⭕ যৌন মিলনের শুরুতে বা যৌন উত্তেজনায় লিঙ্গের মাথায় পিচ্ছিল জাতীয় পদার্থ বের হয় আর এটা যৌন মিলন কে সুগম করার জন্য। এতে কোন শুক্রানু থাকে না।
⭕ এটা আসে পুরুষের প্রস্টেট নামক গ্রন্থি বা গ্লান্ড থেকে সাথে যোগ হয় কাউপার নামক গ্রন্থির রস, সিমেন থলির কিছু মিউকাস জাতীয় পদার্থ। মূলত বীর্য বা সিমেন বা পুরুষের যৌন নির্যাস। এতে কি কি উপাদান আছে?
✅ পানি।
✅ প্রোটিন।
✅ ভিটামিন ও মিনারেল।
✅ গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ।
✅ মিউকাস জাতীয় পদার্থ।
✅ শুক্রানু( আসল জিনিস) বাচ্চা হওয়ার জন্য জরুরি। টেস্টিস থেকে উৎপাদন হয়।
⭕ যখন বীর্য বের হয় উপরের সবগুলো জিনিস বিভিন্ন জায়গা থেকে বীর্য থলিতে এসে জমা হয়,আর শুক্রানু আসে টেস্টিস থেকে। চরমমূহুতর্তে বীর্য বের হয়।
⭕ কয়েকটি কারনে বীর্য পাতলা হয়:
- 🇨🇭 বেশি বেশি সহবাস বা হস্তমৈথুন করলে।
- 🇨🇭 শারিরীক ভাবে সঠিক পুষ্টির অভাবে।
- 🇨🇭 পানির মাত্রা বীর্যতে বেশি হলে।
- 🇨🇭 যৌন বাহিত রোগ থাকলে/ প্রসাবে ইনফেকশন থাকলে।
- 🇨🇭 জিঙ্কের অভাবে।
- 🇨🇭 শুক্রানুর পরিমাণ অনেক কম হলে।
- 🇨🇭 সেক্স হরমোন লেবেল কমে গেলে।
- 🇨🇭 পুষ্টির অভাব।
- 🇨🇭 ইনফেকশন থাকলে।
- 🇨🇭 যৌন ব্যয়াম না করলে, অতিরিক্ত ওজন।
- 🇨🇭 অতিরিক্ত বীর্য ক্ষয় হলে।
⭕ বীর্য ঘন করলে কি সুবিধা?
✅ শুক্রানু পুষ্টি পাবে, বন্ধ্যাত্ব দূর হবে।
✅ সহবাসের সময় বৃদ্ধি পাবে।
✅ পুরুষ বেশি আনন্দ পাবে বীর্যপাতের সময়।
✅ শারীরিক মানসিক ভাবে উৎফুল্ল বোধ হবে। দূর্বল লাগবে না, যৌন মিলনের পর।
⭕ বীর্য কিভাবে ঘন করবেন?
✅ এন্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় প্রাকৃতিক খাবার খেতে পারেন,লেবু,বাতাবিলেবু, কমলা,মাল্টা,আমলকি,ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার।
ভিটামিন ই জাতীয় খাবার ডিম দুধ,কলিজা, মাখন, বাদাম ইত্যাদি। ঘিয়ে ভাজা রসুন এটা এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, কাঁচা রসুন না খাওয়ায় উত্তম প্রয়োজনে গার্লিক ট্যাবলেট খেতে পারেন।
মধু আর খেজুর খাবেন নিয়মিত। ভাত কম খেয়ে গোশত খেতে পারেন। কিসমিস রেগুলার খেতে হবে। পরিমিত যৌন ব্যায়াম করুন।
⭕ পেনিস বা লিংগের রগ ফোলা বা ভেসে ওঠা:
পেনিসের রগ ফুলে যাওয়া বা ভেসে ওঠা বর্তমান সময়ে প্রায় 99% পুরুষের সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। অনেক সময় এটা Penis Varicocil পর্যায়ের রূপ ধারন করতে পারে।আজকে এ বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব।চলুন জেনে নিই লিংগের রগ ভাসার কারণ,লক্ষণ এবং প্রতিকার।
🇨🇭 টাইট ফিট বা আঁটসাঁট অন্তরবাস পরা: অনেক ছেলেদেরকেই দেখা যায় তারা নিজের সাইজের চেয়ে ছোট আন্ডাওয়্যার পরিধান করে বা একাধারে অনেক্ষণ আন্ডারওয়্যার পরিধান করে থাকে।এর কারনে পেনিসে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়।যার ফলে রগগুলোতে রক্তের চাপ বেড়ে যায় এবং এটা সাময়িক বা স্থায়ী ভাবে রগ ফুলে যায়। তাই টাইট এবং বেশিক্ষণ ধরে আন্ডারওয়্যার পরিধান করা থেকে বিরত থাকুন এবল নরম ও সুতির কাপরের শর্ট জার্সির মতো আন্ডারওয়্যার ব্যাবহার করুন।
