যৌন উত্তেজনা

পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির হোমিও চিকিৎসা।

🇨🇭 পুরুষদের যৌন মিলনের সঠিক জ্ঞান এর অভাবেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাত এবং ধ্বজভঙ্গ রোগ তৈরি হয়। বর্তমানে আমাদের দেশে যৌন দুর্বলতা খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে পুরুষরাই বেশি দুর্বল। পুরুষের সম্পূর্ণরূপে যৌন উত্তেজনা না হওয়াকেই ধ্বজভঙ্গ বা ইম্পোটেন্সি বলে। আর এই ধ্বজভঙ্গের অনেকগুলো কারণ রয়েছে। সফল যৌন মিলনে নারীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। শৃঙ্গারের অভাবে বা স্ত্রীর সক্রিয়তার অভাবে স্ত্রীর চরম পুলক নাও হতে পারে। তবে একে পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত বলে না। সফল যৌন মিলনের জন্য প্রয়োজন স্ত্রীর সাথে সফল শৃঙ্গার।

🇨🇭 শৃঙ্গার এর অভাবে নারীর প্রস্তুতিই হয় না। নারীর যৌন অঙ্গের প্রতিটি স্তর মিলনের জন্য পূর্ণরূপে উপযোগী হয় না। নারীর যৌনাঙ্গ উত্তেজনার রসক্ষরণে পূর্ণরূপে সিক্ত হয় না ও পিচ্ছিল হয় না ।

🇨🇭 পুরুষ সদা প্রস্তুত। অল্পক্ষণের মধ্যেই তাহার বীর্যপাত হতে পারে। কিন্তু নারীর চরম পুলকের জন্য পুরুষাঙ্গ প্রবেশের পূর্বে স্ত্রীর আঙ্গিক উত্তেজনা প্রয়োজন।

🇨🇭 পুরুষের উত্তেজনা সৃষ্টি হয় মনে। কিন্তু নারীর উত্তেজনার সৃষ্টি হয় দেহস্পর্শে। তাই দেহে প্রচুর উত্তেজনা দেওয়া চরম পুলকের প্রস্তুতির জন্য অবশ্যই প্রয়োজন।

🇨🇭 যদি এই শৃঙ্গার সফলভাবে হয় তবে স্বামীর – 2/3 মিনিট রতিকাল স্ত্রীর চরমপুলকের জন্য যথেষ্ট। তাই শৃঙ্গার এক তরফা হলে চলবে না। যদি স্ত্রী নিজে শৃঙ্গারের সময় অংশ গ্রহণ করে তবে খুবই সহজ হয়।

যৌন উত্তেজনা
পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির হোমিও চিকিৎসা।

🇨🇭 এ ছাড়া, শৃঙ্গারের পরে স্ত্রী উপরে, স্বামী নিচে এই অবস্থায় যদি স্ত্রী সক্রিয়ভাবে তাহার অঙ্গ চালনা করে তবে এক হতে 2- মিনিটের মধ্যেই তাহার চরম পুলক হতে পারে। অথবা সামনা,সামনি বসা অবস্থায়ও যদি সক্রিয় অংশ নেয় তবে সহজে চরম পুলক হয়।

🇨🇭 স্ত্রীর ভগাঙ্কুরের সহনশীলতার বিষয়ে স্বামীকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শেষ পর্যায় ব্যতীত বিরতি দেওয়ার পর্যায়ে কখনও সে যেন জোরে জোরে এবং সম্পূর্ণ অঙ্গ চালনা না করে।

🇨🇭 নারীর চরম পুলক কি ভাবে হয় তা নিচে:

🇨🇭 নারীর চরম পুলক ( Female Sex Orgasam ) কিভাবে হয় ?

