🇨🇭 সহবাসের স্বাভাবিক পন্থা হলো এই যে, স্বামী উপরে থাকবে আর স্ত্রী নিচে থাকবে। প্রত্যেক প্রাণীর ক্ষেত্রেও এই স্বাভাবিক পন্থা পরিলক্ষতি হয়।
🇨🇭 সহবাস কিভাবে করতে হয়?
আর স্ত্রী যখন নিচে থাকবে এবং স্বামী তার উপর উপুড় হয়ে থাকবে তখনই স্বামীর শরীর দ্বারা স্ত্রীর শরীর ঢাকা পড়বে। তাছাড়া এ পন্থাই সর্বাধিক আরামদায়ক। এতে সহবাস করার সময় স্ত্রীরও কষ্ট সহ্য করতে হয়না এবং গর্ভধারণের জন্যেও তা উপকারী ও সহায়ক। বিখ্যাত চিকিতসা বিজ্ঞানী – ইবনে সীনা তার অমর গ্রন্থ ‘কানুন’ নামক বইয়ে এই পন্থাকেই সর্বোত্তম পন্থা হিসেবে উলেখ করেছেন এবং ‘স্বামী নিচে আর স্ত্রী উপরে’ থাকার পন্থাকে নিকৃষ্ট পন্থা বলেছেন। কেননা সহবাসের সময় এতে পুংলিংগে বীর্য আটকে থেকে দুর্গন্ধ যুক্ত হয়ে কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে যেন সহবাস করতে গিয়ে আনন্দঘন মুহুর্তটা পরবর্তিতে বেদনার কারণ হয়ে না দাড়ায়।
🇨🇭 স্বামী,স্ত্রী – সহবাসে উভয়ের বীর্য বাহির হওয়ার পর কিছু সময় নড়াচড়া না করে মিলিত অবস্থায় থাকতে হবে। অর্থাৎ স্ত্রী নীচে এবং স্বামী উপরে থাকবে। তাতে বীর্য জরায়ুতে ঠিক মত প্রবেশ করিতে সুবিধা হয়। তা না হলে বীর্য বাহিরে পড়ে যেতে পারে। আর বীর্য বাহিরে পড়লে গর্ভ সঞ্চার হয় না। সহবাস করার পর হালকা গরম পানি দিয়ে স্বামী স্ত্রীর দুই জনের যৌনাঙ্গ ধুয়ে ফেলতে হয়। ঠাণ্ডা পানিতে ধোয়া উচিৎ নয়। সহবাস শেষে পর দুই জনে ফরজ গোসল করে ফযরের নামাজ আদায় করে নিবেন।
🇨🇭 সকল নেয়ামতের মধ্যে সবচাইতে তীব্র আনন্দের নেয়ামত স্বামী,স্ত্রীর সহবাস। স্বামী,স্ত্রীর সহবাসের মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীতেই জান্নাতের সুখের কিঞ্চিত নিদর্শন পেয়ে থাকে।আল্লাহ সহবাসের আহবায়ক করেছেন পুরুষ মানুষকে।
🇨🇭 সাধারণত স্ত্রী লাজুক স্বভাবের হয়ে থাকে এবং সহজাতভাবে সহবাসের জন্য তাড়িত হয় না। কেবলমাত্র যখন তার স্বামী তাকে বুকে টেনে নেয় ও নানাবিধ উপায়ে আদর,সোহাগ করতে থাকে, তখনই স্ত্রীর দেহ-মনে সহবাস করার জন্য কামনা জেগে উঠে।
🇨🇭 স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় নরম থাকে ও সহবাস কালীন যোনিগহবরে প্রবেশের উপযুক্ততা অর্জনের জন্য শক্ত হয়। এ সময় তা নরম অবস্থার চাইতে কারও ক্ষেত্রে ছোট হয়, কারও ক্ষেত্রে অপরিবর্তিত থাকে, তবে অধিকাঙ্গশ ক্ষেত্রে কিঞ্চিত বর্ধিত হয়।
🇨🇭 আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে এক থেকে তিন মিলিলিটার পরিমাণ বীর্যপাত হয়, যা ঘনীভূত। তবে অনেক স্বামীর বীর্যের পরিমাণ বেশি এবং এমনকি দশ-বার ফোঁটা পর্যন্ত বীর্যও সহবাসে নির্গত হতে পারে।
🇨🇭 তবে সন্তান জন্মদানে ব্যয় হবে এক ফোঁটাই, বাকি অংশ স্ত্রীর গর্ভে শুকিয়ে যাবে।সহবাসকে সার্থক ও আনন্দদায়ক করে তুলতে স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।
🇨🇭 স্ত্রী যদি অকার্যকর হয়ে কেবল পড়ে থাকে, স্বামীর সাথে সাথে নিজের মত করে অগ্রসর না হয়, তাহলে সেই সহবাসে স্ত্রীও আনন্দ পায় না, স্বামীও স্ত্রীর প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ে এমনকি পরনারীর প্রতি আকর্ষণ পর্যন্ত এভাবেই জন্মায়।
🇨🇭 তাই সহবাস কালীন সময়ে স্ত্রীর করণীয় সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা সকল নারীরই কর্তব্য।
