নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম- Nephrotic syndrome কি?

নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম- Nephrotic syndrome কি?

🇨🇭 নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম ( Nephrotic syndrome ) এমন এক অবস্থা, যেখানে কিডনি তার কাজকর্ম ঠিকমতো করতে পারে না, যেমনটা করা উচিত। মূত্রে অ্যাল্বুমিন নামক প্রোটিনের নির্গমনের দ্বারা একে চিহ্নিত করা হয়। এই প্রোটিন শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল শোষণ করে রক্তে পাঠানোর জন্য দায়ী। এই প্রোটিন বেরিয়ে যাওয়ার ফলে শরীরে জল জমে, যা থেকে ওডেমা হয়। প্রাপ্তবয়ষ্ক এবং বাচ্চা, উভয়ের মধ্য়েই নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম দেখা যায়।

🇨🇭 নেফ্রোটিক সিন্ড্রোমে নিম্নলিখিত লক্ষণ ও উপসর্গগুলি দেখা যায়:

  • 🩸 প্রস্রাবে প্রোটিনের অত্যধিক মাত্রা ( প্রোটিনিউরিয়া )।
  • 🩸 রক্তে প্রোটিনের মাত্রা হ্রাস (হাইপোঅ্যালবুমিনেমিয়া)।
  • 🩸 রক্তে ফ্যাট এবং কোলেস্টেরলের উচ্চ মাত্রা।
  • 🩸 গোড়ালি, পা এবং পায়ের পাতা ফোলা ( ওডেমা )।
  • 🩸 খুব কম ক্ষেত্রে হাত এবং মুখ ফোলা।
  • 🩸 ক্লান্তি।
  • 🩸 ওজন বৃদ্ধি।
  • 🩸 খিদে কমা।
নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম- Nephrotic syndrome কি?

🇨🇭 নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম ( Nephrotic syndrome ) এর প্রধান কারণগুলি কি কি?

🩸 যখন কিডনি ঠিকমতো পরিস্রাবণের কাজ করতে পারে না, তখন নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম দেখা দেয়। দু’ধরনের কারণ রয়েছে, যা হল মুখ্য এবং গৌণ।

🇨🇭 মুখ্য কারণ: নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম এমন কোনও রোগের কারণে হয়, যা সরাসরি কিডনিকে আক্রমণ করে, যেমন: ফোকাল সেগমেন্টাল।

🩸 গ্লোমেরুলোস্ক্লেরোসিস এবং মিনিমাল চেঞ্জ ডিজিজ।

🇨🇭 গৌণ কারণ: এক্ষেত্রে নেফ্রোটিস সিন্ড্রোম এমন কোনও রোগের কারণে হয়, যা কিডনির সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরকে আক্রমণ করে, যেমন – ডায়াবেটিস, এইচআইভি সংক্রমণ এবং ক্যান্সার।

🇨🇭 নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম ( Nephrotic syndrome ) কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?
  • 🩸 ওডেমার উপস্থিতি নির্ধারণের জন্য চিকিৎসক শারীরিক পরীক্ষা করবেন। নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম নির্ণয়ের জন্য প্রস্তাবিত পরীক্ষাগুলি নিম্নলিখিত:
  • 🩸মূত্রে প্রোটিনের উপস্থিতি নির্ধারণ করতে ডিপস্টিক টেস্ট।
  • 🩸 প্রোটিন এবং লিপিডের মাত্রা নির্ধারণে রক্ত পরীক্ষা।
  • 🩸কিডনির বায়োপসি।
  • 🩸 আল্ট্রাসোনোগ্রাফি।
  • 🩸 কিডনির সিটি স্ক্যান।

🇨🇭 রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ। অতিরিক্ত জল বের করে ওডেমা কমানো। রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিহত করা, যা থেকে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হতে পারে।
লবণ খাওয়ার মাত্রা হ্রাস এবং ফ্যাটের মাত্রা কমিয়ে আপনার খাদ্যাভাসের যথাযথ পরিচালনা নেফ্রোটিক সিন্ড্রোমের ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হতে পারে।

🇨🇭 নেফ্রোটিক সিনড্রোম- বাচ্চাদের কিডনি রোগ:

