🇨🇭 লিভার সিরোসিস: যকৃতের এই রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস একটি মারাত্মক ও অনিরাময়যোগ্য রোগ। লিভারের নানারকম রোগের মধ্যে এটিকে চূড়ান্ত পর্যায়ের একটি রোগ বলে গণ্য করা হয়। এই রোগে আক্রান্ত হলে যকৃতের ট্রান্সপ্লান্ট বা প্রতিস্থাপন ছাড়া পুরোপুরি আরোগ্য হয় না। এই কারণে রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
🇨🇭 বাংলাদেশে এই রোগে কত আক্রান্ত হয়েছে বলে সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে ধারণা করা হয়, দেশের হেপাটাইটিস – B ও C রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এক কোটির বেশি মানুষ। এদের 5 থেকে 10 শতাংশ রোগী লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত। সেই হিসাবে দেশে প্রায় 10 লাখ মানুষ লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বলে ধারণা করা হয়।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস কী?
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, যখন লিভারের রোগের নানা পর্যায়ের পর কোষগুলো এমনভাবে আক্রান্ত হয় যে, লিভার আর কাজ করতে পারে না, সেই পর্যায়কে লিভার সিরোসিস বলে বর্ণনা করা হয়।
🇨🇭 যখন এই রোগে আক্রান্ত হয়, তখন লিভার বা যকৃৎ তার স্বাভাবিক কাজগুলো, যেমন: বিপাক ক্রিয়া, রক্ত জমাট বাঁধার উপকরণ তৈরি, ওষুধ ও রাসায়নিকের শোষণ, খাদ্যের পুষ্টি উপাদানের ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি করতে পারে না।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস হলে লিভার বা যকৃতে সূক্ষ্ম সুতার জালের মতো ফাইব্রোসিসের বিস্তার ঘটে। যকৃতে তখন ছোট ছোট দানা বাঁধে। আস্তে আস্তে সেটির বিস্তার ঘটতে থাকে।
🇨🇭 ফাইব্রোসিস ছড়িয়ে পড়লে সেখানে আর লিভার নিজেকে পুনরুদ্ধার করতে পারে না, ফলে লিভার সংকুচিত হয়ে পড়ে।
🇨🇭 বাংলাদেশে হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হয়ে বছরে 22 হাজার 500 মানুষের মৃত্যু ঘটছে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস কেন হয়?
B, C এবং D ভাইরাসের আক্রমণে লিভারে প্রদাহের তৈরি হয়। লিভারে প্রদাহের তৈরি করে বলেই একে বলা হয় হেপাটাইটিস, যার ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে।
🇨🇭 দীর্ঘদিন ধরে B ও C ভাইরাসের আক্রমণে লিভার বা যকৃতের কার্যক্রম সংকুচিত হয়ে যায়, কার্যক্রম আস্তে আস্তে ব্যাহত হয়। এরপর একেই লিভার সিরোসিস বলা হয়ে থাকে।
🇨🇭 এছাড়া আরও কয়েকটি কারণে লিভার সিরোসিস হতে পারে বলে তিনি জানান। এরকম একটি বড় কারণ ফ্যাটি লিভার বা যকৃতে চর্বি জমে যাওয়া। দীর্ঘদিন ধরে লিভারে যদি মাত্রাতিরিক্ত চর্বি জমে, তাহলে লিভারের কার্যকারিতা হ্রাস পায়। এক সময় এর ফলেও লিভার সিরোসিস হতে পারে।
🇨🇭 শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা পৃথিবীতে ফ্যাটি লিভার আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আগামী ১৫ বছর পর লিভার সিরোসিসের বড় কারণ হবে ফ্যাটি লিভার। আর এদের অন্তত 20 শতাংশ লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হতে পারে।
🇨🇭 দেশের বাসিন্দাদের অন্তত 20 শতাংশ মানুষ ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত বলে সরকারি পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে।
এদের মধ্যে 15 শতাংশের নন-অ্যালকোহলিক হেপাটাইটিস জটিলতা রয়েছে।
🇨🇭 এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, স্থূলতা, খাদ্যাভ্যাস, রক্তে কোলোরেস্টল ইত্যাদি কারণে ফ্যাটি লিভার হতে পারে।
🇨🇭 অতিরিক্ত মদ্যপান, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ইচ্ছেমত ওষুধ খাওয়া, রাস্তাঘাটে বিক্রি হওয়া দূষিত পানীয়, ব্যবহার করা বরফ, খোলা শরবত বা ফলের মাধ্যমে যকৃতের রোগ ছড়াতে পারে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস আর লিভারের ক্যান্সার এক রোগ নয়। তবে লিভার সিরোসিস থেকে লিভারের ক্যান্সার হতে পারে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের লক্ষ্মণগুলো কী?
