🇨🇭 সায়াটিকা একটা বেদনাদায়ক অবস্থার প্রতি নির্দেশ করে যা শরীরে সায়াটিক নার্ভ-এ ( স্নায়ু ) কোনও আঘাতের দ্বারা সৃষ্ট হয়। উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে একটা অসাড় অবস্থার অনুষঙ্গী হয়ে পিঠের নীচের অংশে ব্যথা যা একটা পা বেয়ে নীচের দিকে বিকীর্ণ হয়। এটা প্রধানত: দু’ধরণের:
- 🩸 স্নায়ুতান্ত্রিক ব্যথা এবং
- 🩸 প্রতিফলিত ব্যথা।
🇨🇭 উপসর্গগুলি আচমকা প্রকাশ পায় এবং অত্যন্ত অসুখকর হতে পারে। কয়েকটি বিষয় থাকতে পারে যা সায়াটিকার দিকে চালিত করতে পারে।
🇨🇭 সায়োটিকা বাতের উপসর্গ:
- 🩸 পিঠের নীচের অংশে, নিতম্বের হাড়ে, পায়ের পিছনে, এবং নিতম্বের দুটো গোলাকার মাংসল অংশে ব্যথা।
- 🩸 পা গুলিতে জ্বলুনির সংবেদন।
- 🩸 একটা পা বা পায়ের পাতায় ঘন ঘন অসাড়তা।
- 🩸 একটা পায়ে দুর্বলতা।
- 🩸 নীচের দিকে বিকীর্ণ হওয়া ব্যথা।
- 🩸 পা অথবা পায়ের পাতা নড়াচড়ায়, দাঁড়িয়ে থাকায় অথবা হাঁটায় অসুবিধা।
- 🩸 পায়ের পাতাগুলিতে যন্ত্রণাদায়ক সংবেদন যা নড়াচড়ায় ব্যাঘাত করে।
- 🩸 পাগুলিতে দীর্ঘকালীন অসাড়তা।
- 🩸 মূত্রত্যাগ এবং মলত্যাগে নিয়ন্ত্রণ হারানো।
- 🩸 পায়ে দুর্বলতা।
- 🩸 চলাফেরা করার চেষ্টা করলে ব্যথা।
- 🩸 সায়াটিকার উপসর্গগুলি বেশির ভাগ যুক্ত সীমিত সক্রিয়তা এবং একটা খোঁচা বা জ্বলনের সংবেদন সহ গুরুতর ব্যথা যা পিঠ, পা, এবং পায়ের পাতাসহ শরীরের নীচের অংশে কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে যায়।
🩸 গর্ভাবস্থার মত অবস্থা গুলিতে পিঠের নীচের অংশে ব্যথা অনুভব করা হতে পারে।
🇨🇭 সায়োটিকার কারণ: নিউরাইটিসের কারণরূপে বর্ণিত সকল কারনেই ইহার উদ্ভব হইতে পারে । অধিকিন্তু অত্যধিক হাঁটাহাঁটি, কোষ্ঠবদ্ধতা, উপদংশ, মেরুদণ্ডের নিচের অংশে বা বস্তিপ্রদেশের অস্থিসমূহের ক্ষয়রোগ বা টিউবারকিউলোসিস, বস্তিমধ্যে অর্বুদ বা ভ্রুনের চাপ অথবা অস্থি-সন্ধিসমূহের প্রদাহ, উরু-সন্ধির ব্যাধি বা হিপ-জয়েন্ট ডিজিজ, অস্থিসমূহের গঠন-বিকৃতি, খাদ্যদ্রবে ভিইটামিনের অভাব, প্রভৃতিও ইহার কারণের মধ্যে পরিগণিত।
🇨🇭 সাধারণত বয়স্ক বা অ্যাডলট পুরুষগনই এই রোগে অধিক আক্রান্ত হয় । সন্তান প্রসবের পর প্রসূতিরও এই ব্যাধির অনুরূপ লক্ষণাদি প্রকাশ পাইতে পারে।
🇨🇭 রোগ ভোগ কাল: সাধারণত এই রোগ দুর্দমনীয়, ইহার ভোগকাল কয়েক মাস, এমন কি হ্রাস-বৃদ্ধি সহ কয়েক বৎসর ধরিয়া চলিতে পারে। একবার আক্রমণ হইলে ইহার পুনরাক্রমণ বিরল নহে এবং একপার্শ্বের স্নায়ুর আক্রমণ প্রতিরুদ্ধ হইয়া অপর পার্শ্বের স্নায়ু আক্রান্ত হইতে পারে । রোগ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইলে রোগী শয্যাগত হইয়া পড়ে ।