💋 যোনি পথের নিচের প্রান্তও সংবেদনশীল, কিন্তু ভগাঙ্কুর হতে অপেক্ষাকৃত কম। যদি যৌন অঙ্গ দ্বারা যোনিপথ মৃদু মৃদু ঘর্ষণ হয় তবে ভঙ্গাঙ্কুর ক্রমেই চরম পুলক লাভের জন্য তৈরি হয়।

💋 এভাবে যদি দীর্ঘক্ষণ মৃদুমৃদু ঘর্ষণ অব্যাহত থাকে বা কিছুক্ষণ মৃদু ঘর্ষণের পর কয়েকবার বিরতি দেওয়া হয় তবে শেষ দিকে মাত্র কিছুক্ষণ সজোরে ঘর্ষণ করলে সহজে চরম পুলক হয়ে থাকে। অথবা যোনিপথে প্রথম থেকে সজোরে ঘর্ষণ হতে থাকে এবং একই ভাবে চলতে থাকে তাহলেও সহজে ভঙ্গাঙ্কুরে চরম পুলক হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ নারীর যৌনসঙ্গম নিয়ে কিছু ভুল ধারণা।

💋 কিন্তু যদি সঙ্গমের প্রথম দিকে বা মাঝখানে কখনও যোনিপথে সজোরে ঘর্ষণ করে পরে মাত্রা কমিয়ে দেওয়া হয় তবে ভগাঙ্কুরের চরম পুলকের পথে যে অগ্রগতি হয়েছিল তা পিছিয়ে যাবে। পূর্বের সমান অগ্রগতির জন্য পূর্বের চেয়ে আরও সজোরে ঘর্ষণ দরকার হবে। এভাবে যদি কয়েকবার সজোরে ঘর্ষণ হয়ে পুনরায় স্থগিত থাকে তবে ভঙ্গাঙ্কুরের এমন একটি অবস্থার সৃষ্টি হবে যাকে অতিক্রম করে চরম পুলক হওয়া কষ্টকর হবে।

💋 একে স্নায়ুর রেজিষ্টেন্স অবস্থা বলা হয়। এটা হলো স্পর্শসুখের বিরুদ্ধে স্নায়ুর সহনশীলতা। আঙ্গুল দিয়ে ভঙ্গাঙ্কুরে উত্তেজনা দেওয়ার সময়ও একই ব্যাপার ঘটে থাকে। পুরুষাঙ্গ সম্পর্কেও একই কথা প্রযোজ্য। যদি প্রথম থেকে মৃদু মৃদু ঘর্ষণ হয় এবং কিছুক্ষণ পর পর বিরতি হয় তবে কার্পাস ক্যাভারনোসামে ক্রমেই অধিক রক্ত সঞ্চয় হইতে থাকে।

💋 পুরুষের উপরোক্ত রেজিষ্টেন্স অবস্থা স্ত্রীলোকের চরম পুলকের জন্য সহায়ক। কিন্তু স্ত্রীলোকের বেলায় রেজিষ্টেন্স চরম পুলকের জন্য কাম্য নয়। মৃদু ঘর্ষণের বিরতিতে নারীর মধ্যে যে সামান্য রেজিষ্টেন্স তৈরি হয় তাতে অসুবিধা নেই বরং সজোরে ঘর্ষণের পর বিরতিতে যে শক্ত রেজিষ্টেন্স তৈরি হয় তা চরম পুলকে বাধা সৃষ্টি করে।

🇨🇭 আংশিক পুরুষত্বহীনতা ও ধ্বজভঙ্গ:

🩸 উত্তেজনা হওয়ার পর স্থায়ী না থাকার নাম আংশিক পুরুষত্বহীনতা। অঙ্গ মোটেই দৃঢ় না হওয়ার নাম পুরুষত্বহীনতা বা ধ্বজভঙ্গ।

🩸 অল্প সময়ের ব্যবধানে বার বার স্ত্রী সঙ্গম হলে কিছুক্ষণের জন্য আংশিক পুরুষত্বহীনতা হতে পারে। এমনকি প্রথম দিকে সফলভাবে অঙ্গচালনার পরে মাঝ পথেও এমন হতে পারে। সর্বাঙ্গীণ ও স্নায়ুর অত্যধিক ক্লান্তিতেও এটা হতে পারে।

পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি
পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির হোমিও চিকিৎসা।

