❤ অবৈধ প্রেম বা পরকীয়ার বিষয়ে বিবাহিত মহিলারাও পুরুষদের চেয়ে পিছিয়ে নেই। গবেষণায় প্রমাণিত হলো এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। স্বামীর থেকে পূর্ণ যৌন তৃপ্তি না পেলেও তাঁরা মোটেও বিবাহবিচ্ছেদের পথ মাড়ান না। বরং পরকীয়ার সম্পর্কে অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে নিজের শারীরিক চাহিদা মিটিয়ে নিতে চান। বিবাহিত মধ্যবয়স্কা মহিলাদের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা একটুই বেশিই হয় সে কথা বলেছেন গবেষকরা। জীবনের মধ্যগগনে এসে প্রিয় পুরুষের কাছে ধরে রাখতে চান নিজের পূর্ণ আকর্ষণ। কিন্তু স্বামী যদি তাঁর দিকে মন না দেন, বা শয্যায় চাহিদা না পূরণ করতে পারেন তখনই পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেন মহিলারা।
❤ ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ উইনচেস্টারের পুরুষত্ব ও সেক্স স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক এরিক অ্যান্ডারসন জানাচ্ছেন, ‘বিয়ে করে পরিতৃপ্ত ও শয্যায় পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া দুটো সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা বিষয়। তিনে গভেষণা করে প্রমাণ পেয়েছেন যে,35/45 বছরের মহিলারা আরও বেশী রোম্যান্টিক এবং উত্তেজনাময় যৌন জীবনের জন্যই অবৈধ প্রেমে বা পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেন। মি: এরিক অ্যান্ডারসন 35/45 বছরের 100 জনেরও বেশি বিবাহিত মহিলাদের নিয়ে তাঁর গবেষণা চালিয়েছেন এবং এমন ফলাফল পেয়েছেন। অ্যাশলে ম্যাডিসন ডট কম নামে একটি পরকীয়া প্রেম-সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এসমস্ত মহিলাদের কথোপকথন টেপ-বন্দি করা হয়েছিল।কথাবার্তা বিশ্লেষন করেন গভেষকরা। তার পরই এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকরা।
❤ গবেষণায় 65 শতাংশেরও বেশি মহিলা পরপুরুষে অবৈধ প্রেম বা পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেছেন যৌন অতৃপ্তির কারণে। তাদের চাহিদা আরও উত্তেজনাময় ও কাঙ্খিত ছিল আবেগমথিত সেক্স। পাশাপাশি তাঁরা এও স্বীকার করেছেন, তার জন্য নতুন বিয়ে করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। অ্যান্ডারসন বলছেন, বিয়ের কিছু বছর পর স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক আকর্ষনহীন ও ফিকে হতে শুরু করে। কিন্তু মহিলারা ফের বিয়ে করে এক্সপেরিমেন্ট করতে চান না। মি: অ্যান্ডারসন দাবি, এই গবেষণার বিষয়ের মূল সারাংশ কখনই বিবাহিত মহিলাদের অসম্মান করা নয়। বরং কি কারণে সম্পর্ক ভেঙে যায় তার একটি কারণ খুজতে গিয়ে এই বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া গিয়েছে।
⭕ লক্ষণে বুঝে নিন স্ত্রী পরকীয়ায় জড়িয়েছে কিনা?
