মেয়েদের যৌন রোগ সংক্রান্ত সমস্যা গুলোর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

মেয়েদের যৌন রোগ সংক্রান্ত সমস্যা গুলোর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 পুরুষদের তুলনায় দেখা যায় মেয়েদের যৌন রোগ সংক্রান্ত সমস্যা গুলি বেশ কষ্টদায়ক। শুধু তাই নয়, সময় মত Homeo Treatment না নিলে যৌন রোগ গুলি বেশ জটিল আকার ধারণ করে। তাই এ বিষয়ে প্রত্যেক নারীদেরই সচেতন থাকা উচিত।

🇨🇭 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO )’র মতে- 12 থেকে 20 বছরের মেয়েদেরকে যুবতী বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে মেয়েরা শারীরিক এবং মানসিক পূর্ণতা লাভ করে থাকে। যৌনজীবন নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে লজ্জা পান অনেক মহিলাই। ইতস্তত বোধ করায় চাপা থেকে যায় সেই সংক্রান্ত সমস্যাগুলিও।

🇨🇭 এ দেশে এখনও যৌন শিক্ষার নাম শুনলে অনেকেই নাক সিঁটকোয়। কিন্তু যৌনতা ছাড়াও মহিলাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ নিয়েও আলোচনা থেকে যায়। সে সব অঙ্গের আকস্মিক পরিবর্তনের কথা মহিলারা নিজেরা জানেনও। কিন্তু প্রকাশ্যে সে বিষয়গুলি বলতে মোটেই ভালবাসেন না তাঁরা। তাই সে গোপন অনুভূতি গোপনই থেকে যায়।

মেয়েদের যৌন রোগ সংক্রান্ত সমস্যা গুলোর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 যুবতী মেয়েদের যৌন রোগ সমস্যাগুলো হলো:

  • 🩸 ঋতু স্রাব সমস্যা।
  • 🩸 তলপেট ও কোমরে ব্যথা।
  • 🩸 সাদা স্রাব।

🛑 ঋতু স্রাব সমস্যা ( Period Problem ):

ঋতু স্রাব সমস্যাকে নিম্নের ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে।

  • 🩸 একবারে মাসিক না হওয়া।
  • 🩸 অনিয়মিত মাসিক হওয়া।
  • 🩸 অতিরিক্ত রক্তস্রাব হওয়া।

🇨🇭 যেসব যুবতীর মাসিক নিয়মিত হয় বুঝতে হবে তাদের ডিমগুলো সময়মতো ফুটে থাকে। আমাদের দেশে শতকরা 30 থেকে 40 জন মহিলার নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে মাসিক আরম্ভ হয় না।

🇨🇭 আবার অনেক যুবতীর মাঝে মাঝে অথবা কখনো কখনো একটু আধটু রক্তস্রাবের মতো হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে প্রচুর স্রাব হয়ে থাকে। এসব যুবতী ও তাদের মা, খালা এবং অন্যান্য মহিলা আত্মীয় অত্যন্ত দুশ্চিন্তায় থাকেন। চিকিৎসকেরা মনে করেন এর প্রধান কারণ হলো:

  1. অসচেতনতা।
  2. অজ্ঞতা।

🇨🇭 মাসিকের স্থায়িত্বকাল এবং পরিমাণ প্রকৃতপক্ষে কত তা জানা নেই বলেই এই চিন্তা আরো বেশি হয়। Physiology কারণ ছাড়া অন্যান্য কারণেও প্রচুর পরিমাণ রক্তস্রাব এবং দীর্ঘস্থায়ী স্রাব হতে পারে।

🇨🇭 দীর্ঘস্থায়ী স্রাবের আরো কারণ হলো এর জরায়ুর মুখে মাংস বেড়ে যাওয়া, যৌনি পথে প্রদাহ, ডিম্বের থলিতে টিউমার। এ ছাড়া যদি রক্তের মধ্যে কোনো রোগ থাকে। যেমন: হেমোফাইলিয়া, পারপুরা তাতে ও বেশি স্রাব হতে পারে।

🇨🇭 শতকরা 40 থেকে 50 জনের কোনো প্রকার চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না, কেবল উপদেশের মাধ্যমেই আরোগ্য লাভ করে থাকে। অন্যান্য ক্ষেত্রে উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে এর উপশম করা সম্ভব। কারণ যাই হোক না কেন যুবতী মেয়েদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

মেয়েদের যৌন রোগ সংক্রান্ত সমস্যা গুলোর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🛑 সাদা স্রাব- Leucorrhoea:

