যেসব অসুখ নিয়ে সংকোচে ভোগেন পুরুষেরা | হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

যেসব অসুখ নিয়ে সংকোচে ভোগেন পুরুষেরা | হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

🇨🇭 পুরুষেরা অনেক সমস্যা স্ত্রীর সাথে কথা বলতেও লজ্জা বোধ করেন।

🇨🇭 নারীরা প্রায়ই লজ্জা ও সংকোচের কারণে বেশ কিছু অসুখ সম্পর্কে পরিবারের কাছে তথ্য গোপন করেন। দেখা যায় খুব জটিল পরিস্থিতি হলে তখনই সেটি প্রকাশ পায়। কিন্তু বিশ্বব্যাপী পুরুষেরাও অনেক সময় তাদের নানা অসুখ সম্পর্কে লজ্জা বোধ করেন এবং তথ্য গোপন করেন।

🇨🇭 চিকিৎসকেরা বলছেন, এর বেশিরভাগই প্রজননতন্ত্রের নানা অসুখ। অণ্ডকোষের নানাবিধ সমস্যা, যৌন দুর্বলতা, ফিস্টুলা, পুরুষের স্তন বৃদ্ধি এর মধ্যে কয়েকটি।

🇨🇭 স্ত্রীর কাছে বলতেও যখন লজ্জা! ঢাকার সাবিনা ইয়াসমিন ( ছদ্মনাম ) মাস কয়েক আগে খেয়াল করছিলেন তার স্বামী ঠিকভাবে বসতে পারছেন না। তাকে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল কিছু একটা তার জন্য বেশ ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

🩸 প্রথমে আমাকে জানালো যে তার পায়ুপথের কাছে একটা ফোঁড়া হয়েছে। তখন আমি দেখতে চাইলে ও রাজি হল না। যখন দেখছি যে ও খুব কষ্ট পাচ্ছে তখনও সে আমাকে দেখতে দেয় না। এরকম বেশ কিছুদিন হয়ে গেছে। এরপর এক রকম জোর করেই ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম। সে তখনও আমাকে ডাক্তারের চেম্বারের মধ্যে ঢুকতে দেয়নি।

🩸 সাবিনা ইয়াসমিন পরে জানতে পারলেন তার 50 বছর বয়সী স্বামীর পায়ুপথে ফিস্টুলা হয়েছে। পায়ুপথের কাছে নিতম্বের একটি অংশে সুড়ঙ্গের মতো হয়েছে।

🩸সেটি মিশে গেছে পায়ুপথের সাথে। সেখানে রীতিমতো পুঁজ জমে গেছে। এই সমস্যার চিকিৎসায় তিন ধাপের অস্ত্রোপচার দরকার হয়েছে।

🇨🇭 সাবিনা ইয়াসমিন বলছেন, “প্রতিবার অপারেশনের পর একটা মোটা গজ কাপড় ঝুলে থাকতো সুড়ঙ্গটার মুখ থেকে। চিন্তা করেন তিন চার ইঞ্চি মাংসের মধ্যে ঠেসে গজ কাপড় ঢুকানো। প্রথমবার জায়গাটা আমার দেখার সুযোগ হয়েছে যখন অপারেশনের পর ড্রেসিং পরিষ্কার করার দরকার হয়েছে।

🩸 “আমি ওর স্ত্রী। আমাকেও কি একটু জানাবে না? সময়মত জানলে তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে যেতে পারতাম। তাহলে বিষয়টা এত খারাপ অবস্থায় যেত না।”

যেসব অসুখ নিয়ে সংকোচে ভোগেন পুরুষেরা | হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।
🇨🇭 চিকিৎসকেরা বলছেন, পুরুষেরা যেসব অসুখ সম্পর্কে কথা বলতে সংকোচ বোধ করে তার বেশিরভাগই প্রজননতন্ত্রের নানা অসুখ।

🩸 যেমন অণ্ডকোষের নানাবিধ সমস্যা, ইরেক্টাইল ডিসফাঙ্কশন, প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশন, ফিস্টুলা, হার্নিয়া, স্তন বৃদ্ধি এর মধ্যে কয়েকটি।

🇨🇭 অণ্ডকোষের কয়েকটি অসুখ: হাইড্রোসিল, যাতে অণ্ডকোষের বাইরের দিকে পানি জমে, অণ্ডকোষ ফুলে যায়। প্রদাহ অথবা আঘাতের কারণে এটি হতে পারে। অণ্ডকোষের দুই পাশে, অথবা একপাশেও এটি হতে পারে।