❤ বিয়ের মতো চিরবন্ধনের সম্পর্ক ইদানিং কেমন যেন ঠুনকো হয়ে গেছে। দু-একটি বিষয়ে মতের অমিল হলেই এখন বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলছেন অনেক দম্পতি।
❤ এখনকার অধিকাংশ দম্পতি নিজের অবস্থান থেকে এক চুলও সরতে চান না। তাই বিয়ের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নির্দ্বিধায় চোখের পলকে ভেঙে দিচ্ছেন অনেকেই। আর যারা বিবাহবিচ্ছেদে যেতে পারছেন না বা যেতে চাচ্ছেন না তাদের মধ্যে অনেককেই পরকীয়ার মতো অবৈধ একটি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।
❤ কিন্তু কিভাবে বুঝবেন আপনার স্ত্রী কোনো পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়েছেন কিনা? আসুন জেনে নেওয়া যাক কী কী লক্ষণে আপনি বুঝতে পারবেন স্ত্রী পরকীয়া করছেন।
💋 স্ত্রী ফোনের পেছনে কতটা সময় ব্যয় করছেন সেদিকে নজর রাখুন। একসঙ্গে বসে থেকে বা ঘুরতে গেলে যদি তিনি ফোন নিয়েই ব্যস্ত থাকেন, মেসেজ বা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করেন- তাহলে তা নিশ্চিতভাবে অন্য একটি সম্পর্কেরই ইঙ্গিত। এ ছাড়া দিনের বেশির ভাগ সময়ে যদি তাকে ফোনালাপে ব্যস্ত পাওয়া যায় তাহলেও বিষয়টি লক্ষ্যণীয়। অনেকে বলতে পারেন কাজের প্রয়োজনে মানুষ ফোন বেশি ব্যবহার করতেই পারে। কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, কাজের প্রয়োজনে ফোনালাপ এবং কারও সঙ্গে প্রেমময় ফোনালাপের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। এই পার্থক্য বোঝার মতো ক্ষমতাও বিবাহিত প্রত্যেক মানুষের হওয়া উচিত। শুধুমাত্র ফোন নয়, ফেসবুক কিংবা অন্যান্য যোগাযোগের মাধ্যমের প্রতি আসক্তির মাত্রার ওপরও নজর দেবেন।
💋 স্ত্রী যদি আপনাকে আগের চেয়ে কম সময় দেওয়া শুরু করেন, তাহলে এটিও একটি লক্ষণ হিসেবে ধরে নেওয়া যায়। খুব ভালো করে আপনার সঙ্গীর প্রতিদিনকার কাজকর্ম লক্ষ্য করুন। যদি বুঝতে পারেন যে আগের চাইতে কম সময় পাচ্ছেন, তাহলে বোঝার চেষ্টা করুন সেই বাড়তি সময়টা তিনি কীভাবে ব্যয় করছেন। আপনি তাকে সময় দেওয়ারর কথা বলে দেখুন, একসঙ্গে বসে টিভি দেখার কথা বলুন, একসঙ্গে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান করুন, আত্মীয় স্বজনদের ও পারিবারিক বন্ধুদের সময় দেওয়ার কথা বলুন। তিনি যদি আপনাকে অজুহাত দেখিয়ে না বলেন তাহলে জানার চেষ্টা করুন অজুহাতটি সত্যি কিনা।
সঙ্গী যদি পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু করে বিনা কারণে, তাহলে ধরে নিতে পারেন তিনি পরকীয়ায় লিপ্ত। অবশ্য তিনি নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলে সেটা আলাদা বিষয়। এই পার্থক্যটা আপনাকেই বুঝতে হবে। তবে একটু সময় নিয়ে নোটিশ করুন। এই স্পর্শকাতর বিষয়গুলিতে কোনো তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেবেন না।