🩸 অবচেতন মনে হীনমন্যতার সৃষ্টি হওয়া। সাধারণত:অধিক মিলনের সময় বারবার দ্রুত বীর্যপাত হলে নিজের মনে একটা ধারণা বদ্ধমূল হয়ে যায় যে প্রকৃতপক্ষে তার যৌন ক্ষমতা দুর্বল, অথচ তার বারবার দ্রুত বীর্যপাতের প্রকৃত কারণ ছিল দুর্নামের ভয়, গর্ভ হওয়ার ভয় ইত্যাদি। প্রথম ছিল ভয়, ভয় হতে দ্রুত বীর্যপাত, দ্রুত বীর্যপাত হতে সক্ষম হতে না পারার ভীতি, এই যৌন ভীতি হতে আরও দ্রুত বীর্যপাত। তাই তার নিজের উপর অবিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়। এটা যদি বহুদিন যাবত চলতে থাকে এবং এই ভয় মনটাকে অনেকখানি গ্রাস করে তবে ঐ অবস্থায় আংশিক পুরুষত্বহীনতা দেখা দিতে পারে। ক্ষুদ্র পুরুষাঙ্গ ও স্ত্রীর বিরাট দেহের চিন্তায়ও এমন হতে পারে।

🩸 আবার অবৈধ মিলন, স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন, ঘোলাটে বা সাদা প্রস্রাব, মলত্যাগ ও প্রস্রাবের সাথে প্রোস্টেট ফ্লুইড নিঃসরণ ইত্যাদি কারণে মনে দীর্ঘদিন যাবত যদি যৌন আতঙ্ক চলতে থাকে এবং তা মনকে আংশিক গ্রাস করে ফেলে তবে তাতেও আংশিক পুরুষত্বহীনতা দেখা দিতে পারে।

🩸 উপরোক্ত কারণগুলো ছাড়াও বাল্য ও যৌবনকালে মনের উপর কোনও নিষেধ প্রভাব, যথা:সঙ্গম করা একটি বিশ্রী ও ঘৃণিত কাজ ইত্যাদি যদি সম্পূর্ণ মনকে গ্রাস করে থাকে তবে পূর্ণ পুরুষত্বহীনতা বা ধ্বজভঙ্গ দেখা দিবে।

🇨🇭 রোগের কারণ নির্ণয়:

🩸 যদি হঠাৎ ধ্বজভঙ্গ বা পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয় তবে বুঝতে হবে যে তা সাময়িক দেহ ও মনের ক্লান্তিজনিত। যদি ধীরে ধীরে দেখা দিয়ে থাকে তবে জানতে হবে যে বিগত দিনে তার যৌন অভ্যাস কি রকম ছিল। যদি অত্যধিক রতিক্রিয়ার ইতিহাস পাওয়া যায় তবে সেটাও সাময়িক মানসিক ক্লান্তি জনিত। যদি পূর্বে অত্যধিক স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন ইত্যাদির ইতিহাস থাকে এবং কখনও স্ত্রীর সহিত সফল রতিক্রিয়া করতে না পেরে থাকে অথবা বিবাহের পূর্বে বা পরে অবৈধ মিলনের অভ্যাস থাকে এবং দীর্ঘদিন ধরে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে থাকে তবে উভয় ক্ষেত্রেই যৌনহীনমন্যতা হতে আংশিক পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হয়েছে বুঝতে হবে। অথবা রোগীর মধ্যে অত্যধিক মানসিক দুশ্চিন্তার কারণ পাওয়া যেতে পারে। বহুদিনের পুরাতন গনোরিয়া রোগ থাকতে পারে।

🇨🇭 জৈবিক কারণ:
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে:

  • 🩸 হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা।
  • 🩸 মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা।
  • 🩸 বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া।
  • 🩸 থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা।
  • 🩸 প্রোস্টেট অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রামণ।

💋 বীর্য কি?এর কাজ কি? কিভাবে তৈরি হয় এবং এর সাথে শরীরের প্রকৃত সম্পর্ক কি ইত্যাদি রোগীকে ভালভাবে বুঝাতে হবে।

💋 যৌন বিষয়ে যাবতীয় তথ্য ভালভাবে জানতে হবে, এ বিষয়ে নিজে পড়াশুনা করিয়া জেনে নিলে সব থেকে ভালো হয়। এতে চিন্তাগুলো দ্রুত দূরীভূত হয়ে যৌনহীনমন্যতা দূর হবে।