সাদা স্রাব যুবতীদের একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এ জন্য মেয়েদের কোনো প্রকার দুশ্চিন্তার কারণ নেই, কোনো প্রকার কারণ ছাড়াই সাদা স্রাব হতে পারে এবং তবে মাসিক আরম্ভ হওয়ার দুচার দিন আগে এর পরিমাণ একটু বেশি হতে পারে। পুষ্টিহীনতা, যৌনাঙ্গে প্রদাহ, বেশি যৌন উত্তেজনা, হস্তমৈথুন, যৌন কার্যে অভ্যস্ত ইত্যাদির কারণে বেশি সাদা স্রাব হতে পারে।

🇨🇭 এমনকি জরায়ুর মুখে মাংসপিণ্ড অথবা ঘা হলে সাদা স্রাবের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। কেবল নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের মাধ্যমে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সুফল লাভ করা যায়।

🛑 মাসিকের সময় তলপেট ব্যথা – ( Painful Period ):

শতকরা প্রায় 70 থেকে 80 জন যুবতী মাসিক আরম্ভ হওয়ার আগে অথবা মাসিক চলাকালে তলপেট, কোমরে অথবা উরুতে ব্যথা অনুভব করে থাকে। এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে যাদের মাসিক আরম্ভ হওয়ার দু-তিন দিন আগে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে তারা সাধারণত অ্যান্ডোমেট্রিওসিস, পেলভিক অ্যাডিহিসন, জরায়ুতে যক্ষ্মার জন্য হতে পারে। এই ধরনের যুবতীদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ এবং চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন।

🩸 যেসব কারণে মারাত্মক ব্যথা হতে পারে তা হলো:

  • 🧪 অ্যাপেন্ডিসাইসাটিস- ( Appendicitis).
  • 🧪 ডিমের ভেতর পানি জমে যাওয়া – ( Ovarian Cyst ).
  • 🧪 হঠাৎ প্রস্রাব বন্ধ হয়ে রক্ত জমে যাওয়া।
  • 🧪 মাসিকের রাস্তা বন্ধ হয়ে রক্ত জমে যাওয়া।
  • 🧪 ডিম্বনালী অথবা ডিম্বথলির ভেতরে গর্ভ লাভ করা।
  • 🧪 Cyst যদি হঠাৎ ফেটে যায় অথবা পেঁচিয়ে যায়।
  • 🧪 জরায়ুর ভেতর টিউমার হওয়া।
  • 🧪 যৌনি পথে হারপিচ নামক এক প্রকার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়া।

🛑 এ ক্ষেত্রে অবশ্যই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের কাছে দ্রুত পরামর্শ নিতে হবে। না হলে জীবনের জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

🇨🇭 নারীদের আরো কিছু গোপন রোগ ও তার প্রতিকার সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হলো:

🩸 মহিলাদের স্তনের আকার ভিন্ন হয়, কোনো ও মহিলার কাছেই এ কথা গোপন নয়। তা সত্ত্বেও নিজের সঙ্গীর সঙ্গে সে কথা আলোচনা করেন,এমন মহিলা কমই আছেন। স্বাভাবিক নিয়মেই মহিলাদের একটি স্তন, বিশেষত ডান স্তনটি সামান্য ছোট হয়। কারও ক্ষেত্রে এই আকার আবার স্পষ্ট বোঝাও যায়। কিন্তু এ ব্যাপারটিকে বিশেষ তোয়াক্কা না করে সঠিক অন্তর্বাস পরে নিজেরাই সমস্যার সমাধান করে নেয়।

🩸 স্তনের আকার পরিবর্তনশীল, অনেকেরই ধারণা একটা সময়ের পর স্তনের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু যাঁরা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তাঁরা জানেন শরীরের অন্যান্য অংশের মতোই স্তনের আকারেরও পরিবর্তন ঘটে। অতিরিক্ত শরীরচর্চা করলে দেহের চর্বি যেমন ঝরে, তেমনই আকারে সংকুচিত হয় স্তনও। খুব স্পষ্টভাবে চোখে পড়ে না বলেই হয়তো এ গোপন কথাও প্রকাশ্যে আসে না।

🩸 গবেষণায় দেখা গেছে, নারীদের মধ্যে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ক্ষেত্রে ফুসফুস ক্যান্সারের পরই স্তন ক্যান্সারের ক্যান্সারের ভুমিকা সবচেয়ে বেশি। স্তন ক্যান্সার পুরুষদেরকেও আক্রান্ত করতে পারে। তবে নারীদের মধ্যেই এর প্রকোপ দেখা যায় বেশি।

