⭕ বর্তমান সময়ে সমাজে ডায়াবেটিস পুরুষ রোগীদের শারীরিক অক্ষমতা বা পুরুষহীনতা বা নপুংসকতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে অনেক সংসার ভেঙ্গে যাচ্ছে আবার কেউ কেউ বিতৃষ্ণা হয়ে আত্মহত্যার পথও বেছে নিচ্ছে।😢
⭕ পরিণত বয়সে নারী-পুরুষ উভয়েই শারীরিক সমস্যার কারণে দাম্পত্য জীবনে মানসিক দিক হতে চরমভাবে অশান্তিতে ভোগেন। আবার যারা অবিবাহিত বা যৌনকাজে অংশগ্রহন করেননি এমন অনেকেও চিকিৎসকের কাছে আসছেন। তাদের হতাশার কথা বলছে।
⭕ বর্তমানে অভিভাবকরাও এ ব্যাপারে হতাশ হয়ে পড়ছে। তবে আশার কথা এই রুগীদের বড় একটি অংশই আসছেন আসলে তাদের বড় কোন সমস্যাই নেই, যৌন জ্ঞানের অভাবেই তারা ভীত হয়ে ডাক্তারের কাছে আসছেন।
⭕ নপুংসকতা বা ধ্বভঙ্গকে ইংরেজীতে বলে ইরেকটাইল ডিসফাংশন। তবে এ সমস্যা পুরুষের মাঝে পঞ্চাশের পরই বেশী দেখা যায়। আবার বিভিন্ন করণে ব্যতিক্রমও ঘটতে পারে। আমাদের সমাজে এ ব্যাপারে সংকোচ থাকার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে আমরা বঞ্চিত। অপরপাশে সমাজের কুসংস্কার বা অপসংস্কারের কারণে ও জটিলতা প্রকট হচ্ছে।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের যৌন দূর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়ই কমবেশীল আক্রান্ত হন। তবে যৌন কাজে নারীর ভূমিকা গৌন আর পুরুষের ভূমিকা মূখ্য বলেই পুরুষ উদ্বিগ্নতা, হতাশ ও দুশ্চিন্তা বেশী দেখা যায়।
⭕ প্রকার:
পুরুষত্বহীনতা বা ইরেকটাইল ডিসফাংশন শারীরিক দূর্বলতাকে 3 ভাগে ভাগ করা হয়। যথা:
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের ইরেকশন ফেলিওর: এতে পুরুষাঙ্গ উত্থানে ব্যর্থ হয়।
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের প্রি ম্যাচুর ইজাকুলেশন:
যৌন মেলামেশায় স্থায়ীত্ব কম, ফলে অতি দ্রুত বীর্যপাত হয়।
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের পোনিট্রেশন ফেলিওর: এতে পুরুষাঙ্গ যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থ হয়।
🇨🇭 পুরুষের যৌনবিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ:
✅ পুরুষাঙ্গ উত্থান বা ইরেকশন হওয়া, যা লিংগে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধির কারণে হয়ে থাকে।
✅ পুরুষাঙ্গ দিয়ে সিমেন বা ধাতু বের হয়ে থাকে।
✅ যৌন ইচ্ছা থাকে।
⭕ পুরুষত্বহীনতার কারণ: এর কারণগুলো এভাবে সনাক্ত করা যায়:
✅ যৌন সংগীকে অপছন্দ করা।
বয়সের পার্থক্য থাকা
ধুমপান, মদপান, মরফিন, প্যাথেড্রিন, হিরোইন ইত্যাদি গ্রহনে পুরুষঙ্গে উত্থানে ব্যর্থ হয়।
থাইরয়েড, মেরুদন্ড, কিডনী, লিভার ইত্যাদি রোগীদের প্রোলাকটিন হরমোনের আধিক্যে পুরুষত্বহীনতা করতে পারে।
প্রষ্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের কারণেও পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয়।
✅ যৌনবাহিত রোগ: সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি কারণে পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয়।
রক্তে যৌন হরমোনের ভারসাম্যহীনতা।
যৌনরোগ এইডস ভীতি।
নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌন আসন।
রেডিয়েশন, কেমিক্যাল মিশ্রিত খাদ্যগ্রহনের পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনের ফলে কমে যাচ্ছে শুক্রানু উৎপাদন ক্ষমতা, ফলে দেখা দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতা।
কিছু হরমোনের অভাব, মস্তিস্কের কারনে পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয়।
পুরুষাঙ্গের ধমনি সরু হয়ে যাওয়া অথবা শিরার রক্ত ধারণ ক্ষমতা লোপ পাওয়া।