🇨🇭 জিনগত বা বংশগত কারনে: অনেক সময় দেখা যায় যদি বংশের সকল বা অধিকাংশ ছেলেদের লিংগের রগ ভেসে বা ফোলা থাকে তাহলে আপনারও এমনটা হতে পারে। যদি বংশগত কারনে হয়ে থাকে তাহলে এ নিয়ে চিন্তার বা সমস্যার কিছু নেই এবং অপারেশন ছাড়া এটি প্রতিকারও সম্ভব না।
2 নং বাদে বাকিগুলো সাথে যদি লক্ষণ মিলে যায় তাহলে বুঝবেন আপনার জিনগত না অন্য কারনে এটা হয়েছে তাই প্রতিকার করতে হবে।
🇨🇭 অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হওয়া: অতিরিক্ত স্বপ্নদোষেরর কারনে পুরুষাঙ্গের রগ ফুলে যেতে পারে।অতিরিক্ত মাত্রায় বীর্য বের হওয়াতে টেস্টোস্টেরনের প্রভাব পরে এতে পুরুষাঙ্গের রগ ফুলে যায়।
🇨🇭 অতিরিক্ত সহবাস:-অতিরিক্ত সহবাস বা সেক্স করার কারনে এটা হয়। অতিরিক্ত সেক্স করার ফলে পেনিস যোনির দ্বারা আঘাত প্রাপ্ত হয়ে রগ সংকুচিত হয়ে যায়।ফলে রগ ফুলে যায় বা ভেসে ওটে। বিশেষ করে যারা নতুন বিবাহ করে তাদের এ সমস্যায় বেশি হয়। অতি উত্তেজনা আর প্রথম নারী শরীরের অনুভূতি ধরে রাখতে না পেরে তারা সপ্তাহে 10/15 বার এমনকি দিনে 2/3 বারও করে থাকে। তাই সঠিক নিয়ম ও পজিশনে সেক্স করুন সপ্তাহে সর্বোচ্চ 3/4 বার ( নতুন দম্পতী ) করুন,তাহলে এটি হবে না।
🇨🇭 হস্তমৈথুন: প্রায় 95% ক্ষেত্রে লিংগের রগ ফোলার বা ভেসে ওঠার কারণ হস্তমৈথুন করা।পেনিস টিস্যু দিয়ে তৈরী তাই এটি নরম আর আমাদের হাত অস্থি দিয়ে তৈরী তাই এটি শক্ত।যখন এই শক্ত হাত দিয়ে নরম পেনিসকে ধরে অনবরত আগপিস বা মৈথুন করা হয় তখন শিরাগুলোতে রক্তে চাপ প্রচন্ড বৃদ্ধি পায়।এভাবে অনেক দিন যাবত করতে থাকলে পেনিসের মাংস পেশি বা টিস্যু রজ্জু ক্রমশ সংকুচিত হয়ে যায় এবং পেনিস চিকন হয়ে যায়। কিন্তু শিরা বা রগগুলো কখনোই চিকন হয় না,তাই রগগুলো ভেসে ওঠে।
এর 01 টাই সমাধান হস্তমৈথুন ত্যাগ করা পুরোপুরিভাবে।যারা ছেড়ে দিয়েছেন কিন্তু এখনো ঠিক হয় নি,তাদের কিছু ব্যায়ামের মাধ্যমে লিংগ বৃদ্ধি ও পেশি সক্রিয় করার মাধ্যমে এটা ঠিক হয়ে যায়।ব্যায়ামের মাধ্যমে সংকুচিত হয়ে যাওয়া পেনিসের Eractile Blooder – এ পরিমিত মাত্রায় রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে সেটি সক্রিয় হয়ে যায়। এভাবে পেনিসের রগ ফোলা বা ভেসে ওঠা সমস্যার মুক্তি পাওয়া যায়।ধন্যবাদ।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।
আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203
⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।
⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।
⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।