🩸 স্তন ক্যান্সারের কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বৃদ্ধ বয়স, স্তনে ক্যান্সার বা জমাটবদ্ধ পিণ্ডের অতীত ইতিহাস, ঘন স্তন টিস্যু, অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন নি:সরণ, দেহের অতিরিক্ত ওজন, মদপান, ক্ষতিকর রশ্মির বিকিরণ, হরমোনগত চিকিৎসা এবং পেশাগত বিপত্তি।

🩸 যদিও বংশগতি এবং স্তন ক্যান্সারের অতীত ইতিহাস এড়ানো সম্ভব নয় তথাপি আপনি চাইলে কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস এবং নিয়মিত স্ক্রিনিং টেস্টের মাধ্যমে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারেন।

WhatsApp Image 2023 04 27 at 14.47.31
আরো পড়ুনঃ  নারীদের যোনি | লুজ ভ্যাজাইনা বা ঢিলে যোনি।

🧪 ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার মাধ্যমে:

স্তন ক্যান্সারের একটি বড় কারণ অতিরিক্ত ওজন। যা আপনি চাইলে সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। প্রতিটি নারীর জন্যই সুস্বাস্থ্য বজায় রাখাটা একটি মৌলিক লক্ষ্য। বিশেষ করে মেনোপোজের পর। আপনি যদি স্থুলতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি শুধু নানা ধরনের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিই বাড়িয়ে চলেছেন। যার মধ্যে স্তন ক্যান্সারও একটি। কারণ মেনোপোজের পর আপনার দেহের বেশিরভাগ ইস্ট্রোজেন আসে ফ্যাট টিস্যু থেকে। আর ফ্যাট টিস্যু যতবেশি হবে ততই ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বাড়বে এবং আপনার স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে চলবে।

🧪 ধুমপান ত্যাগ করুন:

আমরা সকলেই জানি যে, ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং এতে ফুসফুস ক্যান্সারও হতে পারে। তবে আমাদের অনেকেরই জানা নেই ধুমপান আরো নানা ধরনের ক্যান্সারের সঙ্গেও সরাসরি যুক্ত। মেনোপোজের আগের নারীদের ধুমপানের কারণে স্তন ক্যান্সারের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।

🧪 আকণ্ঠ মদপানের অভ্যাস ত্যাগ করুন:

যে নারীরা প্রতিদিন মদপান করেন তাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের উচ্চ ঝুঁকি থাকে। এমনকি প্রমাণও রয়েছে সামান্য মাত্রার মদ পানেও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

🧪 স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস রপ্ত করুন:

লাল মাংস এবং প্রক্রিয়াজাতকৃত মাংস খাওয়া কমিয়ে দেওয়াই ভালো। প্রতিদিন উচ্চ আঁশযুক্ত এবং নানা ধরনের ফলমূল ও সবজি খান বেশি করে। আর যতটা সম্ভব সংরক্ষিত ও প্রক্রিয়াজাতকৃত খাবার এড়িয়ে চলুন।

🧪 স্ট্রেস কমান:

আজকাল স্ট্রেস নানা ধরনের রোগের ঝুঁকি বাড়াতে প্রধান ভুমিকা পালন করে। এমনকি এটি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ায়। স্ট্রেস দেহের হরমোনের মাত্রায় হেরফের ঘটিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও নষ্ট করতে পারে।

🧪 নিয়মিত ব্যায়াম করুন:

একটি বিস্ময়কর ব্যাপার হলো যে নারীরা প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকে তাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসে। অনেক গবেষণায়ই প্রমাণিত হয়েছে শরীচর্চা স্তনের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। শরীচর্চায় স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি 25% কমে আসে।

🧪 বাচ্চাকে স্তনের দুধ খাওয়ালে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে:

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে বাচ্চাকে স্তনের দুধ খাওয়ানো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যত দীর্ঘ সময় ধরে আপনার বাচ্চাকে স্তনের দুধ খাওয়াবেন ততই আপনার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসবে এবং আপনার বাচ্চাও স্বাস্থ্যবান থাকবে।

🧪 জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাবেন না:

স্তন ক্যান্সারের আরেকটি বড় কারণ জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি। তবে অল্প বয়সীদের মধ্যে এই ঝুঁকি কম। আর গবেষণায় দেখা গেছে, জন্মনিয়ন্ত্র বড়ি ত্যাগ করার সঙ্গে সঙ্গে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও চলে যায়।

homeo treatment
🧪 মেনোপোজ পরবর্তী হরমোন এড়িয়ে চলুন:

মেনোপোজের পরে যদি আপনি হরমোন চিকিৎসা নিতে বাধ্য হন তাহলে তা যত দ্রুত সম্ভব শেষ করবেন। মেনোপোজ পরবর্তী হরমোন নেওয়ার অনেক উপকারিতা থাকলেও তা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করে।

🧪 যোনিতে গন্ধ- ( Vaginal Smell ).