🇨🇭 হার্নিয়া হলে মনে হবে পেটের ভেতর থেকে নাড়ি বের হয়ে আসতে চায়। হাঁচি, কাশি দিলে অথবা জোরে হাঁটলে মনে হবে তলপেটের নিচ থেকে কিছু একটা অণ্ডকোষের ভেতরে চলে আসতে চাচ্ছে।

🇨🇭 অণ্ডকোষকে ঝুলে থাকতে সাহায্য করে, বলা যেতে পারে তারের মতো এই অংশটি অণ্ডকোষের সাথে পেঁচিয়ে গেলে তাকে বলা হয় টেস্টিকুলার টরশন।

🇨🇭 পেট থেকে যে রক্তনালী অণ্ডকোষের সাথে সংযুক্ত থাকে সেটা ফুলে যেতে পারে, দেখতে কৃমির মতো মনে হতে পারে, যাকে বলা হয় ভেরিকোসিল।

🇨🇭 টেস্টিকুলার সিস্ট হলে মনে হবে দুটি অণ্ডকোষের সাথে নতুন আরও অণ্ডকোষ গজিয়েছে।

🇨🇭 অণ্ডকোষের বেশিরভাগ সমস্যায় অঙ্গটি ফুলে যাওয়া একটি লক্ষণ। বেশিরভাগ সমস্যায় ব্যথা হতে পারে।

🇨🇭 পুরুষদের এসব সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন তার স্ত্রী ও সঙ্গী।
“অণ্ডকোষের সমস্যা নিয়ে তখন অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন যখন খেয়াল করবেন যে অণ্ডকোষের অনুভূতি চলে গেছে। অণ্ডকোষে হাত দিলে, এমনকি উরুতেও একটু ঘষা লাগলে পুরুষদের এক ধরনের অনুভূতি হয়। সেই অনুভূতি যখন বোধ করবেন না এবং আস্তে আস্তে অণ্ডকোষ ফুলে যাচ্ছে, এই দুটো সমস্যা খেয়াল করলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেন। কারণ এটি ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।”

আরো পড়ুনঃ  সারটিল কোষ ও পুরুষ প্রজননতন্ত্র।

🇨🇭 গাইনোকোমেশিয়া 35 বছর বয়সী একজন তরুণ, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার এক বাসিন্দা বলছেন, যখন কৈশোরে পা দিয়েছেন তখন বুকের কাছে মেয়েদের স্তনের মতো কিছু একটা প্রথম খেয়াল করেন।

🩸 বাড়ির কর্মচারীদের একজন বিষয়টার প্রতি তার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলেন, যে ছেলেদের এমন হওয়ার কথা না। এরপর থেকে বাকি জীবন পরণে পোশাক ছাড়া তাকে দেখেছেন শুধু ঘনিষ্ঠ কয়েকজন।

🩸 “একটা অ্যাফেয়ার ছিল আমার কলেজ লাইফে। যার সাথে অ্যাফেয়ার ছিল, সেই ভদ্রমহিলা অনেক সময় এটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করতো।”

🩸 “বাংলাদেশে যেটা হয় যে পুরুষরা খালি গায়ে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু আমি সেটা কখনোই পারতাম না। ম্যাট্রিকে যখন পড়ি, তখন থেকে আমার পুরো লাইফে ঘনিষ্ঠ দু-একজন ছাড়া আমাকে খালি গায়ে কেউ দেখেনি।”

যেসব অসুখ নিয়ে সংকোচে ভোগেন পুরুষেরা | হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

🩸 যে অসুখটি সম্পর্কে তিনি বলছেন তার নাম পুরুষদের স্তন বৃদ্ধি।

🩸 তার এই সংকোচের কারণ সম্পর্কে তিনি বলছিলেন, নরমালি আমরা যেটা দেখে অভ্যস্ত তার বাইরে আমরা যদি কিছু দেখি তাহলে সেটা আমাদের মধ্যে একটা সংকোচ তৈরি করে। পুরুষ মানুষের চেস্ট যেরকম থাকার কথা আমার সেরকম না এটা হয়ত আমার সংকোচের কারণ।