🩸 একদিন সকালে হঠাত্ ঘুম থেকে উঠার পর আপনার সোনামণির চোখমুখ ফোলা ফোলা মনে হলো। আপনি ভাবলেন ওর হয়তো ঘুম বেশি হয়েছে। দিন কয়েকের মধ্যে তা ক্রমাগত বেড়ে যেতে লাগল। আপনার মনে হলো ওর কোনো এলার্জি হলো, চোখের কোনো সমস্যা হলো। এদিকে একদিন খেয়াল করলেন ও তো সারাদিনে মাত্র দু-এক বার প্রস্রাব করছে, পরিমাণেও অনেক কম। পা এবং পেটটাও ফোলা মনে হচ্ছে। এবার আপনি চিন্তিত হয়ে পড়লেন এবং দ্রুত আপনার শিশুর ডাক্তারের শরণাপন্ন হলেন। তিনি দ্রুত কিছু প্রস্রাব ও রক্তের পরীক্ষা করে জানালেন, আপনার শিশুর কিডনিজনিত অসুখ হয়েছে, যার নাম ( নেফ্রোটিক সিনড্রোম )।

🩸 চিকিত্সা শুরু, পর্যবেক্ষণ করা, প্রতিদিন তার প্রস্রাব বেড সাইডে পরীক্ষা করা, প্রস্রাবের পরিমাণ অনুযায়ী তরল খাবারের পরিমাণ নির্ধারণ করা এবং প্রথম অবস্থায় মা’কে চিকিত্সা পদ্ধতি সম্পর্কে জানানোর জন্য হাসপাতালে ভর্তি হতে বললেন। এতো ছোট শিশুর কিডনির অসুখ! কিডনি কি নষ্ট হয়ে যাবে! দুটো কিডনিই কি আক্রান্ত হয়েছে! এর চিকিত্সাই বা কী? এমন নানা প্রশ্ন অভিভাবকদের। শিশুদের নেফ্রোটিক সিনড্রোম নিয়ে কথা বলছি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটা সাধারণত দুই থেকে ছয়-আট বছরের শিশুদের হয়। ছেলে শিশুদের তুলনামূলকভাবে কিছুটা বেশি হয়। প্রাইমারি নেফ্রোটিক সিনড্রোমের সরাসরি কোনো কারণ জানা না গেলেও এর নানাবিধ তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা আছে। যে কারণেই হোক কিডনির ছাঁকনি সাময়িকভাবে শরীরের আমিষ জাতীয় পদার্থ বা অ্যালবুমিন ধরে রাখতে পারে না এবং প্রস্রাবের সঙ্গে তা বের হয়ে যাওয়ার কারণে রক্তনালিতে অ্যালবুমিনের ঘাটতি দেখা দেয়।

🩸 উপসর্গ : শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন চোখ, মুখ, পা ফুলে যাওয়া; প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া; পেটে ব্যথা এবং এই সময়ে যেহেতু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় সেজন্য প্রস্রাবের সংক্রমণ, নিউমোনিয়াও সঙ্গে থাকতে পারে।

নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম- Nephrotic syndrome কি?

🩸 চিকিত্সা: স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধের মাধ্যমেই এর মূল চিকিত্সা শুরু হয়। পাশাপাশি অন্যান্য জটিলতা বা ইনফেকশনের চিকিত্সা। চিকিত্সা প্রাথমিকভাবে দীর্ঘমেয়াদি। ছয় সপ্তাহ ছয় সপ্তাহ করে 12 সপ্তাহ চলবে। স্টেরয়েড বা প্রেডনিসোলনকে এ অসুখের লাইফ লাইন ধরা হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ওষুধ শুরু করার 14 দিনের মধ্যে প্রস্রাবে প্রোটিন যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। যদি 30 দিনের মধ্যে প্রোটিন যাওয়া বন্ধ না হয়, সে ক্ষেত্রে এটাকে খারাপ ধরনের নেফ্রোটিক সিনড্রোম বলা হয়। সে ক্ষেত্রে কিডনি বায়োপসিসহ অন্যান্য পরীক্ষার দরকার হয় এবং স্টেরয়েডের পাশাপাশি অন্য ওষুধেরও দরকার হয়। নেফ্রোটিক সিনড্রোম চিকিত্সা নিলে বেশির ভাগ ( শতকরা 90 ভাগ ) ক্ষেত্রেই ভালো হয় এবং সুখবর হলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কিডনি ফাংশনের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে, এর খারাপ দিক হলো শতকরা 60-80 ভাগ ক্ষেত্রে অসুখটা বারবার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু স্টেরয়েডের মাধ্যমে চিকিত্সা হয়, এর বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে; যেমন গাল, পেট ফুলে যাওয়া যা পানির কারণে নয়, খাওয়ার আগ্রহ বেড়ে যাওয়া, এসিডিটি হওয়া, শিশুর আচরণগত পরিবর্তন, কিছু ক্ষেত্রে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া।

