🇨🇭 ওরাল ক্যান্ডিডিয়াসিস:
🇨🇭 ওরাল ক্যান্ডিডিয়াসিসিকে ওরাল থ্রাস বলা হয় যা ক্যান্ডিডা ফাঙ্গাসের জন্য হয়। এই সংক্রমণ প্রধানত মুখ ও জিভে বেড়ে ওঠে। ক্যান্ডিডা মুখের মধ্যের উপকারী ফাঙ্গাস ও স্বাভাবিক জীব। এটা যখন অতিরিক্ত বা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশী বেড়ে ওঠে তখন সেটাকে ওরাল ক্যান্ডিডিয়াসিস বা শিশুর ওরাল থ্রাস বলে।
🇨🇭 ওরাল থ্রাস লঘু সমস্যা। এটার নিরাময় সহজ হলেও কারোর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে উপসর্গ গুরুতর হতে পারে। প্রধানত শিশু, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বয়স্ক, অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ ও স্টেরয়েড যারা নিয়েছেন এবং যাদের গুরুতর অ্যানিমিয়া অথবা দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে তারা ওরাল ক্যান্ডিডিয়াসে আক্রান্ত হয়।
🇨🇭 এই রোগের জন্য জিভ ও মুখের মধ্যে, গালের ভেতরদিকে ও টন্সিলে সাদা ক্রিমের মতন ক্ষত হয়। নবজাতক থেকে তার মায়ের স্তন্যদুগ্ধ পান করার সময়ে সংক্রমণ ছড়িয়ে যেতে পারে।
🇨🇭 লক্ষণ বা উপসর্গ:
রোগের প্রথমদিকে সাধারণত লক্ষণ বা উপসর্গ স্থায়ী হয় না। উপসর্গ কয়েকদিন পরে বেড়ে ওঠে, যা হলঃ
🇨🇭 জিভ এবং টন্সিল সহ মুখের অনেক জায়গায়, গালের ভেতরের দিকে সাদা ক্রিমের মতন ক্ষত।
খাবারের স্বাদ না পাওয়া।
জিভ পরিষ্কার করার সময়ে হালকা ফাটতে কিংবা সামান্য রক্ত পড়তে পারে।
শুষ্ক বা ফাটা ত্বকের অনুভুতির সাথে সময় বিশেষে জ্বলুনি ও যন্ত্রণা।
🇨🇭 কি কারণে হয়?
🇨🇭 এটা ক্যান্ডিডা ফাঙ্গাসের জন্য হয় যা শরীরের মধ্যে থাকা উপকারী ফাঙ্গাস। দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য এর বৃদ্ধি যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তখন ওরাল থ্রাস নামে মুখের সংক্রমণ হয়।
🇨🇭 কারণগুলো হলঃ
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শরীরের উপকারী ও ক্ষতিকারক মাইক্রোবসের ভারসাম্য বদলে দেয়। এইকারনের জন্য এটা থেকে ক্যান্ডিডা ফাঙ্গাসের অতিরিক্ত বৃদ্ধি হয়, যা থেকে এই রোগ হয়। ডায়াবেটিস রোগী, এইচআইভি রোগী, ক্যান্সার রোগীরা এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
অ্যান্টিবায়োটিক, স্টেরয়েডের মতন ওষুধ নিলে ওরাল ক্যান্ডিডিয়াস হয়।
নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রে, গর্ভপাতের সময়ে মায়ের থেকে শিশুর এটা হয়। ক্যান্ডিডা ফাঙ্গাস ভ্যাজিনাল ইষ্ট সংক্রমণেরও কারণ।
ধুমপান থেকেও এই রোগ হয়।
আরো পড়ুনঃ স্বামী ও স্ত্রীর সেক্স লীলা এবং হোমিও চিকিৎসা।
🛑রোগ নির্ণয়:
🇨🇭 জেনারেল ফিজিশিয়ান প্রথমে মুখ পরীক্ষা করেন। ডাক্তার মুখ পরীক্ষা করার পরে রোগী ডায়াবেটিস বা অ্যানিমিয়া কিংবা অন্যান্য পুষ্টিগত অভাবে ভুগছে কি না সেটা জানার জন্য কিছু রক্ত পরীক্ষার পরামর্শ দিতে পারেন।
🇨🇭 রোগী যদি ডাক্তারের কাছে গুরুতর অবস্থায় আসে, তাহলে ডাক্তার কিছু প্যাথোলজিক্যাল পরীক্ষার জন্য পাঠাতে পারে। ডাক্তার যদি মূল্যায়ণ করে পান যে সংক্রমণ ইসোফেগাসে ছড়িয়ে পড়েছে তাহলে আরও কিছু পরীক্ষার পরামর্শ দিতে পারেন, সেগুলো হলঃ
🛑এন্ডোস্কোপি, থ্রোট কালচার এবং এক্স-রে।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথি :
- 🧪 Borax
- 🧪 Mercsol
- 🧪 Acid Nitric
- 🧪Nat Mur
- 🧪Nat Phos
ইত্যাদির মতন অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেয়।
চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন (বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252
☎️ 01302-743871
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
🇨🇭 WhatsApp নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন ।
ধন্যবাদান্তে
🇨🇭 Dr. Masud Hossain (D.H.M.S )(B.H.M.S)
☎️ মোবাইল নাম্বার : 01907-583252 , 01302-743871
🇨🇭 আপনি চিকিৎসা নিতে চাইলে আপনার রোগের লক্ষণ সমূহ ও প্রয়োজনীয় রিপোর্ট সমূহ দিতে পারেন। আমি ফ্রী হয়ে উত্তর দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 আমার একটি গ্ৰুপ আছে।গ্ৰুপটির লিংক নিচে দেওয়া আছে। আপনি আপনার রোগের বিস্তারিত জানতে ও নতুন নতুন রোগের তথ্য পেতে দয়া করে আমার গ্ৰুপটিতে জয়েন্ট করুন।
সরাসরি কথা বলতে চাইলে আমার মোবাইলে কল করুন এই নাম্বারে : 01302-743871 , 01907-583252