🇨🇭 ডাইভারটিকুলা – Diverticulitis , হলো ক্ষুদ্র, ফোলা থলির ন্যায় অংশ যা পরিপাকতন্ত্রের প্রাচীরে হয়ে থাকে।
🇨🇭 এগুলো সাধারণত কোলন বা বৃহদান্ত্রের নিচের দিকের অংশে দেখা যায়। যাদের বয়স 40 এর বেশি, তাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায় এবং খুব কম ক্ষেত্রেই এর কারণে বিভিন্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়।
🇨🇭 তবে কখনো কখনো এক বা একাধিক পাউচ বা থলিতে ইনফেকশন এবং ইনফ্লামেশন বা জ্বালাপোড়া হয়। তখন এই অবস্থাকে ডাইভারটিকুলাইটিস- Diverticulitis বলে।
🇨🇭 Diverticulitis এর কারণে তলপেটে তীব্র ব্যথা, জ্বর, বমি বমিভাব হয় ও মলত্যাগের স্বাভাবিক নিয়ম বা অভ্যাসে পরিবর্তন আসে।
🇨🇭 Diverticulitis রোগের প্রাথমিক অবস্থায় বিশ্রাম, খাবারের নিয়মের বিভিন্ন পরিবর্তন ও অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ সহ কিছু পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে এর চিকিৎসা করা সম্ভব।
🇨🇭 তবে এই রোগ মারাত্নক রুপ ধারণ করলে বা বারবার হলে অবশ্যই সার্জারী বা অপারেশন করতে হবে।
🇨🇭 Diverticulitis এর কারণ:
🩸 কোলনের দুর্বল অংশে চাপ পড়লে সেখানে মার্বেল আকৃতির ডাইভারটিকুলা সৃষ্টি হয়। ইনফ্লামেশন বা ইনফেকশন বা উভয়ের কারণে ডাইভারটিকুলা ফেটে গেলে ডাইভারটিকুলাস- Diverticulitis হয়ে থাকে।
আরো পুড়নঃ ভ্যালে ফিভার | Valley Fever | ডাঃ মাসুদ হোসেন।
🇨🇭 ডাইভারটিকুলাস- Diverticulitis এর ঝুঁকি:
যে সকল বিষয়ের কারণে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়:
- 🩸 বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে।
- 🩸 স্থূল ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে।
- 🩸 ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রে।
- 🩸 শারীরিক পরিশ্রম কম হলে।
- 🩸 খাবারে প্রাণীজ চর্বির পরিমাণ বেশি ও ফাইবারের পরিমাণ কম থাকলে।
- 🩸 নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ যেমন: স্টেরয়েড, ঘুমের ঔষধ, ব্যথানাশক ঔষধ, যেমন: ইবিউপ্রোফেন বা ন্যাপ্রোক্সেন গ্রহণ।
🇨🇭 ডাইভারটিকুলাস- Diverticulitis যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে:
🩸 লিঙ্গ: পুরুষ ও মহিলা উভয়ের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
🩸 জাতি: শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। কৃষ্ণাঙ্গ ও হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা 01 গুণ কম। অন্যান্য জাতিদের
মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা 02 গুম কম।
Q. এটি কি বংশগত রোগ ?
উত্তর: ডাইভারটিকুলাইটিস কোন বংশগত রোগ নয়। মুলত অভ্যাসের কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। যাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে ও চর্বির পরিমাণ বেশি থাকে তাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এছাড়াও বয়স্কদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।তবে, বংশগত দিক দিয়ে বিচার করলে কোলাজেন ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাইভারটিকুলাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
Q. এই রোগে আক্রান্ত হলে কি কি খাবার খেতে হবে ?
উত্তর: এই রোগে আক্রান্ত হলে কি কি খেতে হবে তা নিয়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। যেমন: এই অবস্থায় দানাদার জাতীয় খাবার ও পপকর্ন খাওয়া থেকে বিরত
থাকতে হবে, প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হবে।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( D. H. M. S )
(ডি, এইচ, এম, এস) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।