💋 আপনার স্ত্রী’র মুখে যদি নতুন কোনো একটি নাম ঘন ঘন শুনতে পান, তবে এটাও পরকীয়ার একটা ইঙ্গিত। সঙ্গীর যে বন্ধুটির কথা আগে কখনো শোনেননি, এমন কারও কথা ঘনঘন শুনলে তাকে জিজ্ঞাসা করুন এবং তার মুখের ভাব লক্ষ্য করুন। যদি তিনি প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান, কিংবা তার মুখের অভিব্যক্তি বদলে যায় তবে বিষয়টি অবশ্যসই চিন্তার।
💋 আরও একটি বিষয় আছে যা বিশেষ ভাবে লক্ষ্যণীয়। তা হলো আপনার স্ত্রী’র কথায় রাগের সুর। খেয়াল করে দেখুন তো, আগে যে বিষয়গুলো স্ত্রী’র রাগের উদ্রেক করতো না সেসব বিষয়ে কি তিনি রেগে যাচ্ছেন? কিংবা কথায় কথায় আপনাদের দাম্পত্য জীবনকে অভিশাপ হিসেবে অভিহিত করছেন? তার এসব কথার কোনো যুক্তি আছে কিনা এসব ব্যাপারগুলো লক্ষ্য করুন। বিনা কারণে অযৌক্তিক রাগ করা, কিংবা সবসময় খিটখিট করা পরকীয়ার অন্যতম লক্ষণ।
💋 খেয়াল করে দেখুন আপনার স্ত্রী আপনার প্রতিদিনকার রুটিন সম্পর্কে হঠাৎ অতিরিক্ত নজর দিচ্ছেন কিনা অর্থাৎ আপনি কটায় বাড়ি ফিরবেন বা কোন কোন জায়গায় কখন যাবেন এই ধরনের প্রশ্ন করছেন কিনা। তাহলে নিশ্চিত থাকতে পারেন যে আপনার চোখ এড়িয়ে নিরাপদে সম্পর্ক চালিয়ে যেতেই তার এত জিজ্ঞাসা।
💋 আপনার স্ত্রী যদি হঠাৎ নিজের ত্বক, সাজগোজ, শারীরিক গঠন কিংবা পরিহিত পোশাক আশাকের দিকে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে শুরু করেন, তাহলে আপনি একে পরকীয়ার একটি লক্ষণ হিসেবে ধরে নিতে পারেন। এখানে একটি বিষয়ে পরিষ্কার হওয়া দরকার যে সঙ্গী আপনার জন্যই নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করছেন কিনা। কারণ, অনেক স্ত্রী’ই আছেন যারা দাম্পত্য জীবনে পুনরায় রোমান্স ফিরিয়ে আনতে এই পন্থা বেছে নেন।
💋 আপনি এই দ্বিধাবোধের অবসান করতে পারেন নিজেকে 2/3 টি প্রশ্ন করে। আর তা হলো, আপানার স্ত্রী কি আপনার পছন্দ অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করছেন? তিনি কি শুধুমাত্র আপনাকে দেখানোর জন্যই বিশেষ পোশাক ও সাজগোজ করেন? আমাকে কেমন দেখাচ্ছে এই ধরনের প্রশ্ন আপনাকে করা হচ্ছে কিনা সেটাও লক্ষ্য করুন। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি ‘না’ হয়, তাহলে আপনি ধরে নিতে পারেন আপনার স্ত্রী পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িত আছেন।
আরো পড়ুনঃ Love সেক্স করলে 40 আপ মহিলাদের দ্রুত অর্গ্যাজম হয়?
❤ স্ত্রীকে পরকীয়া থেকে দূরে রাখতে স্বামীর করণীয় কি?
