🇨🇭 অন্যান্য হরমোন সম্পর্কে জানা না থাকলেও পুরুষের টেস্টোস্টেরনে হরমোন টেস্টোস্টেরন নাম সবাই জানেন।
🇨🇭 চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, এই হরমোন তৈরি হয় অণ্ডকোষে এবং এটাই পুরুষের যৌনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে।
🇨🇭 একজন পুরুষের শরীরে এই হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়া বা তৈরি হওয়া একেবারেই বন্ধ হয়ে যাওয়াটা শারীরিক সমস্যা।
🇨🇭 এর ফলাফল শুধু যৌনক্ষমতা কমে যাওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। সঙ্গে আছে অবসাদ, চুল পড়ে যাওয়া, পেশির ঘনত্ব কমে যাওয়া, বদমেজাজ ইত্যাদি। পাশাপাশি পুরুষদের যৌনতা ও শারীরিক গড়নেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এই হরমোনের অভাব।
🇨🇭 নারীর দেহও এই হরমন উৎপন্ন করে। তবে সেটা খুবই অল্প পরিমাণে।
🇨🇭 পুরুষের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কম থাকার লক্ষণ:
🩸পুরুষের টেস্টোস্টেরনের স্বাভাবিক মাত্রা হল প্রতি ডেসিলিটারে 300 থেকে 1000 ন্যানোগ্রাম।
🩸প্রতি ডেসিলিটারে এই হরমোনের মাত্রা ৩০০ ন্যানোগ্রামের নিচে নেমে আসলেই তাকে ধরা হবে মাত্রা কমে গেছে।
🩸 তরুণ বয়স পর্যন্ত এই হরমোনের মাত্রা ক্রমশ বাড়তে থাকে আর মধ্যবয়স থেকে ক্রমশ কমতে থাকে।
🇨🇭 সনাক্ত করার পদ্ধতি:
মনে রাখতে হবে, পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রার তারতম্য হয় প্রতিদিন। তাই এই হরমোনের মাত্রা কমেছে কিনা তা জানতে হলে একাধিক রক্ত পরীক্ষা ও কয়েকটি উপসর্গের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
💋 যৌনক্ষমতায় ভাটা:
পুরুষের যৌনসসঙ্গমের ক্ষমতা এবং শুক্রানু উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ‘টেস্টোস্টেরন’।
তাই এর মাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে এলে যৌনক্ষমতা মারাত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি এই হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে সঙ্গমের আগ্রহও কমে যেতে পারে।
💋লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখায় সমস্যা:
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন-ED, হল পুরুষ জননাঙ্গের দৃঢ়তা অর্জন করা কিংবা তা ধরে রাখার অক্ষমতা। ‘নাইট্রিক অক্সাইড’ সরবরাহের মাধ্যমে পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোনই মূলত লিঙ্গ দৃঢ় হওয়ার ঘটনাটি ঘটায়। ফলে শরীরে এই হরমোনের অভাব থাকলে লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি একজন পুরুষের আত্মবিশ্বাসের উপরেও এই হরমোনের বড় ধরনের প্রভাব বিদ্যমান।
💋 অবসাদ:
সারাদিন নানান কাজে ব্যস্ত থাকার পর অবসাদ দেখা দেবে সেটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে যেসব পুরুষের টেস্টোস্টেরনের, অভাব রয়েছে তাদের কর্মক্ষমতা অনেকাংশে কমে যায়।
ফলে দিন শেষে তারা অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে যান।
💋 মন ও মেজাজ:
পুরুষের টেস্টোস্টেরনের, অভাবের সঙ্গে আবেগতাড়িত বিভিন্ন সমস্যা জড়িয়ে আছে যেমন- মন খারাপ থাকা, মানসিক চাপ, খিটখিটে মেজাজ, মানসিক অস্বস্তি ইত্যাদি। এর কারণ হল, শারীরিক বিভিন্ন দিকের পাশাপাশি মস্তিষ্কের কার্যাবলীতেও প্রভাব ফেলে এই হরমোন। তাই এর অভাবে একজন পুরুষের মানসিক অবস্থা অনেকটাই বিপর্যস্ত হয়ে যায়।
💋 অণ্ডকোষ ছোট হয়ে যাওয়া: স্বাভাবিকের তুলনায় অণ্ডকোষ যদি ছোট মনে হয় তবে হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ- পুরুষের টেস্টোস্টেরনের,অভাবে অণ্ডকোষ এবং পুরুষাঙ্গ দুটোর আকার ছোট হয়ে যেতে পারে।
🇨🇭পুরুষের টেস্টোস্টেরনের কারনে পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা যেসব কারণে কমে যায়:
🩸 সারা বিশ্বে পুরুষদের শরীরে যে হারে শুক্রাণুর সংখ্যা বা স্পার্ম রেট কমে যাচ্ছে, সেই হার বজায় থাকলে মানুষ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে বলে হুঁশিয়ার করেছেন এক চিকিৎসক। প্রায়-200 টি গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা দেখেছেন- 40, বছরেরও কম সময়ের মধ্যে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা।