🩸আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে যখন থাকতাম তখন আমার রুমমেটরা খালি গায়ে বসে থাকতো। তারা আমাকে বলতো, অনেক গরমকালেও কেন আমি শার্ট পরে বসে আছি। আমার সংকোচটা ছিল ওরা আমাকে নিয়ে হয়ত হাসাহাসি করবে। কলেজের বান্ধবী যখন খোঁটা দিছিল তখনও একটু লজ্জা পাচ্ছিলাম।

🩸এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট ডা. মুস্তাফা কায়সার বলছেন, গাইনোকোমেশিয়া হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে সৃষ্ট একটি অসুখ।

🩸সাধারণত কিশোর বয়সে শুরু হয়ে কিছুদিন পর এমনিতেই সেরে যায়।

🩸 তিনি বলছেন,সাধারণত বয়:সন্ধিকালে গাইনোকোমেশিয়া হয়। উভয়-পাশে বা একপাশে এটি হতে পারে। সাধারণত এতে ব্যথা থাকে। বেশিরভাগ সময়ে এটা আগের অবস্থায় ফিরে আসে। যদি এটা তিন সেন্টিমিটারের বেশি বড় হয়, আমরা হরমোন চিকিৎসা দিয়ে থাকি।

🇨🇭 ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ও প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশন:
যে সমস্যায় পুরুষরা সবচেয়ে বেশি সংকোচ বোধ করেন তা হল যৌন মিলনের সময় পুরুষাঙ্গ শক্ত না হওয়া যাকে বলে ইরেক্টাইল ডিসফাঙ্কশন।

🇨🇭 সঙ্গম শুরু করার পর খুব দ্রুত বীর্যপাত হওয়া এটিকে বলা হয় প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশন।

🇨🇭 বেশিরভাগ পুরুষ এটির মুখোমুখি হয়। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে তাদের কোন শারীরিক সমস্যা রয়েছে। অনেক সময় ক্লান্তি, উদ্বেগের কারণে সাময়িক সমস্যা হতে পারে। তবে কারো যদি নিয়মিত এই সমস্যা হয় তাহলে তার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ।

🇨🇭 যৌনাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল, হরমোনজনিত সমস্যা, কোন ঔষধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া এই সমস্যার কারণ হতে পারে। এই সমস্যা দুটি বেশিরভাগ সময় চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায়।

🇨🇭 যে সমস্যায় পুরুষরা সবচেয়ে বেশি সংকোচ বোধ করেন তা হল যৌন মিলনের সময় সমস্যা।
সংকোচের পেছনে যে কারণ থাকতে পারে শারীরিক কষ্ট ও নানা স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকা স্বত্বেও পুরুষেরা কেন তাদের কিছু অসুখের কথা গোপন করেন?
নারী ও পুরুষের অসুখ নিয়ে লজ্জার কারণ দুই রকম এবং বিষয়টি সামাজিকভাবে শিক্ষার একটি ফল। পুরুষেরা দুর্বল হবে না, তার যৌনতা তার শক্তির উৎস সামাজিকভাবে পুরুষদের এমন শিক্ষা দেয়ার কারণে তারা এসব অসুখকে পুরুষত্বের উপরে আঘাত মনে করে। তারা ফিল করে যে যদি তারা কথা বলে তাহলে তাদের দুর্বল মনে করা হতে পারে। তাদের যে পুরুষত্ব সেটার উপরে একটা আঘাত মনে করে। অনেক সময় তারা মনে করে যে প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশনের সমস্যা বা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন আছে এই বিষয়টি যদি কারো সাথে শেয়ার করে তাহলে সে তাদের কাছে ছোট হবে।

🇨🇭 অনেক সময় দেখা যায় তারা ভাবে শেয়ার করলে বুলিং করবে, হাসাহাসি করবে, পুরুষত্বে সমস্যা আছে বলে লেবেল করবে। পুরুষরা ভাবে যে সেক্সুয়াল বিষয় তাদের শক্তির উৎস। এই বিষয়ে সামর্থবান না হতে পারলে তাদের পুরুষালী ধারনা ও ইগো আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এমনকি স্ত্রীরাও খোঁটা দিয়ে থাকে এসব কারণে তারা লজ্জা বা সংকোচ বোধ করে। পুরুষদের এসব সমস্যার সমাধানে সামাজিকভাবেই তার শিক্ষার পরিবর্তন দরকার।
তার সহায়তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন তার স্ত্রী ও সঙ্গী। যাদের পক্ষে সমস্যা আঁচ করা অন্যদের চেয়ে সহজ।

🇨🇭 দোষারোপ ও বিদ্রূপ না করে সঙ্গী যদি বরং তার প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে মানসিক সমর্থন জোগায় সেটি হবে অসুখটি সারিয়ে তোলার অনেক বড় একটি ধাপ।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 অণ্ডকোষ থলিতে না থাকলে কী সমস্যা হয়?