❤ পরকীয়া যেন এ যুগের নতুন মহামারি। যা অবাধেই চলছে এবং সংসারে সৃষ্টি হচ্ছে ফাটল। অথচ ছোটখাটো কিছু বিষয়ে সচেতন হলেই সম্ভব এ মহামারিকে রোধ করা।
❤ আচরণ: স্ত্রীর সঙ্গে ভালো আচরণ করুন। অনেকে স্ত্রীর সঙ্গে দাসির মতো আচরণ করতেই পছন্দ করেন, এটা অনুচিত। তিনি আপনার লাইফ পার্টনার। সুখ-দুঃখের সঙ্গী। তার সঙ্গে ভুল-ভ্রান্তি এড়িয়ে সুন্দর আচরণ করতে হবে। স্ত্রীদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য স্বামীর পরকীয়া থেকে বাঁচাতে। ছোটখাটো ভুল-ভ্রান্তির জন্য বকাঝকা থেকে বিরত থাকতে হবে। এক শ্রেণির স্বামী আছেন, যারা ছোটখাটো ভুলের জন্য স্ত্রীকে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালি-গালাজ করেন। এতে স্ত্রীর মন থেকে আস্তে আস্তে স্বামীর প্রতি ভালোবাসা উঠে যায়।
❤ মারধর: আমাদের সমাজে একদল নির্লজ্জ পুরুষ আছেন, যারা কথায় কথায় স্ত্রীর গায়ে হাত তোলেন। স্ত্রীকে নির্মমভাবে প্রহার করেন। যা ধর্ম বা দেশের আইন কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এতে স্ত্রীর মন খারাপ হয় এবং তা শেয়ার করার জন্য ভিন্ন সঙ্গী খুঁজতে থাকেন। তাই স্ত্রী কোনো ভুল করলে মারধর না করে সংশোধন করুন। ভালোবাসা দিয়ে বুঝিয়ে দিন। কারণ দিন শেষে আপনাকে তার সাথেই রাত কাটাতে হবে। তার হাতের রান্নাই আপনাকে খেতে হবে।
❤ যৌনশক্তি: স্বামী-স্ত্রীর স্বাভাবিক সম্পর্কের জন্য যৌন আচরণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে স্বামীকে স্ত্রীর যৌন চাহিদার প্রতি অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। তাকে যৌন চাহিদা ও পরিতৃপ্তির ওপর লক্ষ্য রাখতে হবে। এ সময়ে তরুণদের হাতে অশ্লীল বস্তু সহজলভ্য হওয়ায় অনেকেই বিয়ের আগে যৌনক্ষমতা হ্রাস করে ফেলেন, যা সংসারে মারাত্মক ক্ষত হয়ে দেখা দেয়। অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, পরকীয়া বা স্ত্রীর বিপথগামী হওয়ার সূচনা এখান থেকেই হয়। তাই সংসারে শান্তি চাইলে বিয়ের আগে নিজেকে অবশ্যই সুরক্ষিত রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় পরামর্শ অনুযায়ী চলা যেতে পারে।
❤ নারীমনের মতো, নারীশরীরও রহস্যে ঘেরা। আর রহস্য ফাঁস করতে গিয়েই হিমশিম খান বহু পুরুষ মানুষ। তবে একটু যদি সজাগ থাকা যায়, বলা ভালো একটু যদি আগে থেকে তৈরি থাকা যায়, তাহলে আপনার স্ত্রী’র শরীরে ঝড় উঠতে বাধ্য!
❤ যৌন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেখা গিয়েছে সঙ্গমের সময় পুরুষরা মূলত নিজের যৌন তৃপ্তির কথাই মাথায় রাখেন। তাই এক্ষেত্রে অনেক সময়ই সঙ্গমের পরও তৃপ্ত হয় না নারীর মন ও শরীর দুটোই। সুতরাং সঙ্গমের ক্ষেত্রে দুজনের তৃপ্তির কথা মাথায় রাখা অবশ্যই উচিত। প্রথমে নারীর নগ্ন শরীরের উপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। বরং আলতো করে কাছে ডাকুন স্ত্রী’কে। কানের পাশে আস্তে করে বলুন আদুরে কথা। আর হাতের আঙুল খেলা করুক নারীর শরীরের নানা জায়গায়। শুরুটা হোক নারীর গলা থেকে স্তন ও নাভিতে।
নারী শরীরে জিভ করুক খেলা। শুরুটা হোক গলা, স্তনে। তার পর ধীরে ধীরে নিচে নেমে নাভির ঠিক মাঝখানে। দেখবেন ছটফট করে উঠবে নারীর শরীর।
অনেকেই মনে করেন নারীর যৌনাঙ্গে, দ্রুত আঙুলের ছোঁয়াতেই সিক্ত হয় ভ্য়াজাইনা। যৌন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা একেবারেই নয়। বরং আলতো করে যৌনাঙ্গে আঙুল বোলাতে থাকুন। দেখবেন স্ত্রী’র শরীরে কারেন্ট বয়ে যাবে।
