🇨🇭 একটি ইমিউনোগ্লোবুলিন- E (IgE) পরীক্ষা IgE এর মাত্রা পরিমাপ করে, এক ধরনের অ্যান্টিবডি।
🇨🇭 অ্যান্টিবডি- হল প্রোটিন যা ইমিউন সিস্টেম জীবাণুকে চিনতে এবং পরিত্রাণ পেতে তৈরি করে। রক্তে সাধারণত অল্প পরিমাণে- IgE অ্যান্টিবডি থাকে। উচ্চ পরিমাণে – IgE থাকলে শরীরে অ্যালার্জেনের প্রতি অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায়, যা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
🇨🇭 IgE এর মাত্রাও বেশি হতে পারে যখন শরীর একটি পরজীবী থেকে সংক্রমণের সাথে লড়াই করে এবং কিছু ইমিউন সিস্টেমের অবস্থা থেকে।
🇨🇭 অ্যালার্জি একটি সাধারণ, দীর্ঘমেয়াদী অবস্থা যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে জড়িত করে। আপনার ইমিউন সিস্টেম ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য জিনিসের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অ্যান্টিবডি তৈরি করে যা আপনাকে অসুস্থ করতে পারে।
🇨🇭 অ্যালার্জির সাথে, আপনার ইমিউন সিস্টেম এক বা একাধিক ক্ষতিকারক পদার্থ, যেমন- পরাগ বা চিনাবাদামকে হুমকি হিসাবে বিবেচনা করে। হুমকি – এর সাথে লড়াই করার জন্য, আপনার ইমিউন সিস্টেম ( IgE ) অ্যান্টিবডি তৈরি করে। এটিই আপনার অ্যালার্জির লক্ষণগুলির কারণ।
🇨🇭 অ্যালার্জির কারণ হতে পারে এমন ক্ষতিকারক পদার্থগুলিকে অ্যালার্জেন বলা হয়। সাধারণ অ্যালার্জেনগুলির মধ্যে রয়েছে:
- 🩸 পরাগ।
- 🩸 ধুলো।
- 🩸 ছাঁচ।
- 🩸 বাদাম সহ কিছু খাবার
- কিছু ওষুধ , যেমন পেনিসিলিন।
🇨🇭 অ্যালার্জির লক্ষণগুলি আপনার অ্যালার্জির ধরণের উপর নির্ভর করে।
🇨🇭 এগুলি চুলকানি এবং হাঁচি থেকে হাঁপানি বা অ্যানাফিল্যাকটিক
শক নামক একটি জীবন-হুমকির অবস্থা পর্যন্ত হতে পারে।
🇨🇭 ইমিউনোগ্লোবুলিন কেন IgE পরীক্ষা করা হয়?
🇨🇭 কোনো শিশুর অ্যালার্জি, ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা বা পরজীবীর সংক্রমণের লক্ষণ থাকলে ডাক্তাররা IgE পরীক্ষার আদেশ দিয়ে থাকে।
🇨🇭 আমি ও আমার রোগীদের IgE টেস্ট দিয়ে থাকি।
🇨🇭 হাইপার-সেনসিটিভিটিতে IgE এর ভূমিকা:
🇨🇭 হাইপার-সেনসিটিভিটিতেও আইজিই-এর একটি অপরিহার্য ভূমিকা রয়েছে , যা বিভিন্ন অ্যালার্জিজনিত রোগে প্রকাশ পায়, যেমন অ্যালার্জি জনিত হাঁপানি , বেশিরভাগ ধরনের সাইনোসাইটিস , অ্যালার্জিক রাইনাইটিস , খাবারের অ্যালার্জি এবং নির্দিষ্ট ধরনের দীর্ঘস্থায়ী ছত্রাক এবং এটোপিক ডার্মাটাইটিস।
আরো পড়ুনঃ প্যারালাইসিস এর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।
🇨🇭ইমিউনোগ্লোবুলিন অতিরিক্ত IgE দ্বারা সৃষ্ট লক্ষণ:
🇨🇭 যখন আপনার অ্যালার্জিজনিত হাঁপানি থাকে, তখন আপনার ব্রঙ্কি (শ্বাসনালী) সংকীর্ণ হয়ে যেতে পারে এবং ইমিউন কোষের ভিড়ের কারণে স্ফীত হতে পারে, এবং এটি আপনার হাঁপানির লক্ষণগুলিকে দ্রুত বাড়িয়ে তোলে।
🇨🇭 প্রদাহ জনক কোষগুলি কেবল আপনার শ্বাসনালী দিয়ে বায়ুকে যেতে বাধা দেয় না, তবে আপনার শ্বাসনালীতেও হঠাৎ খিঁচুনি হতে পারে, যার ফলে আপনি শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করার সময় বাতাসকে পাস করা কঠিন করে তোলে।
🇨🇭ইমিউনোগ্লোবুলিন IgE এর বর্ধিত মাত্রা হাঁপানির লক্ষণগুলিতে অবদান রাখতে পারে, যেমন-
🩸 ঘ্রাণ।
🩸বুক টান।
🩸নিঃশ্বাসের দুর্বলতা।
🩸বারবার কাশি।
🇨🇭 লক্ষণ গুলি সাধারণত হালকা হয়, তবে সেগুলি বেশ গুরুতর হতে পারে এবং মারাত্মক পরিণতি ঘটাতে পারে, যেমন: একটি জীবন-হুমকি শ্বাসকষ্ট।
🇨🇭ইমিউনোগ্লোবুলিন – IgE প্রতিরোধের উপায়:
যে সমস্ত খাবার খেলে রক্তে IgE বা অ্যালার্জির পরিমাণ বেড়ে যায় সেগুলো যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা: আপনার রক্তে যদি উচ্চ পরিমাণে IgE থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই তা কমানোর চিকিৎসা গ্ৰহন করা উচিত। হোমিওপ্যাথিতে রক্তের IgE এর পরিমাণ কমানোর কার্যকরী হোমিও চিকিৎসা রয়েছে। তবে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্ৰহন করতে হবে।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]