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা: রোগের কারণ নির্ধারণ করিয়া তাহার সংশোধন চিকিৎসার প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত । গ্রন্থিবাত ও বহুমূত্রের সহিত সংশ্লিষ্ট রোগে উক্ত রোগসমূহের চিকিৎসা সমভাবে প্রয়োজন। রোগীর সম্পূর্ণ বিশ্রাম বিশেষ প্রয়োজন, এজন্য তাহার আক্রান্ত পা যে অবস্থানে রাখিয়া সে বিশেষ স্বস্তি বোধ করে সেই অবস্থায় তাহাকে শয়ন করাইয়া রাখিতে হইবে। সেঁক তাপে যন্ত্রণার আরাম হইলে সেঁক দেওয়ার ব্যবস্থা করিতে হইবে। ধাতুদোষ নিরাকরনের চেষ্টা ও সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি পালন বিশেষ প্রয়োজন। লক্ষণ সাদৃশ্যে হোমিও ঔষধ প্রয়োগ করিতে পারিলে অল্প সময়ের মধ্যে রোগী আরোগ্য হয়। পুনর্বার আক্রমণের সম্ভাবনাও কম থাকে। নিন্মে সায়াটিকার কতকগুলি প্রয়োজনীয় ঔষধের সংক্ষিপ্তসার প্রদত্ত হইল:
🧪 একোনাইট: ঠাণ্ডা লাগিয়া হঠাৎ বেদনাসহ আক্রান্ত অঙ্গের পদাঙ্গুলি পর্যন্ত ঝিনঝিন ও অসাড়তা বোধ হয়।
🧪 এমন মিউর: বাম পার্শ্বের সায়াটিকা, বসিয়া থাকিলে বেদনা অত্যধিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় ও চলিবার সময় কিঞ্চিৎ পরিমাণে এবং শয়ন করিলে সম্পূর্ণ উপশম বোধ হয়।
🧪 আর্সেনিক: ইহা সায়াটিকার একটি বিশেষ নির্ভরযোগ্য ঔষধ। প্রত্যহ মধ্যরাত্রির পর বেদনা বৃদ্ধি পাইয়া অসহনীয় হইয়া উঠে ও তৎসহ জ্বালা বোধ হয়।
🧪 বেলেডোনা: হঠাৎ বেদনার আক্রমণ, স্নায়ুর গতিপথে বেদনা, স্পর্শে অসহনীয়, মৃদ বায়ু স্পর্শ বা ঝাঁকি লাগিলে বেদনার বৃদ্ধি।
🧪 ব্রায়োনিয়া: স্থির থাকিলে বেদনার উপশম ও নড়াচড়া করিলে বেদনার বৃদ্ধি ,আক্রান্ত পার্শ্ব চাপিয়া অবস্থানে উপশম।
🧪 ক্যামোমিলা: বাম পার্শ্বের সায়াটিকা, তীব্র বেদনা সহ বেদনার তীব্রতায় রোগী উম্মাদের ন্যায় ব্যবহার করে ও সকলের প্রতি রুঢ় ব্যবহার করে।
🧪 কলোসিন্থ: দক্ষিণ পার্শ্বের সায়াটিকা। বেদনা হটাৎ আক্রমণ করিয়া স্থিরভাবে অবস্থান করে এবং মধ্যে মধ্যে বৃদ্ধি পাইয়া অসহনীয় হইয়া উঠে।
🧪 ফেরাম মেট: সন্ধ্যা হইতে মধ্যরাত্রি পর্যন্ত বাম উরু বা হিপ-সন্ধি মধ্যে তীব্র বেদনা, রোগীর মুখমণ্ডল রক্তহীন হইলেও সহজেই তাহা আরক্তিম হয়।
🧪 ন্যাফেলিয়াম: বেদনা উপশম হইলে অসাড়তা ও চলিতে অক্ষমতা, পা ঝুলাইয়া চেয়ারে বসিলে উপশম।
🧪 হাইপেরিকাম: পড়িয়া গিয়া মেরুদণ্ডাস্থির নিম্নদেশ আঘাত লাগা হেতু তীব্র সায়াটিকা, পদতলে সূচীবিঁধনবৎ যন্ত্রণা।
🧪 ইগ্নেসিয়া: দীর্ঘকালস্থায়ী সায়াটিকা , গ্রীষ্মকালে উপশম, শীতকালে বৃদ্ধি, উরু-সন্ধি মধ্যে দপদপানি বেদনা।
🧪 ক্যালি বাইক্রোম: বাম পার্শ্বের সায়াটিকা ; চলিবার কালে ও পা মুড়িয়া রাখিলে উপশম।
🧪 ল্যাকেসিস: প্রধানত:বাম পার্শ্বের আক্রমণ , নিদ্রামধ্যে বেদনার বৃদ্ধি , বেদনা পুন:পুন: স্থান পরিবর্তন করিয়া কখনও মস্তকে, কখনও দন্তে।
