🇨🇭 মেয়েদের যৌন উত্তেজনা বা যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি অনেকের কাছেই এখনও রহস্য। ছেলেদের যৌন অনুভূতি যতটা শারীরিক, মেয়েদের ততটা নয়।
🇨🇭 মিলনের মুহূর্তগুলি ভাল করে উপভোগ করার জন্য নাকি তাঁদের মানসিক ভাবেও তৃপ্ত হতে হয়। এই প্রচলিত ধারণা খুব মিথ্যে নয় ঠিকই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, মেয়েরা শারীরিক সুখ পান না।
🇨🇭 ছেলেরা যত সহজ – Orgasam- অনুভব করতে পারেন, মেয়েদের ক্ষেত্রে বিষয়টা অত সহজ নয়।
🇨🇭 অনেক পুরুষই হাজার চেষ্টা করেও মেয়েদের পুরোপুরি তৃপ্ত করতে পারেন না।
🇨🇭 কেউ কেউ অবশ্য তা নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামান না। আবার কেউ কেউ এটাকে ব্যক্তিগত হার হিসেবে নিয়ে ফেলেন।
🇨🇭 ফলে তাঁরা শারীরিক মিলনে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন বা উদাসীন হয়ে পড়েন। এতে যে কোনও সম্পর্কেরই ক্ষতি হয়।
🇨🇭 যে কোনও সম্পর্কে মনের মিলের পাশাপাশি শারীরিক তৃপ্তিও যথেষ্ট জরুরি। তাই সুস্থ শারীরিক সম্পর্কের জন্য মেয়েদের শরীর বোঝাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
🇨🇭 নারী-শরীরের যৌন উত্তেজক অংশ কোনগুলি?
যে কোনও পুরুষকে জিজ্ঞেস করলে তঁরা বলবেন, ঠোঁট, গলা, স্তন, নাভি এবং যোনি। হয়তো কেউ কেউ এর সঙ্গে যোগ করবেন নিতম্ব এবং ঊরুও।
🇨🇭 কিন্তু অনেকেই যা বলবেন না, তা হল যোনির উপরের একটি ছোট্ট অংশ যাকে ইংরেজিতে বলে ক্লিটোরিস।
🇨🇭 অনেকেই হয়তো জানেন না, মেয়েদের Orgasam জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই ছোট্ট অংশটি।
🇨🇭 অনেকটা বুমেরাংয়ের মতো দেখতে এই ক্লিটোরিস আসলে তিনটি অংশে বিভক্ত।
🇨🇭 এই অংশ যতটা ছোট হবে, তাতে কম স্নায়ু থাকবে, ফলে অনুভূতিও হয়তো কম হবে।
🇨🇭 যেটুকু বাইরে থেকে দেখা যায়, তার নাম ‘গ্লান্স’। এই অংশটি ছোট হলেও প্রচুর স্নায়ুতে ঠাসা।
🇨🇭 তাই যে কোনও স্পর্শেই অনুভূতি হয় অনেক বেশি। বেশির ভাগ মহিলা শুধু যোনির উত্তেজনায় চরমসুখ পান না।
🇨🇭 তার জন্য প্রয়োজন ক্লিটোরিসেও উত্তেজনা তৈরি করা।
🇨🇭 মেয়েদের ক্লিটোরিস কতটা বড় বা ছোট, এমন প্রশ্ন সচরাচর ওঠে না। তবে এই ক্লিটোরিসের তেমন কোনও নির্দিষ্ট আকার নেই।
🇨🇭 এটা ঠিক যে, এই অংশ যতটা ছোট হবে, তাতে কম স্নায়ু থাকবে, ফলে অনুভূতিও হয়তো কম হবে। যদি খুব ছোট হয় তা হলে যোনির চেয়ে ক্লিটোরিসের দূরত্ব অনেক বেড়ে যাবে। তাই দুইয়ের মিলিত যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি অনুভব করতে ও অসুবিধা হবে।
🇨🇭 7 থেকে 13 সেন্টিমিটারের মধ্যে সাধারণত ক্লিটোরিসের আকার হতে পারে।
🇨🇭 ছেলেদের যেমন যৌন উত্তেজনায় লিঙ্গোত্থান হয়ে থাকে, মেয়েদেরও উত্তেজনায় ক্লিটোরিসের আকার বড় হয়। অর্গ্যাজমের পর আবার ছোট হয়ে যায়।
🇨🇭 জন্মের পর থেকে মেয়েদের ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ক্লিটোরিস আকারে বড় হয়।
🇨🇭 সাধারণত ৩২ বছর বয়সে এসে কৌশরের তুলনায় চার গুণ বড় হয়ে যায় এই অংশটি। ঋতুবন্ধের সময়ে ক্লিটোরিসের আকার জন্মের তুলনায় প্রায় সাত গুণ বড় থাকে।
🇨🇭 30 জন মহিলাকে নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়। তাঁদের গড় বয়স 32, দেখা যায়- তাঁদের মধ্যে যে মহিলাদের অর্গ্যাজম হতে অসুবিধা হয়, তাঁদের ক্লিটোরিস হয় ছোট কিংবা যোনির চাইতে অনেক দূরে।
🇨🇭 যৌন মিলনের ( Sex ) মুহূর্তের পার্টনারের কোনও শব্দ উত্তেজিত করে তোলে?