🇨🇭 চিকিৎসকরা বলছেন, লিভার সিরোসিসের শুরুর দিকে তেমন উপসর্গ থাকে না। অনেক সময় পেটের আলট্রাসাউন্ড কিংবা পেটে অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে এই রোগটি ধরা পড়ে। জন্ডিসও যকৃতের রোগের একটি লক্ষণ। রক্ত পরীক্ষা, বায়োপসি, সিটি স্ক্যান, এমআরআই ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমেও রোগটি শনাক্ত হতে পারে। তবে কিছু লক্ষণ দেখা গেলে যকৃতের রোগের বিষয়ে সতর্ক হতে হবে।
🩸 যেমন: শারীরিক দুর্বলতা, খাবারে অরুচি, পেটে অস্বস্তি, ওজন কমে যাওয়া. অবসাদ ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে যাবে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস হলে পেটে বা পায়ে পানি আসতে পারে, চোখ ও প্রস্রাব হলুদ হতে পারে। অনেকে চেতনা হারিয়ে কোমায়ও চলে যেতে পারেন।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের চিকিৎসা
চিকিৎসকরা যকৃতের রোগে চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকারের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেন।
🇨🇭 বর্তমানে বিশ্বে লিভার সিরোসিসের অনেক আধুনিক চিকিৎসা উদ্ভাবিত হয়েছে। বিশেষ করে হেপাটাইটিস-B-র ক্ষেত্রে শিশুদের জন্মের পরপরই টিকা দেয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রাপ্তবয়স্করাও এই টিকা নিতে পারেন।
🇨🇭 হেপাটাইটিস-C থেকে বাঁচতে এক রেজরে একাধিক ব্যক্তির শেভ না করা, রক্ত পরিসঞ্চালন ব্যবস্থা পরীক্ষা করে নেয়া, অরক্ষিত যৌন সম্পর্ক পরিহার – ইত্যাদির মাধ্যমে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
🇨🇭 দুষিত পানি, অতিরিক্ত মদ্যপান, খোলা ফলমূলের মতো যেসব কারণে যকৃতের রোগ হয়, সেগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
🇨🇭 2030 সালের মধ্যে 90 শতাংশ শিশুর হেপাটাইটিস- ( B ) টিকা নিশ্চিত করতে চায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
আরো পড়ুনঃ লিভার সিস্ট – Liver Cyst ও( SGPT ) লিভার পরীক্ষা।
🇨🇭 অনেকগুলো কারণে লিভার সিরোসিস বা লিভারের রোগ হয়ে থাকে। সতর্ক হলে অনেকাংশে এগুলো থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। বিশেষ করে:
- 🩸 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।
- 🩸 শারীরিক পরিশ্রম করা।
- 🩸 ওজন নিয়ন্ত্রণে আনা।
- 🩸 কোলোস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনা।
- 🩸 স্থূলতা দূর করা।
ইত্যাদির মাধ্যমে ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনা যায়।
🇨🇭 বাংলাদেশে এখন লিভার বা যকৃতের উন্নত মানের চিকিৎসা হচ্ছে। বড় শহরগুলোতে তো বটেই, জেলা বা উপজেলা পর্যায়েও চিকিৎসা সহজলভ্য হয়েছে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিস হলে সারা জীবন বহন করতে হয়, পুরোপুরি আরোগ্য লাভ হয় না। তবে সঠিক চিকিৎসা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে জটিলতা দূর করা যেতে পারে।
🇨🇭 এই রোগের ক্ষেত্রে সর্বশেষ চিকিৎসা লিভার ট্রান্সপ্লান্ট বা যকৃত প্রতিস্থাপন। বাংলাদেশেই এখন যকৃতের প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে। তবে ব্যয়বহুল এই চিকিৎসায় বাংলাদেশে 20 থেকে 25 লাখ টাকা খরচ হতে পারে।
🇨🇭 বিভিন্ন কারণে লিভার সিরোসিস হতে পারে।
- 🩸 হেপাটাইটিস – A ও C ভাইরাস।
- 🩸 অ্যালকোহল।
- 🩸 কিছু কিছু ওষুধ, যেমন: আইএনএইচ ও অ্যামিওড্যারন।
- 🩸 অটোইমিউন হেপাটাইটিস।
- 🩸 উইলসন্স ডিজিজ।
- 🩸 হেমোক্রোমাটাইটিস এবং
- 🩸 ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
🇨🇭 কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেও কোনো কারণ পাওয়া যায় না। সেগুলোকে ক্রিপটোজেনিক বলা হয়। ওপরে বলা কারণগুলোর মধ্যে আমাদের দেশে হেপাটাইটিস B ও C ভাইরাস লিভার সিরোসিসের প্রধান কারণ।
🇨🇭 পশ্চিমা বিশ্বে লিভার সিরোসিসের অন্যতম কারণ হলো অ্যালকোহল।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের লক্ষণ:
🩸 লিভার সিরোসিস 2 ধরনের:
- কমপেনসেটেড ও
- ডিকমপেনসেটেড।
🩸 কমপেনসেটেড সিরোসিসে লিভারের মধ্যে কিছু কোষ নষ্ট হয়ে যায় এবং অল্প মাত্রায় ফাইব্রোসিস হয়। এ ক্ষেত্রে লিভারের কার্যক্ষমতা ঠিক থাকে এবং রোগীর দেহে সাধারণত কোনো লক্ষণ দেখা দেয় না।