🇨🇭 সহবাস অন্তে স্বামী অত্যন্ত ক্লান্ত হয়ে পড়ে এমনকি কথা বার্তাও বলা থেকে বিরত থাকতে পারে। সহবাসের সময় স্বামীকে মিষ্টি দুগ্ধজাতীয় কোন খাদ্য দিলে স্ত্রীর প্রতি তার মহব্বত অত্যন্ত বৃদ্ধি পায়। সহবাস করার পূর্বেই এই খাবারের ব্যবস্থা রাখবে। স্বামীর গায়ে হাত বুলিয়ে দিবে। স্বামীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুম্বন করবে। প্রথম কয়েকদিনেই জেনে নিবে কোন স্থানে চুম্বন ও স্পর্শ স্বামীর পছন্দনীয়। ওই সমস্ত স্থানে অধিক মনোযোগ দিবে কিন্তু অবশিষ্ট শরীরেও সোহাগ করবে। তবে নারীসুলভ কোমলতায়। স্বামী উগ্রভাবে আদর করলেও স্ত্রীর উচিত হবে স্পর্শে কোমলতা বজায় রাখা। তবে চুম্বনে স্বামীর সাথে সমভাবে অংশগ্রহণ করবে এমনকি চুম্বনের প্রতিযোগিতা করবে।
🇨🇭 সহবাস করার সময় স্বামীকে আদরের সময় মৃদুভাবে অণ্ডথলিতে স্পর্শ করে রাখলে স্বামী স্ত্রীর ভক্ত হয়ে যায়। তবে সাবধান থাকবে, কেননা অণ্ডোথলি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও অতি মৃদু আঘাতেও মারাত্মক যন্ত্রণা হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ দীর্ঘ সময় সহবাস করতে হোমিওপ্যাথি ঔষধ।
🇨🇭 স্বামীর আনন্দ স্ত্রীর যোনিগহবরে প্রবেশের মাধ্যমে। কিন্তু স্বামী অনেক সময় জানে না যে স্ত্রীর আনন্দ সহবাসের পূর্বে আদর সোহাগে। তাই এই বিষয়ে অসন্তুষ্টি থাকলে স্বামীকে খুলে বলতে হবে এবং নিজের চাহিদা স্বামীর গোচরে আনতে হবে। 25 বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মিলন/ সহবাস করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যাভধানে পুনরায় সহবাস করার জন্য উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে।
🇨🇭 25 এর পর বয়স যত বাড়বে মিলনে/ সহবাসে পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত (Erection) হওয়ার ব্যাভধানও বাড়তে থাকে।
🇨🇭 এক নারী কিংবা এক পুরুষের সাথে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে বেশি সময় দেয়া যায় এবং মিলনে / সহবাসে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়।
🇨🇭 কারন স্বরুপ: নিয়মিত সহবাস / মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।
🇨🇭 যারা বলেন – এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা, তাই পর নারী ভোগের লালসা, তাদেরকে অনুরোধ করছি দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন।
🇨🇭 পরকীয়া আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েক মিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্য আজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসের কালো দাগ লাগাবেন কেন? আজকালকের দিনে এমনকি আমাদের দেশের 10-12 বছরের ছেলে-মেয়েরা পর্যন্ত জেনে যাচ্ছে কিভাবে সেক্স / সহবাস করতে হয়। তাই বলা যায় বিয়ে তো বহুদূরের কথা, এখনকার ছেলেমেয়েদের গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড হওয়ার আগেই তারা এ বিষয়ে বহু কিছু জানে।
🇨🇭 ঠোট নারী দেহের সবচাইতে যৌনত্তেজক অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি। ঠোটের মাধ্যমেই সমগ্র নারীদেহ উত্তেজনার সূচনার সবচেয়ে জোরালো সংকেতটি গ্রহন করে থাকে।