🇨🇭 শিশুর যত্ন ও খাবার: এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। শিশুকে নিরাপদে ঘরে রাখতে হবে। অসুস্থ সংস্পর্শ বিশেষ করে হাম, চিকেনপক্স এসব রোগী থেকে দূরে রাখতে হবে। আমিষযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে, যেমন ডিমের সাদা অংশ। ডিমের হলুদ অংশসহ অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খাবে না। অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার এবং আলাদা লবণ খাবে না। শিশুর প্রস্রাব কম হলে পানি বা তরল খাবার বেশি খাবে। অবশ্যই প্রস্রাবের অ্যালবুমিন টেস্ট করতে হবে। সুস্থ অবস্থায়ও সপ্তাহে কমপক্ষে তিন দিন টেস্ট করতে হবে। পরপর তিন দিন অ্যালবুমিনের মাত্রা 02+ বা তার বেশি থাকলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। এসব শিশু রোগীর জ্বর, ঠান্ডা, কাশি অনেক সময়ে মারাত্মক পর্যায়ে যেতে পারে। তখন দেরি না করে যথাযথ চিকিত্সা নিতে হবে। এদের বিশেষ কিছু টিকা নেওয়াও জরুরি। ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক সুস্থ অবস্থায় এসব টিকা নিতে হবে। টিকা নেওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

🇨🇭 শরীরে নানা কারণে জল জমতে পারে। তেমনই কিডনির অসুখেও শরীরে জল জমে। আসলে, কোনও গুরুতর অসুখে কিডনি যদি সঠিকভাবে পরিস্রাবণের কাজ না করতে পারে তবে শরীরে জল জমে নেফ্রোটিক সিনড্রোম ( Nephrotic Syndrome ) হয়। এটি একটি রোগ ও রোগের লক্ষণও। বড়দের পাশাপাশি শিশুরাও এতে আক্রান্ত হয়।

🇨🇭 কী এই বিশেষ সিনড্রোম সাধারণ কথায় নেফ্রোটিক সিনড্রোমের অর্থ হল শরীরের ফোলাভাব। এক্ষেত্রে সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ ফুলে যাওয়া দিয়ে শুরু হয়, ধীরে ধীরে সমস্ত শরীরে জল জমে ফুলে ওঠে। দেশে বর্তমানে 01 লক্ষ শিশুর মধ্যে গড়ে 15-16 টি শিশু এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা বেশি আক্রান্ত হয়।

ডা.মাসুদ হোসেন -হোমিও চিকিৎসক

🇨🇭 কারণ কিছু তো আছে প্রস্রাবের সঙ্গে শরীর দিয়ে প্রোটিন বা অ্যালবুমিন বেরিয়ে যাওয়ার জন্য এই রোগ হয়। সঙ্গে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া ও ইনফেকশনের কারণে নেফ্রোটিক সিনড্রোম হলে শরীর ফুলে যেতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় শিশুরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। আমাদের শরীরে কোনও প্রকার ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করলে তাদের নাশ করতে শরীর নিজে বিভিন্ন মলিকিউল তৈরি করে নেয়। এতে জীবাণুরা শেষ হলেও নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি হয়ে যায় যাকে ইনফ্লামেশন হাইপোথিসিস বলে। এর ফলে কিডনির ফিল্টারে ছাঁকনির মতো অংশের ছিদ্রগুলোর আকার বড় হয়ে যায় এবং সহজেই অ্যালবুমিনের মতো প্রোটিন সমূহ প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে।

আরো পড়ুনঃ কিডনির নেফ্রাইটিস নিরাময়ে হোমিও চিকিৎসা। ডায়ালাইসিস নয় হোমিও সমাধান।

🇨🇭 তাছাড়া আমাদের কিডনির ফিল্টার অনেকগুলো প্রোটিন মলিকিউল দিয়ে তৈরি হয়। কোনও জিনগত ত্রুটির কারণে কিডনির ফিল্টারের গঠনগত সমস্যা হলে ফিল্টার দিয়ে প্রোটিন বেরিয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই নেফ্রোটিক সিনড্রোমের সূত্রপাত হয়। মানুষের গৃহীত খাদ্য থেকে লিভার অ্যালবুমিন তৈরি করে। প্রত্যেকটি মানুষের শরীর থেকে অল্পবিস্তর অ্যালবুমিন প্রস্রাবের মাধ্যমে এমনিই নির্গত হয়, যাতে তেমন কোনও অ্যালবুমিনের ঘাটতি হয় না।