🩸 ডিকমপেনসেটেড সিরোসিসে রোগীর শরীরে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয়। রোগীর চোখ হলুদ হয়ে যায় অর্থাৎ জন্ডিস হয়। পায়ে ও পেটে পানি আসে, ক্ষুধামান্দ্য, শরীর ক্ষীণ হয়ে যায়, গায়ে অল্প অল্প জ্বর থাকে এবং প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। এমনকি রক্তবমি ও কালো পায়খানাও হতে পারে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের প্রতিকার:
🩸 কমপেনসেটেড সিরোসিস হলে চিকিৎসা করে কোনো রোগীর সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি হেপাটাইটিস- B ও C ভাইরাসে সিরোসিস হয়, তবে আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে পুরোপুরি সুস্থ হওয়া সম্ভব হয়।
🩸 কিন্তু ডিকমপেনসেটেড সিরোসিসের কোনো সুচিকিৎসা নেই। আধুনিক চিকিৎসা দিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগের গতি বদলানো যায়, কিন্তু পুরোপুরি সুস্থ করা যায় না। এ ক্ষেত্রে সঠিক চিকিৎসা হলো লিভার প্রতিস্থাপন করা। লিভার প্রতিস্থাপন হলো রোগীর লিভার ফেলে দিয়ে সুস্থ মানুষের লিভার রোগীর পেটে লাগানো। লিভার প্রতিস্থাপন করে কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুরোপুরি সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু লিভার প্রতিস্থাপন অত্যন্ত ব্যয়বহুল। স্বল্প পরিসরে দেশে, ভারতে এবং উন্নত দেশগুলোয় লিভার প্রতিস্থাপন করা যায়।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের প্রতিরোধ:
🩸 প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর, প্রবাদ প্রতিটি রোগের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। বিশেষ করে যেসব রোগের কোনো নিরাময়যোগ্য চিকিৎসা নেই। তাই আমাদের প্রত্যেককে এই রোগ যাতে না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখা উচিত।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের প্রতিরোধের উপায়:
- 🩸 ছোট–বড় সবাইকে হেপাটাইটিস- B ভাইরাসের টিকা দিতে হবে।
- 🩸 হেপাটাইটিস ‘B’ ও ‘C’ যাতে শরীরে ঢুকতে না পারে, সে জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।
- 🩸 অ্যালকোহল পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- 🩸 জনসচেতনতা বাড়াতে হবে।
🇨🇭 এই রোগের লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। লিভারের স্বাস্থ্য নিয়ে সকলকে আরও বেশি সচেতন হতে হবে। এই অঙ্গটি বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজ প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে। তাই এই অঙ্গের খেয়াল রাখাটা আমাদের কর্তব্য। তবে নিজস্ব কিছু ভুলভ্রান্তি এই অঙ্গে রোগ বয়ে আনে। এমনই এক ঘাতক অসুখ হল লিভার সিরোসিস। এই অসুখ হলে দ্রুত চিকিৎসা করানো ছাড়া গতি নেই।
🇨🇭 যকৃত হল দেহের অন্যতম বৃহৎ একটি অঙ্গ। এই অঙ্গটি খাদ্য হজমে সাহায্য করে, বিভিন্ন উৎসেচক তৈরি করে, শরীর থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ বের করে দেয়। তাই এই অঙ্গটি নিজের কাজ ঠিকমতো না করলে অনেক গুরুতর সমস্যা দেখা যেতে পারে।
🇨🇭 লিভার সিরোসিসের লক্ষণ:
- 🩸 মুশকিল হল, প্রাথমিক পর্যায়ে বেশিরভাগেরই তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। বরং রোগ কিছুটা এগলে এই উপসর্গ দেখা যায়।
- 🩸 1.সারাদিন ক্লান্তি থাকতে পারে।
- 🩸 2. বমি বমি ভাব থাকে।
- 🩸 3. শরীর খারাপ লাগতে পারে।
- 🩸 4.খিদে পায় না।
- 🩸 5. হঠাৎ করেই ওজন কমে যেতে পারে।
- 🩸 6. হাতের তালুতে লাল লাল ছোট ছোট প্যাচ দেখা দিতে পারে।
এই পর্যায়ে চিকিৎসকের কাছে গেলে রোগ অনায়াসে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।
🇨🇭 অনেক ক্ষেত্রে অবহেলার দরুন রোগ বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যায়। তখন সমস্যা চেপে ধরে। এই পরিস্থিতিতে দেখা দিতে পারে:
- 🩸 1. চোখ ও ত্বক হলুদ হয়।
- 🩸 2. রক্ত বমি হতে পারে।
- 🩸 3. ত্বকে চুলকানি।
- 🩸 4. সামান্য আঘাতেই রক্তপাত হতে পারে।
- 🩸 5. পা ফুলতে পারে।
- 🩸 6. পেটে জল জমতে পারে।
- 🩸 7. শারীরিক ঘনিষ্ঠতার ইচ্ছে কমতে পারে ইত্যাদি।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain.
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস) ( ঢাকা )।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
📞 মোবাইল : +8801907-583252 +8801302-743871
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।