ্টটি একধরনের ডিসেকচুয়েলাইজ। মা হওয়ার পর মেয়েদের শরীর ও মনে ভিন্ন একটি মানসিক টার্ন নেয়। এজন্যে দেখা যায়, ছেলেমেয়েরা একটু বড় হতে থাকলে বাবা-মা আলাদা বিছানায় ঘুমোতে শুরু করেন, যা তাদের সেক্স ইন্টারেস্টকে আরও কমিয়ে দেয়। কেবল মাঝে মাঝে কর্তা রাতের খাবারের পর ইশারা দেবেন, আজকে আইসো।
🩸 3. স্ত্রী যদি বারবার কোনো অজুহাত তোলেন যে, তার কিছু করতে ইচ্ছে করছে না বা শরীর ভালো না, এমন সব বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়েরা যখন ইমোশনালি তার হাজব্যান্ড কিংবা পার্টনারের সাথে কানেক্ট করতে পারে না, তখন মেয়েদের সেক্স ইন্টারেস্ট কমে যায়। সরাসরি বললে সংসারের ক্ষতি হবে ভেবে কোনো একটা অজুহাত তুলে এড়িয়ে যেতে চায়। তবে সংসার ধরে রাখতে, ইচ্ছা না থাকলেও মাঝে মাঝে যায়।
🩸 4. কোনো মানসিক পীড়া, বিষণ্ণতা, দুশ্চিন্তা দীর্ঘদিন একনাগাড়ে চলতে থাকলে মেয়েরা সেক্সে ইন্টারেস্ট হারিয়ে ফেলে।
🩸 5. সেক্স ড্রাইভকে বলে লিবিডো। সময় ও পরিস্থিতি ভেবে লিবিডো কমবেশি হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু যখন শরীরের নিজের কোনো রোগ থাকে তখন মেয়েদের সেক্স ইন্টারেস্ট কমে যায়। যেমন:
- 🧪 থাইরয়েড সমস্যা, বিশেষ করে হাইপোথাইরয়েডিজম।
- 🧪 আর্থ্রাইটিস, ক্যান্সার।
- 🧪 আন কন্ট্রোল ডায়াবেটিস।
- 🧪 ক্রনিক স্ট্রেস।
- 🧪 হরমোন ইমব্যালেন্স।
🇨🇭 কিছু মেডিসিন খেলে লিবিডো কমে যেতে পারে।
যেমন: এন্টিহিস্টামিন, ব্লাড প্রেশার মেডিসিন কিংবা আন্টি ডিপ্রেসেন্ট ট্যাব্লেটস। জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেলে প্রতি দশজনের মধ্যে দুজনের উল্টো সেক্স ড্রাইভে কমে যায়। শরীরে আয়রন কম থাকলে বা এনিমিক হলে লিবিডো কম থাকতে পারে।
আরো পড়ুনঃ বিয়ে করার পূর্বে নারী ও পুরুষের যা জানা জরুরী | ডাঃ মাসুদ হোসেন
🩸 6. বেশি একটিভ লাইফ মেয়েদের সেক্স ড্রাইভকে অনেক সময় ডিএকটিভ করে দেয়। বিশেষ করে চাকরিজীবি মহিলাদের ক্ষেত্রে এটি বেশি হয়। এর কারণটিও স্বাভাবিক। মেয়েরা চাকরি করলেও সংসারের কাজগুলো কিন্তু তাদের কমে না। একটি মেয়েকে তিনটি সেক্টরে কাজ করতে হয় তখন। কিন্তু পুরুষরা কেবল ঘরের বাইরে চাকরি করলেই দায়িত্ব যেন শেষ। মেয়েরা চাকরি করলে অফিসে কাজ করে এসে সংসারের কাজগুলিও তাদের করতে হয়, বাচ্চাদের দেখাশোনাও করতে হয়। দিনশেষে নিজের ইচ্ছার কোনো দাম থাকে না। না পেতে পেতে আর খাওয়া হয় না, মন আর খেতেও চায় না।
🩸 7. একেকটি মানুষের সেক্স সিগন্যাল একেক রকম। একটি মেয়েরও তাই। বেশিরভাগ দাম্পত্য জীবনে স্বামী বা পার্টনার এটি বোঝে না। মেয়েটি তার মতো সেক্স সিগন্যাল না পেলে স্টিমুলেটেড হবে না। বিয়ের পর মেয়েরা এমন করে তাদের সেক্স সিগন্যালটি না পেয়ে পেয়ে একসময় ইন্টারেস্ট হারিয়ে ফেলে। সেটা নিজের ডিজায়ারের প্রতি, সেটা পার্টনারের প্রতি, এমনকি সেটা নিজের ডিমান্ডের প্রতিও ইন্টারেস্টলেস হয়ে উঠতে পারে। ধারালো ছুরিও বেশিদিন ফেলে রাখলে এমনিতেই জং ধরে।
🇨🇭 যৌন উত্তেজনা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে মহিলারা যৌন মিলনে অনীহা প্রকাশ করে । আবার অনেকের মধ্যে যৌন মিলনের সময় উত্তেজনার অভাব দেখা যায় । যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যানরগাসমিয়া বলে। ফলে নারীরা যৌনমিলনের তৃপ্তি হতে বঞ্চিত হয়। বিভিন্ন কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে এক্ষেত্রে পুরুষেরা কম দায়ী নয়। পুরুষেরা নিজেদের যৌন সমস্যা গুলো নিয়ে অকপটে শেয়ার করতে পারে এবং সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসকের শরনাপন্ন হয়। কিন্তু সঙ্গিনীর ব্যাপারটা এতোটা গুরুত্ব দেয় না বা বুঝতে পারে না। স্বামী ও স্ত্রী উভয়ে উত্তেজনা বোধ করলে তবেই না যৌনমিলনে চরম সুখকর মুহুর্ত অনুভূত হয়।
হোমিওপ্যাথিতে নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির লক্ষনভিত্তিক কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে। হোমিও ঔষধ এর মাধ্যমে নারীদের যৌন আগ্ৰহ ও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করা যায়। হোমিও ঔষধ নারীদের যৌনাঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া বজায় রাখতে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্ৰহন করতে হবে ।
🇨🇭 নারী ও পুরুষের লিবিডো কমে যাওয়াকে অ্যানোরগাসমিয়া ও বলা হয়ে থাকে। লিবিডো কমে যাওয়া মানে উত্তেজনার অভাব। অর্থাৎ যৌন মিলনের সময় উত্তেজনার অনুপস্থিতি। নারী ও পুরুষের লিবিডো কমে গেলে তা পুনরায় ফিরে পেতে হোমিওপ্যাথিতে কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে। হোমিও ঔষধ হলো প্রাকৃতিক ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত চিকিৎসা পদ্ধতি। হোমিওপ্যাথিত অগনিত প্রাকৃতিক মাদার টিংচার রয়েছে যে গুলো যৌন স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে চমৎকার কাজ করে।কথায় আছে যৌন সমস্যা সমাধানে হোমিওপ্যাথি সত্যিকার অর্থে ভালো কাজ করে। তবে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত ও অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্ৰহন করতে হবে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্ৰহন করুন এবং যৌন জীবন উপভোগ করুন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’s App-হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]