বয়স বাড়ার কারণে ও শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তনের প্রভাবে পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয়।
হতাশা, রাগ, উত্তেজনা ইত্যাদি কারণে পুরুষাঙ্গ উত্থানে ব্যর্থ হয়।
পুরুষাঙ্গের কাছে রেডিওথেরাপি দিলেও এমন সমস্যা হতে পারে।
আক্রান্ত ব্যক্তিরা কারণ গুলোর সম্পর্কে না জেনে বিভিন্ন অপচিকিৎসা নেওয়ার জন্য হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছে, কেউ কেউ হরমোন ইনজেকশন আবার কেউ কেউ অপ্রয়োজনীয় ঔষধ সেবন করছে। ফলশ্রুতিতে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাবে স্থায়ী পুরুষত্বহীনতায় পতিত হচ্ছে।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসা:
পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি পেতে হলে যৌন বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে এবং শৃংখলিত জীবন যাপনে অভ্যস্ত হতে হবে। যথা:
কাউন্সেলিং
কারণ বের করে উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহন।
অন্য কোন কারণ যেমন: টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতি অথবা অন্য ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে তার সমাধান।
ধুমপান, মদপান, হিরোইন, মরফিন, প্যাথেড্রিন, ড্রাগের অপব্যবহার ইত্যাদি সব ধরনের নেশা পরিত্যাগ করা।
যৌনরোগ আক্রান্ত সংগীর সাথে যৌন সহবাস না করা।
সবসময় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও মানসিক ভাবে শান্ত থাকা।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহন করেও কোন কোন ক্ষেত্রে স্থায়ী ভাবে সুস্থ্যতা গ্রহন করা সম্ভব।
🇨🇭 খাদ্যাভ্যাস:
পুরুষত্বহীনতা কমাতে চিকিৎসার পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভাসও পারে এ রোগ হতে মুক্তি দিতে।
দৈনিক কাঠবাদামসহ যে কোন বাদাম খেলে শুক্রানুর স্বল্পতা রোধ করা সম্ভব।
গাঢ় লাল রংয়ের টমেটো পুরুষের দেহে পুরুষত্বহীনতা রোধ করে।
প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজী খেলেও পুরুষত্বহীনতা হতে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যৌন ক্ষমতার জন্য রসুন খুবই কার্যকর।
লাল আটার রুটির সাথে রসুন খেলে শুক্রানু বৃদ্ধি পায় ফলে যৌন ক্ষমতা বাড়ায়।
যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পেয়াজ অত্যন্ত কার্যকরী।
গাজর যৌনক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য উত্তম, কলা ভিটামিন বি ও ব্রমেলেইন নামক এনজাইমের চমৎকার উৎস, যা দৈহিক শক্তি বৃদ্ধির সাথে সাথে শুক্রানু উৎপাদন করে পুরুষত্বহীনতা দূর করে।
🇨🇭 প্রতিদিন আপেল খেলেও দৈহিক শক্তির বৃদ্ধির সাথে যৌবন শক্তি বৃদ্ধি পায়।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
🇨🇭 হোমিওপ্যাথি হল একটি প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি যা রোগের কারণ এবং লক্ষণগুলির উপর ভিত্তি করে কাজ করে। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি উদ্ভিদ, খনিজ এবং প্রাণীর উৎস থেকে তৈরি করা হয় এবং খুব কম মাত্রায় ব্যবহার করা হয়।
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের হোমিওপ্যাথিতে, পেনিস শক্ত করার জন্য বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহৃত হয়। এই ওষুধগুলি সাধারণত নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির জন্য নির্দেশিত হয়:
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দ্রুত বীর্যপাত, যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাব?