🩸বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, ১০ জনের মধ্যে প্রতি একজন ফার্টিলিটি সমস্যায় ভোগেন পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা কম থাকার কারণে। তথ্য অনুসারে, গর্ভধারণের জন্য পুরুষ সঙ্গীকে কমপক্ষে ৪০ মিলিয়ন শুক্রাণু ছাড়তে হয় প্রতি বীর্যপাতে।
🩸স্পার্ম কাউন্ট কম হওয়ার মূল কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা। কিছু ক্ষেত্রে জন্মগত ত্রুটি বা কিছু অসুস্থতাও শুক্রাণু উৎপাদনে হস্তক্ষেপ করতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ব্যতীত অন্য কিছু নয় যা, আজকাল পুরুষদের পুরুষত্বহীন বা অক্ষম করে তুলেছে।
🩸আমরা এমন কিছু সাধারণ কারণগুলির দিকে নজর রাখব যেগুলো বিভিন্ন চিকিৎসার কারণ ছাড়াও পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা কমিয়ে দেয়:
মেয়েদের শুকনো যৌনাঙ্গের হোমিও চিকিৎসা বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন।
💋স্থূলতা:
🩸অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার জন্য স্থূলত্বের সম্ভাবনা বেশি থাকে। অনেক স্বাস্থ্য সমস্যাই স্থূলতার সঙ্গে জড়িত এবং এর মধ্যে একটি সমস্যা হলো যৌনগ্রন্থির দুর্বল ক্রিয়াকলাপ। নারীদের মধ্যে স্থূলত্ব, হরমোন (ইস্ট্রোজেন) বৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত এবং পুরুষদের মধ্যে এটি কম স্পার্ম কাউন্টের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
💋অ্যালকোহল:
🩸দীর্ঘ সময় ধরে অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ বন্ধ্যাত্বের কারণ। মদ্যপান পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি করতে পারে এবং শুক্রাণুর গুণগতমানকে প্রভাবিত করতে পারে। কারণ অ্যালকোহল শরীরকে দস্তা শোষণে বাধা দেয় যা শুক্রাণু কোষ গঠনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ।
💋মাদকগ্রহণ:
🩸মাদকের অপব্যবহারের জন্য শুক্রাণুর সংখ্যা কম হয়। একটি সমীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, মাদক সেবনকারী প্রায়-33 শতাংশ পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা কম।
💋মানসিক চাপ:
🩸পুরুষদের মধ্যে স্ট্রেস এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা হলো শুক্রাণুর সংখ্যা কম হওয়ার সাধারণ কারণ। তীব্র মানসিক চাপ আপনার শুক্রাণুর সংখ্যাকে প্রভাবিত করতে পারে।মানসিক চাপ শুক্রাণু এবং বীর্যের জন্য ক্ষতিকারক।
💋ডায়াবেটিস:
🩸টাইপ ২ ডায়াবেটিস, যা প্রায়ই অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার কারণে ঘটে এবং এটি শুক্রাণুর সংখ্যা কম হওয়ার আরও একটি প্রধান কারণ।
💋মোবাইল ফোন:
🩸একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যে পুরুষরা প্রতিদিন চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কম। কারণ, পুরুষরা সাধারণত তাদের প্যান্টের পকেটে ফোন বহন করে যা, শুক্রাণুর গণনায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
💋গরম পানিতে গোসল:
🩸যদিও এটি হাস্যকর শোনায়, তবে এটি সত্য!
অতিরিক্ত গরম পানিতে গোসল আপনার শুক্রাণুর সংখ্যা কমাতে পারে। যদি যৌনাঙ্গের তাপমাত্রা ৯৮ ডিগ্রির উপরে উঠে যায় তবে এটি পুরুষের শুক্রাণু ধ্বংস করতে পারে।
💋সয়া প্রোডাক্ট:
🩸 ক্রমবর্ধমান সয়া পণ্য গ্রহণকারী পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা কম। এতে দৃঢ়ভাবে বলা হয়েছে যে, সয়াজাতীয় পণ্যগুলির আইসোফ্লাভোনস্ শুক্রাণুর সংখ্যা কমিয়ে আনতে পারে।
💋যা মনে রাখা জরুরি:
🩸আপনার যদি গর্ভধারণ করতে সমস্যা হয় এবং আপনার পুরুষ সঙ্গীর যদি বন্ধ্যাত্ব নির্ণয় হয়ে থাকে তাহলে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি এক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারে।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801302-743871
+8801907-583252
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
Youtube : আমার ইউটিউব চ্যানেলে গুরে আসুন
Facebook Page: আমার ফেসবুক পেইজে গুরে আসুন
Facebook Group: আমার ফেসবুক গ্রুপে গুরে আসুন
Location: আমার চেম্বারের ঠিকানা দেখতে ক্লিক করুন