🩸যেসব শিশু 37 সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগে জন্মায় এবং ওজন দেড় কেজির নিচে হয়, তাদের আনডিসেন্ডেড টেস্টিসের আশঙ্কা 60 থেকে 70 শতাংশ বেশি। যেসব শিশু 37 সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগে জন্মায় এবং ওজন দেড় কেজির নিচে হয়, তাদের আনডিসেন্ডেড টেস্টিসের আশঙ্কা 60 থেকে 70 শতাংশ বেশি।

🇨🇭 ছেলেশিশু জন্মের পর সাধারণত দুটি অণ্ডকোষ ( টেস্টিস ) তার অণ্ডথলিতে অবস্থান করে। যদি জন্মের পর অণ্ডথলিতে অণ্ডকোষ অনুপস্থিত থাকে, তাকে আনডিসেন্ডেড টেস্টিস বা ক্রিপটোরকিডিজম বলা হয়। যেসব শিশু 37 সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগে জন্মায় এবং ওজন দেড় কেজির নিচে হয়, তাদের ক্ষেত্রে এই রোগের আশঙ্কা 60 থেকে 70 শতাংশ বেশি। আনডিসেন্ডেড টেস্টিস এক পাশে বা উভয় পাশেই হতে পারে। তবে এক পাশে হওয়ার হার 90 শতাংশবেশি।

🇨🇭 আনডিসেন্ডেড টেস্টিস কেন হয়?

🩸 ভ্রূণাবস্থায় যখন গর্ভস্থ শিশুর অণ্ডকোষ তৈরি হয়, তখন আসলে তা পেটের ভেতরে থাকে। ক্রমান্বয়ে অণ্ডকোষ পেট থেকে নিচে নামতে থাকে। ভ্রূণের বয়স 09 মাস পূর্ণ হলে অণ্ডকোষ অণ্ডথলিতে নেমে আসে। পেটের ভেতর থেকে অণ্ডকোষটি নামতে হরমোন ও অন্যান্য কিছু বিষয় কাজ করে। এ প্রক্রিয়া যখন ব্যাহত হয়, অণ্ডকোষটি যথাসময়ে অণ্ডথলিতে পৌঁছাতে পারে না।

🇨🇭 কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?

🩸 ছেলেশিশু জন্মের পর যদি অণ্ডকোষ অণ্ডথলিতে না পাওয়া যায়, তবে অবশ্যই ব্যাপারটিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। তবে বেশির ভাগ সময় তিন মাসের মধ্যে অণ্ডকোষ স্বাভাবিকভাবেই নেমে আসে। তিন মাস পরও যদি সমস্যা থেকে যায়, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। বাচ্চার বয়স এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই এই রোগের চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন।

🇨🇭 চিকিৎসা না করালে কী সমস্যা হতে পারে?

🩸 শিশুর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অণ্ডকোষ থেকে শুক্রাণু তৈরির হার কমে যায়, শুক্রাণুর গুণগত মান হ্রাস পায় ও অণ্ডকোষের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। পরে তারা প্রজনন সমস্যায় ভুগতে পারে। অণ্ডকোষ হঠাৎ পেঁচিয়ে যেতে পারে, এতে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে অণ্ডকোষটি মরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই পেঁচিয়ে যাওয়ার সমস্যা ‘টেস্টিকুলার টরসন’ নামে পরিচিত। এতে চিকিৎসার অংশ হিসেবে আক্রান্ত অণ্ডকোষটি ফেলে দিতে হতে পারে।

🩸 আক্রান্ত অণ্ডকোষে ক্যানসার হতে পারে। ক্যানসার নির্ণয়ে বিলম্ব হলে মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

ডা. মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এন্ড প্রাইভেট প্র্যাক্টিশনার। ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। হোমিও গবেষক / হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!