🇨🇭 পেইরোনি রোগ হলো একটি ব্যাধি যা ক্ষত কলার কারণে হয়, যা প্ল্যাক নামে পরিচিত। এর ফলে পুরুষাঙ্গ ন্যুব্জ অথবা বাঁকা হয়। এর ফলে উত্থান বেদনাদায়ক হয়, উত্থান বজায় রাখা কঠিন হয়, এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন- ED , হওয়ার কারণ হতে পারে।
🇨🇭 এটি যৌন মিলনে অসুবিধা অথবা যৌন মিলনের সম্পূর্ণ অক্ষমতা তৈরি করে।
⭕ পেইরোনি রোগ কী? What Is Peyronie’s Disease?
🇨🇭 ডাক্তাররা পেইরোনি রোগের নির্দিষ্ট কারণ চিহ্নিত করতে অক্ষম হয়েছে। তবুও, গবেষণায় দেখা যায় যে এই প্ল্যাক বেশিরভাগ সময়ই, শারীরিক আঘাত পরবর্তী সময়ে শুরু হয় অথবা পুরুষাঙ্গের জখমের ফলে হওয়া অভ্যন্তরীণ রক্তপাত এবং ক্ষতচিহ্ন থেকে হয়।
🇨🇭 অন্যান্য গবেষণাও নির্দেশ করে যে, বংশ-পরম্পরা এবং কিছু ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হলো পেইরোনি রোগের সাধারণ কারণ।
🇨🇭 যদিও, উভয়ই বয়স্ক এবং অল্প বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে পেইরোনি রোগ বিস্তার লাভ করতে পারে, মধ্য-বয়স্ক পুরুষদের গড়ে, এই রোগটির বিকাশ ঘটে।
⭕ পেইরোনি রোগের Peyronie’s Disease – লক্ষণগুলি কী কী?
🇨🇭 পেইরোনি রোগের লক্ষণগুলি হয়, ধীরে ধীরে আসে অথবা একরাতের মধ্যেই বিকাশ ঘটে।
⭕ পেইরোনি’র রোগ যৌন মিলনের অক্ষমতা তৈরি করে?
✅ যন্ত্রণার বিকাশ: আপনার লিঙ্গের উত্থানের সাথে অথবা উত্থান ছাড়াই, আপনি ব্যাথা অনুভব করতে পারেন।
✅ ক্ষত কোশের বিকাশ: ক্ষত কোশ, পুরুষাঙ্গের ত্বকের নিচে শক্ত কোষের মতো অনুভব হবে।
✅ বাঁকা পুরুষাঙ্গ: পুরুষাঙ্গ উপর, নিচ অথবা একটি নির্দিষ্ট দিকে বাঁকা অথবা ন্যুব্জ হতে পারে।
✅ উত্থানের সময়ে সমস্যা: পেইরোনি রোগের peyronie’s disease, সাথে জড়িত প্রধান সমস্যা হলো ইরেক্টাইল ডিসফাংশন। এটি উত্থানকে বজায় রাখা অথবা অর্জন করার অসুবিধাও প্রকাশ করে।
আরো পড়ুনঃ পুরুষের যৌনমিলনে লিঙ্গ দৃঢ় রাখতে হোমিও চিকিৎসা কি?
⭕ পেইরোনি রোগের peyronie’s disease, জটিলতাগুলি কী কী?
🇨🇭 পেইরোনি রোগের থেকে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেয়।
✅ পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা।
✅ পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য হ্রাস।
✅ পুরুষাঙ্গের শারীরিক চেহারা অথবা এর কাজ করতে অক্ষমতার কারণে হওয়া।
✅ মানসিক চাপ তৈরি হওয়া।
✅ উত্থান অর্জন করা এবং বজায় রাখার কাঠিন্য বৃদ্ধি।
✅ যৌন মিলন করতে অসুবিধা।
✅ যৌন সঙ্গীর সাথে থাকা সম্পর্কে চাপ পড়া।
⭕ পেইরোনি রোগে কী কী ক্ষতির কারণ জড়িয়ে আছে?