🧪 লিডাম: বেদনা পদতল হইতে ঊর্ধ্বমুখে ধাবিত হয় ও তৎসহ পদতলে অত্যধিক স্পর্শকাতরতা।
🧪 ম্যাগ্নেসিয়া ফস: শয়ন করিলেই তীব্র বেদনার জন্য কেবলই দাঁড়াইয়া থাকিতে বাধ্য হয়, উত্তাপ প্রয়োগে উপশম।
🧪 মার্ক সল : রাত্রিকালে, বিশেষত: শয্যার উত্তাপে বেদনার বৃদ্ধি সহ অস্থিরতা ও উপশম বিহীন প্রচুর ঘর্ম ; জিহ্বায় দাঁতের ছাপযুক্ত, মুখমধ্যে দুর্গন্ধ।
🇨🇭 তাছাড়া ইচ্ছা করলে আপনিও আমার থেকে জার্মানী ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিতে পারেন। আমার চিকিৎসা সেবা পৃথিবীর সকল দেশে পার্সেলে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন।
আরো পড়ুনঃ লিভার সুস্থ রাখতে যা করবেন | ডাঃ মাসুদ হোসেন।
🇨🇭 সায়াটিকার ব্যথা, উপশম এ নিয়ম মেনে সঠিক ব্যায়াম দিতে পারে আরাম।
✅ কোমরের নিচে ব্যথা তো আছেই, সায়াটিকা হলে নিতম্ব আর পায়েও ভীষণ প্রদাহ হয়।
✅ প্রতিটি সায়াটিক স্নায়ু মেরুদণ্ড থেকে নিতম্বের পেশীর গভীরে ও পায়ের তলার পেশী পর্যন্ত বিস্তৃত। এ কারণে শরীরে সবচেয়ে দীর্ঘ এই স্নায়ুর ব্যথা ছড়িয়ে পড়ে সবখানে।
✅ বাংলাদেশে একটু বয়স হলে, বিশেষ করে নারীদের প্রায়ই এমন কোমরের ব্যথায় ভুগতে দেখা যায়।
✅ আঘাত পেলে ও অস্বস্তিবোধ থেকে সায়াটিক নার্ভ নিতম্বের এক পাশে ব্যথার অনুভূতি তীব্র করে তোলে। এতে করে দুই পায়ে দুর্বলতাও দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্তত 40 শতাংশ পূর্ণ বয়স্ক মানুষ সায়াটিকার সমস্যায় ভুগেছেন। আর সুচিকিৎসার অভাবে এই সমস্যা শরীরে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধে।
✅ যাদের সায়াটিকার ব্যথা হয়, তাদের অনেকেই হয়ত নানাভাবে পরিত্রাণের উপায় খুঁজেছেন। তারপর অনেক রকম পরামর্শ পেয়ে দ্বিধায় পড়ে যান। আসলে সায়াটিকা হলে শরীরে অনেক রকমেরই উপসর্গ দেখা যায়, যার চিকিৎসাও হয়ত ভিন্ন ভিন্ন।
✅ কোমরে লাম্বার স্পাইন থেকে স্নায়ুতে চাপ বাড়তে পারে। অথবা সায়াটিক স্নায়ু দেবে গেলে নিতম্বের পেশীতে চাপ বাড়তে থাকে। ব্যায়ামে মিলবে আরাম
✅ পায়ের তলার পেশীতে হয়ত শিরশির বোধ করছে, কিন্তু এমন হতে পারে যে ওই অসাড়তা আসলে ছড়িয়েছে মাজা থেকে। এ সময় কিছুটা আরাম বোধ করতে বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করা দরকার; তাতে শরীরের সব জায়গার স্নায়ু ও পেশীতে প্রভাব পড়বে।
✅ তবে শরীরচর্চা শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। চিকিৎসক শরীরের কোনো অংশে মূল জটিলতা রয়েছে, তা পরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত করবেন।
✅ আর শরীরচর্চার সময় যদি ব্যথা বেড়ে যায়, অবশ্যই ব্যায়ামের ওই বিশেষ কায়দাটি এড়িয়ে চলতে হবে।
🇨🇭 লাম্বার স্পাইনের জন্য ব্যায়াম?
