WhatsApp Image 2024 08 11 at 14.33.22 6af64806

মহিলাদের সেক্স উঠে না কেন? পুরুষের কি দেখে মহিলাদের যৌনাকাঙ্ক্ষা জাগে?

❤ সঙ্গিনীর মন বুঝতে যেকোনো পুরুষের মন অনচান করে। মেয়েদের বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না- এমন প্রবাদের কথা আমাদের সবারই জানা। একজন নারী কখনোই সরাসরি মুখ ফুটে তার আকাঙ্খার কথা সঙ্গীকে বলে না।

❤ নারী যেমন পুুরুষের মনের অবস্থা ধরে ফেলতে পারে কিন্তু সে নিজে তার নিজের মনের অবস্থা অত সহতে বুঝতে পারে না।

❤ গবেষণার তথ্য থেকে একজন পুরুষের কি দেখে নারীর মনে যৌনাকাঙ্খার জন্ম নেয়?

❤ আপনার কণ্ঠস্বর কী আর পাঁচজন সাধারণ মানুষের তুলনায় ভালো? খুব আকর্ষণীয়? তাহলে আর সঙ্গিনী নিয়ে চিন্তা করবেন না। কারণ কেবলমাত্র কণ্ঠস্বরেই একজন পুরুষের প্রেমে পড়ে যেতে পারেন নারীরা। ওই কণ্ঠস্বরই তাদের মনে আপনার জন্য জাগাতে পারে কামনা-বাসনা। এমনকি সুকণ্ঠের অধিকারী পুরুষের সঙ্গে অবধারিতভাবে তীব্র মিলনের ইচ্ছাও হয় তাদের মনে মনে। সময়সুযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োগের ক্ষেত্রে অপেক্ষা করেন না বর্তমানের যৌবনবতীরা। শুনতে অবাক লাগলেও এমনটাই জানাচ্ছেন অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী সিন্ডি এম মেস্টন ও ডেভিড এম বাস, নারীর ইচ্ছের সেই সব গোপন দিক জানিয়েছেন,

https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A7%8C%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE

❤ ধর্ম-সমাজ-
সংস্কৃতি-বয়স-শিক্ষাগত যোগ্যতা-কণ্ঠস্বর-চেহারা সবকিছু মনের মতো হলেই আধুনিক ও শিক্ষিতা নারীরা স্বেচ্ছায় আগ্রহী হন শারীরিক মিলনে। তবে নানারকম দুষ্টুবুদ্ধিও খেলা করে বেড়ায় তাদের মনে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করা যায়।

❤ দীর্ঘ গবেষণায় সিন্ডি ও ডেভিড জেনেছেন, পুরুষের কণ্ঠস্বর, তাদের শরীরের ঘ্রাণ, চলাফেরার ধরণ, মুখের গড়ন, ব্যক্তিত্ব ও রসবোধের ধরণ অনুযায়ী যৌনমিলনের আগ্রহ তৈরি হয় মহিলাদের। বিশেষ করে পুরুষের কণ্ঠস্বর নারীর যৌন চাহিদাকে আরও বেশি করে উসকে দেয়। “হোয়াই উইম্যান হ্যাভ সেক্স” বইতে এ কথা জানিয়েছেন এই দুই লেখক। বুক ফাটে তবু মুখ ফোটে না! ইচ্ছে, আকাঙ্খা, কামনা-বাসনা, সবই থাকে অবদমিত। জাগালে জাগে, না হলে নয়। সমাজ যতই এগিয়ে যাক, পুরুষের কাছে, সমাজের কাছে নারীর ব্যাখ্যা বরাবর এরকমই।

❤ কিন্তু, গবেষণা সে কথা বলছে না। গবেষণা জানাচ্ছে, আধুনিক নারী অনেক বেশি বেপরোয়া। যৌন মিলনের ক্ষেত্রে অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজের চাহিদার কথা মুখ ফুটে বলতেই পছন্দ করেন তারা।

❤ লন্ডনের একটি কলেজের অধ্যক্ষ ক্রিস্টেন মার্ক বলেন, প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, যৌনতার চাহিদা পুরুষের কাছে যতটা, মহিলাদের কাছে ততটা নয়। হলেও তার বহি:প্রকাশ কম। অবশ্য সবার জন্য একথা বলা যাবে না। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক নারীরা অনেক বেশি খোলামেলা হয়েছেন। এখন নিজের ইচ্ছা-অনিচ্ছা প্রকাশ করা নারীর কাছেও অনেকটা সহজ।