🇨🇭 পেইরোনি রোগের কারণ এখনও বোঝা যায়নি, তবে গবেষণা থেকে জানা যায় যে, বিভিন্ন কারণ এই রোগটির হওয়ার জন্য জড়িত। এগুলির মধ্যে থেকে পেইরোনি রোগ হওয়ার প্রধান একটি কারণ হলো, কোনো দুর্ঘটনায় পুরুষাঙ্গে পাওয়া আঘাত, ক্রীড়া-সংক্রান্ত কার্যকলাপ, এবং এমনকি যৌন মিলন।
⭕ পেইরোনি রোগেরঝুঁকির কারণগুলি হলো :
🇨🇭 বয়স: যদিও পেইরোনি রোগ যে কোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। এটি মধ্য-বয়স্ক মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ( 50 থেকে 60 বছর বয়সীদের মধ্যে )।
🇨🇭 বংশগত: পরিবারের সদস্যের পেইরোনি রোগ থাকা, লক্ষ্যণীয়ভাবে একজনের রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।
🇨🇭 সংযোগকারী কলা ব্যাধি: নির্দিষ্ট কিছু সংযোগকারী কোষ যেমন ডুপুইট্রেনের কন্ট্রাকচার প্রায়ই পেইরোনি রোগের সাথে যুক্ত থাকে।
⭕ পেইরোনি রোগের চিকিৎসার পদ্ধতিগুলি কী কী?
✅ শারীরিক পরীক্ষা, সাথে আল্ট্রাসাউন্ডের মতো বিশেষ পরীক্ষা, আপনার ডাক্তারকে আপনার অবস্থা নিশ্চিতভাবে বুঝতে সাহায্য করে। রোগ নিশ্চিতকরণের পরের অবস্থা, অবস্থার অগ্রগতি এবং প্রাবল্য দেখে, বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়।
⭕ পেইরোনি’র রোগ যৌন মিলনের অক্ষমতা তৈরি করে?
⭕ পেইরোনি রোগ প্রতিরোধ করার জন্য কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?
✅ পুরুষাঙ্গে আঘাত এড়িয়ে রাখার মাধ্যমে পেইরোনি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এটি নিম্নলিখিত উপায়গুলির দ্বারা সম্ভব:
✅ যে সমস্ত ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেইরোনি রোগ হয় সেই ধরনের ঔষধের ব্যাপারে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
ক্রীড়ার সময় অথবা যৌন মিলনের সময় পুরুষাঙ্গে আঘাত এড়িয়ে চলা।
পুরুষাঙ্গের আঘাতের তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া।
⭕ পেইরোনি রোগ কেমন দেখতে হয়?
✅ পুরুষাঙ্গের ত্বকের নিচে অথবা প্লেকের বিকাশের মাধ্যমে পেইরোনি রোগ বোঝা যায়। এটি ছুঁলে বোঝা যায়। এটি বাঁকা অথবা ন্যুব্জ লিঙ্গের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এটি ছাড়াও, পেইরোনি রোগে রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা যৌন মিলনের সময়ে যন্ত্রণাদায়ক উত্থান অনুভব করেন।
⭕ পেইরোনি রোগ কি নিজে থেকেই সেরে যেতে পারে?
✅ দুর্ভাগ্যবশত, পেইরোনি রোগ নিজে থেকে সারতে পারেনা এবং রোগের প্রবলতা অনুযায়ী ঔষধ অথবা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়।
⭕ পেইরোনি রোগ চিকিৎসা না করলে কী হয়?
✅ পেইরোনি রোগ চিকিৎসা না করলে আরো খারাপ অবস্থায় যেতে পারে। এটি আরও যন্ত্রনাদায়ক উত্থান এবং রোগকে একটি অচিকিৎসাযোগ্য স্তরে নিয়ে যায়, যেখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অবধি বাঁকা অবস্থাকে ঠিক করা যায়। যদিও এই রোগের এখনও অবধি সম্পূর্ণ চিকিৎসা বেরোয়নি, কিছু ঔষধ এবং অস্ত্রোপচার এই বক্র অবস্থা এবং পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্যের অবস্থা উন্নত করতে পারে।
⭕ পেইরোনি রোগ কীভাবে হয়?
পেইরোনি রোগের এখনও কোনো নির্দিষ্ট কারণ চিহ্নিত হয়নি। তবুও, গবেষণা থেকে জানা যায় যে পুরুষাঙ্গের শারীরিক আঘাত থেকে অভ্যন্তীণ রক্তপাত যা ক্ষত কলা তৈরি করে, তার কারণে হতে পারে, বংশগত ভাবে, এবং কিছু নির্দিষ্ট ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলাফলও হতে পারে।
⭕ পেইরোনি’র রোগ যৌন মিলনের অক্ষমতা তৈরি করে?
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।
আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203
⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।
⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।
⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।
🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801973-962203
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।