রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে পুরুষ লিঙ্গের আকার বাড়ানো যায়?

রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে পুরুষ লিঙ্গের আকার বাড়ানো যায়?

❤ হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে পুরুষ লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হয়। যদিও পুরুষ প্রজননতন্ত্রে অনেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রয়েছে, লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ যৌন জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। সুতরাং, বহু পুরুষ তাদের লিঙ্গের সাইজ বাড়ানোর কামনা করেন আরও উত্তেজনাপূর্ণ যৌন অভিজ্ঞতার জন্যে, তবে কেউ কেউ জানেন কীভাবে লিঙ্গের সাইজ বাড়ানো যায় অকৃত্রিম উপায়ে। পুরুষাঙ্গের সাইজ বাড়ানোর জন্যে বিভিন্ন পদ্ধতি আছে এবং তাতে লক্ষণীয় উন্নতিও দেখা যায় যদি সেইসব পদ্ধতি নিয়মিতভাবে পালন করা যায় একটা নির্দিষ্ট কালের জন্যে। 06 মাসের মধ্যেই চোখে পড়ার মত পরিবর্তন দেখা যায়। যদি প্রশ্ন করেন কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে বাড়াবেন লিঙ্গের সাইজ, আমরা আপনাকে কিছু পরামর্শ দিতে পারি। হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে পুরুষ লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির সাথে উপকারি কিছু লিঙ্গ বড় করার পদ্ধতি:

✅ পুরুষের লিঙ্গে 03 টি ভাগে নরম ছিদ্রবহুল তন্তু থাকে যা সংবহনতন্ত্র থেকে পুরুষাঙ্গে আসা রক্ত শুষে নেয়। এই 03 টি কক্ষ যখন জমে যাওয়া রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে, তখন লিঙ্গ উত্থিত হয়। স্বাস্থ্যকর কিছু পদ্ধতি আছে, যা রোজ প্রয়োগ করলে পুরুষাঙ্গের নরম তন্তুগুলি আরও রক্ত শুষে নিতে সক্ষম হবে আর লিঙ্গের সাইজও বড় হবে। এই পদ্ধতিগুলির প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল লিঙ্গ উত্থিত হওয়ার দায়িত্বে থাকা তন্তুগুলির প্রসারণ ঘটিয়ে তাদের প্রসারণীয় বল বাড়ানো। প্রসারণীয় বল যত বাড়বে, ধীরে ধীরে তন্তুগুলির সাইজও বড় হবে। অত:পর, আপনি আপনার লিঙ্গের সাইজে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখতে পাবেন। যদি আপনার আরও প্রশ্ন থেকে থাকে কীভাবে লিঙ্গের সাইজ বাড়াবেন তা নিয়ে, তাহলে পরবর্তী পরামর্শটি আপনার জন্যে।

রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে পুরুষ লিঙ্গের আকার বাড়ানো যায়?
✅ লিঙ্গ বড় করার কিছু উপায়:

( হট্‌ ক্লথ ওয়ার্ম আপ ) আর ( জেলক্‌ ) পদ্ধতি হল সবচেয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে লিঙ্গ বড় করার দু’টি সফল পদ্ধতি। ( হট্‌ ক্লথ ওয়ার্ম আপ ) পদ্ধতিতে গরম জলে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে নিয়ে লিঙ্গ ও শুক্রাশয়ের চারপাশে মুড়ে রাখুন। সাময়িক অস্বস্তি হলেও ধীরে ধীরে তা সহনীয় ও আরামদায়ক লাগবে। রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর জন্য মৃদুভাবে ম্যাসেজও করতে পারেন। এটি আপনার লিঙ্গের সাইজ বাড়াতে সাহায্য করবে।

✅ ( জেলক্‌ ) পদ্ধতিটি কাজ করে ( কর্পোরা কাভার্নোসা ) -য় রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে তুলে যা আপনার লিঙ্গের কোষগুলিকে বাড়তে সাহায্য করে। এই পদ্ধতিটি পুরুষাঙ্গেও রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে তোলে যা অবশেষে লিঙ্গের সাইজ বাড়িয়ে তোলে। পুরুষাঙ্গে সাইজের পরিবর্তনটি আপনি পঞ্চম সপ্তাহ থেকে এক বছরের মধ্যে দেখতে পাবেন, মোটামুটি 3″- ইঞ্চি, বৃদ্ধি হবে এবং উত্তেজনার মুহূর্তে আপনার লিঙ্গ আরও দৃঢ় হবে।

আরো পড়ুনঃ যৌন বাহিত রোগ সিফিলিস মায়াজম নিরাময়ে হোমিওপ্যাথি।

✅ লিঙ্গবর্ধন পদ্ধতি শুরু করার আগে কি কি মাথায় রাখবেন?

❤ একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাস আপনাকে বজায় রাখতে হবে যাতে প্রচুর খনিজ, ভিটামিন ও প্রোটিন আছে কারণ সেগুলো আপনার পুরুষাঙ্গের কর্মপদ্ধতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। প্রজনন যন্ত্রে লালচে ভাব বা চুলকানি এড়াতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা আবশ্যক। এছাড়াও, লিঙ্গবর্ধন পদ্ধতি শুরু করার আগে আপনার পুরুষাঙ্গের সাইজ মেপে নেবেন যাতে লিঙ্গবর্ধন প্রক্রিয়া চালু করার পর ফলাফল পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।

রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে পুরুষ লিঙ্গের আকার বাড়ানো যায়?

❤ এ বিষয়ে হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে এবং পদ্ধতি অনুসারে আকাঙ্ক্ষিত ফলাফলের দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন। শুধুমাত্র উদ্যম ও ধৈর্য থাকলেই এটা সম্ভব। যদি নির্দিষ্ট কোনও সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে চান তাহলে কোনও হোমিও সেক্সোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করুন।

❤ পুরুষ জনন অঙ্গের অভ্যন্তরীণ গঠন বেশ জটিল । এতে দুটি নলাকার রক্ত ধারক কলা থাকে এবং এই নলাকার ধারকের মধ্যেই উত্তেজনার সময় রক্ত জমা হয়ে পুরুষাঙ্গ স্ফীত ও লম্বা হয়। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার কলাগুলো সংকুচিত হয়ে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে। উত্তেজনা কমে গেলে রক্তাধারে জমাকৃত রক্ত আবার শরীরে ফিরে আসে। মূত্রনালী বেষ্টনাকারী রক্ত, দুটি প্রধান ধমনী, কয়েকটি শিরা যা পুরুষাঙ্গে রক্ত সরবরাহ করে ও স্নায়ুকলা যৌন উত্তেজনার সময় সংবেদনশীল হয়ে উঠে। এ রকম কয়েকটি অঙ্গের সমম্বয়েই পুরুষ জনন অঙ্গ তৈরি হয়।

❤ উত্তেজনার উপযুক্ত কারণ ঘটলে মস্তিকে ও স্নায়ুতন্ত্রে উত্থানের প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং রক্ত সংবহনতন্ত্রের মাধ্যমে তা জননতন্ত্রে নির্দেশনা পৌঁছায়। শারীরিক ও মানসিক উত্তেজনা স্নায়ুর মাধ্যমে রক্ত সংবহনতন্ত্রে বার্তা পাঠায় এবং জনন অঙ্গে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে এ অঙ্গটা স্ফীত ও শক্ত হয়ে ওঠে। উত্তেজনা প্রশমিত হয়ে বীর্যপাত হয়ে গেলে পুরুষাঙ্গে রক্তের চাপ কমে যায়, এটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!