🇨🇭 সহবাস করার সময় মেয়েটি তার সঙ্গীর গালে, গলায়, বুকে, কান এদের স্পর্শ করলে ছেলেটি যেমন আনন্দ পায় তেমনি মেয়েটিও অন্যরকম এক আনন্দ লাভ করে। অনেক পর্ন মুভিতে দেখা যায় যে সেখানে মেয়েগুলো ছেলেদের লিঙ্গ চুষতে খুব পছন্দ করে। বিদেশে বাস্তবেও অনেক মেয়েই ছেলেদের লিঙ্গ শুধু তাকে আনন্দ দেওয়ার জন্যই চুষে না। সে নিজেও এতে আনন্দ পায়। এর মূল কারনই হল তার ঠোট ও জিহবার স্পর্শকাতরতা। ছেলেটির দেহের অন্যান্য অংশে এ দুটি দিয়ে স্পর্শ করে সে যে আনন্দ লাভ করে, একই কারনে নিজের ছেলেটির লিঙ্গের স্পর্শে তার আনন্দ হয়।মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের 4 ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ইসলামে নারীদের যৌন চাহিদার কোন মূল্য নেই! ইসলামে পুরুষকে স্ত্রীর ওপর যথেচ্ছ যৌনাচারের ফ্রি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে! ইসলামে যৌন অধিকার একতরফাভাবে পুরুষকে দেওয়া হয়েছে! এই জাতীয় অভিযোগ সুস্থবুদ্ধিসম্পন্ন কেউ আশা করি করবেন না।
🇨🇭 স্ত্রী উপরে স্বামী নিচে থেকে সহবাস,বিয়ের পর প্রথম কিছুদিন স্বাভাবিক নিয়মে সহবাস করার পর ভিন্ন ভিন্ন আসনে চেষ্টা করে দেখতে হবে নিজেদের সবচাইতে উপযুক্ত আসন কোনটি এবং কোন আসনে পরস্পরের সর্বাধিক সুখ বোধ হয়। তারপর সেই আসনেই সর্বদা মিলিত হবে। কেননা ভিন্ন ভিন্ন আসনে সহবাস অনেক সময় দাম্পত্য জীবনে পারস্পরিক লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
🇨🇭 সহবাসে স্বামী আনন্দ পাচ্ছে, কিন্তু স্ত্রী সুখ বোধ করছে না, অথবা স্ত্রী সন্তুষ্ট, কিন্তু স্বামী সুখী নয়, এরূপ আসন নির্বাচন করা যাবে না। তাতে দাম্পত্য জীবনে আনন্দের ঘাটতি দেখা দিবে।
স্বামী কোন নির্দিষ্ট আসনে সহবাস না করে প্রায়ই ভিন্ন ভিন্ন আসনে সহবাস করে, এরূপ হলে স্ত্রীর বুঝতে হবে সে স্বামীকে পূর্ণাঙ্গরূপে তৃপ্ত করতে পারছে না, যা একজন পুরুষ চায়। তখন স্বামীকে পূর্ণ তৃপ্তি দিতে সচেষ্ট হতে হবে।
🇨🇭 প্রথমে চুমু খেয়ে আলিঙ্গন করে এবং মিষ্টি মধুর কথায় তাকে আগ্রহী করে তোলা। বীর্যপাতের পর সাথে সাথে স্বামী সরে যাবে না বরং ঐ অবস্থাতেই কিছুক্ষণ পড়ে থাকবে। যাতে স্ত্রীর চাহিদা পুরা হয়ে যায়। কেননা কোন কোন মহিলার বীর্যপাত দেরীতে হয়। তারপর স্বামী-স্ত্রী উভয়েই আলাদা আলাদা কাপড় দিয়ে লজ্জাস্থান মুছে পৃথক হয়ে যাবে।
🇨🇭 পুরুষদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি, প্রতিদিন একইভাবে যৌন মিলনের কারনে অনেক সময় যৌন উত্তেজনা হ্রাসের ভূমিকা রাখতে পারে।
🇨🇭 নারী উপরে , এই অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গ নারীর যৌনিতে 45 ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে প্রবেশ করাবে নারী এবং নারী পুরুষের অনুত্থিত লিঙ্গকে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে একে সুদৃঢ় করে তুলবে। সে তার স্তন, ভগাঙ্কুর এবং পশ্চাৎপ্রদেশের ব্যবহারে পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলবে। এতে করেও যদি পুরুষাঙ্গ উত্থিত না হয় তবে একইভাবে পুনর্বার চেষ্টা করতে হবে।
🇨🇭 জিস্পট সেক্স , এতে করে নারী দু হাঁটু গেড়ে বসবে। পুরুষ তার লিঙ্গ প্রবেশ করাবে। নারীর সবচেয়ে যৌন অঞ্চল মানে হলো ভগাঙ্কুর। পুরুষের লিঙ্গ একবার এতে ছোঁয়ালেই নারীর যৌনানুভূতি প্রবল হয়। এতে করে পুরুষেরও যৌন sex অনুভতি দীর্ঘ হবার কথা। নারী পুরুসকে এই ভাবেও উত্তেজিত করতে পারে। যৌন বিজ্ঞানীরা একে জিস্পট সেক্স বলে। কেননা এতে করে নারী ইংরেজী জি অক্ষরের মতো আসন নিয়ে বসে।