🇨🇭 সেনেগা:
এটি শ্বাসযন্ত্রের সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন্যও নির্দেশিত হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি মানসিক চাপ বা উদ্বেগের সাথে যুক্ত থাকে।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
🇨🇭 সিলিকা : এটি শরীরের টিস্যুগুলির পুনর্জন্মকে উত্সাহিত করে এবং এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
🇨🇭 ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকাম:
এটি শক্তি এবং শক্তির অভাবজনিত সমস্যাগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
🇨🇭 এলুকা ডেকাম্বুলানা:
এটি পেশী ব্যথা এবং খিঁচুনির জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন্যও নির্দেশিত হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি পেশী দুর্বলতা বা খিঁচুনির সাথে যুক্ত থাকে।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
🇨🇭 আর্সেনিয়াম অ্যালবাম :
এটি উদ্বেগ এবং নিদ্রাহীনতার মতো সমস্যাগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
🇨🇭 নাক্স ভমিকা:
এটি মানসিক চাপ এবং উত্তেজনার সাথে যুক্ত সমস্যাগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
🇨🇭 ইগনেশিয়া:
এটি মানসিক আঘাত এবং ট্রমা থেকে সেরে ওঠার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন্যও নির্দেশিত হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি মানসিক আঘাতের সাথে যুক্ত থাকে।
আরো পড়ুনঃ লিঙ্গ মোটা ও শক্ত করার হোমিও ঔষধ।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সঠিক ওষুধটি নির্ধারণ করার জন্য একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার লক্ষণগুলি এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য বিবেচনা করবে।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিতে, ওষুধগুলি সাধারণত নিম্ন মাত্রায় দেওয়া হয়, যা শরীরের স্বাভাবিক ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি সাধারণত দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নিরাপদ।
⭕ ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস শক্ত করার হোমিও চিকিৎসা কি?
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের হোমিওপ্যাথি ছাড়াও, পেনিস শক্ত করার জন্য অন্যান্য প্রাকৃতিক পদ্ধতিও রয়েছে। কিছু সাধারণ পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে:
✅ সঠিক খাদ্য গ্রহণ:
একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতেও সাহায্য করতে পারে। পেনিসের শক্ততা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এমন কিছু খাবারের মধ্যে রয়েছে: বাদাম এবং বীজ
ফল এবং শাকসবজি
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার।
✅ নিয়মিত ব্যায়াম:
নিয়মিত ব্যায়াম শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতেও সাহায্য করতে পারে। পেনিসের শক্ততা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এমন কিছু ব্যায়াম এর মধ্যে রয়েছে: কাঁধের ব্যায়াম,
বুকের ব্যায়াম, কোমর এবং পিঠের ব্যায়াম।
✅ যথেষ্ট পরিমাণে ঘুম:
যথেষ্ট ঘুম শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি পেনিসের শক্ততা বাড়াতেও সাহায্য করতে পারে।
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি সাধারণত নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ভালভাবে সহনীয় হয়। যাইহোক, যেকোনো নতুন ওষুধ নেওয়ার আগে একজন যোগ্য হোমিওপ্যাথের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
🇨🇭 ডায়াবেটিস রোগীদের পেনিস মোটা করার
হোমিওপ্যাথি ছাড়াও, পেনিস শক্ত করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। এইগুলির মধ্যে রয়েছে:
✅ স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং ব্যায়াম করা । পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো। স্ট্রেস কমানো। ধূমপান এবং অ্যালকোহল সেবন এড়ানো।
✅ ডায়াবেটিস রোগী যদি আপনি পেনিস শক্ত করার জন্য চিকিৎসার সন্ধান করছেন, তাহলে আপনার ডাক্তার বা হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতির জন্য সেরা চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ, হোমিও চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।
⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।
আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203
⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।
⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।
⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।