❤ তবে, মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌন সম্পর্কে যাওয়ার জন্য বেশ কিছু শর্তও রয়েছে, নারীরা আবেগপ্রবণ হওয়ায় যৌনতার ক্ষেত্রে তাদের প্রতিক্রিয়া শারীরিক হয় না সবসময়। কিন্তু সমীক্ষা করে দেখা গেছে, যৌনতার আগ্রহে কিন্তু সত্যিই নারীরা কম যান না। যৌনতায় পারদর্শিতার ক্ষেত্রে যতটা মনে করা হয় নারীরা তার চেয়ে বেশি আগ্রহী। এমনকি মিলনের সময় সঙ্গীর চেয়ে নিজে বেপরোয়া হয়ে উঠতেই চায় আধুনিক নারী। দীর্ঘদিনের যৌনমিলনের অভ্যাস আরও বেশি মোহময়ী করে তোলে নারীদের।

❤ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করা যায়।

❤ সারা রাত হাঁপিয়ে মরেও চরম সুখ পান না বেশির ভাগ নারী! হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করা যায়।

❤ বিভিন্ন কারণেই যৌনতা শেষের এই চরম সুখ থেকে বঞ্চিত থেকে যান মহিলারা। এমনই উত্তর পেল হালের সমীক্ষা। মেয়েদের চরম সুখের গোপন চাবিকাঠি।

❤ সঙ্গমে আপত্তি না থাকলেও তা পুরোপুরি উপভোগ করতে পারাই যে মেয়েদের লক্ষ্য, তা কিন্তু নয়। অন্তত হালের গবেষণা সে কথাই বলছে। সামাজিক, শারীরিক এমন বিভিন্ন কারণেই মহিলারা যৌনতার শেষের এই চরম সুখ থেকে বঞ্চিত থেকে যান। এই গবেষণার প্রধান, এক মেডিক্যাল পড়ুয়া গ্রেস ওয়েজ়েল বলেন, “অনেক মহিলাই নিজের চাহিদার কথা মুখ ফুটে প্রকাশ করতে পারেন না। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষরা নিজের সুখের কথা ভাবেন। তাই উল্টো দিকে থাকা মানুষটির সুবিধা-অসুবিধার গুরুত্ব দেন না।”
যৌনতা বিষয়ক একটি প্রত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যতে বলা হয়েছে, মহিলারা মুখে বলতে না পারলেও ইশারা বা ইঙ্গিতে তাঁদের সঙ্গীকে বোঝাতে চেষ্টা করেন। কিন্তু উল্টোদিকের মানুষটির হাতে যদি যথেষ্ট সময় না থাকে, সে ক্ষেত্রে সুখ অধরাই থেকে যায়। কিন্তু গ্রেসের মতে, সমীক্ষা বলছে যে সব মহিলা চরম সুখ পাওয়ার লক্ষ্য নিয়েই মিলিত হন, তাঁরাই শেষ পর্যন্ত চরম মুহূর্তে পৌঁছতে পারেন।

পেনিস কীভাবে মোটা করবেন?

❤ গবেষণা থেকে আরও জানা গিয়েছে যে, মহিলাদের চরম সুখ পাওয়ার আদর্শ পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার ভার অনেকটাই থাকে পুরুষ সঙ্গীদের হাতে। নাটকীয় মুহূর্ত শুধু মানসিক নয়, শারীরিক উত্তেজনার উপরেও নির্ভর করে। তাই সঙ্গমে লিপ্ত হওয়ার আগে সেই উত্তেজনার পারদ চড়ানো জরুরি। পাশাপাশি গ্রেস আরও বলেন, “পুরুষদের যৌন তৃপ্তি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমন মহিলাদের ক্ষেত্রেও তা সমান ভাবে জরুরি। তাই এই ধরনের সম্পর্কে এগোনোর আগে সঙ্গীর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করে নেওয়া জরুরি।”

❤ যৌনমিলনে অনীহা বাড়ছে স্ত্রীর? হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করা যায়।

আরো পুড়নঃ Love সেক্স করলে 40 আপ মহিলাদের দ্রুত অর্গ্যাজম হয়?