🇨🇭 ( Sex ) যৌন সঙ্গমের চরম মুহূর্তে সঙ্গী কিংবা সঙ্গিনীর কাছ থেকে কিছু কিছু শব্দ যৌনতার মজাকে আরও বাড়িতে তোলে।
🇨🇭 সম্প্রতি এই বিষয়ে একটি সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। সেখানেই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।
🇨🇭 একটি সংস্থা 5024 এর উপরে সমীক্ষা চালিয়েছিল এই বিষয়ে। সেখানেই তারা জানায়, যৌন সঙ্গমের সময়ে ঠিক কোন কোন শব্দ শুনতে ভালোবাসেন পুরুষ ও নারীরা।
🇨🇭 90% পুরুষ সমীক্ষা জানিয়েছেন, তাঁদের মহিলা পার্টনারের থেকে গোঙানির শব্দ সঙ্গমের সময় আরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে তোলে।
🇨🇭 অপরদিকে- 77.6% মহিলাও এই দাবিতে মান্যতা দিয়েছেন। তাঁরাও জানিয়েছেন, যৌন সঙ্গমের সময়ে পুরুষ সঙ্গীর গোঙানির শব্দ উত্তেজনা আরও বাড়ায়।
🇨🇭 76.8% পুরুষ এবং 73.8% মহিলা আবার দাবি করেছেন,যৌন সঙ্গমের সময়ে যৌনতা মূলক দুষ্টু শব্দ তাঁদের উত্তেজনা বিপুল বাড়িয়ে তোলে।
🇨🇭 যৌন সঙ্গমের সময়ে অনেকেই সঠিক ভাবে কথা বলতে পারেন না। তবে যারা বলতে পারেন, নিঃসন্দেহে পার্টনারকে অনেকাই তৃপ্ত করে তুলতে পারেন।
🇨🇭 শুধু শব্দ করাই নয়, জোরে জোরে নিঃশ্বাস নেওয়াতেও যৌন উত্তেজনা বাড়ায়। প্রচুর পুরুষ এবং মহিলা জানিয়েছেন, এতে উত্তেজনাও আরও বাড়ে।
🇨🇭 60.1% পুরুষ এবং 45.9% শতাংশ মহিলা জানিয়েছেন, স্পর্শকাতর অঙ্গে গভীর শ্বাসকে যৌন সুখ আরও বৃদ্ধি করে।
🇨🇭 যৌন সঙ্গমের সময়ে যদি পার্টনার খুব চিৎকার করেন, তাহলেও উত্তজেনা বাড়ে সেই সময়ে। এমনটাই সমীক্ষায় জানিয়েছেন অংশগ্রহণকারীরা।
🇨🇭 তবে ভুলেও সেক্সের সময়ে পার্টনারের (পুরুষ কিংবা মহিলা) নাম ভুল বলবেন না। এতে যৌন মিলন তো বটেই, খুব বাজে প্রভাব পড়তে পারে সম্পর্কের উপরেও। তাই এ থেকে সাবধান।
আরো পড়ুনঃ মহিলাদের ভেজা যৌনাঙ্গ | Female Vaginal Fluid & Homeopathic Treatment
🇨🇭 কখন যৌন উত্তেজনা জাগে বা যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় জেনে নিন?