💋 যদি পূর্বে যৌন ক্ষমতা স্বাভাবিক থাকে তবে তা সাময়িক দৈহিক ও মানসিক ক্লান্তিজনিত বলে কিছুদিনের জন্য যৌনক্রিয়া বন্ধ রেখে সম্পূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে। ঐ সময় দুধ, মাংস, ঘি ও মাখন পরিমিত খেতে হবে। তবে যদি ইতিমধ্যে তাকে যৌন চিন্তায় পেয়ে থাকে তবে মনের আতঙ্ক দূর না করা পর্যন্ত বিশ্রাম ও উত্তম খাদ্যে ফল হবে না। আগে মনোবল বৃদ্ধি করতে হবে।

পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি
পুরুষের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির হোমিও চিকিৎসা।

💋 যদি অল্প কিছু দিনের জন্য হয়ে থাকে তবে মানসিক কারণ কিভাবে হীনমন্যতার সৃষ্টি করে তা তাকে বিশদভাবে বুঝাতে হবে। তবেই ক্রমে ক্রমে হীনমন্যতার প্রভাব কেটে গিয়ে স্বাভাবিক যৌনতা ফিরে আসবে।

💋 গনোরিয়া ও সিফিলিস জনিত অথবা অন্য কোন ইনফেকশন হলে উপযুক্ত চিকিৎসা দিতে হইবে।

😍 পঞ্চাশের বেশি বয়স্কদের মধ্যে সাধারণত মানসিক দুশ্চিন্তা প্রধান কারণ হয়ে থাকে। তাদেরকে মানসিক কারণগুলি বুঝিয়ে দিতে হবে। কেননা সকলের ক্ষেত্রেই যে পঞ্চাশের পরে যৌন ক্ষমতা কমে যাবে এমনটা নয়। যেহেতু পুরুষের যৌনশক্তি মনের উপর নির্ভর করে তাই মনে যাদের চিরবসন্ত তাদের কোন ঔষধই দরকার হয় না।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথি লক্ষন ভিত্তিক চিকিৎসা ব্যাবস্থা, তাই সব রোগীর লক্ষন এক রকম থাকে না, লক্ষন অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে, তা হলে উপকার হবে, নিন্মে কিছু লক্ষন ও ঔষধের নাম দেওয়া হলো, আপনি লক্ষন মিলিয়ে সেবন করিবেন, তবে ঔষধের মানও ভালো হতে হবে। ভালো মানের ঔষধ সেবন করিলে আল্লাহর রহমতে নিশ্চিত সুফল পাবেন।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:

  • 🧪 Acid Phos.
  • 🧪 Aesculus Hip.
  • 🧪 Agaricus Mus.
  • 🧪 Agnus -Cast.
  • 🧪 Alos.
  • 🧪 Alumen.
  • 🧪 Alumina.
  • 🧪 Ambra Grisea.
  • 🧪 Ammonium carb.
  • 🧪 Anacardium Ori.
  • 🧪 Anagallis Arvensis.
  • 🧪 Avana Sat.
  • 🧪 Corbonium- Sulph.
  • 🧪 Caladium- Seg.
  • 🧪 Conium.
  • 🧪 Lycopodium.
  • 🧪 Medorrhinum.
  • 🧪 Moschus.
  • 🧪 Nuphar-Lut.
  • 🧪 Phosphorus.
  • 🧪 Selenium.
  • 🧪 Salix-Nig.
  • 🧪 Titanium.
  • 🧪 Turnera.
  • 🇨🇭 বায়োকেমিক ( Bio chemical ):
  • 🧪 Natrum Mur.
  • 🧪 Kali Phos.
  • 🧪 Silicea.

🇨🇭 এসব রোগের জন্য সঠিক চিকিৎসা হচ্ছে হোমিওপ্যাথি। হোমিওপ্যাথি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবন নিষিদ্ধ। অতএব দ্রুত অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের পরার্মশ ও চিকিৎসা নিলে রোগ আরোগ্য হবে ইনশাআল্লাহ্।

ডাঃ মাসুদ হোসেন, Dr. Masud Hossain

🇨🇭আমার চেম্বার চট্টগ্রাম আগ্ৰাবাদ বেপারি পাড়া (চৌমুহনী রোড) ইংলিশ স্কুলের সামনে।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)

☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)

[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!