✅ সায়াটিকা যখন লাম্বার স্পাইন ও পেলভিস অর্থ্যাৎ- নিতম্বের চারপাশে ছড়ানো হাড়ের কাঠামোর মধ্যে থাকে, তখন ওই অবস্থান পিঠের নিচের দিকের পেশীকে দৃঢ় রাখে, একই সঙ্গে পেলভিসের অবস্থানকেও ঠিক রাখে।
✅ ওই অবস্থানে শরীরকে রাখতে ’সিটেড বেন্ট-নি ব্লক হোল্ড সায়াটিকা’ ব্যায়ামটি কাজে দেবে।
✅ এজন্য একটি ইয়োগা মাদুর পেতে পিঠ সোজা রেখে বসতে হবে হাঁটু ভাঁজ করে। দুই হাঁটু ভাঁজ রাখা অবস্থায় সামনে পা ছড়িয়ে রাখা যাবে না এবং উরু যতটুকু সম্ভব পেটের কাছাকাছি আনতে হবে।
✅ দুই হাঁটুর মাঝে ইট আকারের একটি ফোমের ব্লক বসাতে হবে। এবার নি:শ্বাস ছাড়ার সময় হাঁটু দিয়ে ফোমের ব্লকে চাপ দিতে হবে যতটা সম্ভব। ওই সময় চাইলে দুই হাত দিয়ে হাঁটু ধরে রাখা যাবে। এ সময় শরীর বা পেটে কাঁপুনি অনুভব হতে পারে, তবে তাতে সমস্যা নেই। এভাবে পাঁচবার করে দুই দফা এই ব্যায়াম করা যাবে।
✅ যাদের মাদুরে বসতে অসুবিধে হয়, তারা একটি চেয়ারে পিঠ সোজা রেখে বসবেন। সামনে হাঁটুর ফাঁকে ফোমের ব্লকটি বসিয়ে নি:শ্বাস ছাড়ার সময় দুই হাঁটু দিয়ে ফোমে চাপ দেবেন।
✅ এই ব্যায়ামে শরীরের নীচের অংশের পেশী ও উরুতে জোর বাড়বে এবং পেলভিসের অবস্থান ঠিক থাকবে।
✅ উপকারিতা পেতে ব্যায়াম করার সময় অবশ্যই মনোসংযোগ করতে হবে। ব্যথা কমে আসতে থাকলে বুঝতে হবে এই ব্যায়াম কাজে দিচ্ছে। আর ভালো বোধ করলে প্রতিদিন দুই বেলা এভাবে ব্যায়াম চালিয়ে যেতে হবে।
🇨🇭 কোমর ও নিতম্বের ব্যায়াম:
✅ মাজা শক্ত হয়ে গেলে কোমরে ব্যথা হবে। আর এর থেকে যদি নিতম্বের মাঝে পিরিফর্মিস পেশীতে টান পড়ে তবে সায়াটিকাও হবে।
✅ এই দশাকে বলে পিরিফর্মিস সিন্ড্রোম, যা থেকে মুক্তি পেতে কাজে দিতে পারে ‘দ্য সিটেড হিপ-ওপেনিং টুইস্ট’ ব্যায়ামটি। এ ব্যায়াম পিরিফর্মিসকে নমনীয় করবে, তবে খুব ধীরে ও সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে।
✅ ইয়োগা মাদুরে বসে এক পা সামনে সোজা করে রাখতে হবে। যদি ডান পা সোজা করে রাখা হয় তবে বাম পা হাঁটু ভাঁজ করে ডান পায়ের উরুর উপর দিয়ে তুলে পায়ের পাতা মাদুরে রাখতে হবে।
✅ এই অবস্থায় দুই হাত দিয়ে ভাঁজ করা হাঁটু জড়িয়ে ধরতে হবে। এসময় নিতম্বের নিচে আরাম বোধ হতে পারে।
✅ ওই অবস্থায় থেকে শরীরের উপরের অংশকে বাঁ দিকে ধীরে ধীরে খানিক ঘুরিয়ে নিতে হবে। এভাবে থাকা অবস্থায় পাঁচবার স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে এবার হাত পা স্বাভাবিক ভাবে রেখে বিশ্রাম নেওয়া যেতে পারে।
✅ গা মালিশ করিয়েও অনেক সময় ব্যথা থেকে আরাম বোধ হতে পারে। তবে সায়াটিকা থেকে সুস্থ হতে সঠিক কায়দায় নিয়মিত ব্যায়াম খুবই জরুরি।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এন্ড প্রাইভেট প্র্যাক্টিশনার। ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। হোমিও গবেষক / হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।