🇨🇭 দৈহিক পরিশ্রমের পর নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন অনুভূতি বাড়ে। তবেনারীরা রাতেই বেশি যৌন উত্তেজনাবোধ করেন। আর পুরুষের ক্ষেত্রে বিষয়টা উল্টা।
🇨🇭 রাতের সময়টি যৌনতার জন্যে আদর্শ সময় মনে করা হলেও পুরুষদের কেন এমন হয়? এর উত্তর জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
🇨🇭 একদিনের বিভিন্ন সময়ে নারী-পুরুষের দেহে যৌন অনুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোন ক্ষরণের মাত্রা বা যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি নিয়েও জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
💋 1. ভোর 5 টা :
এই সময় পুরুষরা ঘুম থেকে না উঠলেও সেক্স হরমোন টেস্টোসটেরনের ক্ষরণ অন্যান্য সময়ের তুলনায় 25-50% বেড়ে যায়। এই হরমোনের ক্ষরণ ঘটে রাত থেকে এবং তা সকাল পর্যন্ত চলে।
💋 2. ভোর 6 টা :
গভীর একটা ঘুমের পর যৌন উত্তেজনা দারুণভাবে অনুভূত হয়। জার্নাল অব আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন জানাচ্ছে, রাতে টানা 5 ঘণ্টা ঘুমের কারণে সেক্স হরমোনের ক্ষরণ 15 % বেড়ে যায়।
💋 3. সকাল 7 টা :
এই সময়ে প্রায় সবাই ঘুম থেকে উঠে যান। পুরুষদের ঘুম থেকে ওঠার পর সেক্স হরমোন সবচেয়ে বেশি থাকে। আবার এই সময়টিতে মেয়েদের থাকে সবচেয়ে কম। তবে রাত যত বাড়তে থাকে, নারীদের হরমোন ক্ষরণের মাত্রাও তত বাড়তে থাকে।
💋 4. সকাল 8 টা :
পুরোপুরি সজাগ হওয়ার পর স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষণ বাড়তে থাকে এবং সেক্স হরমোনের প্রভাব করতে থাকে।
💋 5. দুপুর 12 টা :
এই সময় সুন্দরী রমনী দেখলে মস্তিষ্কে ভালোবোধ হয়। তবে তখন এন্ডোফিনস হরমোনের নির্গত হয়। তবে এ সময় সেক্স হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধিতে বেশ সময় ব্যয় হয়।
💋 6. দুপুর 01 টা :
এ সময় নারীরা কোনও সুদর্শন কলিগের সঙ্গে লাঞ্চে বসলেও তাদের উত্তজেনা খুব বেশি একটা থাকে না। আবার পুরুষের সঙ্গিনী সুন্দরী হলেও উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে নারীরা তার প্রেমিক বা সঙ্গীর সঙ্গ পেলেই সবচেয়ে বেশি উত্তেজিত হয়ে ওঠে৷
💋 7. সন্ধ্যা 6 টা :
এই সময় পুরুষদের যৌন অনুভূতি কমতে থাকে। তবে নারীদের কিছুটা বাড়তে শুরু করে। তবে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার এক গবেষণায় বলা হয়েছে, দৈহিক পরিশ্রমের পর নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন অনুভূতি বাড়তে পারে।
💋 8. সন্ধ্যা 7 টা :
দিনের কাজ শেষে বিশ্রামের সময়। জাপানের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এ সময় হালকা মিষ্টি সঙ্গীতও যৌন উত্তেজনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
💋 9. রাত 8 টা :
ধরুন, প্রিয় দলের খেলা হয়েছে। এ বিষয়টিও সেক্স হরমোনে প্রভাব ফেলে। ইউতাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রিয় দল জিতে গেলে পুরুষদের যৌন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা ২০ শতাংশ বেড়ে যেতে পারে।
💋 10. রাত 10 টা :
এখন পুরুষের টেস্টোসটেরন হরমোনের মাত্রা সবচেয়ে কম। কিন্তু তারপরও বিকালে নারীদের চেয়ে বেশি মাত্রা দেখা যায় পুরুষদের মধ্যে। তবে এখন নারীদের দেহে হরমোনের মাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। কাজেই ভালোবাসাপূর্ণ সময় কাটাতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে তাদের দেহ।
💋 নারী ও পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি এর লক্ষন ভিত্তিক কিছু হোমিও ঔষধ এর নাম:
- 🧪Agnus Cast.
- 🧪Damina.
- 🧪Arshawgandha.
- 🧪Ginseng.
- 🧪Lycopodium.
- 🧪Salix Nigra.
- 🧪Carbonium Sulph.
- 🧪Conium.
- 🧪Yombhinium.
- 🧪Pulsatilla.
- 🧪Caladium seg.
- 🧪Arnica Montana.
- 🧪Selenium.
- 🧪Cantharis.
- 🧪Titanium.
- 🧪Zincum met.
- 🧪Acid phos.
- 🧪Silicea.
- 🧪NAT mur.
- 🧪Baryta carb.
- 🧪Avena sativa.
- 🧪Staphysagria.
- 🧪Bufu Rana.
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।