🇨🇭 কিন্তু যাদের নেফ্রোটিক সিনড্রোম হয় তাদের কিডনি দিয়ে যতটা পরিমাণ অ্যালবুমিন নির্গত হয়ে যায়, লিভার ততটা পরিমাণ অ্যালবুমিন তৈরিতে ব্যর্থ হয়। ফলে রক্তে পরিমাণের চেয়ে অ্যালবুমিন কমতে শুরু করে। অন্যদিকে অ্যালবুমিনের প্রধান কাজ রক্তের সঙ্গে জলের পরিমাণ বজায় রেখে রক্ত তরল রাখা। অ্যালবুমিনের অস্বাভাবিক নি:সরণে জল রক্তনালি থেকে বেরিয়ে চোখের পাতা, পেট ও পায়ের পাতায় জমতে শুরু করে। ফলে রক্ত গাঢ় হয়ে জমাট বাঁধতে থাকে ও শরীর ফুলতে শুরু করে। কিডনি রক্তে জলের ঘাটতির ব্যাপারে জানান দেয় এবং প্রস্রাব উৎপন্ন করে না। তখন রোগী যতটা পরিমাণ জল পান করে ততটাই শরীরে জমে শরীর ফুলতে শুরু করে।

🇨🇭 কীভাবে সচেতন হবেন নেফ্রোটিক সিনড্রোমে আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাস ও ডায়েটের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রস্রাবের মাধ্যমে প্রোটিন বেরিয়ে যাওয়ায় শরীরে প্রোটিনের পরিমাণ কমে যায় তাই বেশি করে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। যেমন মুরগি ও হাঁসের ডিমের সাদা অংশ রোজ 2-3 টে খেতে পারে। কিন্তু কুসুমে কোলেস্টেরল থাকায় হলুদ অংশ বাদ দিয়ে খেতে হবে। ছোট মাছ, মুরগির মাংস, যে কোনও ধরনের ডাল, সয়াবিনে প্রচুর প্রোটিন থাকে যা এই রোগে আক্রান্ত শিশুদের জন্য ভীষণ উপকারী।

🇨🇭 খাবারে নুন বেশি থাকলে প্রোটিন বেরতে শুরু করলে শরীর খুব তাড়াতাড়ি ফুলে যায় তাই নুন একেবারে কম খাওয়া বাঞ্ছনীয়। কোলেস্টেরল শরীরে বেশি থাকায় বাইরের তৈলাক্ত খাবার, তেলেভাজা খাওয়া অনুচিত। যে কোনও ইনফেকশন থেকে এই রোগ আবার হতে পারে সুতরাং রাস্তার ধারে খোলা, অপরিষ্কার ও প্যাকেট খোলা খাবার খাওয়া অনুচিত, স্কুলে টিফিন খাওয়ার সময় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে এমনকী, সবুজ শাকসবজিও ভাল করে ধুয়ে খেতে হবে যাতে বাইরের অহেতুক কোনও ইনফেকশন শরীরে প্রবেশ করে না করে।
জলপানের ক্ষেত্রে শিশুর বারংবার রোগটি ফিরে এলে চিকিৎসকরা শরীরের ওজন হিসাব করে জলের পরিমাণ নির্ধারণ করেন। কিন্তু প্রোটিন না বেরিয়ে যথাযথ থাকলে সাধারণ মানুষের সমান জল খাওয়া যায়।

🇨🇭 ন্যূনতম অবহেলা ও সচেতনতার অভাবে সাংঘাতিক হতে পারে, ইনফেকশন বেড়ে গিয়ে সেপসিস হয়ে প্রাণসংশয় দেখা দিতে পারে। কিন্তু যৌবন আসার আগে পর্যন্ত নিয়মিত ইউরিনের মাত্রা পরীক্ষা করতে হবে ও সতর্ক থাকতে হবে। বর্তমানে বিভিন্ন আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা, নতুন ধরনের ওষুধের প্রয়োগ করা হচ্ছে। ফলে 14-15 বছর বয়সের পর 90-95 শতাংশ শিশু সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে এমনকী, অনেক জটিল নেফ্রোটিক সিনড্রোমের ঘটনাকেও সামাল দেওয়া সম্ভব হচ্ছে আধুনিক চিকিৎসার দ্বারা।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:

   +8801907-583252
   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!