🇨🇭 কোনো দম্পতি এক বছর জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছাড়া একই সাথে বসবাস ও মিলনের পরও
যদি সন্তান ধারণ না করে থাকেন, তাকে( Infertility) ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যাত্ব বলে।
🇨🇭 একজন পূর্ণাঙ্গ রমণীর ডিম্বাশয় থেকে প্রতি মাসে একটি করে ডিম্বাণু নির্গত হয়। ৪৫ বছর
বয়স পর্যন্ত প্রজনন বয়স ধরা হলেও ৩৫ বছরের পর থেকে প্রজনন ক্ষমতা কমতে থাকে।
🇨🇭 প্রজনন বয়সের শেষ দিকে ডিম্বাণু নিঃসরণ প্রতি মাসে না ও হতে পারে। প্রজনন বয়সের মধ্যে প্রতি মাসেই একজন মহিলার 28
থেকে 35 দিন ব্যবধানে ঋতুস্রাব হয়ে থাকে।
🇨🇭 ঋতুস্রাব মহিলাদের ডিম্বাণু নিঃসরণের একটি প্রমাণ। যদিও কখনো কখনো ডিম্বাণু নিঃসরণ ছাড়াও ঋতুস্রাব হতে পারে।
28-30 দিনের ব্যবধানে যাদের ঋতুস্রাব হয় তাদের সাধারণত 13 তম , 14 তম , ও 15 তম
দিনগুলোর কোনো একসময় ডিম্বাণু নির্গত হয়।
🇨🇭 এ সময়কে বলে প্রজনন সময়। এ সময়ে স্বামী-স্ত্রীর মিলন হলে স্বামীর শুক্রাণু ও স্ত্রীর ডিম্বাণু ডিম্বনালির প্রায় শেষ প্রান্তে, অম্বুলা নামক জায়গায় মিলিত হলে নিষেক সংঘটিত হয়। নিষেকের ফলে যেটি তৈরি
হয় সেটিকে ভ্রূণ বলে।
🇨🇭 এ ভ্রূণ চক্রবৃদ্ধি হারে বিভক্ত হতে থাকে এবং ডিম্বনালি অতিক্রম করে নিষেকের সপ্তম দিন জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং জরায়ুগাত্রে দৃঢ় হয়ে স্থাপিত হয়।
পরে এখানেই ধীরে ধীরে বড় হয়ে 280 দিন পরে পূর্ণাঙ্গ মানবশিশু ভূমিষ্ঠ হয়।
🇨🇭 এটি হতে পারে প্রাথমিক যাদের কখনোই গর্ভসঞ্চারণ হয়নি
অথবা মাধ্যমিক যাদের আগে গর্ভসঞ্চারণের পর এখন আর গর্ভসঞ্চারণ হচ্ছে না। সাধারণত
80 শতাংশ দম্পতির চেষ্টার প্রথম বছরের মধ্যেই সন্তান হয়ে থাকে।
🇨🇭 10, শতাংশ দম্পতির দ্বিতীয় বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। বাকি ১০ শতাংশের কোনো না কোনো কারণে সন্তান ধারণে অসুবিধা হয়ে
থাকে এবং তাদের জন্যই সেপশাল চিকিৎসা দরকার। এই না হওয়ার পেছনে স্বামী-স্ত্রী দুজনের যে-কেউই কারণ হতে পারেন।
আবার সমিমলিত অসুবিধার কারণেও হতে পারে।
🇨🇭 সমীক্ষায় দেখা গেছে- 40 শতাংশ ক্ষেত্রে শুধু স্বামী দায়ী – 40 শতাংশ ক্ষেত্রে শুধু স্ত্রী দায়ী এবং 20 শতাংশ ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়েই দায়ী।
🇨🇭 বন্ধ্যাত্বের কারণ:
সন্তান ধারণে ব্যর্থতার কারণ অগণিত। কারণ যা-ই হোক, প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশেষ চিকিৎসা
বিদ্যমান। তবে কারণগুলো নিরূপণের পদ্ধতি ও
চিকিৎসাপদ্ধতি সহজতর ও স্বল্প ব্যয়সাপেক্ষ থেকে শুরু করে জটিলতম ও বহুল ব্যয়সাপেক্ষ পর্যন্ত হতে পারে।
🩸 ডিম্বাণু তৈরি হওয়া (অনেক কারণে ডিম্বাণু তৈরি হয়
না)
🩸 ডিম্বনালি বন্ধ হয়ে গেলে কিংবা কার্যক্রম না থাকলে।
🩸 এন্ডোমেট্রিওসিস নামক ডিজিজের ফলে।
🩸 জরায়ুতে টিউমার হলে।
🩸 জরায়ুগ্রীবার শুক্রাণুর প্রতি শত্রুভাবাপন্ন ভাব থাকলে।
🇨🇭 পুরুষদের মধ্যে মুখ্য কারণ হলো:
🩸 শুক্রাণুর পরিমাণ কম থাকলে।
🩸 শুক্রাণুর আকৃতি স্বাভাবিক না থাকলে।
🩸 শুক্রাণুর চলাচল স্বাভাবিক না থাকলে।
🩸 শুক্রাণু অনুপস্থিত থাকলে।
🩸 মিলনে স্বামীর অক্ষমতা থাকলে।
🩸 এ ছাড়া সমিমলিত সমস্যার কারণে না হতে পারে এবং কখনো কখনো উভয়ের কোনো কারণ ছাড়াই সন্তান না হতে পারে। যখন
কোনো নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে না পাওয়া যায়, তখন তাকে ব্যাখ্যাহীন বন্ধ্যাত্ব বলে।
সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বন্ধ্যাত্বের থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়ঃ
🛑সকাল : 09:00 — 01:00 টা।
🛑বিকাল: 05:00 রাত : 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
অন্য লেখা পেড়তে ক্লিক করুন
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
Youtube : আমার ইউটিউব চ্যানেলে গুরে আসুন
Facebook Page: আমার ফেসবুক পেইজে গুরে আসুন
Facebook Group: আমার ফেসবুক গ্রুপে গুরে আসুন
Location: আমার চেম্বারের ঠিকানা দেখতে ক্লিক করুন