প্রত্যেক মহিলার যোনিতেই হালকা গন্ধ থাকে। এটি অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি বিষয়। এটি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। শারীরিক গঠনের নিয়মেই এই গন্ধ থাকে। কিন্তু গন্ধ যদি অতিরিক্ত উগ্র হয়ে ওঠে, অথবা আঁশটে গন্ধ বের হয়, সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিষয়টি নি:সন্দেহে গোপন। কিন্তু সমস্যা দেখা দিলে ভবিষ্যতের কথা ভেবে চিকিৎসককে তা জানানোই শ্রেয়। স্পর্শকাতর অঙ্গে কোনও ইনফেকশন হলে তা যৌনজীবনেও প্রভাব ফেলতে পারে।

🧪 শুষ্ক যোনি- ( Dry Vagina)

যৌনমিলনের সময় অনেক মহিলাই এই সমস্যায় পড়েন। যোনি শুকনো থাকায় রতিসুখের আনন্দ থেকে বঞ্চিতও হতে হয় অনেক সময়। এই বিষয়টিও অস্বাভাবিক নয়। তবে বিষয়টি যদি নিজের অস্বাভাবিক বলে মনে হয় তাহলে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতেই পারেন।

🧪 যোনির আকার- (Vagina Size).

এই বিষয়টি হয়তো অনেক মহিলাও খেয়াল করেননি। স্তনের মতোই মহিলাদের যোনির চেহারাও ভিন্ন হয়। কোনো ও মহিলার যোনি সামান্য স্থূল হয়, আবার কারও ছোট হয়। আবার কোনো ও মহিলার যোনির একটি দিকের সঙ্গে অন্যদিকটির আকার স্পষ্টভাবেই আলাদা হয়। আকারের মতোই অনুভূতিও হয় ভিন্ন। মহিলাদের সেই সব গোপন অনুভূতির একটি। যা পুরুষমহলে রহস্য হয়েই থেকে যায়।

🧪 মূত্রনালী জ্বালাপোড়া।

মেয়েরা অনেক সময় প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সমস্যায় ভোগেন। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সৃষ্টিকারী জীবাণু হলো ব্যাকটেরিয়া। এছাড়া ছত্রাক বা ফাঙ্গাসের কারণেও প্রস্রাবে জ্বালা হয়।বিশেষজ্ঞদের মতে, মেয়েদের মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছে থাকায় জ্বালাপোড়া সৃষ্টিকারী জীবাণু খুব সহজেই প্রবেশ করতে পারে এবং সংক্রমণ ঘটায়। আবার অনেক সময় যৌন সঙ্গমের কারণেও জীবাণু মূত্রনালীতে প্রবেশ করতে পারে। আবার এসব জীবাণু মূত্রনালীপথে কখনো কখনো মূত্রথলি ও কিডনিতে প্রবেশ করে থাকে।

🧪 অনেক সময় সন্তান জন্ম দেয়ার পর নারীদের নানা অসুবিধা দেখা দেয়। যেমন : প্রেগনেন্সির সময় মারাত্মক পিঠে যন্ত্রণা হয়। আবার কারও এই ধরনের লক্ষণই দেখা যায় না। আবার প্রেগনেন্সির পরে কোনো কোনো মায়ের প্রস্রাবে জ্বালা বা ভেজাইনাল পেন হয়। সবারই যে এমনটা হয়, তা কিন্তু নয়।

🧪 তবে এ রোগ হলে পিঠের পেছনে উদরের নিচে ব্যথা হয় এবং পস্রাবের সময় জ্বালা-পোড়া হয়। ঘনঘন প্রস্রাবের ইচ্ছে হলেও অল্প প্রস্রাব হয়, ঘোলাটে, গন্ধযুক্ত এবং রক্ত সমন্বিত পস্রাব হয়। এছাড়া যৌন মিলনেও ব্যথা অনুভব হয়।

🧪 সমস্যা দেখা দিলে আমরা সোজা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই, তারপর খেতে হয় হাই-এন্টিবায়েটিক।
তবে সমস্যা গুরুতর না হলে আপনি চাইলে ঘরে বসেই এর চিকিৎসা করতে পারেন।

🧪 ঘরোয়া চিকিৎসায় আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া যন্ত্রণা কমাতে দারুন কাজ করে।

🇨🇭 উপযুক্ত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে এর উপশম করা সম্ভব। কারণ যাই হোক না কেন যুবতী মেয়েদের অবশ্যই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, হোমিও চিকিৎসা, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চট্টগ্রাম,

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

What’s App-/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO-/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)

☎ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎ 01302-743871(WhatsApp, IMO)

[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!