🇨🇭 পুরুষ তার উত্তেজনা বাড়াতে নারীর যোনিমুখে তার লিঙ্গকে প্রবেশ করানোর পূর্বে নারীর নিচের দিককার অর্থাৎ ভগাঙ্কুর, যোনি ইত্যাদিতে হাতের স্পর্শ ঘটাতে পারে। এতে করে পুরুষের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
🇨🇭 হট স্পট , যৌন বিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো শরীরই যৌন উত্তেজক। বিশেষ করে পেটের এবং তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুরের মাঝামাঝি স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মকভাবে লুকিয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম হতে পারে। পুরুষদের তাদের নারীদের সাথে যৌন sex মিলনে যাবার সময় এটি বেছে নিতে হবে। এতে করে পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
🇨🇭 পুরো শরীর জিহ্বা এবং হাতের আঙ্গুল যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে। নারীর যোনিমুখের পাতলা আবরণ এবং ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর যদি পুরুষ তার জিহ্বা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এছাড়াও ভালভাবে নখ ছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়েও তাকে তীব্র যৌনকাতর করে ফেলতে পারে। এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ করে এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে।
🇨🇭 পুরুষের মুখের কাছে নারী তার যৌনাঞ্চলগুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে যাবে। অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রানে পুরুষের উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়। এতে করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। একে নারীর অধিগ্রহণ বলা হয়।
🇨🇭 সাধারণভাবে এটা ওরাল সেক্স। নারী পুরুষের লিঙ্গ, লিঙ্গদেশ এবং লিঙ্গমুন্ডের অগ্রভাগে চুমু দিয়ে, অথবা মুখের লালা দিয়ে ভিজিয়ে পুরুষকে চূড়ান্ত উত্তেজনা দিতে পারে। আবার নারী পুরুষের লিঙ্গকে মুখের ভেতর বার বার প্রবেশ এবং বের করতে পারে। এতে করেও পুরুষের উত্তেজনা আসবে এবং যৌন শীতলতা কমে যাবে।
🇨🇭 নারীকে শুয়ে পুরুষ কিংবা পুরুষকে শুইয়ে নারী পরস্পর পরস্পরের দিকে যৌনতার দৃষ্টিতে চেয়ে থাকলে নারী-পুরুষ উভয়ের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
🇨🇭 অনেক পুরুষ এই ব্যাপারটিতে অজ্ঞ। তাদের অন্ডকোষের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু যৌনতা লুকানো থাকে। নারী যখন পুরুষের অন্ডকোষে হাত দেয় কিংবা তাতে মৃদু চাপ সৃষ্টি করে, তখনও পুরুষ বিশেষ এক ধরনের আনন্দ পেতে পারে। পুরুষের অন্ডকোষ যৌনতা সৃষ্টি করতে পারে। নারীর মৃদু হাত বোলানোতেও এই উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।
🇨🇭 নারী পুরুষের যৌন সহবাসে অধিক তৃপ্তি পাওয়ার জন্য হোমিও চিকিৎসা গ্ৰহন করুন। অনেক সময় যৌন মিলনের সময় নারী ও পুরুষের মধ্যে উত্তেজনার অভাব দেখা যায়। ফলশ্রুতিতে উভয়েই যৌন সুখ থেকে বঞ্চিত হয়। হোমিওপ্যাথিতে কিছু লক্ষনভিত্তিক ঔষধ রয়েছে যা সেবনের ফলে যৌন উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্ৰহন করুন এবং সুখকর যৌন সুখ উপভোগ করুন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252 +8801302-743871
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।