❤ সম্পর্কের শুরুতে ভালবাসার এই শরীরী উদ্‌যাপন যতটা অনুভূতিসম্পন্ন থাকে, বয়স বাড়লে সঙ্গীর প্রতি দৈহিক টান কম অনুভব করেন মহিলারা। কী কারণ লুকিয়ে আছে?

❤ সম্পর্ক দৃঢ় করতে পরস্পরের প্রতি টাটকা অনুভূতি যেমন প্রয়োজন, তেমনই শারীরিক স্পর্শেরও দরকার হয়। প্রেমের সম্পর্কে যৌনতার উদ্‌যাপন থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা জানাচ্ছে, বয়স বাড়লে মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যায়। কম বয়সের মতো সমান উত্তেজনা তো বজায় থাকেই না। এমনকি, কারও কারও দৈহিক চাহিদাও কমে যায়। বয়স বাড়লে যৌনতার প্রতি এই অনীহা প্রভাব ফেলে সম্পর্কেও। সমীক্ষা আরও জানাচ্ছে, সঙ্গীকে নিবিড় ভাবে পাওয়ার ইচ্ছা বয়স বাড়লে কমতে থাকে। সম্পর্কের শুরুতে ভালবাসার এই শরীরী উদ্‌যাপন যতটা অনুভূতিসম্পন্ন থাকে, বয়স বাড়লে সঙ্গীর প্রতি দৈহিক টান কম অনুভব করেন মহিলারা।
❤ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করা যায়।

❤ সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, বয়স 50 পেরোলে যৌনতায় অনীহা আসতে শুরু করে। তবে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া যে একেবারে বন্ধ করে দেন, তা নয়। 50 পেরোনো অনেকে মহিলা সমীক্ষায় জানিয়েছেন, এখন আর তাঁরা যৌনক্রিয়ার সময়ে কম বয়সের মতোই উত্তেজনা বোধ করেন না। এর নেপথ্যে অবশ্য কিছু কারণ রয়েছে:

🩸মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋতুবন্ধের পর যৌনতা নিয়ে আগ্রহ কিছুটা কমে। বয়স 50 পেরোলে সাধারণত ঋতুবন্ধ হয়ে যায়। ঋতুবন্ধের পর সন্তানধারণের ক্ষমতা আর থাকে না। তখন শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে আলাদা করে কোনও চাহিদা থাকে না।

হস্তমৈথুন করার কারণে ছেলেদের অকাল বীর্যপাত হয় | হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

🩸সাংসারিক নানা দায়িত্ব, সন্তানের দেখাশোনা, বাইরের কাজ সব মিলিয়ে মহিলাদের এই বয়সে যৌনতার আকাঙ্ক্ষা কম থাকে। একা হাতে সব দায়িত্ব সামলে শারীরিক তো বটেই, মানসিক ভাবেও চনমন ভাবটা হারিয়ে যায়। আগের মতো শারীরিক ভাবে মিলিত হওয়ার ইচ্ছা অনেকটাই কমে যায়।

🩸সাংসারিক জীবনের বয়স কয়েক দশক পেরিয়ে গেলে, তখন সম্পর্ক নিয়ে একটা একঘেয়েমি চলে আসে। সম্পর্কের শুরুতে যে আবেগ, উত্তেজনা থাকে, অনেক দিন পেরিয়ে আসার পর সেসব অনেকটাই কমে আসে। সঙ্গীর সঙ্গে শরীরী মিলনেও ক্লান্তি আসে।

🩸বয়স বাড়লে শরীরচর্চার অভ্যাসেও ছেদ পড়ে। শরীরের প্রতিটি পেশি স্থিতিস্থাপকতা হারায়। সঙ্গমে লিপ্ত হতে গেলে শুধু অনুভূতি থাকলে চলবে না। শারীরিক ভাবে ফিট থাকাও জরুরি।

❤ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করা যায়।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এন্ড প্রাইভেট প্র্যাক্টিশনার। ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। হোমিও গবেষক / হোমিও বিশেষজ্ঞ চট্টগ্রাম।

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!