ফিঙ্গারিং করার সময় অনেকেই মনে করেন দ্রুত আঙুলের খেলাতেই তৃপ্তি আসবে নারীর। তা কিন্তু সত্য়ি নয়। বরং ধীরে ধীরে প্রথমে একটি আঙুল। পরে দুটি আঙুলের প্রবেশের মধ্যে দিয়েই বুঝতে পারবেন নারীর যৌনাঙ্গ কতটা তৈরি সঙ্গমের জন্য।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরুষদের ক্ষেত্রে যত রাত বাড়ে ততই তাঁদের শরীরে টেস্টোস্টেরনের হার বাড়তে থাকে। আর যার ফলে যৌন ইচ্ছাও বৃদ্ধি পায়। সেই কারণেই এক ঘুম দিয়ে সঙ্গম করলে সেই যৌনক্রিয়া হবে দীর্ঘতর।
❤ ঘোরাফেরাসময়: সুযোগ পেলে স্ত্রীকে কোথাও ঘুরতে অথবা বেড়াতে নিয়ে যান। নারীরা এটি বেশ উপভোগ করেন। সারাদিন চার দেওয়ালের ভেতরে বসে থাকতে আপনারও নিশ্চয়ই ভালো লাগবে না?
❤ উপহার: মাঝেমধ্যে স্ত্রীকে উপহারসামগ্রী দিন। হোক সেটা কম মূল্যের। কিনে দিতে পারেন একটি গোলাপ ফুলও। নারীরা এতে বেশ আনন্দিত হোন।
❤ সাজ-সজ্জা: নারীরা যেভাবে সেজেগুজে পরিপাটি হয়ে থাকতে পছন্দ করে, সেই তুলনায় পুরুষেরা পিছিয়ে। সাজ-সজ্জা নারীদের কাজ না ভেবে স্ত্রীর জন্য আপনিও সাজ-সজ্জা করুন। স্ত্রী সেজে থাকলে আপনার যেমন, ভালো লাগে, আপনি সেজে থাকলেও স্ত্রীর ভালো লাগবে।
❤ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে চেষ্টা করুন। ঘামের দুর্গন্ধ, লজ্জাস্থানসহ শরীরের অন্য অংশের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিন। আপনার অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্নতা তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
❤ মুখের দুর্গন্ধ: মুখের দুর্গন্ধের দিকে নজর দিন। পুরুষদের মধ্যে অনেকে ধূমপানে আসক্ত। এ আসক্তি থাকলে স্ত্রীর কাছে যাওয়ার আগে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে নিন। নারীদের মধ্যে অনেকেই আছেন, কোনো কোনো পারফিউমের ঘ্রাণই সহ্য করতে পারেন না। তাহলে ভাবুন মুখের দুর্গন্ধ তাদের মনে কীরকম বিরূপ প্রভাব ফেলে।
❤ যোগাযোগ: কাজের তাগিদে বাইরে অবস্থান করলেও স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কথা বলুন। গল্প করুন। এতে স্ত্রীর একাকিত্ব দূর হবে। আপনি দূরে থাকলেও সে আপনার সংস্পর্শে থাকবে। আপনার ভালোবাসা ও তার প্রতি আপনার আগ্রহ প্রকাশ পাবে।
❤ ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা: স্ত্রীকে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা দিন। দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে, স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে শিক্ষা দিন। স্ত্রী যাতে ধর্মীয় জ্ঞান লাভ করতে পারেন, সেরকম ভালো মানের বই কিনে দিন।
❤ সুতরাং আপনার দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে স্ত্রীর চাহিদাগুলো পূরণ করা। সংসারের সুখ-শান্তি, হাসি-আনন্দ বজায় রাখতে আপনার ভূমিকা অপরিসীম। টাকা সংসারে স্বচ্ছলতা এনে দিতে পারে কিন্তু শান্তি নয়।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।
আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203
⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।
⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।
⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।